বিনোদন প্রতিবেদক
‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০’ বিজয়ী হয়েছেন তানজিয়া মিথিলা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি বয়স লুকিয়েছেন। মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের আরেক প্রতিযোগী শান্তা পাল আগেই অভিযোগ করেছিলেন, মিথিলা নিয়ম মেনে অডিশনে অংশগ্রহণ করেননি। বিভিন্ন গণমাধ্যম মিথিলার বয়স নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিরেক্টর শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘মিথিলা যে ডকুমেন্টস দিয়েছে তার সঙ্গে আমরা বয়সের পার্থক্য পাচ্ছি। আমরা জাস্টিফাই করছি কোনটা অথেনটিক। লকডাউন হয়ে যাওয়ায় একটু সময় লাগছে। মিথিলার বয়সের ব্যাপারে গ্র্যান্ড ফিনালে শেষ হওয়ার পর আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে, ওর কাছ থেকে আরও ডকুমেন্টস চেয়েছি। যদি মিথিলা বয়স প্রমাণে ব্যর্থ হয় তাহলে মিস ইউনিভার্সের নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে হাসতে হাসতে মিথিলা বলেন, ‘আমার নামে তো অনেক অভিযোগ।’ বয়স নিয়ে যে অভিযোগটা উঠেছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে মিথিলা বলেন, ‘লাস্ট ইয়ার মিস ইউনিভার্সের যারা আয়োজক ছিল এবারের আয়োজক এক না। আমাকে নিয়ে বা মিস ইউনিভার্স নিয়ে যেসব ট্রল হচ্ছে, যা কিছু হচ্ছে, লাস্টবার যারা দেশে মিস ইউনিভার্স আয়োজন করেছিল তারা করছে। মিস ইউনিভার্সের সুনাম নষ্ট করার জন্য তারা এই কাজগুলো করছে। উনাদের টার্গেট কিন্তু আমি না, উনাদের টার্গেট মিস ইউনিভার্স।’
তিনি আরও বলেন ‘আমার সার্টিফিকেট বা আমরা যারা টপ–টেনে ছিলাম আমাদের সবাইকে পাসপোর্টের কপি বা জন্মনিবন্ধন বা ভোটার আইডি যেকোনো একটা কিছু দিয়ে তারপরে টপ–টেনের ক্যাম্পেইন শুরু করতে হয়েছে। আমাদের ইনফরমেশন যা যা আছে তার সবকিছুই আছে মিস ইউনিভার্সের আয়োজকদের কাছে। এগুলো না দিয়ে আমি আসলে ওখানে কিন্তু আবেদনই করতে পারব না। এগুলো ঠিক না থাকলেতো কিছুই হতে পারতাম না। এগুলোতো শুধু বাংলাদেশের মিস ইউনিভার্সের আয়োজকদের হাতে না, এগুলো আমেরিকা থেকে সব কিছু হয়ে আসছে। আমার বয়স যদি ঠিক না থাকে তাহলে তো আমেরিকান ভিসাই দেবে না।’
‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ ২০২০’ বিজয়ী হয়েছেন তানজিয়া মিথিলা। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে তিনি বয়স লুকিয়েছেন। মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের আরেক প্রতিযোগী শান্তা পাল আগেই অভিযোগ করেছিলেন, মিথিলা নিয়ম মেনে অডিশনে অংশগ্রহণ করেননি। বিভিন্ন গণমাধ্যম মিথিলার বয়স নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে।
এসব অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশের ন্যাশনাল ডিরেক্টর শফিকুল ইসলামের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, ‘মিথিলা যে ডকুমেন্টস দিয়েছে তার সঙ্গে আমরা বয়সের পার্থক্য পাচ্ছি। আমরা জাস্টিফাই করছি কোনটা অথেনটিক। লকডাউন হয়ে যাওয়ায় একটু সময় লাগছে। মিথিলার বয়সের ব্যাপারে গ্র্যান্ড ফিনালে শেষ হওয়ার পর আমরা অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টি খতিয়ে দেখা হবে, ওর কাছ থেকে আরও ডকুমেন্টস চেয়েছি। যদি মিথিলা বয়স প্রমাণে ব্যর্থ হয় তাহলে মিস ইউনিভার্সের নিয়ম অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে হাসতে হাসতে মিথিলা বলেন, ‘আমার নামে তো অনেক অভিযোগ।’ বয়স নিয়ে যে অভিযোগটা উঠেছে সে বিষয়ে জানতে চাইলে মিথিলা বলেন, ‘লাস্ট ইয়ার মিস ইউনিভার্সের যারা আয়োজক ছিল এবারের আয়োজক এক না। আমাকে নিয়ে বা মিস ইউনিভার্স নিয়ে যেসব ট্রল হচ্ছে, যা কিছু হচ্ছে, লাস্টবার যারা দেশে মিস ইউনিভার্স আয়োজন করেছিল তারা করছে। মিস ইউনিভার্সের সুনাম নষ্ট করার জন্য তারা এই কাজগুলো করছে। উনাদের টার্গেট কিন্তু আমি না, উনাদের টার্গেট মিস ইউনিভার্স।’
তিনি আরও বলেন ‘আমার সার্টিফিকেট বা আমরা যারা টপ–টেনে ছিলাম আমাদের সবাইকে পাসপোর্টের কপি বা জন্মনিবন্ধন বা ভোটার আইডি যেকোনো একটা কিছু দিয়ে তারপরে টপ–টেনের ক্যাম্পেইন শুরু করতে হয়েছে। আমাদের ইনফরমেশন যা যা আছে তার সবকিছুই আছে মিস ইউনিভার্সের আয়োজকদের কাছে। এগুলো না দিয়ে আমি আসলে ওখানে কিন্তু আবেদনই করতে পারব না। এগুলো ঠিক না থাকলেতো কিছুই হতে পারতাম না। এগুলোতো শুধু বাংলাদেশের মিস ইউনিভার্সের আয়োজকদের হাতে না, এগুলো আমেরিকা থেকে সব কিছু হয়ে আসছে। আমার বয়স যদি ঠিক না থাকে তাহলে তো আমেরিকান ভিসাই দেবে না।’
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে