প্রিয় ছবি: সিটি লাইটস (১৯৩১)
বিখ্যাত অভিনেতা ও নির্মাতা চার্লি চ্যাপলিনের অনবদ্য সৃষ্টি ‘সিটি লাইটস’। চ্যাপলিন এ ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন, পরিচালনা–প্রযোজনা করেছেন, অভিনয় করেছেন ভবঘুরে চরিত্রে। শুধু তাই নয়, ছবির সংগীত পরিচালকও তিনি। সেই সময়ে তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ১৫ লক্ষ ডলার। চ্যাপলিন এ ছবিতে দেখিয়েছেন প্রেম ও মানবিক মূল্যবোধ মানুষের জীবনে কতটা নিবিড়ভাবে জড়িয়ে থাকে।
‘সিটি লাইটস’ আলবার্ট আইনস্টাইনের সবচেয়ে পছন্দের সিনেমা। ছবিটির প্রিমিয়ার শোয়েও উপস্থিত ছিলেন আইনস্টাইন।
প্রিয় ছবি: ই.টি. দ্য এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল (১৯৮২)
ইলিয়ট নামের এক কিশোর, তার সঙ্গে পরিচয় হয় ভিনগ্রহের এক বাসিন্দার– এ নিয়েই ‘ই.টি’ ছবির গল্প। বিজ্ঞান কল্পকাহিনি নির্ভর এ ছবির গল্প লিখেছিলেন মেলিসা ম্যাথিসন। বাবা–মায়ের বিচ্ছেদের পর বড্ড একা হয়ে পড়েছিলেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। ওই সময় কল্পনায় এক বন্ধুকে তৈরি করেছিলেন তিনি। তার সঙ্গেই সময় কাটাতেন। ‘ই.টি’–র প্রধান চরিত্রের অনুপ্রেরণা সেখান থেকেই। ১৯৮১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। বাজেট ছিল প্রায় ১১ মিলিয়ন ডলার। ১৯৮২ সালের ১১ জুনে মুক্তি পাওয়ার পর দ্রুতই বক্সঅফিসে ঝড় তোলে ‘ই.টি’।
গডফাদার–১ম ও ২য় পর্ব (১৯৭২ ও ১৯৭৪)
অপরাধজগত আর মাফিয়া নিয়ে বানানো এখন পর্যন্ত সেরা ছবি বলা হয় ‘দ্য গডফাদার’–কে। ইতালির সিসিলি থেকে আসা সাধারণ এক লোক হয়ে যায় আমেরিকার অন্ধকার জগতের ডন। তাঁকে নিয়েই গল্প। মারিয়ো পুজোর বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য গডফাদার’ অবলম্বনে ছবিটি বানিয়েছেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা।
প্রিয় ছবি: লরেন্স অব অ্যারাবিয়া (১৯৬২)
এ ছবিটি বানিয়েছেন ডেভিড লিন। বাঘা বাঘা সব অভিনয়শিল্পী নিয়ে তৈরি ছবিটির গল্প ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা, প্রত্নতাত্ত্বিক, লেখক থমাস এডওয়ার্ড লরেন্সকে নিয়ে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় অটোমান সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে আরবদের স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী এডওয়ার্ড লরেন্সের সংগ্রামের গল্পই উঠে এসেছে ‘লরেন্স অব অ্যারাবিয়া’–তে। লরেন্সের চরিত্রে অভিনয় করেছেন পিটার ও’টুল। সর্বকালের অন্যতম ক্লাসিক সিনেমা হিসেবে বিবেচনা করা হয় এ ছবিকে।
