বালিয়াডাঙ্গী (ঠাকুরগাঁও) প্রতিনিধি
সাধারণত একটি বড় আমগাছে যেখানে ৮ থেকে ১০ মণ ফল ধরে, সেখানে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে একটি আমগাছ থেকে ৮০ থেকে ১০০ মণ ফলনের আশা করছেন গাছটির ইজারাদার। সূর্যপুরী জাতের এই আম বাজারে উঠলে প্রতি কেজির দাম সর্বনিম্ন বিক্রি হবে ৭০ টাকা কেজি। পুরো গাছে ৮০ মণ আম হলে দাম উঠবে ২ লাখের বেশি টাকা।
বলা হচ্ছে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের হরিণমারী গ্রামে অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় সূর্যপুরী আমগাছের কথা। গাছটির ইজারাদার ও গাছের মালিকের মতে, ২০ বছরের মধ্যে গাছটিতে এবার বেশি আম ধরেছে। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ৮০ থেকে ১০০ মণ আম পাবেন বলে তাঁরা আশা করছেন।
জানা গেছে, তিন একর জমিতে ডালপালা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দুই শতাধিক বছর বয়সী আমগাছটি। থোকায় থোকায় আম ধরেছে গাছটিতে। আমগুলো রক্ষণাবেক্ষণের ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছটির ইজারাদার সলেমান আলী ও তাঁর ছেলে।
সলেমান আলী জানান, তিন বছরের জন্য আম গাছটি তিনি লিজ নিয়েছেন দেড় লাখ টাকায়। চলতি মৌসুমেই লিজের মেয়াদ শেষ হবে। আগের দুই বছর গাছে ভালো ফলন না আসায় বেশি লাভ করতে পারেননি। তবে এ বছর পুরো গাছে আম ধরায় আশায় বুক বেঁধেছেন তিনি।
সলেমান আলী বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার না হলে কমপক্ষে ৮০ থেকে ১০০ মণ আম পাব। বাজারে এই আমের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সব খরচ বাদ দিয়ে দুই লাখ টাকার বেশি আম বিক্রি করতে পারব।’
গাছটির মালিক নূর ইসলাম বলেন, ‘সূর্যপুরী জাতের এই গাছটির আম খুবই সুস্বাদু, মিষ্টি ও দেশের ব্যাপক পরিচিতি হওয়ায় বেশ চাহিদা রয়েছে এই আমের। গাছ থেকে আম ভাঙার আগেই অনেকেই অগ্রিম টাকা দেন ইজারাদারকে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নিজ নিজ এলাকায় এই আম কিনে পাঠান।’
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) যোবায়ের হোসেন বলেন, ‘সূর্যপুরী আমের উপজেলা হিসেবে পরিচিত বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা। এখানে রয়েছে শতাধিক বছরের আমগাছটি। স্থানীয়দের বর্ণনা অনুযায়ী গাছটিতে এবার তুলনামূলক বেশি আম ধরেছে। যা সবাইকে অবাক করেছে।’
ইউএনও জানান, গাছটির পাশেই একই আঙ্গিকে আরও একটি সূর্যপুরী আমগাছ বড় হচ্ছে। যেহেতু বড় গাছটির বয়স হয়ে গেছে। তাই ছোট গাছটিকেও যত্নসহকারে বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
সাধারণত একটি বড় আমগাছে যেখানে ৮ থেকে ১০ মণ ফল ধরে, সেখানে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গীতে একটি আমগাছ থেকে ৮০ থেকে ১০০ মণ ফলনের আশা করছেন গাছটির ইজারাদার। সূর্যপুরী জাতের এই আম বাজারে উঠলে প্রতি কেজির দাম সর্বনিম্ন বিক্রি হবে ৭০ টাকা কেজি। পুরো গাছে ৮০ মণ আম হলে দাম উঠবে ২ লাখের বেশি টাকা।
বলা হচ্ছে, বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার আমজানখোর ইউনিয়নের হরিণমারী গ্রামে অবস্থিত দেশের সবচেয়ে বড় সূর্যপুরী আমগাছের কথা। গাছটির ইজারাদার ও গাছের মালিকের মতে, ২০ বছরের মধ্যে গাছটিতে এবার বেশি আম ধরেছে। কোনো প্রাকৃতিক দুর্যোগ না হলে ৮০ থেকে ১০০ মণ আম পাবেন বলে তাঁরা আশা করছেন।
জানা গেছে, তিন একর জমিতে ডালপালা ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে দুই শতাধিক বছর বয়সী আমগাছটি। থোকায় থোকায় আম ধরেছে গাছটিতে। আমগুলো রক্ষণাবেক্ষণের ব্যস্ত সময় পার করছেন গাছটির ইজারাদার সলেমান আলী ও তাঁর ছেলে।
সলেমান আলী জানান, তিন বছরের জন্য আম গাছটি তিনি লিজ নিয়েছেন দেড় লাখ টাকায়। চলতি মৌসুমেই লিজের মেয়াদ শেষ হবে। আগের দুই বছর গাছে ভালো ফলন না আসায় বেশি লাভ করতে পারেননি। তবে এ বছর পুরো গাছে আম ধরায় আশায় বুক বেঁধেছেন তিনি।
সলেমান আলী বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগের শিকার না হলে কমপক্ষে ৮০ থেকে ১০০ মণ আম পাব। বাজারে এই আমের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সব খরচ বাদ দিয়ে দুই লাখ টাকার বেশি আম বিক্রি করতে পারব।’
গাছটির মালিক নূর ইসলাম বলেন, ‘সূর্যপুরী জাতের এই গাছটির আম খুবই সুস্বাদু, মিষ্টি ও দেশের ব্যাপক পরিচিতি হওয়ায় বেশ চাহিদা রয়েছে এই আমের। গাছ থেকে আম ভাঙার আগেই অনেকেই অগ্রিম টাকা দেন ইজারাদারকে। এ ছাড়া স্থানীয় সরকারি বিভিন্ন কার্যালয়ের কর্মকর্তারা নিজ নিজ এলাকায় এই আম কিনে পাঠান।’
বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) যোবায়ের হোসেন বলেন, ‘সূর্যপুরী আমের উপজেলা হিসেবে পরিচিত বালিয়াডাঙ্গী উপজেলা। এখানে রয়েছে শতাধিক বছরের আমগাছটি। স্থানীয়দের বর্ণনা অনুযায়ী গাছটিতে এবার তুলনামূলক বেশি আম ধরেছে। যা সবাইকে অবাক করেছে।’
ইউএনও জানান, গাছটির পাশেই একই আঙ্গিকে আরও একটি সূর্যপুরী আমগাছ বড় হচ্ছে। যেহেতু বড় গাছটির বয়স হয়ে গেছে। তাই ছোট গাছটিকেও যত্নসহকারে বাড়ানোর জন্য পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
সৈয়দ মুজতবা আলীর ‘দেশে বিদেশে’ বইয়ের হরফুন মৌলা বা সকল কাজের কাজী আবদুর রহমানের বলা একটি বাক্য—‘ইনহাস্ত ওয়াতানাম’—‘এই আমার জন্মভূমি’। সে কথা বলার সময় আফগানি আবদুর রহমানের চোখেমুখে যে অম্লান দ্যুতি ছড়িয়ে পড়েছিল, সে কথা দিব্যি অনুভব করে নেওয়া যায়...
৪ ঘণ্টা আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