সম্পাদকীয়
কলকাতার নামী অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় ঢাকায় এসেছেন কোনো ওয়েব সিরিজে অংশ নিতে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তাঁর সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছে এবং হচ্ছে। একজন শক্তিশালী অভিনেতা হিসেবে ইতিমধ্যে তিনি সর্বভারতীয় মানুষের মন কেড়ে নিয়েছেন। নিজেকে শুধু বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ রাখেননি। ভারতের অন্যান্য সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলেও তাঁর যাতায়াত আছে।
সাংস্কৃতিক বিনিময় বলে কিছু কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি; বিশেষ করে চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত বা নৃত্যে এই বিনিময় তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। বিনিময়ের ফলে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে গভীরতার যে বীজটি বোনা হয়ে যায়, তার মূল্য অপরিসীম।
সেটা এক ভিন্ন আলোচনার বিষয়। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় অন্য অনেকের মতোই বাংলাদেশে এসেছেন অভিনয় করতে, যেমন বাংলাদেশ থেকেও অনেকেই ভারতে গেছেন একই কাজে।
সুতরাং তাতে নতুন কিছু নেই।
নতুন যা আছে, তার উৎস আজকের পত্রিকার বিনোদন পাতায় ছাপা হওয়া ছোট্ট একটি নিয়মিত বিভাগে ‘তারার কথা’ হিসেবে ছাপা কথাগুলো। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় সেখানে তাঁর মোবাইল ফোন ব্যবহার নিয়ে কথা বলেছেন। একজন শিল্পীর কাছে একের পর এক টেলিফোন আসবে কিংবা তিনি টেলিফোনের মধ্যেই অন্তর্জালে নিজেকে বিস্তৃত করবেন, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ নানা সামাজিক মাধ্যমে নিজেকে উজাড় করে দেবেন—এগুলোই তো আমরা দেখে আসছি। নিজের ঢোল নিজে না পেটালে এখন ভক্ত বাড়ানো যায় না বলে মনে করছেন সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকেই। ফলে বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে আলোচনায় থাকতে চাইছেন তাঁরা। আলোচিত বিষয়গুলোর সঙ্গে মূল কাজের সম্পর্ক খুবই কম। এহেন অবস্থায় মোবাইল ফোন ব্যবহার সম্পর্কে শাশ্বতের বলা কথাগুলো অমূল্য বলেই মনে হয়। কী বলেছেন তিনি?
শাশ্বত সকালবেলায় একবার ফোন চেক করেন। যখন কাজের জায়গায় যান, তখন টেলিফোন থাকে ফ্লাইট মোডে। কাজের সময় কোনো ফোন তিনি ধরেন না। আর রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে তিনি ফোন বন্ধ করে ঘুমান।
খুব অল্প কথায় ফোন ব্যবহারের রীতি জানিয়ে দিচ্ছেন শাশ্বত। এটা জানাতে পারছেন এই কারণে যে তিনি বোঝেন মোবাইল ফোনের নেশা মারাত্মক জিনিস এবং তা মানুষের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়। বেশির ভাগ সময় ফোন ব্যবহার করা হয় অপ্রয়োজনে।
মোবাইল ফোন এখন নিয়মিত জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। কারণে-অকারণে তার ব্যবহার বেড়েই চলেছে। একটি ঘরে যখন তিন-চারজন মানুষ থাকে, তখন প্রায়ই দেখা যায় প্রত্যেকের দৃষ্টি তার নিজের মোবাইল ফোনের দিকে নিবিষ্ট। বাইরের জগৎটা তখন ম্লান হয়ে যায় এবং ভার্চুয়াল জগতে ঢুকে পড়ে মানুষ। প্রত্যেকের মধ্যে গড়ে ওঠা একাকী জীবন অনেক সময় মানুষকে স্বার্থপর করে তোলে এবং জোটবদ্ধভাবে এগিয়ে যাওয়ার প্রবণতায় বাধা দেয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের মতামত জানাতে গিয়ে ভুল তথ্য দিয়ে কতভাবে যে মানুষকে হেনস্তা করা হচ্ছে, তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের এ কথাগুলো মনে রাখলে মোবাইল-সংক্রান্ত বিড়ম্বনা হয়তো কিছুটা কমতে পারে।
