গানে গানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন বর্ষের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাবেন জেমস। তাঁর সঙ্গে প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান শোনাবে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় দুই ব্যান্ড ‘চন্দ্রবিন্দু’ ও ‘ফসিল্স’। আগামী ২ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে হবে এই আয়োজন। নতুন বর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে ওই দিন নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। এ অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে রাখা হয়েছে নগরবাউল, চন্দ্রবিন্দু ও ফসিল্স—এ তিন ব্যান্ডের পরিবেশনা। ২ নভেম্বর সন্ধ্যা থেকে এ কনসার্ট শুরু হওয়ার কথা। আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানা গেছে, এরই মধ্যে তিন ব্যান্ডের সঙ্গে কথাবার্তা চূড়ান্ত হয়েছে। অনুষ্ঠান সফল করতে চলছে জোর প্রস্তুতি।
চন্দ্রবিন্দুর গান মানেই হই-হুল্লোড়, সহজ কথায় গভীর বিষয়ের স্বাদ। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, তিন দশকের বেশি সময় ধরে এ ব্যান্ডের গান সমান জনপ্রিয় বাংলাদেশের শ্রোতাদের কাছেও। ‘বন্ধু তোমায় এ গান শোনাব’, ‘যদি বলো হ্যাঁ’, ‘ত্বকের যত্ন নিন’, ‘আদরের নৌকা’, ‘ভিনদেশি তারা’, ‘অঙ্ক কী কঠিন’, ‘এভাবেও ফিরে আসা যায়’, ‘জুজু’, ‘এইটা তোমার গান’সহ চন্দ্রবিন্দুর অনেক গান শ্রোতাদের মুখে মুখে ফেরে।
গানের বাইরেও এ ব্যান্ডের প্রধান তিন সদস্য চন্দ্রিল ভট্টাচার্য, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় ও উপল সেনগুপ্ত নানাভাবে জনপ্রিয়। বিতর্ক ও বক্তৃতা দিয়ে পরিচিতি পেয়েছেন চন্দ্রিল, অনিন্দ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে নাম করেছেন আর উপল ছবি এঁকে জয় করেছেন মানুষের মন। সামনাসামনি তাঁদের দেখা ও গান শোনার সুযোগ হবে, তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ কনসার্ট নিয়ে উৎসাহী শিক্ষার্থীরা।
ভিন্ন ধরনের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পাওয়া চন্দ্রবিন্দু কয়েকবার বাংলাদেশে গাইতে এসেছে। এর আগে ঢাকা ক্লাব, ফ্যান্টাসি কিংডম, চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে শ্রোতাদের গান শুনিয়েছে ব্যান্ডটি। সর্বশেষ ২০১৪ সালে দেশ টিভির আমন্ত্রণে ঢাকা সফরে এসেছিল তারা। সে হিসাবে প্রায় এক দশক পর ঢাকায় পা রাখছে চন্দ্রবিন্দু।
অন্যদিকে গায়ক রূপম ইসলামের প্রতিষ্ঠিত রক ব্যান্ড ফসিল্স। ১৯৯৮ সালে এ ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশের পর পশ্চিমবঙ্গে রক মিউজিক নতুনভাবে প্রাণ ফিরে পায়। ‘নীল রং ছিল ভীষণ প্রিয়’, ‘তোমার চোখের কালো চাই’, ‘কমল মেঘের ওজন’, ‘আরও একবার’, ‘হাসনুহানা’, ‘বিষাক্ত মানুষ’, ‘খোঁড়ো আমার ফসিলস’সহ এ ব্যান্ডের জনপ্রিয় গানের সংখ্যা অনেক।
