অনলাইন ডেস্ক
ঢাকার নদী, খাল ও জলাধার পুনরুদ্ধারের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। তিনি আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) কাছে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার আহ্বান জানান। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের নদীগুলোর পরিবেশগত অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও উন্নত করার জন্য একটি সমন্বিত নদী স্বাস্থ্য মূল্যায়ন ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত ইউএনসিসিডি কপ–১৬–এর ফাঁকে আইইউসিএনের গ্লোবাল ওয়াটার প্রোগ্রামের পরিচালক ড. জেমস ডালটনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে সচিব এ আহ্বান জানান।
আজ শুক্রবার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই বৈঠকে পরিবেশসচিব ড. ফারহিনা বলেন, ঢাকার নগর পানি ব্যবস্থাপনা একসময় শহরের প্রাণ ছিল। কিন্তু বর্তমানে এটি দূষণ, দখল এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ব্যাপক চাপের মুখে। এসব জলাধার পুনরুদ্ধার ও টেকসই নগর-পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
বৈঠকে আইইউসিএনের পরিচালক ড. ডালটন বাংলাদেশকে ফ্রেশ ওয়াটার চ্যালেঞ্জ পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানান। এ কর্মসূচিতে ৪৭টি দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় ২০৩০ সালের মধ্যে ৩ লাখ কিলোমিটার নদী এবং ৩৫ কোটি হেক্টর জলাভূমি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে নিয়ে কাজ চলছে।
ড. ডালটন বলেন, এই উদ্যোগে অংশগ্রহণ বাংলাদেশের পানিসম্পদ পুনরুদ্ধারের জাতীয় লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং জাতিসংঘের ইকোসিস্টেম (বাস্তুতন্ত্র) পুনরুদ্ধার দশক (২০২১–৩০) বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
এর আগে একই দিনে, টেকসই কৃষি–খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় অংশ নেন ড. ফারহিনা আহমেদ। সেখানে তিনি বলেন, খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমি, পানি ও জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ কৃষি পরিকল্পনার অংশ হওয়া জরুরি।
বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্যতম সদস্য হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. মো. সোহরাব আলী এবং মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পরিবেশ-১) রুবিনা ফেরদৌসী।
ঢাকার নদী, খাল ও জলাধার পুনরুদ্ধারের জন্য আন্তর্জাতিক সহায়তা চেয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ। তিনি আন্তর্জাতিক প্রকৃতি ও প্রাকৃতিক সম্পদ সংরক্ষণ সংঘের (আইইউসিএন) কাছে আর্থিক ও প্রযুক্তিগত সহায়তার আহ্বান জানান। সেই সঙ্গে বাংলাদেশের নদীগুলোর পরিবেশগত অবস্থা পর্যবেক্ষণ ও উন্নত করার জন্য একটি সমন্বিত নদী স্বাস্থ্য মূল্যায়ন ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।
গতকাল বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) সৌদি আরবের রিয়াদে অনুষ্ঠিত ইউএনসিসিডি কপ–১৬–এর ফাঁকে আইইউসিএনের গ্লোবাল ওয়াটার প্রোগ্রামের পরিচালক ড. জেমস ডালটনের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠকে সচিব এ আহ্বান জানান।
আজ শুক্রবার মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
ওই বৈঠকে পরিবেশসচিব ড. ফারহিনা বলেন, ঢাকার নগর পানি ব্যবস্থাপনা একসময় শহরের প্রাণ ছিল। কিন্তু বর্তমানে এটি দূষণ, দখল এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে ব্যাপক চাপের মুখে। এসব জলাধার পুনরুদ্ধার ও টেকসই নগর-পরিকল্পনায় অন্তর্ভুক্ত করতে আন্তর্জাতিক সহযোগিতা প্রয়োজন।
বৈঠকে আইইউসিএনের পরিচালক ড. ডালটন বাংলাদেশকে ফ্রেশ ওয়াটার চ্যালেঞ্জ পার্টনারশিপ প্রোগ্রামে যোগ দেওয়ার আমন্ত্রণ জানান। এ কর্মসূচিতে ৪৭টি দেশ ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রয়েছে। এই কর্মসূচির আওতায় ২০৩০ সালের মধ্যে ৩ লাখ কিলোমিটার নদী এবং ৩৫ কোটি হেক্টর জলাভূমি পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে নিয়ে কাজ চলছে।
ড. ডালটন বলেন, এই উদ্যোগে অংশগ্রহণ বাংলাদেশের পানিসম্পদ পুনরুদ্ধারের জাতীয় লক্ষ্যের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ এবং জাতিসংঘের ইকোসিস্টেম (বাস্তুতন্ত্র) পুনরুদ্ধার দশক (২০২১–৩০) বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
এর আগে একই দিনে, টেকসই কৃষি–খাদ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে একটি উচ্চপর্যায়ের আলোচনায় অংশ নেন ড. ফারহিনা আহমেদ। সেখানে তিনি বলেন, খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষায় ভূমি, পানি ও জীববৈচিত্র্যের সংরক্ষণ কৃষি পরিকল্পনার অংশ হওয়া জরুরি।
বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অন্যতম সদস্য হিসেবে এ সময় উপস্থিত ছিলেন পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. আবদুল হামিদ, অতিরিক্ত মহাপরিচালক (চলতি দায়িত্ব) ড. মো. সোহরাব আলী এবং মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (পরিবেশ-১) রুবিনা ফেরদৌসী।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, মাতুয়াইল, আমিনবাজারসহ উন্মুক্ত স্থানে কেউ বর্জ্য পোড়ালে তার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বর্জ্য পোড়ানোর ঘটনায় দায়ী সরকারি, বেসরকারি ব্যক্তিকে শনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
১২ ঘণ্টা আগেআজ দূষিত বায়ুর শহরের তালিকার শীর্ষে আছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই। শহরটির বায়ুমান ৬৭৪। যা বিপজ্জনক বাতাসের নির্দেশক। এ ছাড়া বায়ুদূষণে শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো যথাক্রমে— ভারতের দিল্লি (২১০), পাকিস্তানের লাহোর (১৭১), চীনের বেইজিং (১৭০) ও ভিয়েতনামের হ্যানয় (১৬৫)।
২১ ঘণ্টা আগেচলতি বছর বর্ষাকালে ভারতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হবে। দেশটির আবহাওয়া দপ্তর এমন পূর্বাভাস দিয়েছে। যদিও বৃষ্টিপাতের সময় ক্রমেই কমে যাচ্ছে। ফলে অপেক্ষাকৃত কম সময়ের মধ্যে বেশি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনার কথা বলছে আবহাওয়া দপ্তর।
২ দিন আগেআজ মঙ্গলবার বাতাসের গুণমান সূচক বা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স-একিউআইয়ের দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষে আছে বাহরাইনের মানামা। আজ বেলা ৮টা ৪০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী শহরটির বায়ুমান ২ হাজার ১৯৬। আর ঢাকার অবস্থান ২০তম। ঢাকার বায়ুমান ১১৫।
২ দিন আগে