মনের তাগিদে নিজের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা ও জীবনদর্শন থেকেই সৃষ্টি সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ানের গানগুলো। প্রতিটি গানেই আছে অনুভূতির অনুরণন, আছে গভীরতর ভাবনা। জীবনকে দেখার মধ্য দিয়ে উদ্ভুত এ গানকে তাই কেউ বলেন ‘জীবনমুখী গান’, কেউ বলেন ‘প্রতিবাদী গান’। এবার সায়ান গাইলেন মহান স্বাধীনতাসংগ্রামের অবিস্মরণীয় নেতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে। কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি গানটির কথা ও সুর করেছেন সায়ান। সংগীতায়োজন করেছেন শুভ সুলতান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌখিন ও সানী।
গানটি নিয়ে সায়ান বলেন, ‘তাজউদ্দীন গানটি অনেক আগেই তৈরি করেছিলাম। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করতে যাচ্ছি। গানটি তাজউদ্দীন আহমদের প্রতি আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি, আমার নিবেদন। এই মানুষটিকে আমি খুব ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি। রাজনীতি ও দেশপ্রেমের ধরন, সততা ছিল যাঁর অলংকার। তিনি নিজেকে প্রচার করতে পছন্দ করতেন না। এই জায়গাগুলো যখন আমি আবিষ্কার করি, তখন থেকে তাঁর প্রতি আমার মুগ্ধতা আরও বেড়ে যায়। এই প্রথম একজন ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে কোনো গান করেছি।’
তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে গান করা প্রসঙ্গে সায়ান আরও বলেন, ‘পৃথিবীতে অনেক বড় বড় মানুষ আছেন। যাঁদের নিয়ে গান বাঁধাই যায়। আমার ক্ষেত্রে যেটা হয় আমি যে মানুষদের শ্রদ্ধা করি, তাঁদের আমার ভেতরে ধারণ করার চেষ্টা করি। তাঁদের কাছ থেকে যে শিক্ষাটা পাই, সেটা প্রকাশ করতে ইচ্ছা করে না। তাজউদ্দীন আহমদের ক্ষেত্রে আমার মধ্যে একধরনের তাগিদ সৃষ্টি হলো। মনে হলো তাঁকে নিয়ে আমি গাইতে চাই। এই তাগিদের পেছনে অন্যতম কারণ, তিনি অত্যন্ত অপ্রচারিত একজন মানুষ। উনি যে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জন্য, সেই তুলনায় তাঁকে স্মরণ করা হয় না। তাজউদ্দীন আহমদ যে মাপের মানুষ সেই তুলনায় তাঁর নামের প্রতি আমরা সুবিচার করতে পারিনি। আমরা যে বাংলাদেশ পেয়েছি, সেখানে তাজউদ্দিন আহমদের নামটি সেভাবে নেওয়া হয় না। এই বিষয়টি একজন নাগরিক হিসেবে আমাকে পীড়া দেয়। সেই জায়গা থেকে মনে হয়েছে তার জন্য একটা গান গেয়ে নিজেকে কিছুটা শান্তি দিতে চাই।’
আগামীকাল সায়ানের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
মনের তাগিদে নিজের সঞ্চিত অভিজ্ঞতা ও জীবনদর্শন থেকেই সৃষ্টি সংগীতশিল্পী ফারজানা ওয়াহিদ সায়ানের গানগুলো। প্রতিটি গানেই আছে অনুভূতির অনুরণন, আছে গভীরতর ভাবনা। জীবনকে দেখার মধ্য দিয়ে উদ্ভুত এ গানকে তাই কেউ বলেন ‘জীবনমুখী গান’, কেউ বলেন ‘প্রতিবাদী গান’। এবার সায়ান গাইলেন মহান স্বাধীনতাসংগ্রামের অবিস্মরণীয় নেতা ও স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে। কণ্ঠ দেওয়ার পাশাপাশি গানটির কথা ও সুর করেছেন সায়ান। সংগীতায়োজন করেছেন শুভ সুলতান। ভিডিও নির্মাণ করেছেন সৌখিন ও সানী।
