বিনোদন ডেস্ক
যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার থাকেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রতিক বৈরী সম্পর্ক নিয়েও সরব তিনি। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যুতে ভারতের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করে ফেসবুকে একাধিক পোস্ট করেছেন। এবার দুই দেশের মধ্যে সম্প্রীতি গড়ার লক্ষ্যে গঠন করেছেন ‘শান্তি সেতু’ নামের প্ল্যাটফর্ম।
ফেসবুকে কবীর সুমন জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে একটা অকাম্য উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। শুরু হয়ে গেছে একাধিক বিষয়ে পারস্পরিক দোষারোপ। এই সমস্যাগুলো দূর করতে গেলে প্রথমত দরকার দুই দেশের মানুষের মধ্যে মুক্ত সংলাপ ও সম্প্রীতি। শান্তি সেতু প্ল্যাটফর্মে দুই দেশের মানুষ খোলামনে নিজ নিজ বক্তব্য দিতে পারবেন। এই প্ল্যাটফর্মের একটা বড় কাজ হচ্ছে মিথ্যা খবরগুলো চিহ্নিত করা এবং আসল কথাগুলো সবার সামনে তুলে ধরা। এ ছাড়া দুই দেশের জনগণের মধ্যে আত্মিক লেনদেন, ভাবনা ও ভাববিনিময়ের পথ সৃষ্টি করা। শান্তি সেতুর ওয়েবসাইটে গিয়ে ফরম পূরণ করে এই প্ল্যাটফর্মের সদস্য হওয়া যাবে।
এক ভিডিও বার্তায় শান্তি সেতু নিয়ে কবীর সুমন বলেন, ‘চারদিকে এমন সব ঘটনা ঘটে চলেছে, যা কাম্য নয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমরা শান্তি সেতু নামের একটি মঞ্চ গঠন করেছি। এর সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দলের সম্পর্ক নেই। বিশেষ ধর্ম বা বিশেষ মতবাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি বান্ধব সমিতি, যা কাঁটাতারের সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের সমমনোভাবাপন্ন শান্তিকামী ও শান্তিবাদী মানুষদের সম্মেলন। আমাদের প্রথম কাজ হবে বৈরিতা নয়, সম্প্রীতির বার্তা ছড়ানো।’
কবীর সুমন আরও বলেন, ‘ভারতের কিছু ডাক্তার ঠিক করে ফেলেছেন, বাংলাদেশের রোগীদের তাঁরা দেখবেন না। শান্তি সেতু এর বিরোধিতা করছে এবং করে যাবে। কোন চিকিৎসকের কাছে এলে বাংলাদেশের রোগীরা ঠিকঠাক যত্ন পাবেন, সেই নামগুলো আমরা প্রকাশ করব। অন্যদিকে ভারতের কিছু মিডিয়ায় ভূরি ভূরি মিথ্যা খবর সমানে দিয়ে যাচ্ছে। শান্তি সেতু এর বিরুদ্ধে। আমরা এর বিরুদ্ধে আছি, সামনেও থাকব।’
যেকোনো অন্যায়ের বিরুদ্ধে সব সময় সোচ্চার থাকেন পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। বাংলাদেশ-ভারত সাম্প্রতিক বৈরী সম্পর্ক নিয়েও সরব তিনি। বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যুতে ভারতের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদ করে ফেসবুকে একাধিক পোস্ট করেছেন। এবার দুই দেশের মধ্যে সম্প্রীতি গড়ার লক্ষ্যে গঠন করেছেন ‘শান্তি সেতু’ নামের প্ল্যাটফর্ম।
ফেসবুকে কবীর সুমন জানান, বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্কে একটা অকাম্য উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। শুরু হয়ে গেছে একাধিক বিষয়ে পারস্পরিক দোষারোপ। এই সমস্যাগুলো দূর করতে গেলে প্রথমত দরকার দুই দেশের মানুষের মধ্যে মুক্ত সংলাপ ও সম্প্রীতি। শান্তি সেতু প্ল্যাটফর্মে দুই দেশের মানুষ খোলামনে নিজ নিজ বক্তব্য দিতে পারবেন। এই প্ল্যাটফর্মের একটা বড় কাজ হচ্ছে মিথ্যা খবরগুলো চিহ্নিত করা এবং আসল কথাগুলো সবার সামনে তুলে ধরা। এ ছাড়া দুই দেশের জনগণের মধ্যে আত্মিক লেনদেন, ভাবনা ও ভাববিনিময়ের পথ সৃষ্টি করা। শান্তি সেতুর ওয়েবসাইটে গিয়ে ফরম পূরণ করে এই প্ল্যাটফর্মের সদস্য হওয়া যাবে।
এক ভিডিও বার্তায় শান্তি সেতু নিয়ে কবীর সুমন বলেন, ‘চারদিকে এমন সব ঘটনা ঘটে চলেছে, যা কাম্য নয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমরা শান্তি সেতু নামের একটি মঞ্চ গঠন করেছি। এর সঙ্গে কোনো রাজনৈতিক দলের সম্পর্ক নেই। বিশেষ ধর্ম বা বিশেষ মতবাদের কোনো সম্পর্ক নেই। এটি একটি বান্ধব সমিতি, যা কাঁটাতারের সীমান্ত পেরিয়ে বাংলাদেশ-ভারতের সমমনোভাবাপন্ন শান্তিকামী ও শান্তিবাদী মানুষদের সম্মেলন। আমাদের প্রথম কাজ হবে বৈরিতা নয়, সম্প্রীতির বার্তা ছড়ানো।’
কবীর সুমন আরও বলেন, ‘ভারতের কিছু ডাক্তার ঠিক করে ফেলেছেন, বাংলাদেশের রোগীদের তাঁরা দেখবেন না। শান্তি সেতু এর বিরোধিতা করছে এবং করে যাবে। কোন চিকিৎসকের কাছে এলে বাংলাদেশের রোগীরা ঠিকঠাক যত্ন পাবেন, সেই নামগুলো আমরা প্রকাশ করব। অন্যদিকে ভারতের কিছু মিডিয়ায় ভূরি ভূরি মিথ্যা খবর সমানে দিয়ে যাচ্ছে। শান্তি সেতু এর বিরুদ্ধে। আমরা এর বিরুদ্ধে আছি, সামনেও থাকব।’
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১০ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১০ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১০ ঘণ্টা আগে