অনলাইন ডেস্ক
পরিবেশ সংরক্ষণে সমমনা মানুষদের নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব’। আজ ৫ জুন (রোববার) বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ১০০টি ফলদ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষার এ স্বেচ্ছাসেবী ক্লাবের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।
রোববার সকাল ১১টায় রাজধানীর মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ক্লাবের শুভ সূচনা করেন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু।
বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ক্লাবের সূচনা করে মুকিত মজুমদার বাবু বলেন, ‘দেশের আপামর জনসাধারণ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃতি সংরক্ষণে সম্পৃক্ত করে তৃণমূল পর্যায়ে গণসচেতনতা সৃষ্টি, বিভিন্ন জাতীয়-আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপন ও প্রকৃতি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করাই প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য।’
মুকিত মজুমদার আরও বলেন, ‘নবগঠিত এই ক্লাবটি প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের একটি অঙ্গ-সংগঠন হিসেবে কাজ করবে। এরই মধ্যে দেশব্যাপী প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের শাখা গঠনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই ক্লাব বৃক্ষরোপণ, প্রকৃতি সংরক্ষণ নিয়ে কর্মশালা ও সেমিনার করবে। এ ছাড়াও প্রকৃতি মেলা, দেয়ালপত্রিকা, ম্যাগাজিন প্রকাশ, সংগীতানুষ্ঠান, নাটক, আবৃত্তি ইত্যাদি সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা সৃষ্টির কাজ করবে।’
এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ হাফিজুল ইসলামসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ ও ছাত্ররা উপস্থিত ছিলেন। বেলা ১২টায় নটরডেম কলেজে ক্লাবের পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপণের সময় কলেজের অধ্যক্ষ ফাদার হেমন্ত পিউস রোজারিও-সহ অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রকৃতির বিবর্ণতাকে উজ্জ্বল করতেই প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের পথচলা। ‘সুন্দর প্রকৃতিতে গড়ি সুস্থ জীবন’ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইমপ্রেস গ্রুপের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন’। বর্তমানে বাংলাদেশের পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
পরিবেশ সংরক্ষণে সমমনা মানুষদের নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে ‘প্রকৃতি ও জীবন ক্লাব’। আজ ৫ জুন (রোববার) বিশ্ব পরিবেশ দিবসে ১০০টি ফলদ, বনজ ও ঔষধি বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে পরিবেশ রক্ষার এ স্বেচ্ছাসেবী ক্লাবের শুভ উদ্বোধন করা হয়েছে।
রোববার সকাল ১১টায় রাজধানীর মতিঝিল সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ক্লাবের শুভ সূচনা করেন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু।
বৃক্ষরোপণের মাধ্যমে ক্লাবের সূচনা করে মুকিত মজুমদার বাবু বলেন, ‘দেশের আপামর জনসাধারণ বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃতি সংরক্ষণে সম্পৃক্ত করে তৃণমূল পর্যায়ে গণসচেতনতা সৃষ্টি, বিভিন্ন জাতীয়-আন্তর্জাতিক দিবস উদ্যাপন ও প্রকৃতি শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা করাই প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের উদ্দেশ্য ও লক্ষ্য।’
মুকিত মজুমদার আরও বলেন, ‘নবগঠিত এই ক্লাবটি প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের একটি অঙ্গ-সংগঠন হিসেবে কাজ করবে। এরই মধ্যে দেশব্যাপী প্রকৃতি ও জীবন ক্লাবের শাখা গঠনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে। এই ক্লাব বৃক্ষরোপণ, প্রকৃতি সংরক্ষণ নিয়ে কর্মশালা ও সেমিনার করবে। এ ছাড়াও প্রকৃতি মেলা, দেয়ালপত্রিকা, ম্যাগাজিন প্রকাশ, সংগীতানুষ্ঠান, নাটক, আবৃত্তি ইত্যাদি সাহিত্য-সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে পরিবেশ সংরক্ষণে সচেতনতা সৃষ্টির কাজ করবে।’
এ সময় বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ হাফিজুল ইসলামসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ ও ছাত্ররা উপস্থিত ছিলেন। বেলা ১২টায় নটরডেম কলেজে ক্লাবের পক্ষ থেকে বৃক্ষরোপণের সময় কলেজের অধ্যক্ষ ফাদার হেমন্ত পিউস রোজারিও-সহ অন্যান্য শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, প্রকৃতির বিবর্ণতাকে উজ্জ্বল করতেই প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের পথচলা। ‘সুন্দর প্রকৃতিতে গড়ি সুস্থ জীবন’ স্লোগানকে সামনে রেখে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় ইমপ্রেস গ্রুপের অলাভজনক প্রতিষ্ঠান ‘প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশন’। বর্তমানে বাংলাদেশের পরিবেশ ও প্রকৃতি সংরক্ষণে কাজ করছে প্রতিষ্ঠানটি।
দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিসহ মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা গতকালই দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজও তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। সেই সঙ্গে চলমান তাপমাত্রাও অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
২০ মিনিট আগেঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান সূচকে অবস্থান এগিয়ে শীর্ষ পাঁচে এসেছে। এই শহরের আজকের বায়ুমান ১৭৯, যেখানে ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায় ধরা হয়। অন্যদিকে আজ ঝুঁকিপূর্ণ বায়ুদূষণ নিয়ে শীর্ষে রয়েছে কম্বোডিয়ার নমপেন শহর, বায়ুমান ২১৫...
৩ ঘণ্টা আগেমাঘের মাঝামাঝি এসে আজ গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ দিন দুপুর পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। আগামীকালও এমন আবহাওয়া বিরাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রাতে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে...
১ দিন আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের
১ দিন আগে