বিশ্বের অন্যান্য র্যাপারের মতো অনিয়মের বিরুদ্ধে সরব থাকেন বাংলাদেশের র্যাপাররাও। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে গেছে কোটা সংস্কার আন্দোলনে র্যাপারদের ভূমিকা। বিশেষ করে হান্নান হোসাইন শিমুলের ‘আওয়াজ উডা’ ও মুহাম্মদ সেজানের ‘কথা ক’ মানুষের মুখে মুখে ফিরেছে, ফিরছে। আওয়াজ উডা গানের জন্য জেলেও যেতে হয় হান্নানকে। আন্দোলন থেকে এবার পাঠ্যবইয়ের পাতায় উঠে এল মুহাম্মদ সেজান ও হান্নান।
সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি পাঠ্যবইয়ের নিউ জেনারেশন অধ্যায়ে স্থান পেয়েছেন হান্নান ও সেজান। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘সেজানের কথা ক গানটি শুনেছেন? আগের প্রজন্মের শিল্পীরা গানকে প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে ব্যবহার করতে ভয় পেলেও সেজান ও হান্নানের মতো শিল্পীরা সে সাহস দেখিয়েছেন। হান্নানের আওয়াজ উডা গানটির তীক্ষ্ণ কথা, হৃদয় কাঁপানো তাল ও তাজা আবেগ যেন স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে জনগণের তীব্র ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তাদের র্যাপ গানগুলো ২০২৪ সালের জুলাই বিদ্রোহের সংগীতে পরিণত হয়েছিল। নতুন প্রজন্ম আর ভয় পায় না; তারা সাহসী এবং ব্যতিক্রম।’
হান্নান ও সেজানের বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। র্যাপে দুজনের পথচলাও সমসাময়িক। র্যাপ সংগীতে তাঁদের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু ২০১৮ সালে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা দাগ কাটে হান্নান ও সেজানের মনে। এরপরই সিদ্ধান্ত নেন গানের মাধ্যমে প্রতিবাদের।
আওয়াজ উডা প্রকাশের পর গত ২৫ জুলাই হান্নানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। হান্নানের গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদ করেন শিল্পী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। ১৩ দিন কারাগারে থাকার পর ৬ আগস্ট মুক্ত হন হান্নান। অন্যদিকে কারাগারে যেতে না হলেও বিভিন্ন মহল থেকে চাপের মুখে পড়েছিলেন সেজান। থাকতে হয়েছে গা ঢাকা দিয়ে। এবার এই দুই র্যাপারের গল্প পড়বে শিক্ষার্থীরা।
পাঠ্যবইয়ে নিজের নাম দেখে আপ্লুত মুহাম্মদ সেজান ও হান্নান। হান্নান বলেন, ‘এখন গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, বাংলা র্যাপ বহুত বড় ব্যাপার, এডা অহন আর আন্ডারগ্রাউন্ডে নাই। সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। এখন আমাদের গল্প বইয়ের পাতায় পড়তে পারবেন সবাই।’
মুহাম্মদ সেজান বলেন, ‘এই র্যাপ সংগীত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিস্টার ড্রপ করেছি। এখন স্কুলে আমাদের গল্প পড়ানো হবে। জনগণের কাছে চিরকৃতজ্ঞ আমরা।’
বিশ্বের অন্যান্য র্যাপারের মতো অনিয়মের বিরুদ্ধে সরব থাকেন বাংলাদেশের র্যাপাররাও। তবে সবকিছুকে ছাপিয়ে গেছে কোটা সংস্কার আন্দোলনে র্যাপারদের ভূমিকা। বিশেষ করে হান্নান হোসাইন শিমুলের ‘আওয়াজ উডা’ ও মুহাম্মদ সেজানের ‘কথা ক’ মানুষের মুখে মুখে ফিরেছে, ফিরছে। আওয়াজ উডা গানের জন্য জেলেও যেতে হয় হান্নানকে। আন্দোলন থেকে এবার পাঠ্যবইয়ের পাতায় উঠে এল মুহাম্মদ সেজান ও হান্নান।
সপ্তম শ্রেণির ইংরেজি পাঠ্যবইয়ের নিউ জেনারেশন অধ্যায়ে স্থান পেয়েছেন হান্নান ও সেজান। সেখানে লেখা হয়েছে, ‘সেজানের কথা ক গানটি শুনেছেন? আগের প্রজন্মের শিল্পীরা গানকে প্রতিবাদের ভাষা হিসেবে ব্যবহার করতে ভয় পেলেও সেজান ও হান্নানের মতো শিল্পীরা সে সাহস দেখিয়েছেন। হান্নানের আওয়াজ উডা গানটির তীক্ষ্ণ কথা, হৃদয় কাঁপানো তাল ও তাজা আবেগ যেন স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে জনগণের তীব্র ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ। তাদের র্যাপ গানগুলো ২০২৪ সালের জুলাই বিদ্রোহের সংগীতে পরিণত হয়েছিল। নতুন প্রজন্ম আর ভয় পায় না; তারা সাহসী এবং ব্যতিক্রম।’
হান্নান ও সেজানের বাড়ি নারায়ণগঞ্জে। র্যাপে দুজনের পথচলাও সমসাময়িক। র্যাপ সংগীতে তাঁদের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু ২০১৮ সালে। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা দাগ কাটে হান্নান ও সেজানের মনে। এরপরই সিদ্ধান্ত নেন গানের মাধ্যমে প্রতিবাদের।
আওয়াজ উডা প্রকাশের পর গত ২৫ জুলাই হান্নানকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। হান্নানের গ্রেপ্তারের খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদ করেন শিল্পী থেকে শুরু করে সাধারণ মানুষ। ১৩ দিন কারাগারে থাকার পর ৬ আগস্ট মুক্ত হন হান্নান। অন্যদিকে কারাগারে যেতে না হলেও বিভিন্ন মহল থেকে চাপের মুখে পড়েছিলেন সেজান। থাকতে হয়েছে গা ঢাকা দিয়ে। এবার এই দুই র্যাপারের গল্প পড়বে শিক্ষার্থীরা।
পাঠ্যবইয়ে নিজের নাম দেখে আপ্লুত মুহাম্মদ সেজান ও হান্নান। হান্নান বলেন, ‘এখন গর্বের সঙ্গে বলতে পারি, বাংলা র্যাপ বহুত বড় ব্যাপার, এডা অহন আর আন্ডারগ্রাউন্ডে নাই। সবার প্রতি আমার কৃতজ্ঞতা। এখন আমাদের গল্প বইয়ের পাতায় পড়তে পারবেন সবাই।’
মুহাম্মদ সেজান বলেন, ‘এই র্যাপ সংগীত করার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সেমিস্টার ড্রপ করেছি। এখন স্কুলে আমাদের গল্প পড়ানো হবে। জনগণের কাছে চিরকৃতজ্ঞ আমরা।’
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে