হারুনুর রশিদ, রায়পুরা
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জাপুর ইউনিয়নের সাধুনগর গ্রামের একটি কালভার্টের মধ্যবর্তী অংশ ভেঙে গর্ত হয়ে গেছে। বেশ কয়েক জায়গায় রড বের হয়ে আছে। দুই পাশের রেলিং ভাঙা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, কালভার্টটি আড়াই থেকে তিন বছর ধরে ভাঙে গেলেও মেরামতের উদ্যোগ না নেওয়া হয়নি। প্রতিদিন কালভার্টের গর্তে ঘটছে দুর্ঘটনা। তাঁদের দাবি দ্রুত কালভার্টটি মেরামত বা আবার নতুন করে নির্মাণ করা হোক। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, কালভার্টটি নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পিরিচকান্দি বাজার, মেরাতলি, আনারাবাদ মাঠ হয়ে সাধুনগরের পথে রয়েছে এই কালভার্ট। এই কালভার্টের মধ্যে রয়েছে বড় এক গর্ত। কালভার্টটির কয়েক ফুট জায়গা জুড়ে রড বেড় হয়ে গেছে। দুই পাশের রেলিং ভাঙা। এ পথ দিয়ে নারায়ণপুর, জয়নগর, মহেশপুর, আশরাফপুর মানিকনগর, আলগী, সাপমারা, আনারাবাদ, ঠাকুরবাড়ি, সাধুনগর, পিরিচকান্দি, মেরাতলিসহ আশপাশের গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই থেকে তিন বছর আগে কালভার্টের মাঝামাঝি অংশ ভেঙে বড় গর্ত হয়ে গেছে। গর্তটি এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল করছেন এলাকাবাসী।
আবদুল গফুর বলেন, কিছুদিন আগে একজন দৃষ্টিহীন ব্যক্তি ওই গর্তে পড়ে যায়। তাঁকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী। রাতের আঁধারে বা দিনের বেলায় একটু অসাবধান হলেই ঘটছে দুর্ঘটনা।’
স্থানীয় কৃষক আলী আকবর বলেন, ‘এই পথে আমাদের কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন মালামাল আনা-নেওয়ায় করতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। এই কালভার্ট এড়াতে গেলে ৫ থেকে ৬ কিলোমিটার পথ ঘুরে আসতে হয়। এতে সময়ও বেশি লাগে, টাকাও বেশি খরচ হয়। যে কোনো সময় এই গর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। তাই দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করতে কালভার্টটির সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ করা হোক।
৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রতন মিয়া বলেন, ‘ভাঙা কালভার্টে চলাচল করতে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। উপজেলা পরিষদে কালভার্টটি পুনর্নির্মাণের জন্য আবেদন করেছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘ওই কালভার্টটি পুনর্নির্মাণের আবেদন পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর রায়পুরার মির্জাপুর ইউনিয়নের সাধুনগর গ্রামের একটি কালভার্টের মধ্যবর্তী অংশ ভেঙে গর্ত হয়ে গেছে। বেশ কয়েক জায়গায় রড বের হয়ে আছে। দুই পাশের রেলিং ভাঙা। স্থানীয় বাসিন্দারা বলছেন, কালভার্টটি আড়াই থেকে তিন বছর ধরে ভাঙে গেলেও মেরামতের উদ্যোগ না নেওয়া হয়নি। প্রতিদিন কালভার্টের গর্তে ঘটছে দুর্ঘটনা। তাঁদের দাবি দ্রুত কালভার্টটি মেরামত বা আবার নতুন করে নির্মাণ করা হোক। অন্যদিকে উপজেলা প্রশাসন বলছে, কালভার্টটি নির্মাণের জন্য প্রস্তাবনা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়েছে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পিরিচকান্দি বাজার, মেরাতলি, আনারাবাদ মাঠ হয়ে সাধুনগরের পথে রয়েছে এই কালভার্ট। এই কালভার্টের মধ্যে রয়েছে বড় এক গর্ত। কালভার্টটির কয়েক ফুট জায়গা জুড়ে রড বেড় হয়ে গেছে। দুই পাশের রেলিং ভাঙা। এ পথ দিয়ে নারায়ণপুর, জয়নগর, মহেশপুর, আশরাফপুর মানিকনগর, আলগী, সাপমারা, আনারাবাদ, ঠাকুরবাড়ি, সাধুনগর, পিরিচকান্দি, মেরাতলিসহ আশপাশের গ্রামের মানুষ যাতায়াত করে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, দুই থেকে তিন বছর আগে কালভার্টের মাঝামাঝি অংশ ভেঙে বড় গর্ত হয়ে গেছে। গর্তটি এখন মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। প্রতিদিন ঝুঁকিপূর্ণ চলাচল করছেন এলাকাবাসী।
আবদুল গফুর বলেন, কিছুদিন আগে একজন দৃষ্টিহীন ব্যক্তি ওই গর্তে পড়ে যায়। তাঁকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী। রাতের আঁধারে বা দিনের বেলায় একটু অসাবধান হলেই ঘটছে দুর্ঘটনা।’
স্থানীয় কৃষক আলী আকবর বলেন, ‘এই পথে আমাদের কৃষিপণ্যসহ বিভিন্ন মালামাল আনা-নেওয়ায় করতে চরম দুর্ভোগে পড়তে হয়। এই কালভার্ট এড়াতে গেলে ৫ থেকে ৬ কিলোমিটার পথ ঘুরে আসতে হয়। এতে সময়ও বেশি লাগে, টাকাও বেশি খরচ হয়। যে কোনো সময় এই গর্তে দুর্ঘটনার আশঙ্কা রয়েছে। তাই দ্রুত এই সমস্যার সমাধান করতে কালভার্টটির সংস্কার বা পুনর্নির্মাণ করা হোক।
৬ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য রতন মিয়া বলেন, ‘ভাঙা কালভার্টে চলাচল করতে এলাকাবাসী চরম দুর্ভোগ পোহাচ্ছে। উপজেলা পরিষদে কালভার্টটি পুনর্নির্মাণের জন্য আবেদন করেছি।’
উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকৌশলী মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, ‘ওই কালভার্টটি পুনর্নির্মাণের আবেদন পেয়েছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।’
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
১৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৮ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