গোপালপুর প্রতিনিধি
গোপালপুর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে ‘জয় বাংলা পাঠাগার’। পাঠাগারে স্থান পেয়েছে অনেক দুষ্প্রাপ্য বই। বই বাড়িতে নিয়ে পড়ার সুযোগও পাচ্ছেন পাঠকেরা। এতে খুশি শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলার হেমনগর ইউনিয়নের খামারপাড়া গ্রামে গত ১৬ ডিসেম্বর এ পাঠাগারটি উদ্বোধন করা হয়। পাঠাগারটির প্রতিষ্ঠাতা একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. নূরুন নবী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এর উদ্বোধন করেন। ছোট এই গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে নিজ উদ্যোগে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করেন ড. নূরুন নবী। উদ্বোধনের পর থেকেই জনপ্রিয়তা পাচ্ছে পাঠাগারটি।
জয় বাংলা পাঠাগারে গিয়ে দেখা গেছে, আলমারিতে সাজানো রয়েছে সারি সারি বই। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা পাঠাগারে বসে বই পড়ছেন। বই পড়ার পাশাপাশি অনেকে খবরের কাগজও পড়ছেন। শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, গ্রামের অনেক শিক্ষিত তরুণ, যুবক ও বয়স্ক মানুষ এসেছেন বই পড়তে। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ জনের বেশি মানুষ আসেন এখানে।
মনোরম ও দৃষ্টিনন্দন এ পাঠাগারে বর্তমানে ৩১৫টি বই রয়েছে। এখানে খুব শিগগিরই আরও এক হাজার বই যুক্ত হবে বলে জানা গেছে। পাঠাগারটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে বেশ কিছু বই সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন কবি, সাহিত্যিকের জীবনী, ভালোবাসার গল্প, বৈজ্ঞানিক কাহিনি ও রূপচর্চার বইও রয়েছে। রয়েছে ছোটদের গল্পের বই। বইয়ের পাশাপাশি টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছবি দিয়ে পাঠাগারটি সাজানো হয়েছে।
পাঠাগারে বই পড়তে আসা তরুণেরা জানান, প্রত্যন্ত অঞ্চলে এত সুন্দর পাঠাগার হবে এবং তাতে দুষ্প্রাপ্য বই পাওয়া যাবে এটা ভাবেননি তাঁরা।
জয় বাংলা পাঠাগারের পরিচালক আশিকুর রহমান সোহাগ বলেন, প্রতিদিন এই পাঠাগারে প্রায় ২০ জন পাঠক আসেন বই পড়তে।
গোপালপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত জানান, স্কুল-কলেজের যেসব শিক্ষার্থী অবসরে মোবাইল গেমস, ইন্টারনেট ও গল্পগুজব করে সময় কাটাত এখন তারা পাঠাগারে এসে বই পড়ে সময় কাটাচ্ছে।
গোপালপুর উপজেলার প্রত্যন্ত অঞ্চলে জ্ঞানের আলো ছড়াচ্ছে ‘জয় বাংলা পাঠাগার’। পাঠাগারে স্থান পেয়েছে অনেক দুষ্প্রাপ্য বই। বই বাড়িতে নিয়ে পড়ার সুযোগও পাচ্ছেন পাঠকেরা। এতে খুশি শিক্ষার্থীসহ স্থানীয় বাসিন্দারা।
উপজেলার হেমনগর ইউনিয়নের খামারপাড়া গ্রামে গত ১৬ ডিসেম্বর এ পাঠাগারটি উদ্বোধন করা হয়। পাঠাগারটির প্রতিষ্ঠাতা একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক বীর মুক্তিযোদ্ধা ড. নূরুন নবী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এর উদ্বোধন করেন। ছোট এই গ্রামে জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিতে নিজ উদ্যোগে পাঠাগারটি প্রতিষ্ঠা করেন ড. নূরুন নবী। উদ্বোধনের পর থেকেই জনপ্রিয়তা পাচ্ছে পাঠাগারটি।
জয় বাংলা পাঠাগারে গিয়ে দেখা গেছে, আলমারিতে সাজানো রয়েছে সারি সারি বই। স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দারা পাঠাগারে বসে বই পড়ছেন। বই পড়ার পাশাপাশি অনেকে খবরের কাগজও পড়ছেন। শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, গ্রামের অনেক শিক্ষিত তরুণ, যুবক ও বয়স্ক মানুষ এসেছেন বই পড়তে। প্রতিদিন ১৫ থেকে ২০ জনের বেশি মানুষ আসেন এখানে।
মনোরম ও দৃষ্টিনন্দন এ পাঠাগারে বর্তমানে ৩১৫টি বই রয়েছে। এখানে খুব শিগগিরই আরও এক হাজার বই যুক্ত হবে বলে জানা গেছে। পাঠাগারটিতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে বেশ কিছু বই সংরক্ষিত রয়েছে। এ ছাড়া বিভিন্ন কবি, সাহিত্যিকের জীবনী, ভালোবাসার গল্প, বৈজ্ঞানিক কাহিনি ও রূপচর্চার বইও রয়েছে। রয়েছে ছোটদের গল্পের বই। বইয়ের পাশাপাশি টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ছবি দিয়ে পাঠাগারটি সাজানো হয়েছে।
পাঠাগারে বই পড়তে আসা তরুণেরা জানান, প্রত্যন্ত অঞ্চলে এত সুন্দর পাঠাগার হবে এবং তাতে দুষ্প্রাপ্য বই পাওয়া যাবে এটা ভাবেননি তাঁরা।
জয় বাংলা পাঠাগারের পরিচালক আশিকুর রহমান সোহাগ বলেন, প্রতিদিন এই পাঠাগারে প্রায় ২০ জন পাঠক আসেন বই পড়তে।
গোপালপুর প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক সন্তোষ কুমার দত্ত জানান, স্কুল-কলেজের যেসব শিক্ষার্থী অবসরে মোবাইল গেমস, ইন্টারনেট ও গল্পগুজব করে সময় কাটাত এখন তারা পাঠাগারে এসে বই পড়ে সময় কাটাচ্ছে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