এএফপি
জাতিসংঘের এক জরিপে দেখা গেছে প্রতি পাঁচজনে চারজন চায় তাদের দেশ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অঙ্গীকার জোরদার করুক। ৭৫ হাজার জনের মতামতের ভিত্তিতে এই বৈশ্বিক জরিপটি আজ বৃহস্পতিবার (২০ জুন) প্রকাশিত হয়।
ইউএন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ও জিওপোলের সমীক্ষায় বিশ্বের জনসংখ্যার ৮৭ শতাংশ প্রতিনিধিত্বকারী ৭৭টি দেশের মানুষের কাছে টেলিফোন কলের মাধ্যমে ১৫টি প্রশ্নের মাধ্যমে এই জরিপ করা হয়েছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৮০ শতাংশ চান সরকারগুলো যেন বিশ্ব উষ্ণায়ন মোকাবিলায় প্রচেষ্টা জোরদার করে।
জরিপে দেখা গেছে, উষ্ণায়ন মোকাবিলার সবচেয়ে জোরালো দাবি জানাচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো। এই দেশগুলোর পক্ষ থেকে ৮৯ শতাংশ পক্ষে সমর্থন জানানো হয়েছে, যদিও সমীক্ষা অনুসারে এই দাবির প্রতি ধনী জি-২০ দেশগুলোতেও জোরালো সমর্থন (৭৬ শতাংশ) রয়েছে।
বিশ্বের বৃহত্তম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারী দেশ চীন (৭৩ শতাংশ) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (৬৬ শতাংশ) জরিপে অংশগ্রহণকারীরাও এই ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন’ বা উষ্ণায়ন মোকাবিলা বৃদ্ধির পক্ষে রয়েছেন।
ইউএনডিপির গ্লোবাল ক্লাইমেট ডিরেক্টর ক্যাসি ফ্লিন বলেন, ‘যেহেতু বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ২০২৫ সালের মধ্যে প্যারিস চুক্তির অধীনে পরবর্তী দফার প্রতিশ্রুতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন, সেহেতু জরিপের এই ফলাফল অনস্বীকার্য প্রমাণ যে-সর্বত্র মানুষ সাহসী জলবায়ু পদক্ষেপকে সমর্থন করে।’
জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৭টি দেশের মধ্যে ৬২টি দেশের বেশির ভাগ উত্তরদাতা জানিয়েছে, তারা জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে পরিচ্ছন্ন শক্তিতে দ্রুত পরিবর্তনকে সমর্থন করেছেন।
এর মধ্যে চীন (৮০ শতাংশ) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৫৪ শতাংশ) অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে রাশিয়ায় জরিপ অংশগ্রহণকারীদের মাত্র ১৬ শতাংশ উষ্ণায়ন মোকাবিলা জোরদারের পক্ষে ছিল।
বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ে মানুষের উদ্বেগও বেড়েছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৫৬ শতাংশ বলেছে, তারা সপ্তাহে অন্তত একবার জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চিন্তা করে।
জাতিসংঘের এক জরিপে দেখা গেছে প্রতি পাঁচজনে চারজন চায় তাদের দেশ জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবিলায় অঙ্গীকার জোরদার করুক। ৭৫ হাজার জনের মতামতের ভিত্তিতে এই বৈশ্বিক জরিপটি আজ বৃহস্পতিবার (২০ জুন) প্রকাশিত হয়।
ইউএন ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম, অক্সফোর্ড ইউনিভার্সিটি ও জিওপোলের সমীক্ষায় বিশ্বের জনসংখ্যার ৮৭ শতাংশ প্রতিনিধিত্বকারী ৭৭টি দেশের মানুষের কাছে টেলিফোন কলের মাধ্যমে ১৫টি প্রশ্নের মাধ্যমে এই জরিপ করা হয়েছে। জরিপে অংশগ্রহণকারীদের ৮০ শতাংশ চান সরকারগুলো যেন বিশ্ব উষ্ণায়ন মোকাবিলায় প্রচেষ্টা জোরদার করে।
