বিনোদন ডেস্ক
ঢাকা: দেখতে দেখতে ২২ বছর পার করল সঞ্জয় লীলা বানশালি ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের পেশাদার সম্পর্ক। ব্যক্তিজীবনেও একে অপরের ভীষণ ঘনিষ্ঠ এই পরিচালক-অভিনেত্রী জুটি। ‘হাম দিল দে চুকে সনম’-এর সঙ্গে শুরু হয়েছিল এই সফল জুটির পথচলা। ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া কালজয়ী ছবি ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ই প্রথম প্রমাণ করেছিল ঐশ্বরিয়া শুধু রূপবতী নন, একজন গুণী অভিনেত্রীও। এরপর ‘দেবদাস’, ‘গুজারিশ’ ছবিতেও একসঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা। দীপিকা পাড়ুকোন নন, ‘বাজিরাও মস্তানি’, ‘পদ্মাবত'-এর মতো ছবির জন্যও বরাবরই ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ছিলেন বানশালির প্রথম পছন্দ। পরিচালক বানশালির জীবনে অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের জায়গা দখল করতে পারেননি এই প্রজন্মের কোনো নায়িকা।
কিন্তু আপনারা কি জানেন প্রথমবার কোথায় দেখা হয়েছিল ঐশ্বরিয়া ও বানশালির? আমির খান ও কারিশমা কাপুরের ‘রাজা হিন্দুস্তানি’ ছবির প্রিমিয়ারে ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে প্রথম আলাপ হয় সঞ্জয়ের। প্রথম সাক্ষাতেই ঐশ্বরিয়ার চোখের দ্যুতিতে মুগ্ধ হয়েছিলেন সঞ্জয়। সত্যি তো! ওই নীল নয়নে মন গলবে না এমন পুরুষও কি এই পৃথিবীতে আছে নাকি?
ফিল্মফেয়ারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বানশালি বলেন, ‘ওর চোখের মধ্যে কিছু একটা ছিল। সৌন্দর্যের সবচেয়ে জরুরি বিষয় তো ওইটাই। ওর চোখ দুটো সাধারণ নয়। অ্যাশের চোখে একটা অদ্ভূত শক্তি আছে, যদি তুমি ওকে কোনো সংলাপ না–ও দাও, তাহলেও ওর চোখ কথা বলে… ওর চোখের মধ্যে একটা অদ্ভূত রং আছে, যা একদম প্রকৃতির দান। প্রথম দেখায় ওর এই চোখই আমাকে প্রভাবিত করেছিল।’।
বানশালি আরও জানান, লবিতে তাঁকে দেখে নিজেই আলাপ করার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন এই বিশ্বসুন্দরী। নিজের পরিচয় দিতে জানিয়েছিলেন, ‘খামোশি’ ছবি তাঁর ভারি পছন্দ হয়েছে। বানশালি বলেন, ‘আমাদের হাত মিলেছিল, চোখ মিলেছিল… ওই চোখে আমি আগুন দেখেছিলাম। সেই সময় আমি আমার নন্দিনীকে খুঁজছিলাম। ওই মুহূর্তেই আমি নিজেকে বলেছিলাম, এটাই তো আমার নন্দিনী। অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছিল। বলেছিল, ওকে নাকি পশ্চিমী লুকে মানায়। আমি বলেছিলাম, ওর চুলে খোঁপা বাঁধলে আর ভারতীয় পোশাক পরলে কেউ আমার সঙ্গে দ্বিমত করবে না।'।
এই ঝলকের সাক্ষাতেই ‘হাম দিল দে চুকে সনম’-এর নন্দিনী হিসেবে ঐশ্বরিয়াকে পছন্দ করেছিলেন বলিউডের অন্যতম সেরা এই পরিচালক।
ঢাকা: দেখতে দেখতে ২২ বছর পার করল সঞ্জয় লীলা বানশালি ও ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের পেশাদার সম্পর্ক। ব্যক্তিজীবনেও একে অপরের ভীষণ ঘনিষ্ঠ এই পরিচালক-অভিনেত্রী জুটি। ‘হাম দিল দে চুকে সনম’-এর সঙ্গে শুরু হয়েছিল এই সফল জুটির পথচলা। ১৯৯৯ সালে মুক্তি পাওয়া কালজয়ী ছবি ‘হাম দিল দে চুকে সনম’ই প্রথম প্রমাণ করেছিল ঐশ্বরিয়া শুধু রূপবতী নন, একজন গুণী অভিনেত্রীও। এরপর ‘দেবদাস’, ‘গুজারিশ’ ছবিতেও একসঙ্গে কাজ করেছেন তাঁরা। দীপিকা পাড়ুকোন নন, ‘বাজিরাও মস্তানি’, ‘পদ্মাবত'-এর মতো ছবির জন্যও বরাবরই ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ছিলেন বানশালির প্রথম পছন্দ। পরিচালক বানশালির জীবনে অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চনের জায়গা দখল করতে পারেননি এই প্রজন্মের কোনো নায়িকা।
কিন্তু আপনারা কি জানেন প্রথমবার কোথায় দেখা হয়েছিল ঐশ্বরিয়া ও বানশালির? আমির খান ও কারিশমা কাপুরের ‘রাজা হিন্দুস্তানি’ ছবির প্রিমিয়ারে ঐশ্বরিয়ার সঙ্গে প্রথম আলাপ হয় সঞ্জয়ের। প্রথম সাক্ষাতেই ঐশ্বরিয়ার চোখের দ্যুতিতে মুগ্ধ হয়েছিলেন সঞ্জয়। সত্যি তো! ওই নীল নয়নে মন গলবে না এমন পুরুষও কি এই পৃথিবীতে আছে নাকি?
