গতকাল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দিয়েছেন নাট্য নির্দেশক ও শিক্ষক অধ্যাপক ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ। মহাপরিচালক হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে এক অভিযোগ—নারীদের বোরকা পরা নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য করেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘২০২৪ সালেও কেন মেয়েদের বোরকা পরতে হবে?’ অনেকেই আবার বলছেন, তাঁর বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ প্রচার করা হয়েছে।
কী বলেছিলেন তিনি আসলে? জানা যায়, ‘বিক্ষুব্ধ থিয়েটারকর্মীগণ’-এর ব্যানারে গত শনিবার সন্ধ্যায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতি মিলনায়তনে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সৈয়দ জামিল আহমেদ সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলেন। এই দেশ যেন বহুমতের মানুষের হয়, সেই প্রত্যাশা তুলে ধরেন। সভায় সৈয়দ জামিল বলেন, ‘হাজার মালভূমির দেশ হোক এটা। এক দেশ, এক চিন্তা, এক বটবৃক্ষ, এক মানব, একজন নেতা, তার পেছনে সবাই না দাঁড়িয়ে—হাজার মালভূমি থেকে হাজার রকম কথা হোক।… শিল্পকলা একাডেমিতে আমি যদি সুযোগ পাই, আমি চাইব সেখানে জামায়াত যেন আসে, এ জন্য যে বলুক না জামায়াত—কেন ২০২৪ সালেও মেয়েদের বোরকা পরতে হবে? তারা আমাদের কনভিন্সড করবে যে কেন ২০২৪ সালে শরীয়তি রাষ্ট্রব্যবস্থা দরকার? কোরআনে তো আমাদের দৃষ্টিকে সংযত করার কথা বলা আছে। আমি যদি দৃষ্টিকে সংযত করি, তাহলে নারীকে কেন মাথায় বোরকা দিতে হবে।’
অনলাইনে নিজের বক্তব্য নিয়ে তৈরি হওয়া বিতর্ক প্রসঙ্গে সৈয়দ জামিল আহমেদ বলেন, ‘পুরো বক্তব্য যারা শোনেননি, তাঁরা একটা প্রশ্নকে বাণী বানিয়েছেন। বিষয়টা ছিল আমি একটা প্রশ্ন উত্থাপন করেছি। আমরা এমন একটা ইনক্লুসিভ বাংলাদেশ চাই, যেখানে সবাই স বরকম মতপ্রকাশ করতে পারবেন। ওই প্রেক্ষাপটে আমি উদাহরণ দিয়ে বলছিলাম, আমি শুনতে চাই, আমি জানতে চাই, আমি বুঝতে চাই, দৃষ্টিসংযত রাখলেও কেন বোরকা পরতে হবে? যুক্তি শুনতে চেয়েছি। এখন সেই যুক্তি শুনে যদি আমি কনভিন্স হই, আমি মানব এবং যদি না কনভিন্স হই, তাহলে ভিন্ন কথা ববো। আমাদের সবারই বলার অধিকার আছে তো!’
উদাহরণ টেনে জামিল আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে না হয় পারলেন; কিন্তু আমেরিকা-ভেনিজুয়েলা বা ইংল্যান্ডের সবাইকে কি সাদা বা কালো বোরকা পরিয়ে দেওয়া সম্ভব? যদি সম্ভব না হয়, সে ক্ষেত্রে কী হবে? সেটাই আমি জানতে চাই, এ রকম সংলাপ আমি চাই বাংলাদেশে হোক। সে জায়গা থেকেই আমি শুধু জানতে চেয়েছি, কেন বোরকা পরতে হবে? আমি একবারও বলিনি নারীরা বোরকা পরতে পারবেন না! আমি শুধু একটা প্রশ্ন করেছি, কোনো সিদ্ধান্ত দিইনি। আমি কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার মানুষই না।… কেউ যদি স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেয় বোরকা পরবে, সে পরবে। কারও ইচ্ছে না হলে পরবে না। কারও ইচ্ছে হলে অন্য কিছু পরবে। এটা আমার বক্তব্য।’
গতকাল বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির মহাপরিচালক হিসেবে যোগ দিয়েছেন নাট্য নির্দেশক ও শিক্ষক অধ্যাপক ড. সৈয়দ জামিল আহমেদ। মহাপরিচালক হিসেবে তাঁর নাম ঘোষণার পর থেকেই সোশ্যাল মিডিয়ায় ভেসে বেড়াচ্ছে এক অভিযোগ—নারীদের বোরকা পরা নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্য করেছেন তিনি। তিনি বলেছেন, ‘২০২৪ সালেও কেন মেয়েদের বোরকা পরতে হবে?’ অনেকেই আবার বলছেন, তাঁর বক্তব্যের খণ্ডিত অংশ প্রচার করা হয়েছে।
