২৮তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে (কেআইএফএফ) ‘ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন: ইনোভেশন ইন মুভিং ইমেজ’ বিভাগে যৌথভাবে সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতে নিয়েছে বাংলাদেশের ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে ওড়া’। বিষয়টি নিশ্চিত করে, সিনেমার পরিচালক মুহাম্মদ কাইউম বলেন, ‘এটা খুবই ভালো লাগার বিষয় যে সিনেমাটি উৎসবে পুরস্কৃত হয়েছে, এটা শুধু আমার নয়, আমাদের দেশের জন্যও গর্বের।’
‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’ সিনেমাটি বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের কৃষিজীবী মানুষের আবহমান জীবনসংগ্রামের আখ্যান। বিরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশে বৈষম্য ও বঞ্চনার মাঝে কীভাবে টিকে থাকে প্রান্তিক মানুষ, তাদের গল্পই লোকজ ঐতিহ্যের আবহে দেখাতে চেয়েছেন নির্মাতা। গল্পের কেন্দ্রে আছে সুলতান নামের এক যুবক। ধান কাটা শ্রমিকদের সঙ্গে হাওরে আসে সে। কাজ নেয় এক বৃদ্ধের বাড়িতে। ধীরে ধীরে হাওরের জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে ওঠে সুলতান, পরিবারের সবার সঙ্গে মায়ার বন্ধনে জড়িয়ে যেতে থাকে। একসময় সেখানে বিয়ে করে ঘর বাঁধে। তবে তার সুখের সংসার একদিন ভেসে যায় পাহাড়ি ঢলে। সিনেমাটির পুরোটাই চিত্রায়ণ হয়েছে দেশের বৃহত্তর হাওর অঞ্চল সুনামগঞ্জে।
এতে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়িতা মহলানবীশ ও উজ্জ্বল কবির হিমু। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল কালাম আজাদ, সুমী ইসলাম, সামিয়া আকতার বৃষ্টি, বাদল শহীদ, মাহমুদ আলম প্রমুখ। গত ৪ নভেম্বর মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি।
২৮তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে (কেআইএফএফ) ‘ইন্টারন্যাশনাল কম্পিটিশন: ইনোভেশন ইন মুভিং ইমেজ’ বিভাগে যৌথভাবে সেরা সিনেমার পুরস্কার জিতে নিয়েছে বাংলাদেশের ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে ওড়া’। বিষয়টি নিশ্চিত করে, সিনেমার পরিচালক মুহাম্মদ কাইউম বলেন, ‘এটা খুবই ভালো লাগার বিষয় যে সিনেমাটি উৎসবে পুরস্কৃত হয়েছে, এটা শুধু আমার নয়, আমাদের দেশের জন্যও গর্বের।’
‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’ সিনেমাটি বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের কৃষিজীবী মানুষের আবহমান জীবনসংগ্রামের আখ্যান। বিরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশে বৈষম্য ও বঞ্চনার মাঝে কীভাবে টিকে থাকে প্রান্তিক মানুষ, তাদের গল্পই লোকজ ঐতিহ্যের আবহে দেখাতে চেয়েছেন নির্মাতা। গল্পের কেন্দ্রে আছে সুলতান নামের এক যুবক। ধান কাটা শ্রমিকদের সঙ্গে হাওরে আসে সে। কাজ নেয় এক বৃদ্ধের বাড়িতে। ধীরে ধীরে হাওরের জীবনযাত্রায় অভ্যস্ত হয়ে ওঠে সুলতান, পরিবারের সবার সঙ্গে মায়ার বন্ধনে জড়িয়ে যেতে থাকে। একসময় সেখানে বিয়ে করে ঘর বাঁধে। তবে তার সুখের সংসার একদিন ভেসে যায় পাহাড়ি ঢলে। সিনেমাটির পুরোটাই চিত্রায়ণ হয়েছে দেশের বৃহত্তর হাওর অঞ্চল সুনামগঞ্জে।
এতে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়িতা মহলানবীশ ও উজ্জ্বল কবির হিমু। অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন আবুল কালাম আজাদ, সুমী ইসলাম, সামিয়া আকতার বৃষ্টি, বাদল শহীদ, মাহমুদ আলম প্রমুখ। গত ৪ নভেম্বর মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি।
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে