বর্তমানকালে হরহামেশা বলিউড অভিনেত্রীদের ডেট করে থাকেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। কিন্তু ভারতীয় অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর এবং ক্রিকেটার ও পতৌদির নবাব মনসুর আলী খানের প্রেম অতটা সহজ ছিল না। তাঁদের প্রেমের গল্প যেন ভারতের চলচ্চিত্রে জগতে এক রূপকথার মতো। ১৯৬৮ সালে ঠাকুরবাড়ির মেয়ে শর্মিলাকে যখন ক্রিকেট তারকা মনসুর আলী খান পতৌদি বিয়ে করেন, তা নিয়ে তখন কম চর্চা হয়নি। তবে ক্রিকেটারকে বিয়ে করলেও ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা নাকি অভিনেত্রীর জন্য ছিল নিষিদ্ধ।
সম্প্রতি আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ কপিল সিব্বলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জীবনের ব্যক্তিগত কিছু বিষয় সামনে এনেছেন শর্মিলা। কথোপকথনে অভিনেত্রীকে ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগ ও বিশ্বকাপ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে হেসে ফেলেন তিনি। কিছুটা মজা করেই তিনি বলেন, ‘আমার ‘‘কাবিননামা’’তে তো ক্রিকেট নিয়ে সমস্ত আলোচনা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেখানে বলা হয়েছিল, আমি যেন কখনো ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা বা কথা না বলি।’
শর্মিলার কথায়, ‘আমি ক্রিকেট নিয়ে কথা বলার যোগ্য নই। আমি শুধু জানি, একটি ভালো সিনেমা করতে খুব বেশি অর্থ লাগে না। কিংবদন্তি সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে কাজ করে আমি শিখেছি যে দুর্দান্ত সিনেমা তৈরির জন্য বড় বাজেটের থেকেও কল্পনা ও সৃজনশীলতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
শর্মিলা আরও বলেন, ‘ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে অল্প বাজেটের ছোট সিনেমাও দর্শকেরা দেখেন, যদি সেটা ভালো করে বানানো যায়। কিংবদন্তি সত্যজিৎ রায় এটা আমাকে শিখিয়েছেন। এমনকি যে সিনেমাটা কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতল, সেই ‘‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’’ও কোনো বড় বাজেটের সিনেমা নয়, আমি নিশ্চিত যে এটা যখন এখানে মুক্তি পাবে, তখনো লোকেরা ঠিক সেটা দেখতে যাবে।’
শর্মিলা ঠাকুর এখন ক্রিকেট নিয়ে কথা না বললেও তিনিও একসময় ক্রিকেট অনুরাগী ছিলেন। ক্রিকেটের প্রতি ভালো লাগা থেকেই ক্রিকেটার মনসুর আলী খান পতৌদির প্রেমে পড়েছিলেন শর্মিলা। বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জানান, টাইগার পতৌদির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছিল ১৯৬৫ সালের দিকে মুম্বাই ও কলকাতায়। তৃতীয়বার যখন তাঁদের দেখা হয়, সারাটা সন্ধ্যা কাটিয়েছিলেন কলকাতার এক রেস্টুরেন্টে। আর সেদিন নিজেদের ফোন নম্বর আদান-প্রদান করেন।
এ নিয়ে শর্মিলা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি শশী কাপুর ও রাজ কুমারের সঙ্গে একটা গানের দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য নৈনিতাল যাচ্ছিলাম। যাত্রাপথে দিল্লিতে থামতে হয়েছিল। দিল্লির ইম্পিরিয়াল হোটেলে উঠে আমি টাইগারকে কল দিলাম। তাঁকে ফোনে না পেয়ে ওই সপ্তাহে ভারতের হয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ডাবল সেঞ্চুরি করার জন্য অভিনন্দনবার্তা জানিয়ে রাখলাম। আর এভাবেই শুরু হয়েছিল... ওই পর্যন্ত এটুকুই ছিল।’