কলকাতার নামী অভিনেতা শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় ঢাকায় এসেছেন কোনো ওয়েব সিরিজে অংশ নিতে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় তাঁর সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছে এবং হচ্ছে। একজন শক্তিশালী অভিনেতা হিসেবে ইতিমধ্যে তিনি সর্বভারতীয় মানুষের মন কেড়ে নিয়েছেন। নিজেকে শুধু বাংলা ভাষাভাষী অঞ্চলেই সীমাবদ্ধ রাখেননি। ভারতের অন্যান্য সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডলেও তাঁর যাতায়াত আছে।
সাংস্কৃতিক বিনিময় বলে কিছু কথা আমরা প্রায়ই শুনে থাকি; বিশেষ করে চলচ্চিত্র, নাটক, সংগীত বা নৃত্যে এই বিনিময় তুলনামূলকভাবে বেশি হয়। বিনিময়ের ফলে সাংস্কৃতিক অঙ্গনে গভীরতার যে বীজটি বোনা হয়ে যায়, তার মূল্য অপরিসীম।
সেটা এক ভিন্ন আলোচনার বিষয়। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় অন্য অনেকের মতোই বাংলাদেশে এসেছেন অভিনয় করতে, যেমন বাংলাদেশ থেকেও অনেকেই ভারতে গেছেন একই কাজে।
সুতরাং তাতে নতুন কিছু নেই।
নতুন যা আছে, তার উৎস আজকের পত্রিকার বিনোদন পাতায় ছাপা হওয়া ছোট্ট একটি নিয়মিত বিভাগে ‘তারার কথা’ হিসেবে ছাপা কথাগুলো। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায় সেখানে তাঁর মোবাইল ফোন ব্যবহার নিয়ে কথা বলেছেন। একজন শিল্পীর কাছে একের পর এক টেলিফোন আসবে কিংবা তিনি টেলিফোনের মধ্যেই অন্তর্জালে নিজেকে বিস্তৃত করবেন, ফেসবুক, ইনস্টাগ্রামসহ নানা সামাজিক মাধ্যমে নিজেকে উজাড় করে দেবেন—এগুলোই তো আমরা দেখে আসছি। নিজের ঢোল নিজে না পেটালে এখন ভক্ত বাড়ানো যায় না বলে মনে করছেন সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকেই। ফলে বিভিন্ন মাধ্যম ব্যবহার করে আলোচনায় থাকতে চাইছেন তাঁরা। আলোচিত বিষয়গুলোর সঙ্গে মূল কাজের সম্পর্ক খুবই কম। এহেন অবস্থায় মোবাইল ফোন ব্যবহার সম্পর্কে শাশ্বতের বলা কথাগুলো অমূল্য বলেই মনে হয়। কী বলেছেন তিনি?
শাশ্বত সকালবেলায় একবার ফোন চেক করেন। যখন কাজের জায়গায় যান, তখন টেলিফোন থাকে ফ্লাইট মোডে। কাজের সময় কোনো ফোন তিনি ধরেন না। আর রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে তিনি ফোন বন্ধ করে ঘুমান।
খুব অল্প কথায় ফোন ব্যবহারের রীতি জানিয়ে দিচ্ছেন শাশ্বত। এটা জানাতে পারছেন এই কারণে যে তিনি বোঝেন মোবাইল ফোনের নেশা মারাত্মক জিনিস এবং তা মানুষের মনোযোগে ব্যাঘাত ঘটায়। বেশির ভাগ সময় ফোন ব্যবহার করা হয় অপ্রয়োজনে।
মোবাইল ফোন এখন নিয়মিত জীবনের অংশ হয়ে উঠেছে। কারণে-অকারণে তার ব্যবহার বেড়েই চলেছে। একটি ঘরে যখন তিন-চারজন মানুষ থাকে, তখন প্রায়ই দেখা যায় প্রত্যেকের দৃষ্টি তার নিজের মোবাইল ফোনের দিকে নিবিষ্ট। বাইরের জগৎটা তখন ম্লান হয়ে যায় এবং ভার্চুয়াল জগতে ঢুকে পড়ে মানুষ। প্রত্যেকের মধ্যে গড়ে ওঠা একাকী জীবন অনেক সময় মানুষকে স্বার্থপর করে তোলে এবং জোটবদ্ধভাবে এগিয়ে যাওয়ার প্রবণতায় বাধা দেয়।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নিজের মতামত জানাতে গিয়ে ভুল তথ্য দিয়ে কতভাবে যে মানুষকে হেনস্তা করা হচ্ছে, তা তো আমরা দেখতেই পাচ্ছি। শাশ্বত চট্টোপাধ্যায়ের এ কথাগুলো মনে রাখলে মোবাইল-সংক্রান্ত বিড়ম্বনা হয়তো কিছুটা কমতে পারে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