বিনোদন ডেস্ক
২০২১ সালে দেহদানের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষ করেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। সে বছর ২২ সেপ্টেম্বর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। স্বাক্ষর করার সময়ের ছবি শেয়ার করে এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন কবীর সুমন। চার বছর পর বদলালেন নিজের সিদ্ধান্ত। গতকাল কবীর সুমন জানান দেহদান নয়, তাঁর মৃতদেহ যেন ইসলামি রীতিতে দাফন করা হয়। কলকাতার মাটিতেই যেন শেষ ঠাঁই হয় তাঁর।
ফেসবুকে কবীর সুমন লেখেন, ‘কিছুকাল আগে এই ফেসবুকেই ঘোষণা করেছিলাম, আমি আমার দেহ দান করেছি, কোনো ধর্মীয় শেষকৃত্য আমি চাই না। অনেক ভেবে আমি সেই সিদ্ধান্ত পাল্টালাম। দেহদানের ইচ্ছে প্রত্যাহার করছি আমি। আমার দেহ আমি দান করব না। আমি চাই আমায় এই কলকাতারই মাটিতে, সম্ভব হলে গোবরায়, ইসলামি রীতিতে কবর দেওয়া হোক। এটাই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’
২০২১ সালে সেপ্টেম্বরে অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করলেও কবীর সুমন দেহদানের ভাবনার কথা জানিয়েছিলেন তার এক বছর আগে। নিজের মৃতদেহ গবেষণার কাজে ব্যবহারের ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন তিনি। এমনকি মৃত্যুর পর তাঁর ব্যবহার করা সব যন্ত্র ও সরঞ্জামও ধ্বংস করার কথা বলেছিলেন।
২০২০ সালের ২৩ অক্টোবর ফেসবুকে কবীর সুমন লেখেন, ‘আমার মৃতদেহ যেন দান করা হয় চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাজে। কোনো স্মরণসভা, শোকসভা, প্রার্থনাসভা যেন না হয়। আমার সমস্ত পাণ্ডুলিপি, গান, রচনা, স্বরলিপি, রেকর্ডিং, হার্ড ডিস্ক, পেনড্রাইভ, লেখার খাতা, প্রিন্ট আউট যেন কলকাতা পুরসভার গাড়ি ডেকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সেগুলো ধ্বংস করার জন্য, হাতে লেখা সবকিছু, অডিও ও ভিডিও ফাইল—সব। আমার কোনো কিছু যেন আমার মৃত্যুর পর পড়ে না থাকে। আমার ব্যবহার করা সব যন্ত্র, বাজনা, সরঞ্জাম যেন ধ্বংস করা হয়। এর অন্যথা হবে আমার অপমান।’
২০২১ সালে দেহদানের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষ করেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। সে বছর ২২ সেপ্টেম্বর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। স্বাক্ষর করার সময়ের ছবি শেয়ার করে এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন কবীর সুমন। চার বছর পর বদলালেন নিজের সিদ্ধান্ত। গতকাল কবীর সুমন জানান দেহদান নয়, তাঁর মৃতদেহ যেন ইসলামি রীতিতে দাফন করা হয়। কলকাতার মাটিতেই যেন শেষ ঠাঁই হয় তাঁর।
ফেসবুকে কবীর সুমন লেখেন, ‘কিছুকাল আগে এই ফেসবুকেই ঘোষণা করেছিলাম, আমি আমার দেহ দান করেছি, কোনো ধর্মীয় শেষকৃত্য আমি চাই না। অনেক ভেবে আমি সেই সিদ্ধান্ত পাল্টালাম। দেহদানের ইচ্ছে প্রত্যাহার করছি আমি। আমার দেহ আমি দান করব না। আমি চাই আমায় এই কলকাতারই মাটিতে, সম্ভব হলে গোবরায়, ইসলামি রীতিতে কবর দেওয়া হোক। এটাই আমার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত।’
২০২১ সালে সেপ্টেম্বরে অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করলেও কবীর সুমন দেহদানের ভাবনার কথা জানিয়েছিলেন তার এক বছর আগে। নিজের মৃতদেহ গবেষণার কাজে ব্যবহারের ইচ্ছার কথা জানিয়েছিলেন তিনি। এমনকি মৃত্যুর পর তাঁর ব্যবহার করা সব যন্ত্র ও সরঞ্জামও ধ্বংস করার কথা বলেছিলেন।
২০২০ সালের ২৩ অক্টোবর ফেসবুকে কবীর সুমন লেখেন, ‘আমার মৃতদেহ যেন দান করা হয় চিকিৎসাবিজ্ঞানের কাজে। কোনো স্মরণসভা, শোকসভা, প্রার্থনাসভা যেন না হয়। আমার সমস্ত পাণ্ডুলিপি, গান, রচনা, স্বরলিপি, রেকর্ডিং, হার্ড ডিস্ক, পেনড্রাইভ, লেখার খাতা, প্রিন্ট আউট যেন কলকাতা পুরসভার গাড়ি ডেকে তাদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সেগুলো ধ্বংস করার জন্য, হাতে লেখা সবকিছু, অডিও ও ভিডিও ফাইল—সব। আমার কোনো কিছু যেন আমার মৃত্যুর পর পড়ে না থাকে। আমার ব্যবহার করা সব যন্ত্র, বাজনা, সরঞ্জাম যেন ধ্বংস করা হয়। এর অন্যথা হবে আমার অপমান।’
দেশের হাওরাঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে মুহাম্মদ কাইউম বানিয়েছিলেন ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। প্রায় পাঁচ বছর ধরে নির্মাণের পর ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পাশাপাশি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা নির্বাচিত হয়েছিল সিনেমাটি।
৭ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় নারী ব্যান্ড ব্ল্যাকপিঙ্কের অন্যতম সদস্য জেনি। এ দলের আরেক সদস্য রোজির মতো জেনিও দলীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি মন দিয়েছেন একক ক্যারিয়ারে। নিয়মিত বিরতিতে প্রকাশ করছেন একক গান।
৭ ঘণ্টা আগেডিজে রাহাতের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে নতুনভাবে তৈরি হলো ১০০টি ফোক গান। পিয়ানো ও ডাবস্টেপের মিশেলে গানগুলোয় কণ্ঠ দিয়েছেন ১০০ জন সংগীতশিল্পী। গানগুলো গেয়েছেন মিলন মাহমুদ, পারভেজ সাজ্জাদ, মুহিন খান, তানজিনা রুমা, লুৎফর হাসান...
৭ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ ইন্ডাস্ট্রির আবেদনময়ী অভিনেত্রী তামান্না ভাটিয়া। অভিনয় তো বটেই, ‘আজ কি রাত’–এর মতো আইটেম গানে ঘায়েল করেছেন লাখো পুরুষের মন। সিনেমা কিংবা ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে প্রায়ই থাকেন চর্চায়। একসময় গুঞ্জন ওঠে, অভিনেতা বিজয় বর্মাকে মন দিয়েছেন তিনি। অবশ্য ২০২৩ সালে সেই গুঞ্জনে সিলমোহর দিয়ে প্রেমের কথা...
১ দিন আগে