নিজস্ব প্রতিনিধি, খুলনা
নানা ধরনের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছর পার করেছে খুলনা। কিন্তু বছর শেষে খুলনার রাজনৈতিক অঙ্গনে বড় একটি ঘটনা ঘটে যায়। দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সাংসদ এ অঞ্চলের বিএনপির অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে প্রথমে নব গঠিত মহানগর আহ্বায়ক কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়। এমনকি মঞ্জুরের কোনো সমর্থককেও কমিটিতে রাখা হয়নি। পরবর্তীতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মঞ্জুকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগীয়) পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া। এ ঘটনায় মঞ্জুর বিপুলসংখ্যক অনুসারী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
এদিকে গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপির জাতীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে নগর কমিটির আহ্বায়ক করা হয় জেলা কমিটির সাবেক সভাপতি শফিকুল আলম মনা ও সদস্যসচিব করা হয় শফিকুল আলম তুহিনকে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক করা হয় সাবেক জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমির এজাজ খানকে এবং সদস্যসচিব করা হয় জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অন্যতম মনিরুল হাসান বাপ্পিকে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে নজরুল ইসলাম মঞ্জু ও মনিরুজ্জামান মনির পক্ষ থেকে ১২ ডিসেম্বর দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সদ্য ঘোষিত কমিটির পুনর্মূল্যায়ন দাবি করা হয়। সম্মেলনে মঞ্জু এ কমিটি গঠনের বিষয়ে তীব্র প্রতিবাদী প্রতিক্রিয়া জানান। পাশাপাশি যাঁরা এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদের সমালোচনা করেন। সম্মেলনের আগে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মিছিল সহকারে মঞ্জুর বিপুলসংখ্যক সমর্থক ও নেতা-কর্মী সম্মেলনস্থলে আসেন।
এ ঘটনায় কেন্দ্র ক্ষুব্ধ হয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর মঞ্জুকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। গত ২২ ডিসেম্বর মঞ্জুর ২৯ পৃষ্ঠার জবাব কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে পাঠান। ২৫ ডিসেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগীয়) পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া। এ ঘটনায় খুলনা বিএনপির একটি বিশাল অংশের নেতা-কর্মী ও সমর্থকের পাশাপাশি রাজনৈতিক অঙ্গনে ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হয়। ৪০ বছর ধরে খুলনার একজন জনপ্রিয় নেতা হওয়া সত্ত্বেও নজরুল ইসলাম মঞ্জু এমন ঘটনার মুখোমুখি হবেন তা তাঁর নিজের এবং স্থানীয় বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীর ভাবনাতেও ছিল না।
নানা ধরনের সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও রাজনৈতিক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর বছর পার করেছে খুলনা। কিন্তু বছর শেষে খুলনার রাজনৈতিক অঙ্গনে বড় একটি ঘটনা ঘটে যায়। দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) থেকে খুলনা মহানগর বিএনপির সাবেক সভাপতি ও খুলনা-২ আসনের সাবেক সাংসদ এ অঞ্চলের বিএনপির অত্যন্ত প্রভাবশালী নেতা নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে প্রথমে নব গঠিত মহানগর আহ্বায়ক কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয়। এমনকি মঞ্জুরের কোনো সমর্থককেও কমিটিতে রাখা হয়নি। পরবর্তীতে দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে মঞ্জুকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগীয়) পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া। এ ঘটনায় মঞ্জুর বিপুলসংখ্যক অনুসারী ক্ষুব্ধ হয়ে ওঠেন।
এদিকে গত ৯ ডিসেম্বর বিএনপির জাতীয় কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত চিঠিতে খুলনা মহানগর ও জেলা বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা করা হয়। এতে নগর কমিটির আহ্বায়ক করা হয় জেলা কমিটির সাবেক সভাপতি শফিকুল আলম মনা ও সদস্যসচিব করা হয় শফিকুল আলম তুহিনকে। জেলা কমিটির আহ্বায়ক করা হয় সাবেক জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক আমির এজাজ খানকে এবং সদস্যসচিব করা হয় জেলা বিএনপির শীর্ষ নেতাদের অন্যতম মনিরুল হাসান বাপ্পিকে।
এ ঘটনার প্রতিবাদে নজরুল ইসলাম মঞ্জু ও মনিরুজ্জামান মনির পক্ষ থেকে ১২ ডিসেম্বর দুপুরে খুলনা প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সদ্য ঘোষিত কমিটির পুনর্মূল্যায়ন দাবি করা হয়। সম্মেলনে মঞ্জু এ কমিটি গঠনের বিষয়ে তীব্র প্রতিবাদী প্রতিক্রিয়া জানান। পাশাপাশি যাঁরা এ প্রক্রিয়ার সঙ্গে জড়িত ছিলেন তাঁদের সমালোচনা করেন। সম্মেলনের আগে নগরীর বিভিন্ন ওয়ার্ড থেকে মিছিল সহকারে মঞ্জুর বিপুলসংখ্যক সমর্থক ও নেতা-কর্মী সম্মেলনস্থলে আসেন।
এ ঘটনায় কেন্দ্র ক্ষুব্ধ হয়ে গত ১৩ ডিসেম্বর মঞ্জুকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। গত ২২ ডিসেম্বর মঞ্জুর ২৯ পৃষ্ঠার জবাব কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে পাঠান। ২৫ ডিসেম্বর দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগ এনে নজরুল ইসলাম মঞ্জুকে বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক (খুলনা বিভাগীয়) পদ থেকে অব্যাহতি দেওয়া। এ ঘটনায় খুলনা বিএনপির একটি বিশাল অংশের নেতা-কর্মী ও সমর্থকের পাশাপাশি রাজনৈতিক অঙ্গনে ক্ষোভ ও হতাশার সৃষ্টি হয়। ৪০ বছর ধরে খুলনার একজন জনপ্রিয় নেতা হওয়া সত্ত্বেও নজরুল ইসলাম মঞ্জু এমন ঘটনার মুখোমুখি হবেন তা তাঁর নিজের এবং স্থানীয় বিএনপির অনেক নেতা-কর্মীর ভাবনাতেও ছিল না।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