প্রাপ্য সম্মানী ও ন্যায্য অধিকারের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন হলিউডের লেখক, অভিনয়শিল্পী ও কলাকুশলীরা। রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকা (ডব্লিউজিএ), স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড (এসএজি) ও আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এএফটিআরএ) আন্দোলনে স্থবির হয়ে আছে হলিউড। ন্যায্য পারিশ্রমিক ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সীমিত রেখে শিল্পীদের সৃজনশীলতার মূল্যায়নের দাবি নিয়ে গত ২ মে থেকে আন্দোলন শুরু করেন ডব্লিউজি-এর সদস্যরা। কিছুদিন পর তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা জানান এসএজি এবং এএফটিআরএ-এর শিল্পীরা। কেটে গেছে আন্দোলনের ১৩৪তম দিন। হলিউডের লেখক ও অভিনয়শিল্পীরা আছেন কর্মবিরতিতে। ফলে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পুরো ইন্ডাস্ট্রি। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত লেখক ও অভিনয়শিল্পীরা আন্দোলন চালিয়ে নিতে নির্ভর করছেন বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিগত অনুদানের ওপর। শুরু থেকেই এই আন্দোলনের অন্যতম সহযোগী হিসেবে পাশে ছিলেন পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ ও তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী কেট ক্যাপশো। এ দম্পতি এখন পর্যন্ত প্রায় দেড় মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছেন লেখক ও শিল্পীদের সংগঠনগুলোকে।
স্পিলবার্গ ও তাঁর স্ত্রীর কাছ থেকে পাওয়া অর্থ ব্যবহার হচ্ছে সংগঠনগুলোর এন্টারটেইনমেন্ট কমিউনিটি ফান্ডে। এ ফান্ড থেকে অভিনয়শিল্পীদের জীবনযাপনের খরচ দেওয়া হচ্ছে আন্দোলনের শুরু থেকে। এখন পর্যন্ত সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলার বিতরণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া এ দম্পতির অনুদানের অর্থ দিয়ে ইমারজেন্সি ফিন্যান্সিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম নামে একটি তহবিল করা হয়েছে। অসচ্ছলদের সহায়তায় ব্যবহার হবে এই তহবিল। সদস্যদের আবেদনের ভিত্তিতে ৫০ থেকে ১০০ জনকে অনুদান দেওয়া হবে। তাঁরা পাবেন বাড়িভাড়া, খাবার খরচ, চিকিৎসা খরচ ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য খরচ বাবদ আর্থিক সহযোগিতা।
লেখক ও শিল্পীদের আন্দোলনে এখনো শামিল হয়নি ডিরেক্টরস গিল্ড। স্পিলবার্গের এ অনুদান সাহস জোগাচ্ছে আন্দোলনকারীদের, উৎসাহ জোগাচ্ছে অন্য পরিচালকদের। তাই স্পিলবার্গ দম্পতির পাশাপাশি পরিচালক গ্রেগ বার্ল্যান্টি, রায়ান মারফি ও পল ফিগ নাম লিখিয়েছেন অনুদানদাতার তালিকায়।
প্রাপ্য সম্মানী ও ন্যায্য অধিকারের দাবিতে আন্দোলনে নেমেছেন হলিউডের লেখক, অভিনয়শিল্পী ও কলাকুশলীরা। রাইটার্স গিল্ড অব আমেরিকা (ডব্লিউজিএ), স্ক্রিন অ্যাক্টরস গিল্ড (এসএজি) ও আমেরিকান ফেডারেশন অব টেলিভিশন অ্যান্ড রেডিও আর্টিস্টের (এএফটিআরএ) আন্দোলনে স্থবির হয়ে আছে হলিউড। ন্যায্য পারিশ্রমিক ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার সীমিত রেখে শিল্পীদের সৃজনশীলতার মূল্যায়নের দাবি নিয়ে গত ২ মে থেকে আন্দোলন শুরু করেন ডব্লিউজি-এর সদস্যরা। কিছুদিন পর তাঁদের সঙ্গে একাত্মতা জানান এসএজি এবং এএফটিআরএ-এর শিল্পীরা। কেটে গেছে আন্দোলনের ১৩৪তম দিন। হলিউডের লেখক ও অভিনয়শিল্পীরা আছেন কর্মবিরতিতে। ফলে অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে পুরো ইন্ডাস্ট্রি। এমন পরিস্থিতিতে ক্ষতিগ্রস্ত লেখক ও অভিনয়শিল্পীরা আন্দোলন চালিয়ে নিতে নির্ভর করছেন বিভিন্ন সংগঠন ও ব্যক্তিগত অনুদানের ওপর। শুরু থেকেই এই আন্দোলনের অন্যতম সহযোগী হিসেবে পাশে ছিলেন পরিচালক স্টিভেন স্পিলবার্গ ও তাঁর স্ত্রী অভিনেত্রী কেট ক্যাপশো। এ দম্পতি এখন পর্যন্ত প্রায় দেড় মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছেন লেখক ও শিল্পীদের সংগঠনগুলোকে।
স্পিলবার্গ ও তাঁর স্ত্রীর কাছ থেকে পাওয়া অর্থ ব্যবহার হচ্ছে সংগঠনগুলোর এন্টারটেইনমেন্ট কমিউনিটি ফান্ডে। এ ফান্ড থেকে অভিনয়শিল্পীদের জীবনযাপনের খরচ দেওয়া হচ্ছে আন্দোলনের শুরু থেকে। এখন পর্যন্ত সাড়ে ৬ মিলিয়ন ডলার বিতরণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া এ দম্পতির অনুদানের অর্থ দিয়ে ইমারজেন্সি ফিন্যান্সিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট প্রোগ্রাম নামে একটি তহবিল করা হয়েছে। অসচ্ছলদের সহায়তায় ব্যবহার হবে এই তহবিল। সদস্যদের আবেদনের ভিত্তিতে ৫০ থেকে ১০০ জনকে অনুদান দেওয়া হবে। তাঁরা পাবেন বাড়িভাড়া, খাবার খরচ, চিকিৎসা খরচ ও প্রয়োজনীয় অন্যান্য খরচ বাবদ আর্থিক সহযোগিতা।
লেখক ও শিল্পীদের আন্দোলনে এখনো শামিল হয়নি ডিরেক্টরস গিল্ড। স্পিলবার্গের এ অনুদান সাহস জোগাচ্ছে আন্দোলনকারীদের, উৎসাহ জোগাচ্ছে অন্য পরিচালকদের। তাই স্পিলবার্গ দম্পতির পাশাপাশি পরিচালক গ্রেগ বার্ল্যান্টি, রায়ান মারফি ও পল ফিগ নাম লিখিয়েছেন অনুদানদাতার তালিকায়।
সৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১৪ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২০ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২০ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২০ ঘণ্টা আগে