জরিপে দেখা গেছে, উষ্ণায়ন মোকাবিলার সবচেয়ে জোরালো দাবি জানাচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো। এই দেশগুলোর পক্ষ থেকে ৮৯ শতাংশ পক্ষে সমর্থন জানানো হয়েছে, যদিও সমীক্ষা অনুসারে এই দাবির প্রতি ধনী জি-২০ দেশগুলোতেও জোরালো সমর্থন (৭৬ শতাংশ) রয়েছে।
বিশ্বের বৃহত্তম গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমনকারী দেশ চীন (৭৩ শতাংশ) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের (৬৬ শতাংশ) জরিপে অংশগ্রহণকারীরাও এই ‘ক্লাইমেট অ্যাকশন’ বা উষ্ণায়ন মোকাবিলা বৃদ্ধির পক্ষে রয়েছেন।
ইউএনডিপির গ্লোবাল ক্লাইমেট ডিরেক্টর ক্যাসি ফ্লিন বলেন, ‘যেহেতু বিশ্ব নেতৃবৃন্দ ২০২৫ সালের মধ্যে প্যারিস চুক্তির অধীনে পরবর্তী দফার প্রতিশ্রুতির বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন, সেহেতু জরিপের এই ফলাফল অনস্বীকার্য প্রমাণ যে-সর্বত্র মানুষ সাহসী জলবায়ু পদক্ষেপকে সমর্থন করে।’
জরিপে অংশগ্রহণকারী ৭৭টি দেশের মধ্যে ৬২টি দেশের বেশির ভাগ উত্তরদাতা জানিয়েছে, তারা জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে পরিচ্ছন্ন শক্তিতে দ্রুত পরিবর্তনকে সমর্থন করেছেন।
এর মধ্যে চীন (৮০ শতাংশ) ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র (৫৪ শতাংশ) অন্তর্ভুক্ত ছিল। তবে রাশিয়ায় জরিপ অংশগ্রহণকারীদের মাত্র ১৬ শতাংশ উষ্ণায়ন মোকাবিলা জোরদারের পক্ষে ছিল।
বৈশ্বিক উষ্ণতা নিয়ে মানুষের উদ্বেগও বেড়েছে। সমীক্ষায় দেখা গেছে, ৫৬ শতাংশ বলেছে, তারা সপ্তাহে অন্তত একবার জলবায়ু পরিবর্তন নিয়ে চিন্তা করে।
৪৪ বছরে অনিয়ন্ত্রিত নগরায়ণ, পরিকল্পনার অভাব ও সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা ঢাকার পরিবেশ বিপর্যয়কে অনিবার্য করে তুলেছে। এই সময়ে হারিয়ে গেছে প্রায় ৬০ শতাংশ জলাধার। ঢাকার জলাধার এখন আয়তনের ৪ দশমিক ৮ শতাংশ। তাপমাত্রা কমাতে জলাভূমি পুনরুদ্ধার করা জরুরি।
১ ঘণ্টা আগেআজ বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। শহরটির বায়ুমান ১৭৭, যা অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক। শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের লাহোর, ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা, মিশরের কায়রো ও ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর কিনশাসা। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে...
১২ ঘণ্টা আগেঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থেকে অস্থায়ীভাবে মেঘলা থাকতে পারে বলে পূর্বাভাসে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। পূর্বাভাসে আরও বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় বৃষ্টি বা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের অধিকাংশ এলাকাতেই আজ শনিবার বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা আছে। এমনটাই জানিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। মৌসুমি বায়ু এবং বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি নিম্নচাপের প্রভাবে এই বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। এ ছাড়া, দিন ও রাতের তাপমাত্রা কমারও সম্ভাবনা আছে বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
১ দিন আগে