সংগীতের হাত ধরে এত দূর আসার পেছনে রূপম ইসলাম বাংলাদেশের ব্যান্ডশিল্পীদের প্রতি নানা সময়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ২০১১ সালে দেশ টিভির এক অনুষ্ঠানে গাইতে এসে রূপম বলেছিলেন, ‘আমার অ্যালবাম প্রথম হিট হয়েছিল বাংলাদেশে। ‘‘তোর ভরসাতে’’ নামের অ্যালবামটি ১৯৯৮ সালে প্রকাশ পায়। তখন কলকাতার লোকদের আগে বাংলাদেশিরা আমাকে কাছে টেনে নিয়েছিল। বাংলাদেশের ফিডব্যাক, মাইলস, জেমস ভাই, আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের গান শুনে শুনে বড় হয়েছি, অনেক কিছু শিখেছি তাঁদের কাছে।’
গানে গানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন বর্ষের শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানাবেন জেমস। তাঁর সঙ্গে প্রথমবারের মতো একই মঞ্চে গান শোনাবে পশ্চিমবঙ্গের জনপ্রিয় দুই ব্যান্ড ‘চন্দ্রবিন্দু’ ও ‘ফসিল্স’। আগামী ২ নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে হবে এই আয়োজন। নতুন বর্ষের শিক্ষার্থীদের বরণ করে নিতে ওই দিন নবীনবরণ অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগ। এ অনুষ্ঠানের অন্যতম আকর্ষণ হিসেবে রাখা হয়েছে নগরবাউল, চন্দ্রবিন্দু ও ফসিল্স—এ তিন ব্যান্ডের পরিবেশনা। ২ নভেম্বর সন্ধ্যা থেকে এ কনসার্ট শুরু হওয়ার কথা। আয়োজকদের পক্ষ থেকে জানা গেছে, এরই মধ্যে তিন ব্যান্ডের সঙ্গে কথাবার্তা চূড়ান্ত হয়েছে। অনুষ্ঠান সফল করতে চলছে জোর প্রস্তুতি।
চন্দ্রবিন্দুর গান মানেই হই-হুল্লোড়, সহজ কথায় গভীর বিষয়ের স্বাদ। শুধু পশ্চিমবঙ্গ নয়, তিন দশকের বেশি সময় ধরে এ ব্যান্ডের গান সমান জনপ্রিয় বাংলাদেশের শ্রোতাদের কাছেও। ‘বন্ধু তোমায় এ গান শোনাব’, ‘যদি বলো হ্যাঁ’, ‘ত্বকের যত্ন নিন’, ‘আদরের নৌকা’, ‘ভিনদেশি তারা’, ‘অঙ্ক কী কঠিন’, ‘এভাবেও ফিরে আসা যায়’, ‘জুজু’, ‘এইটা তোমার গান’সহ চন্দ্রবিন্দুর অনেক গান শ্রোতাদের মুখে মুখে ফেরে।
গানের বাইরেও এ ব্যান্ডের প্রধান তিন সদস্য চন্দ্রিল ভট্টাচার্য, অনিন্দ্য চট্টোপাধ্যায় ও উপল সেনগুপ্ত নানাভাবে জনপ্রিয়। বিতর্ক ও বক্তৃতা দিয়ে পরিচিতি পেয়েছেন চন্দ্রিল, অনিন্দ্য চলচ্চিত্র নির্মাতা হিসেবে নাম করেছেন আর উপল ছবি এঁকে জয় করেছেন মানুষের মন। সামনাসামনি তাঁদের দেখা ও গান শোনার সুযোগ হবে, তাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এ কনসার্ট নিয়ে উৎসাহী শিক্ষার্থীরা।
