বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক জ্যোতিকা পাল জ্যোতির প্রযোজনায় একটিসহ ২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবার সরকারি অনুদান পাচ্ছে। আজ রোববার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ২০২২-২৩ অর্থবছরের অনুদান পাওয়া সিনেমার তালিকা এক প্রজ্ঞাপনে প্রকাশ করেছে।
২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমার মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় ১টি, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ১টি, শিশুতোষ শাখায় ২টি ও সাধারণ শাখায় ১৮টি সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০২২-২৩ অর্থবছরে স্বল্পদৈর্ঘ্য বিভাগে অনুদান দেওয়া হয়েছে ৬টি চলচ্চিত্রকে।
এ বছর পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে সর্বোচ্চ ৬৫ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন নূর ইমরান মিঠু ও মাতিয়া বানু শুকু। ‘সার্কাস’ সিনেমার জন্য এ অর্থ বরাদ্দ পেয়েছেন মিঠু। সিনেমাটি পরিচালনাও করবেন তিনি। অন্যদিকে মাতিয়া বানু শুকু পেয়েছেন ‘লাল মিয়া’ নামের সিনেমার জন্য। এটি পরিচালনা করবেন পরিচালক নুরুল আলম আতিক।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় অনুদান পেয়েছেন বদরুন নাহার রক্সি। ‘যুদ্ধ শিশু’ সিনেমার জন্য তিনি বরাদ্দ পেয়েছেন ৬০ লাখ টাকা। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন মোহাম্মদ উল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ‘ভোর’ সিনেমার জন্য ৬০ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন মাহিন মাহনুমা। পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন আমিনুর রহমান খান। শিশুতোষ শাখায় ‘মাটির রাজকুমার’ সিনেমার জন্য ৬০ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন শামীমা ইসলাম তুষ্টি। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন রুবেল শঙ্কর বিশ্বাস। একই শাখায় একই পরিমাণ অর্থ অনুদান পেয়েছেন আকা রেজা গালিব। ‘মস্ত বড়লোক’ নামের সিনেমাটি পরিচালনাও করবেন তিনি।
এ ছাড়া সাধারণ শাখায় ‘দেনা পাওনা’; প্রযোজক ও পরিচালক সাদেক সিদ্দিকি ৫৫ লাখ টাকা, ‘মাস্টার’; প্রযোজক ও পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত ৬০ লাখ, ‘দ্য আগস্ট’; প্রযোজক ও পরিচালক মাসুদ পথিক ৬০ লাখ, ‘রেনুর মুক্তিযুদ্ধ’; প্রযোজক ও পরিচালক রোকেয়া প্রাচী ৬০ লাখ, ‘লারা’; প্রযোজক জ্যোতিকা পাল জ্যোতি, পরিচালক: শেখর দাশ ৬০ লাখ, ‘দুই পয়সার মানুষ’; প্রযোজক ও পরিচালক ঝুমুর আসমা জুঁই ৫৮ লাখ, ‘সর্দারবাড়ির খেলা’; প্রযোজক মীর জাহিদুল হাসান (মীর জাহিদ হাসান), পরিচালনা মো. সজীব আহমেদ (রাখাল সবুজ) ৫৫ লাখ, ‘ঠিকানা’; প্রযোজক ও পরিচালক আনোয়ার হোসেন (পিন্টু) ৫৫ লাখ, ‘জীবন আমার বোন’; প্রযোজক মোহাম্মদ জাহিদুল করিম, পরিচালক এনায়েত করিম বাবুল ৫৫ লাখ, ‘সূর্য সন্তান’; প্রযোজক সৈয়দ আশিক রহমান, পরিচালক কৌশিক শংকর দাস ৫৫ লাখ, ‘শিরোনাম’; প্রযোজক কাজী রুবায়াৎ হায়াৎ, পরিচালক এস এম তারেক রহমান ৫৫ লাখ, ‘নীল আকাশে পাখি উড়ে’; প্রযোজক ও পরিচালক এস ডি রুবেল ৬০ লাখ, ‘নীল জোসনার জীবন’; প্রযোজক ও পরিচালক ফাখরুল আরেফিন খান ৬০ লাখ, ‘রুখসার’; প্রযোজক ও পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিক ৬০ লাখ, ‘শাপলা শালুক’; প্রযোজক ও পরিচালক রাশেদা আক্তার লাজুক ৫৫৫ লাখ, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’; প্রযোজক ইয়াসির আরাফাত, পরিচালনা জহির রায়হান।