নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জলবায়ু পরিবর্তন তহবিলে উন্নত বিশ্বের অর্থ দেওয়ার ক্ষেত্রে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। উন্নত বিশ্ব এই তহবিলে অর্থায়নের যে হিসাব দিচ্ছে সেটির সঙ্গে একমত নন বলেও জানান তিনি।
মিসরে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান শেষে আজ সোমবার সকালে দেশে ফিরেই দুপুরে সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
মতবিনিময়ের সময় বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের ওপর আলোকপাত করতে গিয়ে তথ্যমন্ত্রী ও পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘উন্নত দেশগুলো বলেছে গত বছর তারা জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলার আন্তর্জাতিক তহবিলে ৮২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এর মধ্যে একটা বিরাট শুভংকরের ফাঁকি আছে। কারণ বিশ্ব জলবায়ু অর্থায়নের বিষয়ে প্যারিস চুক্তিতে স্পষ্ট লেখা আছে যে “ইন এডিশন টু প্রেজেন্ট ওডিএ (ওভারসিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স) ”। অর্থাৎ বর্তমানে উন্নত বিশ্ব যে ওভারসিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স দেয়, সেই অর্থ এই তহবিলে যুক্ত বলে গণ্য হবে না। জলবায়ু তহবিলে এর অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে। কিন্তু তারা বর্তমান ওডিএর অর্থায়নকেও যুক্ত করে গত বছর উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ৮২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে বলে একটি হিসাব দাঁড় করিয়েছে। এর সঙ্গে আমরা একমত নই।’
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ–২৭–এ এই বিষয়গুলোই আলোচিত হচ্ছে এবং এখনো চলমান সম্মেলনের শেষের দিকেই ঐকমত্য বা সমঝোতা বা রোডম্যাপগুলো হয় বলে জানান হাছান মাহমুদ।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচির জন্য আমি দেশে ফিরে এলেও সেখানে আমাদের পরিবেশমন্ত্রী আছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীও গতকাল গেছেন। তবে এবারকার সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের অংশগ্রহণে প্রমাণিত হয়েছে যে, উষ্ণায়নের হাত থেকে বিশ্বকে রক্ষা করার জন্য বিশ্বনেতারা গুরুত্ব দিচ্ছে।’
জলবায়ু পরিবর্তন তহবিলে উন্নত বিশ্বের অর্থ দেওয়ার ক্ষেত্রে শুভংকরের ফাঁকি রয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ। উন্নত বিশ্ব এই তহবিলে অর্থায়নের যে হিসাব দিচ্ছে সেটির সঙ্গে একমত নন বলেও জানান তিনি।
মিসরে বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীর প্রতিনিধি হিসেবে যোগদান শেষে আজ সোমবার সকালে দেশে ফিরেই দুপুরে সচিবালয়ে সমসাময়িক বিষয় নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
মতবিনিময়ের সময় বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনের ওপর আলোকপাত করতে গিয়ে তথ্যমন্ত্রী ও পরিবেশবিদ ড. হাছান মাহমুদ বলেন, ‘উন্নত দেশগুলো বলেছে গত বছর তারা জলবায়ু পরিবর্তনের অভিঘাত মোকাবিলার আন্তর্জাতিক তহবিলে ৮২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে। এর মধ্যে একটা বিরাট শুভংকরের ফাঁকি আছে। কারণ বিশ্ব জলবায়ু অর্থায়নের বিষয়ে প্যারিস চুক্তিতে স্পষ্ট লেখা আছে যে “ইন এডিশন টু প্রেজেন্ট ওডিএ (ওভারসিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স) ”। অর্থাৎ বর্তমানে উন্নত বিশ্ব যে ওভারসিজ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্স দেয়, সেই অর্থ এই তহবিলে যুক্ত বলে গণ্য হবে না। জলবায়ু তহবিলে এর অতিরিক্ত অর্থ দিতে হবে। কিন্তু তারা বর্তমান ওডিএর অর্থায়নকেও যুক্ত করে গত বছর উন্নয়নশীল দেশগুলোকে ৮২ বিলিয়ন ডলার দিয়েছে বলে একটি হিসাব দাঁড় করিয়েছে। এর সঙ্গে আমরা একমত নই।’
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলন কপ–২৭–এ এই বিষয়গুলোই আলোচিত হচ্ছে এবং এখনো চলমান সম্মেলনের শেষের দিকেই ঐকমত্য বা সমঝোতা বা রোডম্যাপগুলো হয় বলে জানান হাছান মাহমুদ।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘রাজনৈতিক কর্মসূচির জন্য আমি দেশে ফিরে এলেও সেখানে আমাদের পরিবেশমন্ত্রী আছেন, পররাষ্ট্রমন্ত্রীও গতকাল গেছেন। তবে এবারকার সম্মেলনে বিশ্ব নেতাদের অংশগ্রহণে প্রমাণিত হয়েছে যে, উষ্ণায়নের হাত থেকে বিশ্বকে রক্ষা করার জন্য বিশ্বনেতারা গুরুত্ব দিচ্ছে।’
দেশের বেশ কিছু অঞ্চলে গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টিসহ মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশার সতর্কবার্তা গতকালই দিয়েছিল আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজও তা অব্যাহত থাকতে পারে বলে পূর্বাভাস রয়েছে। সেই সঙ্গে চলমান তাপমাত্রাও অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর। সকালের রেকর্ড অনুযায়ী বায়ুমান সূচকে অবস্থান এগিয়ে শীর্ষ পাঁচে এসেছে। এই শহরের আজকের বায়ুমান ১৭৯, যেখানে ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য ‘অস্বাস্থ্যকর’ পর্যায় ধরা হয়। অন্যদিকে আজ ঝুঁকিপূর্ণ বায়ুদূষণ নিয়ে শীর্ষে রয়েছে কম্বোডিয়ার নমপেন শহর, বায়ুমান ২১৫...
৪ ঘণ্টা আগেমাঘের মাঝামাঝি এসে আজ গুঁড়িগুঁড়ি বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এ দিন দুপুর পর্যন্ত মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। আগামীকালও এমন আবহাওয়া বিরাজ করার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে রাতে তাপমাত্রা বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে...
১ দিন আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের
১ দিন আগে