বিনোদন ডেস্ক
দক্ষিণ ভারতীয় ইন্ডাস্ট্রির চাপে কোণঠাসা বলিউড। হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির নামীদামি অভিনেতারাও ক্যারিয়ার ফেরাতে দক্ষিণের পরিচালকদের ওপর ভরসা করেন। কথাগুলো সত্যি সন্দেহ নেই। কিন্তু এটাই একমাত্র সত্যি, এমনটাও নয়। দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রিতেও ব্যর্থতার ছায়া আছে। গত বছরটা তামিল, তেলুগু, মালয়ালম, কন্নড় ইন্ডাস্ট্রির জন্য একেবারেই ভাল ছিল না। অনেক নামী তারকার সিনেমা ব্যর্থ হয়েছে সেখানেও।
‘বাহুবলী’, ‘আরআরআর’, ‘কেজিএফ’, ‘কান্তারা’ কিংবা ‘পুষ্পা’র মতো সিনেমার ব্যাপক সাফল্যের কারণে চাপে পড়ে গেছে হিন্দি ইন্ডাস্ট্রি। কারণ, অনেক বছর ধরে দক্ষিণের মতো সাফল্য দিতে পারছিল না বলিউড। শাহরুখ খানের ‘জওয়ান’ কিছুটা আশা জাগালেও সেখানে সেই দক্ষিণি পরিচালক অ্যাটলির দক্ষতার কথাই উঠে আসে বেশি। তবে ২০২৪ সালে একের পর এক দক্ষিণি সিনেমা ব্যর্থ হয়েছে। এস শঙ্কর পরিচালিত কমল হাসানের বহুল প্রতীক্ষিত ‘ইন্ডিয়ান টু’ একেবারেই চলেনি। ব্যর্থ হয়েছে রজনীকান্তের ‘ভেট্টাইয়ান’।
পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে তিন হাজার কোটি রুপি বিনিয়োগ করা হয়েছিল। যার মধ্যে হাজার কোটি রুপি একেবারেই লস। ২০২৪ সালে মুক্তি পেয়েছে ২৪১টি সিনেমা, এরমধ্যে মাত্র ১৮টি বলার মতো ব্যবসা করেছে। এর মধ্যে ‘মহারাজা’, ‘আমরণ’-এর মতো কিছু সিনেমা সফল হয়েছে। বড় বাজেটের সিনেমা পরপর ব্যর্থ হওয়াতেই সমস্যা বেড়েছে ইন্ডাস্ট্রির। সুরিয়া অভিনীত ‘কানগুভা’ নিয়ে আশা ছিল পরিবেশক ও হল মালিকদের। ৩৫০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি সেই সিনেমা মাত্র ১০৬ কোটির ব্যবসা করতে পেরেছে। তবে বড় সাফল্য না পেলেও বাজেটের টাকা তুলে নিতে পেরেছিল থালাপতি বিজয়ের ‘দ্য গ্রেটেস্ট অব অল টাইম’।
‘আরআরআর’-এর পর রামচরণ এবং জুনিয়র এনটিআরের জনপ্রিয়তা বহুগুণ বেড়েছে। কিন্তু গত বছর জুনিয়র এনটিআরের ‘দেভারা: পার্ট ওয়ান’ মুক্তি পায়। সেখানে জাহ্নবী কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন অভিনেতা। সে সিনেমা একেবারেই ব্যবসা করতে পারেনি। এ বছরের গোড়ার দিকে মুক্তি পেয়েছিল রামচরণের ‘গেম চেঞ্জার’, নায়িকা ছিলেন কিয়ারা আদভানি। চারশ কোটি রুপিরও বেশি বাজেটের এ সিনেমা অর্ধেক লগ্নি তুলতে পারেনি। মুক্তির একমাসের মধ্যেই ওটিটিতে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। গেম চেঞ্জার ব্যর্থ হওয়ার পর পাইরেসি নিয়ে সরব হয়েছিলেন নির্মাতারা। কিন্তু সিনেমা না চললে পাইরেসির অভিযোগ তোলা চেনা অজুহাত।