ফিল্মফেয়ারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বানশালি বলেন, ‘ওর চোখের মধ্যে কিছু একটা ছিল। সৌন্দর্যের সবচেয়ে জরুরি বিষয় তো ওইটাই। ওর চোখ দুটো সাধারণ নয়। অ্যাশের চোখে একটা অদ্ভূত শক্তি আছে, যদি তুমি ওকে কোনো সংলাপ না–ও দাও, তাহলেও ওর চোখ কথা বলে… ওর চোখের মধ্যে একটা অদ্ভূত রং আছে, যা একদম প্রকৃতির দান। প্রথম দেখায় ওর এই চোখই আমাকে প্রভাবিত করেছিল।’।
বানশালি আরও জানান, লবিতে তাঁকে দেখে নিজেই আলাপ করার জন্য এগিয়ে এসেছিলেন এই বিশ্বসুন্দরী। নিজের পরিচয় দিতে জানিয়েছিলেন, ‘খামোশি’ ছবি তাঁর ভারি পছন্দ হয়েছে। বানশালি বলেন, ‘আমাদের হাত মিলেছিল, চোখ মিলেছিল… ওই চোখে আমি আগুন দেখেছিলাম। সেই সময় আমি আমার নন্দিনীকে খুঁজছিলাম। ওই মুহূর্তেই আমি নিজেকে বলেছিলাম, এটাই তো আমার নন্দিনী। অনেকে সন্দেহ প্রকাশ করেছিল। বলেছিল, ওকে নাকি পশ্চিমী লুকে মানায়। আমি বলেছিলাম, ওর চুলে খোঁপা বাঁধলে আর ভারতীয় পোশাক পরলে কেউ আমার সঙ্গে দ্বিমত করবে না।'।
এই ঝলকের সাক্ষাতেই ‘হাম দিল দে চুকে সনম’-এর নন্দিনী হিসেবে ঐশ্বরিয়াকে পছন্দ করেছিলেন বলিউডের অন্যতম সেরা এই পরিচালক।
মিউজিক ট্যুরের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতির রেকর্ড গড়ল ব্রিটিশ রক ব্যান্ড কোল্ড প্লে। গত ২৬ জানুয়ারি ভারতের আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে ১ লাখ ৩৪ হাজার জন দর্শক এসেছিলেন কোল্ড প্লের কনসার্টে। এটাই এখন পর্যন্ত কোনো মিউজিক ট্যুরের কনসার্টে সবচেয়ে বেশি দর্শক উপস্থিতি। সেই সুবাদে গিনেস...
১০ ঘণ্টা আগে৩০ জানুয়ারি লন্ডনে মারা গেছেন প্রখ্যাত ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী ও অভিনেত্রী মারিয়ান ফেইথফুল। তাঁর বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর।
১৪ ঘণ্টা আগেপ্রতি সপ্তাহে নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকদের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। এ সপ্তাহেও বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
১৪ ঘণ্টা আগেনেট দুনিয়ায় রাতারাতি সেনসেশন বনে যাওয়া এ তরুণী বর্তমানে আলোচনার কেন্দ্রে। বলিউড অভিনেত্রী কঙ্গনাও তাঁর রূপের প্রশংসায় পঞ্চমুখ। কুম্ভ মেলায় এসে ভাগ্য খুলে গেল তাঁর। শোনা যাচ্ছে...
১৫ ঘণ্টা আগে