বর্তমানকালে হরহামেশা বলিউড অভিনেত্রীদের ডেট করে থাকেন ভারতীয় ক্রিকেটাররা। কিন্তু ভারতীয় অভিনেত্রী শর্মিলা ঠাকুর এবং ক্রিকেটার ও পতৌদির নবাব মনসুর আলী খানের প্রেম অতটা সহজ ছিল না। তাঁদের প্রেমের গল্প যেন ভারতের চলচ্চিত্রে জগতে এক রূপকথার মতো। ১৯৬৮ সালে ঠাকুরবাড়ির মেয়ে শর্মিলাকে যখন ক্রিকেট তারকা মনসুর আলী খান পতৌদি বিয়ে করেন, তা নিয়ে তখন কম চর্চা হয়নি। তবে ক্রিকেটারকে বিয়ে করলেও ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা নাকি অভিনেত্রীর জন্য ছিল নিষিদ্ধ।
সম্প্রতি আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ কপিল সিব্বলকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জীবনের ব্যক্তিগত কিছু বিষয় সামনে এনেছেন শর্মিলা। কথোপকথনে অভিনেত্রীকে ভারতীয় প্রিমিয়ার লিগ ও বিশ্বকাপ নিয়ে প্রশ্ন করা হলে হেসে ফেলেন তিনি। কিছুটা মজা করেই তিনি বলেন, ‘আমার ‘‘কাবিননামা’’তে তো ক্রিকেট নিয়ে সমস্ত আলোচনা নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেখানে বলা হয়েছিল, আমি যেন কখনো ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা বা কথা না বলি।’
শর্মিলার কথায়, ‘আমি ক্রিকেট নিয়ে কথা বলার যোগ্য নই। আমি শুধু জানি, একটি ভালো সিনেমা করতে খুব বেশি অর্থ লাগে না। কিংবদন্তি সত্যজিৎ রায়ের সঙ্গে কাজ করে আমি শিখেছি যে দুর্দান্ত সিনেমা তৈরির জন্য বড় বাজেটের থেকেও কল্পনা ও সৃজনশীলতা বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’
শর্মিলা আরও বলেন, ‘ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রি প্রতিনিয়ত পরিবর্তিত হচ্ছে। আমি নিশ্চিত যে অল্প বাজেটের ছোট সিনেমাও দর্শকেরা দেখেন, যদি সেটা ভালো করে বানানো যায়। কিংবদন্তি সত্যজিৎ রায় এটা আমাকে শিখিয়েছেন। এমনকি যে সিনেমাটা কান চলচ্চিত্র উৎসবে পুরস্কার জিতল, সেই ‘‘অল উই ইমাজিন অ্যাজ লাইট’’ও কোনো বড় বাজেটের সিনেমা নয়, আমি নিশ্চিত যে এটা যখন এখানে মুক্তি পাবে, তখনো লোকেরা ঠিক সেটা দেখতে যাবে।’
শর্মিলা ঠাকুর এখন ক্রিকেট নিয়ে কথা না বললেও তিনিও একসময় ক্রিকেট অনুরাগী ছিলেন। ক্রিকেটের প্রতি ভালো লাগা থেকেই ক্রিকেটার মনসুর আলী খান পতৌদির প্রেমে পড়েছিলেন শর্মিলা। বর্ষীয়ান অভিনেত্রী জানান, টাইগার পতৌদির সঙ্গে তাঁর দেখা হয়েছিল ১৯৬৫ সালের দিকে মুম্বাই ও কলকাতায়। তৃতীয়বার যখন তাঁদের দেখা হয়, সারাটা সন্ধ্যা কাটিয়েছিলেন কলকাতার এক রেস্টুরেন্টে। আর সেদিন নিজেদের ফোন নম্বর আদান-প্রদান করেন।
এ নিয়ে শর্মিলা এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, ‘আমি শশী কাপুর ও রাজ কুমারের সঙ্গে একটা গানের দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য নৈনিতাল যাচ্ছিলাম। যাত্রাপথে দিল্লিতে থামতে হয়েছিল। দিল্লির ইম্পিরিয়াল হোটেলে উঠে আমি টাইগারকে কল দিলাম। তাঁকে ফোনে না পেয়ে ওই সপ্তাহে ভারতের হয়ে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ডাবল সেঞ্চুরি করার জন্য অভিনন্দনবার্তা জানিয়ে রাখলাম। আর এভাবেই শুরু হয়েছিল... ওই পর্যন্ত এটুকুই ছিল।’
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
৬ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
৬ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
৬ ঘণ্টা আগে