বিষয়ভাবনায় বরাবর চমক দেয় মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি। কিন্তু গত বছর প্রায় ৭০০ কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে এই ইন্ডাস্ট্রিরও। মোহনলালের মতো তারকার সিনেমা ব্যর্থ হয়েছে। গত বছর মোহনলাল অভিনীত এবং পরিচালিত বড় বাজেটের সিনেমা ‘বারুজ’ একেবারেই ব্যবসা করতে পারেনি। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি পরিচিত কম বাজেটে ভাল গল্পের সিনেমার জন্য। ‘সাইরাত’ থেকে ‘দৃশ্যম’ সেই ফর্মুলাতেই সফল। সিনে বিশেষজ্ঞদের মতে, তারকারা পারিশ্রমিক অনেকটাই বাড়িয়েছেন। শুটিংয়ের সময়ে তারকাদের ভ্যানিটি বাবদ খরচের অঙ্কও বেড়ে গেছে। ফলে সামগ্রিকভাবে সিনেমার বাজেট বেড়ে যাচ্ছে।
যেকোনো ইন্ডাস্ট্রিতে হিট-ফ্লপ—দুটোই থাকে। সেরা সিনেমা নিয়েই শোরগোল হয় বেশি, চাপা পড়ে যায় ব্যর্থতা। বিষয়ভাবনায় বাকি ইন্ডাস্ট্রির চেয়ে দক্ষিণি এখনও অনেক এগিয়ে। তবে সেখানে শুধুই সাফল্য, এমন ধারণাও ভুল। হয়তো সে কারণেই প্যান-ইন্ডিয়ান সিনেমার প্রতি ঝোঁক বাড়ছে, যেখানে হিন্দি ও দক্ষিণি দুই ইন্ডাস্ট্রির সেরারা জোট বাঁধছেন।
দক্ষিণ ভারতীয় ইন্ডাস্ট্রির চাপে কোণঠাসা বলিউড। হিন্দি ইন্ডাস্ট্রির নামীদামি অভিনেতারাও ক্যারিয়ার ফেরাতে দক্ষিণের পরিচালকদের ওপর ভরসা করেন। কথাগুলো সত্যি সন্দেহ নেই। কিন্তু এটাই একমাত্র সত্যি, এমনটাও নয়। দক্ষিণি ইন্ডাস্ট্রিতেও ব্যর্থতার ছায়া আছে। গত বছরটা তামিল, তেলুগু, মালয়ালম, কন্নড় ইন্ডাস্ট্রির জন্য একেবারেই ভাল ছিল না। অনেক নামী তারকার সিনেমা ব্যর্থ হয়েছে সেখানেও।
‘বাহুবলী’, ‘আরআরআর’, ‘কেজিএফ’, ‘কান্তারা’ কিংবা ‘পুষ্পা’র মতো সিনেমার ব্যাপক সাফল্যের কারণে চাপে পড়ে গেছে হিন্দি ইন্ডাস্ট্রি। কারণ, অনেক বছর ধরে দক্ষিণের মতো সাফল্য দিতে পারছিল না বলিউড। শাহরুখ খানের ‘জওয়ান’ কিছুটা আশা জাগালেও সেখানে সেই দক্ষিণি পরিচালক অ্যাটলির দক্ষতার কথাই উঠে আসে বেশি। তবে ২০২৪ সালে একের পর এক দক্ষিণি সিনেমা ব্যর্থ হয়েছে। এস শঙ্কর পরিচালিত কমল হাসানের বহুল প্রতীক্ষিত ‘ইন্ডিয়ান টু’ একেবারেই চলেনি। ব্যর্থ হয়েছে রজনীকান্তের ‘ভেট্টাইয়ান’।
পরিসংখ্যান বলছে, গত বছর তামিল ইন্ডাস্ট্রিতে তিন হাজার কোটি রুপি বিনিয়োগ করা হয়েছিল। যার মধ্যে হাজার কোটি রুপি একেবারেই লস। ২০২৪ সালে মুক্তি পেয়েছে ২৪১টি সিনেমা, এরমধ্যে মাত্র ১৮টি বলার মতো ব্যবসা করেছে। এর মধ্যে ‘মহারাজা’, ‘আমরণ’-এর মতো কিছু সিনেমা সফল হয়েছে। বড় বাজেটের সিনেমা পরপর ব্যর্থ হওয়াতেই সমস্যা বেড়েছে ইন্ডাস্ট্রির। সুরিয়া অভিনীত ‘কানগুভা’ নিয়ে আশা ছিল পরিবেশক ও হল মালিকদের। ৩৫০ কোটি রুপি ব্যয়ে তৈরি সেই সিনেমা মাত্র ১০৬ কোটির ব্যবসা করতে পেরেছে। তবে বড় সাফল্য না পেলেও বাজেটের টাকা তুলে নিতে পেরেছিল থালাপতি বিজয়ের ‘দ্য গ্রেটেস্ট অব অল টাইম’।
‘আরআরআর’-এর পর রামচরণ এবং জুনিয়র এনটিআরের জনপ্রিয়তা বহুগুণ বেড়েছে। কিন্তু গত বছর জুনিয়র এনটিআরের ‘দেভারা: পার্ট ওয়ান’ মুক্তি পায়। সেখানে জাহ্নবী কাপুরের সঙ্গে জুটি বেঁধেছিলেন অভিনেতা। সে সিনেমা একেবারেই ব্যবসা করতে পারেনি। এ বছরের গোড়ার দিকে মুক্তি পেয়েছিল রামচরণের ‘গেম চেঞ্জার’, নায়িকা ছিলেন কিয়ারা আদভানি। চারশ কোটি রুপিরও বেশি বাজেটের এ সিনেমা অর্ধেক লগ্নি তুলতে পারেনি। মুক্তির একমাসের মধ্যেই ওটিটিতে মুক্তি দেওয়া হয়েছে। গেম চেঞ্জার ব্যর্থ হওয়ার পর পাইরেসি নিয়ে সরব হয়েছিলেন নির্মাতারা। কিন্তু সিনেমা না চললে পাইরেসির অভিযোগ তোলা চেনা অজুহাত।