কী বলেছিলেন তিনি আসলে? জানা যায়, ‘বিক্ষুব্ধ থিয়েটারকর্মীগণ’-এর ব্যানারে গত শনিবার সন্ধ্যায় বেইলি রোডের মহিলা সমিতি মিলনায়তনে আয়োজিত প্রতিবাদ সভায় সৈয়দ জামিল আহমেদ সবার মতপ্রকাশের স্বাধীনতার কথা বলেন। এই দেশ যেন বহুমতের মানুষের হয়, সেই প্রত্যাশা তুলে ধরেন। সভায় সৈয়দ জামিল বলেন, ‘হাজার মালভূমির দেশ হোক এটা। এক দেশ, এক চিন্তা, এক বটবৃক্ষ, এক মানব, একজন নেতা, তার পেছনে সবাই না দাঁড়িয়ে—হাজার মালভূমি থেকে হাজার রকম কথা হোক।… শিল্পকলা একাডেমিতে আমি যদি সুযোগ পাই, আমি চাইব সেখানে জামায়াত যেন আসে, এ জন্য যে বলুক না জামায়াত—কেন ২০২৪ সালেও মেয়েদের বোরকা পরতে হবে? তারা আমাদের কনভিন্সড করবে যে কেন ২০২৪ সালে শরীয়তি রাষ্ট্রব্যবস্থা দরকার? কোরআনে তো আমাদের দৃষ্টিকে সংযত করার কথা বলা আছে। আমি যদি দৃষ্টিকে সংযত করি, তাহলে নারীকে কেন মাথায় বোরকা দিতে হবে।’
অনলাইনে নিজের বক্তব্য নিয়ে তৈরি হওয়া বিতর্ক প্রসঙ্গে সৈয়দ জামিল আহমেদ বলেন, ‘পুরো বক্তব্য যারা শোনেননি, তাঁরা একটা প্রশ্নকে বাণী বানিয়েছেন। বিষয়টা ছিল আমি একটা প্রশ্ন উত্থাপন করেছি। আমরা এমন একটা ইনক্লুসিভ বাংলাদেশ চাই, যেখানে সবাই স বরকম মতপ্রকাশ করতে পারবেন। ওই প্রেক্ষাপটে আমি উদাহরণ দিয়ে বলছিলাম, আমি শুনতে চাই, আমি জানতে চাই, আমি বুঝতে চাই, দৃষ্টিসংযত রাখলেও কেন বোরকা পরতে হবে? যুক্তি শুনতে চেয়েছি। এখন সেই যুক্তি শুনে যদি আমি কনভিন্স হই, আমি মানব এবং যদি না কনভিন্স হই, তাহলে ভিন্ন কথা ববো। আমাদের সবারই বলার অধিকার আছে তো!’
উদাহরণ টেনে জামিল আহমেদ বলেন, ‘বাংলাদেশে না হয় পারলেন; কিন্তু আমেরিকা-ভেনিজুয়েলা বা ইংল্যান্ডের সবাইকে কি সাদা বা কালো বোরকা পরিয়ে দেওয়া সম্ভব? যদি সম্ভব না হয়, সে ক্ষেত্রে কী হবে? সেটাই আমি জানতে চাই, এ রকম সংলাপ আমি চাই বাংলাদেশে হোক। সে জায়গা থেকেই আমি শুধু জানতে চেয়েছি, কেন বোরকা পরতে হবে? আমি একবারও বলিনি নারীরা বোরকা পরতে পারবেন না! আমি শুধু একটা প্রশ্ন করেছি, কোনো সিদ্ধান্ত দিইনি। আমি কোনো সিদ্ধান্ত দেওয়ার মানুষই না।… কেউ যদি স্বাধীনভাবে সিদ্ধান্ত নেয় বোরকা পরবে, সে পরবে। কারও ইচ্ছে না হলে পরবে না। কারও ইচ্ছে হলে অন্য কিছু পরবে। এটা আমার বক্তব্য।’
বিজ্ঞাপন, মিউজিক ভিডিও ও নাচের মঞ্চে মামনুন ইমন ও প্রার্থনা ফারদিন দীঘি জুটি হয়েছিলেন আগে। এবার এই জুটিকে প্রথমবারের মতো দেখা যাবে বড় পর্দায়। সরকারি অনুদানের ‘দেনাপাওনা’ সিনেমায় অভিনয় করবেন তাঁরা।
২ ঘণ্টা আগেঅত ভালো ছাত্র ছিলেন না সুরিয়া। টেনেটুনে পাস করতেন। ফেল ছিল তাঁর নিত্যসঙ্গী। সেই গড়পড়তা ছাত্র এখন হাজারো শিক্ষার্থীর ভরসা। ২০০৬ সালে তামিল এই অভিনেতা গড়ে তোলেন আগারাম ফাউন্ডেশন নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান। প্রতিষ্ঠানটি থেকে তামিলনাড়ুর প্রত্যন্ত অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করেন তি
২ ঘণ্টা আগেএকসময় টিভি নাটকে ছিল পারিবারিক গল্পের রাজত্ব। মাঝে প্রেম আর কমেডি গল্পের ভিড়ে হারিয়ে যেতে বসেছিল এই ধরনের নাটক। সংখ্যায় কম হলেও সম্প্রতি আবার ফিরছে পারিবারিক গল্পের নাটক। গত বছরের শেষ দিকে কে এম সোহাগ রানা শুরু করেন ‘দেনা পাওনা’ নামের ধারাবাহিকের কাজ। শুরুতে ইউটিউবে ৮ পর্বের মিনি সিরিজ হিসেবে পরিকল্
২ ঘণ্টা আগেকালজয়ী রূপকথা ‘স্নো হোয়াইট’কে নতুনভাবে পর্দায় নিয়ে এসেছে ডিজনি। প্রায় ২৭০ মিলিয়ন ডলার বাজেটে তৈরি হয়েছে স্নো হোয়াইট। ডিজনির অন্যতম ব্যয়বহুল এই মিউজিক্যাল ফ্যান্টাসি মুক্তির আগে থেকেই নানা বিতর্কে জড়িয়েছিল। গত ২১ মার্চে মুক্তির পর বিতর্ক বেড়েছে আরও।
২ ঘণ্টা আগে