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদান পেয়েছেন ‘নিশিবক’ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক সাজ্জাদ জহির ২০ লাখ। ‘নদাই’ (শিশুতোষ শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক শহিদুল ইসলাম (পথিক শহিদুল), ‘রংগিলা নায়ের মাঝি’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা); প্রযোজক নূরজাহান আলীম, পরিচালনা মীর শামছুল আলম বাবু ১৬ লাখ, ‘নূর: ছয় শব্দের ইশতেহার’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক আ. আ. মো. মাহমুদুল হাসান ১৫ লাখ, ‘সোনার নকশীকাঁথা’ (সাধারণ শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক সুবর্ণা সেঁজুতি টুসি ২০ লাখ, ‘কফিন’ (সাধারণ শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক আছমা আক্তার (লিজা)।
১৯৭৬-৭৭ অর্থবছর থেকে দেশীয় চলচ্চিত্রে সরকারি এ অনুদান চালু করা হয়। মাঝে কয়েক বছর বাদে প্রতিবছরই অনুদান দেওয়া হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরের সরকারি অনুদানের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির পরিচালক জ্যোতিকা পাল জ্যোতির প্রযোজনায় একটিসহ ২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য ও ৬টি স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র এবার সরকারি অনুদান পাচ্ছে। আজ রোববার তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয় ২০২২-২৩ অর্থবছরের অনুদান পাওয়া সিনেমার তালিকা এক প্রজ্ঞাপনে প্রকাশ করেছে।
২২টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমার মধ্যে মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় ১টি, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ১টি, শিশুতোষ শাখায় ২টি ও সাধারণ শাখায় ১৮টি সিনেমাকে অনুদান দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া ২০২২-২৩ অর্থবছরে স্বল্পদৈর্ঘ্য বিভাগে অনুদান দেওয়া হয়েছে ৬টি চলচ্চিত্রকে।
এ বছর পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে সর্বোচ্চ ৬৫ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন নূর ইমরান মিঠু ও মাতিয়া বানু শুকু। ‘সার্কাস’ সিনেমার জন্য এ অর্থ বরাদ্দ পেয়েছেন মিঠু। সিনেমাটি পরিচালনাও করবেন তিনি। অন্যদিকে মাতিয়া বানু শুকু পেয়েছেন ‘লাল মিয়া’ নামের সিনেমার জন্য। এটি পরিচালনা করবেন পরিচালক নুরুল আলম আতিক।
মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখায় অনুদান পেয়েছেন বদরুন নাহার রক্সি। ‘যুদ্ধ শিশু’ সিনেমার জন্য তিনি বরাদ্দ পেয়েছেন ৬০ লাখ টাকা। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন মোহাম্মদ উল্লাহ। মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শিশুতোষ শাখায় ‘ভোর’ সিনেমার জন্য ৬০ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন মাহিন মাহনুমা। পরিচালনার দায়িত্বে রয়েছেন আমিনুর রহমান খান। শিশুতোষ শাখায় ‘মাটির রাজকুমার’ সিনেমার জন্য ৬০ লাখ টাকা অনুদান পেয়েছেন শামীমা ইসলাম তুষ্টি। সিনেমাটি পরিচালনা করবেন রুবেল শঙ্কর বিশ্বাস। একই শাখায় একই পরিমাণ অর্থ অনুদান পেয়েছেন আকা রেজা গালিব। ‘মস্ত বড়লোক’ নামের সিনেমাটি পরিচালনাও করবেন তিনি।
