অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ায় (ওএসএ) আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বিখ্যাত সুরকার ও গায়ক বাপ্পি লাহিড়ি। গতকাল মঙ্গলবার মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।
স্বাস্থ্যবিষয়ক সাময়িকী ওয়েবএমডির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্লিপ অ্যাপনিয়া হলো ঘুম-সম্পর্কিত শ্বাস-প্রশ্বাসের একটি ব্যাধি। এই রোগে ঘুমানোর সময়ে প্রায় ১০ সেকেন্ড বা এর বেশি সময়ের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস অনিয়মিত হয়ে যায়। বিভিন্ন ধরনের স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, তবে সবচেয়ে বেশি যা দেখা যায়, তা হলো অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া। এই রোগে আক্রান্তের গলার পেশি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি শিথিল হয়ে আসে। রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। পেশির শিথিলতায় শ্বাস নেওয়ার পথটি রুদ্ধ হয়ে আসে এবং ঘুমের সময় আচমকা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়।
ওয়েবএমডি বলছে, অতিরিক্ত ওজন, বার্ধক্য, উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিক, শ্বাসনালির সমস্যা স্লিপ অ্যাপনিয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। জোরে নাক ডাকা, হাঁপাতে থাকা, দম বন্ধ করা, শ্বাস নেওয়ার সময় বাধা অনুভব করা ওএসএর সাধারণ লক্ষণ।
গত বছরের এপ্রিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন বাপ্পি লাহিড়ি। কিছুদিন পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। ১৯৫২ সালের ২৭ নভেম্বর জলপাইগুড়িতে জন্মগ্রহণ করেন বাপ্পি। পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার ও সম্মান। কিশোর কুমার ছিলেন বাপ্পির সম্পর্কে মামা। বাবা অপরেশ লাহিড়ি ও মা বাঁশরী লাহিড়ি—দুজনেই ছিলেন সংগীতজগতের মানুষ।
ফলে একমাত্র সন্তান বাপ্পি ছেলেবেলা থেকেই গানের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন। মা-বাবার কাছেই পান প্রথম গানের তালিম। ১৯৭০ থেকে ১৯৮০-র দশকে হিন্দি ছায়াছবির জগতে অন্যতম জনপ্রিয় নাম বাপ্পি লাহিড়ি। ‘ডিসকো ড্যান্সার’, ‘চলতে চলতে’, ‘শরাবি’র মতো বিখ্যাত গানে সুর দিয়েছেন বাপ্পি লাহিড়ি। গেয়েছেন একাধিক গান। ২০২০ সালে ‘বাগি-৩’ সিনেমার জন্য তিনি শেষ গান গেয়েছিলেন।
বাপ্পি লাহিড়ি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়ায় (ওএসএ) আক্রান্ত হয়ে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন বিখ্যাত সুরকার ও গায়ক বাপ্পি লাহিড়ি। গতকাল মঙ্গলবার মুম্বাইয়ের একটি হাসপাতালে তিনি মারা যান।
স্বাস্থ্যবিষয়ক সাময়িকী ওয়েবএমডির প্রতিবেদনে বলা হয়, স্লিপ অ্যাপনিয়া হলো ঘুম-সম্পর্কিত শ্বাস-প্রশ্বাসের একটি ব্যাধি। এই রোগে ঘুমানোর সময়ে প্রায় ১০ সেকেন্ড বা এর বেশি সময়ের জন্য শ্বাস-প্রশ্বাস অনিয়মিত হয়ে যায়। বিভিন্ন ধরনের স্লিপ অ্যাপনিয়া আছে, তবে সবচেয়ে বেশি যা দেখা যায়, তা হলো অবস্ট্রাকটিভ স্লিপ অ্যাপনিয়া। এই রোগে আক্রান্তের গলার পেশি স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি শিথিল হয়ে আসে। রক্তে অক্সিজেনের পরিমাণ কমে যায়। পেশির শিথিলতায় শ্বাস নেওয়ার পথটি রুদ্ধ হয়ে আসে এবং ঘুমের সময় আচমকা শ্বাস-প্রশ্বাসের সমস্যা দেখা দেয়।
ওয়েবএমডি বলছে, অতিরিক্ত ওজন, বার্ধক্য, উচ্চরক্তচাপ, ডায়াবেটিক, শ্বাসনালির সমস্যা স্লিপ অ্যাপনিয়ার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। জোরে নাক ডাকা, হাঁপাতে থাকা, দম বন্ধ করা, শ্বাস নেওয়ার সময় বাধা অনুভব করা ওএসএর সাধারণ লক্ষণ।
গত বছরের এপ্রিলে করোনায় আক্রান্ত হয়ে মুম্বাইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি হয়েছিলেন বাপ্পি লাহিড়ি। কিছুদিন পর সুস্থ হয়ে বাড়ি ফেরেন তিনি। ১৯৫২ সালের ২৭ নভেম্বর জলপাইগুড়িতে জন্মগ্রহণ করেন বাপ্পি। পেয়েছেন একাধিক পুরস্কার ও সম্মান। কিশোর কুমার ছিলেন বাপ্পির সম্পর্কে মামা। বাবা অপরেশ লাহিড়ি ও মা বাঁশরী লাহিড়ি—দুজনেই ছিলেন সংগীতজগতের মানুষ।
ফলে একমাত্র সন্তান বাপ্পি ছেলেবেলা থেকেই গানের প্রতি আকৃষ্ট ছিলেন। মা-বাবার কাছেই পান প্রথম গানের তালিম। ১৯৭০ থেকে ১৯৮০-র দশকে হিন্দি ছায়াছবির জগতে অন্যতম জনপ্রিয় নাম বাপ্পি লাহিড়ি। ‘ডিসকো ড্যান্সার’, ‘চলতে চলতে’, ‘শরাবি’র মতো বিখ্যাত গানে সুর দিয়েছেন বাপ্পি লাহিড়ি। গেয়েছেন একাধিক গান। ২০২০ সালে ‘বাগি-৩’ সিনেমার জন্য তিনি শেষ গান গেয়েছিলেন।
বাপ্পি লাহিড়ি সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১১ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
১৭ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
১৭ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
১৭ ঘণ্টা আগে