প্রিয় ছবি: কাসাব্লাংকা (১৯৪২)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কা শহরে গড়ে উঠেছে এই ছবির কাহিনি। এটিকে হলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় সিনেমা হিসেবে ধরা হয়। বানিয়েছেন মাইকেল কার্টিজ। একজন ছদ্মবেশি প্রবাসী আমেরিকান ক্যাফে মালিক তার প্রাক্তন প্রেমিকা এবং প্রেমিকার পলাতক স্বামীকে নাৎসিদের থেকে বাঁচতে সহায়তা করবেন কিনা– তা নিয়ে দ্বিধায় আছেন। এখান থেকেই শুরু গল্প। ‘কাসাব্লাংকা’ ছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন হামফ্রি বোগার্ট ও ইনগ্রিড বার্গম্যান।
প্রিয় ছবি: সিটি লাইটস (১৯৩১)
বিখ্যাত অভিনেতা ও নির্মাতা চার্লি চ্যাপলিনের অনবদ্য সৃষ্টি ‘সিটি লাইটস’। চ্যাপলিন এ ছবির চিত্রনাট্য লিখেছেন, পরিচালনা–প্রযোজনা করেছেন, অভিনয় করেছেন ভবঘুরে চরিত্রে। শুধু তাই নয়, ছবির সংগীত পরিচালকও তিনি। সেই সময়ে তৈরি করতে খরচ হয়েছিল ১৫ লক্ষ ডলার। চ্যাপলিন এ ছবিতে দেখিয়েছেন প্রেম ও মানবিক মূল্যবোধ মানুষের জীবনে কতটা নিবিড়ভাবে জড়িয়ে থাকে।
‘সিটি লাইটস’ আলবার্ট আইনস্টাইনের সবচেয়ে পছন্দের সিনেমা। ছবিটির প্রিমিয়ার শোয়েও উপস্থিত ছিলেন আইনস্টাইন।
প্রিয় ছবি: ই.টি. দ্য এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল (১৯৮২)
ইলিয়ট নামের এক কিশোর, তার সঙ্গে পরিচয় হয় ভিনগ্রহের এক বাসিন্দার– এ নিয়েই ‘ই.টি’ ছবির গল্প। বিজ্ঞান কল্পকাহিনি নির্ভর এ ছবির গল্প লিখেছিলেন মেলিসা ম্যাথিসন। বাবা–মায়ের বিচ্ছেদের পর বড্ড একা হয়ে পড়েছিলেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। ওই সময় কল্পনায় এক বন্ধুকে তৈরি করেছিলেন তিনি। তার সঙ্গেই সময় কাটাতেন। ‘ই.টি’–র প্রধান চরিত্রের অনুপ্রেরণা সেখান থেকেই। ১৯৮১ সালের সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বরে শুটিং হয়েছিল ছবিটির। বাজেট ছিল প্রায় ১১ মিলিয়ন ডলার। ১৯৮২ সালের ১১ জুনে মুক্তি পাওয়ার পর দ্রুতই বক্সঅফিসে ঝড় তোলে ‘ই.টি’।
গডফাদার–১ম ও ২য় পর্ব (১৯৭২ ও ১৯৭৪)
অপরাধজগত আর মাফিয়া নিয়ে বানানো এখন পর্যন্ত সেরা ছবি বলা হয় ‘দ্য গডফাদার’–কে। ইতালির সিসিলি থেকে আসা সাধারণ এক লোক হয়ে যায় আমেরিকার অন্ধকার জগতের ডন। তাঁকে নিয়েই গল্প। মারিয়ো পুজোর বিখ্যাত উপন্যাস ‘দ্য গডফাদার’ অবলম্বনে ছবিটি বানিয়েছেন ফ্রান্সিস ফোর্ড কপোলা।
প্রিয় ছবি: লরেন্স অব অ্যারাবিয়া (১৯৬২)