এ ছাড়া সাধারণ শাখায় ‘দেনা পাওনা’; প্রযোজক ও পরিচালক সাদেক সিদ্দিকি ৫৫ লাখ টাকা, ‘মাস্টার’; প্রযোজক ও পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত ৬০ লাখ, ‘দ্য আগস্ট’; প্রযোজক ও পরিচালক মাসুদ পথিক ৬০ লাখ, ‘রেনুর মুক্তিযুদ্ধ’; প্রযোজক ও পরিচালক রোকেয়া প্রাচী ৬০ লাখ, ‘লারা’; প্রযোজক জ্যোতিকা পাল জ্যোতি, পরিচালক: শেখর দাশ ৬০ লাখ, ‘দুই পয়সার মানুষ’; প্রযোজক ও পরিচালক ঝুমুর আসমা জুঁই ৫৮ লাখ, ‘সর্দারবাড়ির খেলা’; প্রযোজক মীর জাহিদুল হাসান (মীর জাহিদ হাসান), পরিচালনা মো. সজীব আহমেদ (রাখাল সবুজ) ৫৫ লাখ, ‘ঠিকানা’; প্রযোজক ও পরিচালক আনোয়ার হোসেন (পিন্টু) ৫৫ লাখ, ‘জীবন আমার বোন’; প্রযোজক মোহাম্মদ জাহিদুল করিম, পরিচালক এনায়েত করিম বাবুল ৫৫ লাখ, ‘সূর্য সন্তান’; প্রযোজক সৈয়দ আশিক রহমান, পরিচালক কৌশিক শংকর দাস ৫৫ লাখ, ‘শিরোনাম’; প্রযোজক কাজী রুবায়াৎ হায়াৎ, পরিচালক এস এম তারেক রহমান ৫৫ লাখ, ‘নীল আকাশে পাখি উড়ে’; প্রযোজক ও পরিচালক এস ডি রুবেল ৬০ লাখ, ‘নীল জোসনার জীবন’; প্রযোজক ও পরিচালক ফাখরুল আরেফিন খান ৬০ লাখ, ‘রুখসার’; প্রযোজক ও পরিচালক মোস্তাফিজুর রহমান মানিক ৬০ লাখ, ‘শাপলা শালুক’; প্রযোজক ও পরিচালক রাশেদা আক্তার লাজুক ৫৫৫ লাখ, ‘আমার মুক্তি আলোয় আলোয়’; প্রযোজক ইয়াসির আরাফাত, পরিচালনা জহির রায়হান।
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে অনুদান পেয়েছেন ‘নিশিবক’ (মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক সাজ্জাদ জহির ২০ লাখ। ‘নদাই’ (শিশুতোষ শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক শহিদুল ইসলাম (পথিক শহিদুল), ‘রংগিলা নায়ের মাঝি’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা); প্রযোজক নূরজাহান আলীম, পরিচালনা মীর শামছুল আলম বাবু ১৬ লাখ, ‘নূর: ছয় শব্দের ইশতেহার’ (প্রামাণ্যচিত্র শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক আ. আ. মো. মাহমুদুল হাসান ১৫ লাখ, ‘সোনার নকশীকাঁথা’ (সাধারণ শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক সুবর্ণা সেঁজুতি টুসি ২০ লাখ, ‘কফিন’ (সাধারণ শাখা); প্রযোজক ও পরিচালক আছমা আক্তার (লিজা)।
১৯৭৬-৭৭ অর্থবছর থেকে দেশীয় চলচ্চিত্রে সরকারি এ অনুদান চালু করা হয়। মাঝে কয়েক বছর বাদে প্রতিবছরই অনুদান দেওয়া হচ্ছে। সেই ধারাবাহিকতায় ২০২২-২৩ অর্থবছরের সরকারি অনুদানের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।
ঈদে মুক্তি পাওয়া আফরান নিশো অভিনীত ‘দাগি’ সিনেমায় জেফার রহমানের গাওয়া ‘নিয়ে যাবে কি’ শিরোনামের গানটি ইতিমধ্যেই শ্রোতাদের মন ছুঁয়েছে। অনলাইনেও গানটি নেটিজেনদের প্রশংসা কুড়াচ্ছে। ‘নিয়ে যাবে কি আমায় দূরে কল্পনায়, তোমার আর আমার গল্পে কি আবার হবে নতুন সূচনা’ এমন কথায় গানটি লিখেছেন বাঁধন, সুর করেছেন জেফার
২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক নৃত্য দিবসে নতুন উদ্যোগের কথা জানালেন অভিনেত্রী ও নৃত্যশিল্পী উম্মে হাবিবা। রাজধানীর নিকেতনে শুরু করেছেন নিজের নৃত্য প্রতিষ্ঠান। টিম কালারস ড্যান্স ক্লাস নামের এই প্রতিষ্ঠানে ভরতনাট্যম, সেমি-ক্লাসিক্যাল, কনটেম্পরারি ও বলিউড নৃত্যশৈলীতে প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।
২ ঘণ্টা আগেমহান মে দিবসে শিশুশিল্পীদের নিয়ে দুরন্ত টিভি প্রচার করবে বিশেষ নৃত্যানুষ্ঠান ‘নোঙর তোলো তোলো’। অনুষ্ঠানটিতে এম আর ওয়াসেকের নৃত্য পরিচালনায় গণসংগীতের সঙ্গে নৃত্য পরিবেশন করেছে নন্দনকলা কেন্দ্রের নৃত্যশিল্পী পুষ্পিতা, অর্পিতা, ইমি, পিউ, ইরা, অর্জন, মাহমুদা, শ্রেষ্ঠা, লাবিবা, সিলভা, সাদিয়া, সিজান, সিফা
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ খরা কাটিয়ে ২০২৩ সালে পরপর তিন সিনেমা দিয়ে রাজকীয় প্রত্যাবর্তন ঘটে শাহরুখ খানের। ‘পাঠান’, ‘জওয়ান’ ও ‘ডানকি’ দিয়ে সে বছর বক্স অফিসে নয়া রেকর্ড গড়েন বলিউড বাদশা। এরপর কিছুটা বিরতি। গত বছর কোনো সিনেমা মুক্তি পায়নি শাহরুখের, এ বছরটাও ফাঁকা যাবে। নতুন সিনেমা নিয়ে তিনি প্রেক্ষাগৃহে ফিরবেন ২০২৬ সালে।
৩ ঘণ্টা আগে