চিলমারী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
মাঘের শীতে কাবু হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের মানুষ। চিলমারী উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। কনকনে ঠান্ডা ও শীতের দাপটে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা উপজেলার জনপদ। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যাচ্ছে না কেউ।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় শীতকষ্টে পড়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী চরাঞ্চলের মানুষ।
ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা। তীব্র ঠান্ডায় মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছে। হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশিসহ শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকায় উপজেলার মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কোদালধোয়ার পাড় এলাকার রিকশাচালক আব্দুল রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ দিন থাকি ঠান্ডা, কাজ-কামাই করতে পারোছি না। আমরা যারা দিন কামাই করি দিনে খাই, হামারগুলার সমস্যা হইছে।’
একই এলাকার গওছল হক নামের এক কৃষকের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে যখন বোরো ধানের বীজতলায় কাজ করি, তখন হাত পা বরফ হয়া যায়। অনেক দিন থাকি ঠান্ডায় অবস্থা খুবই খারাপ।’
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, জানুয়ারি মাসজুড়েই তাপমাত্রা এ রকম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ মাসের ২৮ তারিখের পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’
মাঘের শীতে কাবু হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের মানুষ। চিলমারী উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। কনকনে ঠান্ডা ও শীতের দাপটে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা উপজেলার জনপদ। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া ঘরের বাইরে যাচ্ছে না কেউ।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় শীতকষ্টে পড়েছে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরবর্তী চরাঞ্চলের মানুষ।
ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা। তীব্র ঠান্ডায় মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছে। হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশিসহ শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকায় উপজেলার মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
রাণীগঞ্জ ইউনিয়নের কোদালধোয়ার পাড় এলাকার রিকশাচালক আব্দুল রহিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘২০ দিন থাকি ঠান্ডা, কাজ-কামাই করতে পারোছি না। আমরা যারা দিন কামাই করি দিনে খাই, হামারগুলার সমস্যা হইছে।’
একই এলাকার গওছল হক নামের এক কৃষকের সঙ্গে কথা হলে তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সকালে যখন বোরো ধানের বীজতলায় কাজ করি, তখন হাত পা বরফ হয়া যায়। অনেক দিন থাকি ঠান্ডায় অবস্থা খুবই খারাপ।’
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার আজকের পত্রিকাকে বলেন, জানুয়ারি মাসজুড়েই তাপমাত্রা এ রকম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ মাসের ২৮ তারিখের পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।’
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে, আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকারই সম্ভাবনা রয়েছে। এ ছাড়া দক্ষিণ বা দক্ষিণ-পূর্ব দিক থেকে ঘণ্টায় ১০–১৫ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। সেই সঙ্গে সামান্য বাড়তে পারে দিনের তাপমাত্রা।
১ দিন আগেগতকালের মতো আজও সহনীয় পর্যায়ে রয়েছে ঢাকার বাতাস। আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে ঢাকার বাতাসে দূষণ কমই থাকে। মাঝে মাঝে দু-একদিন বাতাসে ক্ষতিকর কণার পরিমাণ বেড়ে গেলেও বর্ষার শুরু থেকে সহনীয় পর্যায়েই থাকছে ঢাকার বাতাস। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের সকাল ৮ টা ১৫ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী আজ বুধবার
১ দিন আগেঢাকা ও আশপাশের এলাকায় আজ হালকা বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ মঙ্গলবার, সকাল ৭টা থেকে পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
২ দিন আগেবায়ুদূষণের দিক থেকে গতকাল সোমবার বিশ্বের দ্বিতীয় শীর্ষ স্থানে ছিল ঢাকা। তবে আজ মঙ্গলবারই আবার ঢাকার বায়ুমানে ব্যাপক উন্নতি হয়েছে। অস্বাস্থ্যকর বাতাসের শহরের তালিকা থেকে ঢাকা আজ উঠে গেছে সহনীয় বাতাসের শহরের তালিকায়। বিশ্বজুড়ে বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের তালিকা থেকে এ তথ্য জানা
২ দিন আগে