অনলাইন ডেস্ক
অনেকেই সুন্দরবনে ঘুরতে গিয়ে বাঘ দেখার আশা করেন। অনেকে দেখতে পান, অনেকে হতাশ হয়ে ফিরে আসেন। তবে বন ভ্রমণে আসা পর্যটকদের কোলাহলে বন্যপ্রাণীরা বিরক্তি হয়ে ওঠে এবং একপর্যায়ে আক্রমণাত্মক হয়। তখন তাদের হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন বা প্রাণ হারান। এমনই এক ঘটনায় সম্প্রতি একদল পর্যটক কাছ থেকে দেখতে গিয়ে প্রায় বাঘের মুখে পড়েছিলেন বলে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস (আইএফএস) সুরেন্দর মেহরার টুইট করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি বাঘ তাঁদের দেখে তেড়ে আসছে। বাঘের বসবাসকারী আবাসস্থলে মানুষজনের অনুপ্রবেশের কারণে রাগান্বিত হয়ে ওঠে। তাঁদের অনুপ্রবেশ নিশ্চিত করার জন্য বাঘটি গর্জন করতে থাকে এবং তেড়ে আসে। তবে ঘটনাটি কবে ঘটেছে তা জানানো হয়নি। ওই ভিডিওটি
ওই ভিডিওর ক্যাপশনে সুরেন্দর মেহরার লেখেন, ‘কখনো কখনো আমাদের বাঘ দেখার আগ্রহ তাদের আবাসস্থলে অনুপ্রবেশ ছাড়া আর কিছুই না।’ বাঘ দেখতে জিপে করে আসা পর্যটকেরা ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে আসা প্রাণীর ছবি তোলেন। এ সময় বাঘটি তাঁদের অবস্থান বুঝতে পেরে গর্জন করতে থাকে এবং তেড়ে আসে। ঘটনাটি বুঝতে পেরে তাঁরা জিপ নিয়ে দ্রুত চলে গেলে বাঘটি তার দিক পরিবর্তন করে নিজ জায়গায় চলে যায়।
ওই টুইটের নিচে মন্তব্যে অনেকে বলেন, সুন্দরবনে যাওয়া পর্যটকদের জন্য উচ্চশব্দে কথা বলার ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে। অকারণে উচ্চস্বরে কথা বললে বাঘের দল বিরক্ত হয় এবং আক্রমণ করে। এছাড়া সুন্দরবনে ঘুরতে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবারই আগে থেকে কিছু নির্দেশনা জেনে নেওয়া উচিত। যারা এসব মানতে পারেন না, তাঁদের সেখানে অনুপ্রবেশ নিষিদ্ধ করা উচিত।
অন্য একজন লিখেছেন, বাঘের গতিপথ অনুসরণ বন্ধ করতে বন বিভাগের উচিত গাইডকে স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়াসহ বনে পর্যটক প্রবেশের সংখ্যা নির্দিষ্ট করা। তা না হলে প্রতিনিয়ত এমন বিপদজনক ঘটনা ঘটতেই থাকবে এবং প্রাণহানির শঙ্কাও থাকবে।
অনেকেই সুন্দরবনে ঘুরতে গিয়ে বাঘ দেখার আশা করেন। অনেকে দেখতে পান, অনেকে হতাশ হয়ে ফিরে আসেন। তবে বন ভ্রমণে আসা পর্যটকদের কোলাহলে বন্যপ্রাণীরা বিরক্তি হয়ে ওঠে এবং একপর্যায়ে আক্রমণাত্মক হয়। তখন তাদের হামলার শিকার হয়ে গুরুতর আহত হন বা প্রাণ হারান। এমনই এক ঘটনায় সম্প্রতি একদল পর্যটক কাছ থেকে দেখতে গিয়ে প্রায় বাঘের মুখে পড়েছিলেন বলে এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
ইন্ডিয়ান ফরেস্ট সার্ভিস (আইএফএস) সুরেন্দর মেহরার টুইট করা একটি ভিডিওতে দেখা যায়, একটি বাঘ তাঁদের দেখে তেড়ে আসছে। বাঘের বসবাসকারী আবাসস্থলে মানুষজনের অনুপ্রবেশের কারণে রাগান্বিত হয়ে ওঠে। তাঁদের অনুপ্রবেশ নিশ্চিত করার জন্য বাঘটি গর্জন করতে থাকে এবং তেড়ে আসে। তবে ঘটনাটি কবে ঘটেছে তা জানানো হয়নি। ওই ভিডিওটি
ওই ভিডিওর ক্যাপশনে সুরেন্দর মেহরার লেখেন, ‘কখনো কখনো আমাদের বাঘ দেখার আগ্রহ তাদের আবাসস্থলে অনুপ্রবেশ ছাড়া আর কিছুই না।’ বাঘ দেখতে জিপে করে আসা পর্যটকেরা ঝোপের আড়ালে লুকিয়ে আসা প্রাণীর ছবি তোলেন। এ সময় বাঘটি তাঁদের অবস্থান বুঝতে পেরে গর্জন করতে থাকে এবং তেড়ে আসে। ঘটনাটি বুঝতে পেরে তাঁরা জিপ নিয়ে দ্রুত চলে গেলে বাঘটি তার দিক পরিবর্তন করে নিজ জায়গায় চলে যায়।
ওই টুইটের নিচে মন্তব্যে অনেকে বলেন, সুন্দরবনে যাওয়া পর্যটকদের জন্য উচ্চশব্দে কথা বলার ক্ষেত্রে সচেতন থাকতে হবে। অকারণে উচ্চস্বরে কথা বললে বাঘের দল বিরক্ত হয় এবং আক্রমণ করে। এছাড়া সুন্দরবনে ঘুরতে যাওয়ার ক্ষেত্রে সবারই আগে থেকে কিছু নির্দেশনা জেনে নেওয়া উচিত। যারা এসব মানতে পারেন না, তাঁদের সেখানে অনুপ্রবেশ নিষিদ্ধ করা উচিত।
অন্য একজন লিখেছেন, বাঘের গতিপথ অনুসরণ বন্ধ করতে বন বিভাগের উচিত গাইডকে স্পষ্ট নির্দেশনা দেওয়াসহ বনে পর্যটক প্রবেশের সংখ্যা নির্দিষ্ট করা। তা না হলে প্রতিনিয়ত এমন বিপদজনক ঘটনা ঘটতেই থাকবে এবং প্রাণহানির শঙ্কাও থাকবে।
মাঘের মাঝামাঝি এসে আজ গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ দিন দুপুর পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। আগামীকালও এমন আবহাওয়া বিরাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রাতে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে...
২১ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের
১ দিন আগেসারা দেশে আজ তাপমাত্রা খানিকটা বাড়তে পারে বলে পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। তবে আগামীকাল থেকে দেশের চার বিভাগে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির সতর্কবার্তা দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
২ দিন আগেঢাকার বাতাসে ব্যাপক দূষণ। বায়ুমান সূচকে সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বিশ্বের ১২৫ শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান দ্বিতীয়। এই শহরের আজকের বায়ুমান ২৬৭। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে হলে তা ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায়ে ধরা হয় এবং এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বা ভয়ানক পর্যায়ের দূষণ হিসেবে ধরা হয়। এ দিকে ঝুঁকিপূর্ণ...
২ দিন আগে