বিষয়ভাবনায় বরাবর চমক দেয় মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি। কিন্তু গত বছর প্রায় ৭০০ কোটি রুপির ক্ষতি হয়েছে এই ইন্ডাস্ট্রিরও। মোহনলালের মতো তারকার সিনেমা ব্যর্থ হয়েছে। গত বছর মোহনলাল অভিনীত এবং পরিচালিত বড় বাজেটের সিনেমা ‘বারুজ’ একেবারেই ব্যবসা করতে পারেনি। মালয়ালম ইন্ডাস্ট্রি পরিচিত কম বাজেটে ভাল গল্পের সিনেমার জন্য। ‘সাইরাত’ থেকে ‘দৃশ্যম’ সেই ফর্মুলাতেই সফল। সিনে বিশেষজ্ঞদের মতে, তারকারা পারিশ্রমিক অনেকটাই বাড়িয়েছেন। শুটিংয়ের সময়ে তারকাদের ভ্যানিটি বাবদ খরচের অঙ্কও বেড়ে গেছে। ফলে সামগ্রিকভাবে সিনেমার বাজেট বেড়ে যাচ্ছে।
যেকোনো ইন্ডাস্ট্রিতে হিট-ফ্লপ—দুটোই থাকে। সেরা সিনেমা নিয়েই শোরগোল হয় বেশি, চাপা পড়ে যায় ব্যর্থতা। বিষয়ভাবনায় বাকি ইন্ডাস্ট্রির চেয়ে দক্ষিণি এখনও অনেক এগিয়ে। তবে সেখানে শুধুই সাফল্য, এমন ধারণাও ভুল। হয়তো সে কারণেই প্যান-ইন্ডিয়ান সিনেমার প্রতি ঝোঁক বাড়ছে, যেখানে হিন্দি ও দক্ষিণি দুই ইন্ডাস্ট্রির সেরারা জোট বাঁধছেন।
বাংলা নতুন বছরের শুরুতে আগামীকাল শুক্রবার নিজেদের নন্দিত নাটক ‘খনা’ মঞ্চে নিয়ে আসছে বটতলা। মোহাম্মদ আলী হায়দার নির্দেশিত নাটকটির ৯২তম মঞ্চায়ন হবে সন্ধ্যা ৭টায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরীক্ষণ থিয়েটার হলে।
১৪ মিনিট আগেস্বাধীন বাংলাদেশের শুরু থেকেই ঢাকাই সিনেমার সঙ্গে জড়িত সোহেল রানা। বাংলাদেশের প্রথম পূর্ণাঙ্গ মুক্তিযুদ্ধের চলচ্চিত্র ‘ওরা ১১ জন’-এর প্রযোজক হিসেবে চলচ্চিত্রজগতে প্রবেশ করেন মাসুদ পারভেজ ওরফে সোহেল রানা। সিনেমাটি ১৯৭২ সালে মুক্তি পায়। অভিনেতা হিসেবে আত্মপ্রকাশ এর দুই বছর
১০ ঘণ্টা আগেসোলস ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশ চট্টগ্রামে ১৯৭৩ সালে। তবে ব্যান্ডটির কার্যক্রম শুরু হয় তারও এক বছর আগে (১৯৭২)। সাজেদ উল আলমের নেতৃত্বে কয়েক তরুণ ‘সুরেলা’ নামের একটি ব্যান্ড গঠন করে। ১৯৭৩ সালে ব্যান্ডের নাম পরিবর্তন করে রাখা হয় ‘সোলস’। সাজেদ, লুলু ও রনি ছিলেন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য। এরপর আর থেমে থাকতে হয়নি...
১০ ঘণ্টা আগেএক বছরের বেশি সময় ধরে বলিউডে চর্চা চলছে ডন সিনেমার সিকুয়েল নিয়ে। অমিতাভ ও শাহরুখের পর ডনের ভূমিকায় রণবীর সিংয়ের নাম ঘোষণা হওয়ার পর থেকেই আলোচনায় উঠে এসেছে ‘ডন থ্রি’। সিনেমার নায়িকা নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। প্রথমে শোনা গিয়েছিল প্রিয়াঙ্কার পরিবর্তে ডন থ্রিতে নায়িকা হচ্ছেন কিয়ারা আদভানি। মাতৃত্বকালীন...
১০ ঘণ্টা আগে