ভিন্ন ধরনের গান গেয়ে জনপ্রিয়তা পাওয়া চন্দ্রবিন্দু কয়েকবার বাংলাদেশে গাইতে এসেছে। এর আগে ঢাকা ক্লাব, ফ্যান্টাসি কিংডম, চট্টগ্রামের ফয়’স লেকে শ্রোতাদের গান শুনিয়েছে ব্যান্ডটি। সর্বশেষ ২০১৪ সালে দেশ টিভির আমন্ত্রণে ঢাকা সফরে এসেছিল তারা। সে হিসাবে প্রায় এক দশক পর ঢাকায় পা রাখছে চন্দ্রবিন্দু।
অন্যদিকে গায়ক রূপম ইসলামের প্রতিষ্ঠিত রক ব্যান্ড ফসিল্স। ১৯৯৮ সালে এ ব্যান্ডের আত্মপ্রকাশের পর পশ্চিমবঙ্গে রক মিউজিক নতুনভাবে প্রাণ ফিরে পায়। ‘নীল রং ছিল ভীষণ প্রিয়’, ‘তোমার চোখের কালো চাই’, ‘কমল মেঘের ওজন’, ‘আরও একবার’, ‘হাসনুহানা’, ‘বিষাক্ত মানুষ’, ‘খোঁড়ো আমার ফসিলস’সহ এ ব্যান্ডের জনপ্রিয় গানের সংখ্যা অনেক।
সংগীতের হাত ধরে এত দূর আসার পেছনে রূপম ইসলাম বাংলাদেশের ব্যান্ডশিল্পীদের প্রতি নানা সময়ে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন। ২০১১ সালে দেশ টিভির এক অনুষ্ঠানে গাইতে এসে রূপম বলেছিলেন, ‘আমার অ্যালবাম প্রথম হিট হয়েছিল বাংলাদেশে। ‘‘তোর ভরসাতে’’ নামের অ্যালবামটি ১৯৯৮ সালে প্রকাশ পায়। তখন কলকাতার লোকদের আগে বাংলাদেশিরা আমাকে কাছে টেনে নিয়েছিল। বাংলাদেশের ফিডব্যাক, মাইলস, জেমস ভাই, আইয়ুব বাচ্চু ভাইয়ের গান শুনে শুনে বড় হয়েছি, অনেক কিছু শিখেছি তাঁদের কাছে।’
গত শনিবার হয়ে গেল অভিনয়শিল্পী সংঘের নির্বাচন। ২০২৫-২৮ মেয়াদের সভাপতি হয়েছেন আজাদ আবুল কালাম। গত কমিটির কিছু কার্যক্রম পড়েছিল প্রশ্নের মুখে। তাই নতুন কমিটির চ্যালেঞ্জটা এবার একটু বেশি। অভিনয়শিল্পী সংঘ নিয়ে নতুন সভাপতি আজাদ আবুল...
৬ ঘণ্টা আগেকবি জীবনানন্দ দাশের জীবন ও কর্ম অবলম্বনে নতুন নাটক নিয়ে আসছে নাট্যদল থিয়েটার ফ্যাক্টরি। ‘কমলা রঙের বোধ’ নামের নাটকটি রচনা ও নির্দেশনায় রয়েছেন অলোক বসু। রাজধানীর মহিলা সমিতির মঞ্চে আগামী ৯ মে উদ্বোধনী প্রদর্শনী হবে নাটকটির। একই স্থানে ১০ ও ১১ মে কমলা রঙের বোধ নাটকের আরও চারটি প্রদর্শনী করার...
৬ ঘণ্টা আগেঅদ্ভুত দাবি ঊর্বশী রাওতেলার। ভারতের উত্তরাখন্ডে নাকি তাঁর নামে রয়েছে মন্দির! সেখানে ভক্তরা পূজা দিতে আসে, প্রদীপ জ্বালায়, নিজেদের ইচ্ছার কথা প্রকাশ করে। তাঁর ছবির নিচে মাথা ঠেকিয়ে করে প্রণাম। ঊর্বশীর এই বিস্ময়কর দাবিতে উঠেছে সমালোচনার ঝড়। ক্ষোভে ফুঁসছেন উত্তর ভারতের পুরোহিত সম্প্রদায়।
৬ ঘণ্টা আগেসৌদি আরবের প্রথম দিকের কয়েকজন নারী র্যাপারের একজন জারা। সংগীতশিল্পী হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সৌদির সীমানা পেরিয়ে তিনি এখন সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইতে থাকছেন। আরবি, ইংরেজির পাশাপাশি সুইডিশ ভাষাতেও সাবলীল এই তরুণী। জানান, আরও একটি ভাষা শেখার ইচ্ছা আছে তাঁর। সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে তাঁর গান...
১ দিন আগে