এ ছবিটি বানিয়েছেন ডেভিড লিন। বাঘা বাঘা সব অভিনয়শিল্পী নিয়ে তৈরি ছবিটির গল্প ব্রিটিশ সেনা কর্মকর্তা, প্রত্নতাত্ত্বিক, লেখক থমাস এডওয়ার্ড লরেন্সকে নিয়ে। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের সময় অটোমান সাম্রাজ্যের বিরুদ্ধে আরবদের স্বাধীনতা আন্দোলনে নেতৃত্বদানকারী এডওয়ার্ড লরেন্সের সংগ্রামের গল্পই উঠে এসেছে ‘লরেন্স অব অ্যারাবিয়া’–তে। লরেন্সের চরিত্রে অভিনয় করেছেন পিটার ও’টুল। সর্বকালের অন্যতম ক্লাসিক সিনেমা হিসেবে বিবেচনা করা হয় এ ছবিকে।
প্রিয় ছবি: কাসাব্লাংকা (১৯৪২)
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রেক্ষাপটে মরক্কোর কাসাব্লাঙ্কা শহরে গড়ে উঠেছে এই ছবির কাহিনি। এটিকে হলিউডের অন্যতম জনপ্রিয় সিনেমা হিসেবে ধরা হয়। বানিয়েছেন মাইকেল কার্টিজ। একজন ছদ্মবেশি প্রবাসী আমেরিকান ক্যাফে মালিক তার প্রাক্তন প্রেমিকা এবং প্রেমিকার পলাতক স্বামীকে নাৎসিদের থেকে বাঁচতে সহায়তা করবেন কিনা– তা নিয়ে দ্বিধায় আছেন। এখান থেকেই শুরু গল্প। ‘কাসাব্লাংকা’ ছবির প্রধান চরিত্রে অভিনয় করেছেন হামফ্রি বোগার্ট ও ইনগ্রিড বার্গম্যান।
কয়েক বছর ধরেই ভাঙাগড়ার মধ্যে চলছে ব্যান্ড চিরকুট। দুই বছর আগে ব্যান্ড ছাড়েন ইমন চৌধুরী। ইমনের পথ ধরে গত বছর চিরকুট ছেড়েছেন জাহিদ নীরব। ব্যান্ডের পাশাপাশি একক ক্যারিয়ারে মনোযোগ দিয়েছেন ড্রামার ও সংগীত প্রযোজক পাভেল আরিন। তবে থেমে নেই চিরকুটের কার্যক্রম। নতুন সদস্য নিয়ে এগিয়ে চলেছেন দলটির প্রধান ও ভোক
১ ঘণ্টা আগেবাংলা আধুনিক সংগীতের তিনজন গীতিকবি শহীদ মাহমুদ জঙ্গী, লিটন অধিকারী রিন্টু ও গোলাম মোর্শেদকে সম্মাননা দিল গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ। গত শনিবার বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র মিলনায়তনে গীতিকবি সংঘ বাংলাদেশ আয়োজিত প্রথম ‘গীতিকবি আড্ডা’ অনুষ্ঠানে তাঁদের এই সম্মাননা দেওয়া হয়।
১ ঘণ্টা আগেট্রাক ড্রাইভার আব্বাস একজন প্রেমিক মানুষ। সাত জেলায় সাতটি বিয়ে করেছে সে। সাত বউকে একে অপরের থেকে গোপন রেখে সুনিপুণভাবে সাত সংসার সামলায় সে। একদিন এক বৃদ্ধের সঙ্গে বিয়ে হওয়া থেকে যুবতী এক সুন্দরীকে রক্ষা করার পর সেই সুন্দরী তার প্রেমে পড়ে যায়। তাকে বিয়ে করতে চায়। কিন্তু আব্বাস জানে আট মানে সর্বনাশ,
১ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি অঙ্গনের সফল সন্তানদের মায়েদের হাতে মা দিবসে তুলে দেওয়া হলো ‘মা পদক ২০২৫’। আলী-রূপা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে, মাদিহা মার্সিহা অ্যাডভারটাইজিংয়ের আয়োজনে ১০ মে বিকেল ৪টায় রাজধানীর হোটেল রিজেন্সিতে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পদক দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন অভিনেত্রী ডলি জহুর। উপস্থিত ছিলেন
২ ঘণ্টা আগে