গানটি নিয়ে সায়ান বলেন, ‘তাজউদ্দীন গানটি অনেক আগেই তৈরি করেছিলাম। এবার আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করতে যাচ্ছি। গানটি তাজউদ্দীন আহমদের প্রতি আমার শ্রদ্ধাঞ্জলি, আমার নিবেদন। এই মানুষটিকে আমি খুব ভালোবাসি, শ্রদ্ধা করি। রাজনীতি ও দেশপ্রেমের ধরন, সততা ছিল যাঁর অলংকার। তিনি নিজেকে প্রচার করতে পছন্দ করতেন না। এই জায়গাগুলো যখন আমি আবিষ্কার করি, তখন থেকে তাঁর প্রতি আমার মুগ্ধতা আরও বেড়ে যায়। এই প্রথম একজন ব্যক্তিকে কেন্দ্র করে কোনো গান করেছি।’
তাজউদ্দীন আহমদকে নিয়ে গান করা প্রসঙ্গে সায়ান আরও বলেন, ‘পৃথিবীতে অনেক বড় বড় মানুষ আছেন। যাঁদের নিয়ে গান বাঁধাই যায়। আমার ক্ষেত্রে যেটা হয় আমি যে মানুষদের শ্রদ্ধা করি, তাঁদের আমার ভেতরে ধারণ করার চেষ্টা করি। তাঁদের কাছ থেকে যে শিক্ষাটা পাই, সেটা প্রকাশ করতে ইচ্ছা করে না। তাজউদ্দীন আহমদের ক্ষেত্রে আমার মধ্যে একধরনের তাগিদ সৃষ্টি হলো। মনে হলো তাঁকে নিয়ে আমি গাইতে চাই। এই তাগিদের পেছনে অন্যতম কারণ, তিনি অত্যন্ত অপ্রচারিত একজন মানুষ। উনি যে কাজ করেছেন বাংলাদেশের জন্য, সেই তুলনায় তাঁকে স্মরণ করা হয় না। তাজউদ্দীন আহমদ যে মাপের মানুষ সেই তুলনায় তাঁর নামের প্রতি আমরা সুবিচার করতে পারিনি। আমরা যে বাংলাদেশ পেয়েছি, সেখানে তাজউদ্দিন আহমদের নামটি সেভাবে নেওয়া হয় না। এই বিষয়টি একজন নাগরিক হিসেবে আমাকে পীড়া দেয়। সেই জায়গা থেকে মনে হয়েছে তার জন্য একটা গান গেয়ে নিজেকে কিছুটা শান্তি দিতে চাই।’
আগামীকাল সায়ানের নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেলে প্রকাশ পাবে গানটি।
অভিনয়শিল্পীদের নাম দেখে অনেকে হয়তো পরিবার নিয়ে সিরিজটি দেখার কথা ভাববেন। তবে তেমনটা না ভাবাই উত্তম। কারণ, পরিবার নিয়ে দেখতে বসলে আপনাকে পড়তে হবে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে। আইস্ক্রিনে মুক্তি পাওয়া ‘পাপ কাহিনী’ ওয়েব সিরিজটি যেন আবার ফিরিয়ে নিয়ে গেল অশ্লীলতার অন্ধকার সময়ে।
১ ঘণ্টা আগেএ নাটকের কেন্দ্রীয় চরিত্র শুভঙ্কর। সে এই ভোগবাদী সমাজের স্বপ্ন ও বাস্তবতার বিস্তর ফারাক নিয়ে বড় হয়ে ওঠা এক নতজানু নাগরিক। তবে সময়ের প্রয়োজন ঠিকই সে নামে রাজপথে।
১ ঘণ্টা আগেফাহাদ ফাসিল জানিয়েছেন, এক বছর ধরে স্মার্টফোন ব্যবহার করেন না তিনি। ফিচার ফোনই এখন সঙ্গী তাঁর। তবে ভবিষ্যতে সেটাও ছেড়ে দিতে চান। যোগাযোগের জন্য শুধু ই-মেইলে থাকার সিদ্ধান্ত অভিনেতার।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘদিনের অভিজ্ঞ অভিনেত্রী রওশন আরা বেগম ওরফে মৌ শিখা সম্প্রতি এক আবেগঘন ফেসবুক পোস্টে নিজের কাজ কমে যাওয়া এবং এর ফলে সৃষ্ট মানসিক ও অর্থনৈতিক সংকটের কথা তুলে ধরেছেন। তাঁর এই আর্তি মিডিয়াপাড়ায় অনেককেই নাড়া দিয়েছে। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেখানে একসময় মাসে ১৫ থেকে ২০ দিন কাজ করতেন, সেখানে গত আড়াই...
৮ ঘণ্টা আগে