মাসুদুর রহমান মাসুদ, ঝিকরগাছা (যশোর)
মফস্বলে হলেও যেন নগরের বাতিঘর রঘুনাথনগর মহাবিদ্যালয়। উপজেলা শহর থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে রঘুনাথনগর গ্রামে এর অবস্থান। শিক্ষার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে মহাবিদ্যালয়টি উপজেলার সীমা পেরিয়ে, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে বহুবার রেকর্ড তৈরি করেছে।
১৯৯৫ সালে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদের তীরে অবস্থিত রঘুনাথনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেণিতে পাঠদানের মাধ্যমে মহাবিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু হয়। তখন এটি ‘রঘুনাথনগর কলেজিয়েট স্কুল’ নামে পরিচিতি পায়। আজ এটি রঘুনাথনগর মহাবিদ্যালয় হিসেবে সুপরিচিত। প্রতিষ্ঠার পর থেকে মহাবিদ্যালয়টি শিক্ষার আলো ছড়িয়ে শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, শত শত গুণীজনের রূপকারও হয়েছে।
২০১৩ সালে ঝিকরগাছা-বাঁকড়া সড়কের গা ঘেঁষে শ্যামল প্রকৃতির মাঝে প্রতিষ্ঠিত হয় রঘুনাথনগর মহাবিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ে ৩০ বছরের আলো জ্বালানো এই মহাবিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃত। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অধ্যক্ষ -শিক্ষক ও সহশিক্ষা-সংক্রান্ত সব ইভেন্টে রয়েছে এর অনন্য রেকর্ড। ২০১৬, ২০১৯ ও ২০২৪ সালে মহাবিদ্যালয়টি উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। একই সময়ে অধ্যক্ষ মো. আব্দুল ওহাবও শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।
২০১৯ সালে আইসিটি শিক্ষক মো. সোহরাব হোসেন সোহাগ এবং ২০২৪ সালে বাংলা বিভাগের শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম শ্রেষ্ঠ কলেজশিক্ষক হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থীর জন্য তিনতলা একটি ভবনসহ আরেকটি ভবন নির্মাণাধীন। শ্রেণিকক্ষ, ছাত্রী কমনরুম, শিক্ষক মিলনায়তন, পাঠাগার, কার্যালয়সহ সব কক্ষ সুসজ্জিত। খেলাধুলার জন্যও রয়েছে মাঠের ব্যবস্থা।
পরিষেবা বাড়াতে প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন স্থাপন করা হয়েছে পয়মল শাহ পাবলিক লাইব্রেরি। পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও প্রাক্তন কৃতী শিক্ষার্থী, ব্যাংকার মো. শরিফুল ইসলাম জানান, শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
অধ্যক্ষ মো. আব্দুল ওহাব বলেন, এই প্রতিষ্ঠান থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী চিকিৎসক, ব্যাংকার, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, আইনজীবীসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উপজেলা শহরের অনেক প্রতিষ্ঠানের তুলনায় পাঠদান, সহশিক্ষা ও পরিবেশের দিক থেকে অনেক ভালো।’
মফস্বলে হলেও যেন নগরের বাতিঘর রঘুনাথনগর মহাবিদ্যালয়। উপজেলা শহর থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে রঘুনাথনগর গ্রামে এর অবস্থান। শিক্ষার পাশাপাশি ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে মহাবিদ্যালয়টি উপজেলার সীমা পেরিয়ে, জেলা ও বিভাগীয় পর্যায়ে বহুবার রেকর্ড তৈরি করেছে।
১৯৯৫ সালে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের স্মৃতিবিজড়িত কপোতাক্ষ নদের তীরে অবস্থিত রঘুনাথনগর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের একাদশ শ্রেণিতে পাঠদানের মাধ্যমে মহাবিদ্যালয়টির যাত্রা শুরু হয়। তখন এটি ‘রঘুনাথনগর কলেজিয়েট স্কুল’ নামে পরিচিতি পায়। আজ এটি রঘুনাথনগর মহাবিদ্যালয় হিসেবে সুপরিচিত। প্রতিষ্ঠার পর থেকে মহাবিদ্যালয়টি শিক্ষার আলো ছড়িয়ে শুধু শিক্ষার্থীরাই নয়, শত শত গুণীজনের রূপকারও হয়েছে।
২০১৩ সালে ঝিকরগাছা-বাঁকড়া সড়কের গা ঘেঁষে শ্যামল প্রকৃতির মাঝে প্রতিষ্ঠিত হয় রঘুনাথনগর মহাবিদ্যালয়। অজপাড়াগাঁয়ে ৩০ বছরের আলো জ্বালানো এই মহাবিদ্যালয় জাতীয় পর্যায়ে স্বীকৃত। এ ছাড়া উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, অধ্যক্ষ -শিক্ষক ও সহশিক্ষা-সংক্রান্ত সব ইভেন্টে রয়েছে এর অনন্য রেকর্ড। ২০১৬, ২০১৯ ও ২০২৪ সালে মহাবিদ্যালয়টি উপজেলা পর্যায়ে শ্রেষ্ঠ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান হিসেবে নির্বাচিত হয়েছে। একই সময়ে অধ্যক্ষ মো. আব্দুল ওহাবও শ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ নির্বাচিত হন।
২০১৯ সালে আইসিটি শিক্ষক মো. সোহরাব হোসেন সোহাগ এবং ২০২৪ সালে বাংলা বিভাগের শিক্ষক মো. নজরুল ইসলাম শ্রেষ্ঠ কলেজশিক্ষক হওয়ার গৌরব অর্জন করেন। আড়াই শতাধিক শিক্ষার্থীর জন্য তিনতলা একটি ভবনসহ আরেকটি ভবন নির্মাণাধীন। শ্রেণিকক্ষ, ছাত্রী কমনরুম, শিক্ষক মিলনায়তন, পাঠাগার, কার্যালয়সহ সব কক্ষ সুসজ্জিত। খেলাধুলার জন্যও রয়েছে মাঠের ব্যবস্থা।
পরিষেবা বাড়াতে প্রতিষ্ঠানসংলগ্ন স্থাপন করা হয়েছে পয়মল শাহ পাবলিক লাইব্রেরি। পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি ও প্রাক্তন কৃতী শিক্ষার্থী, ব্যাংকার মো. শরিফুল ইসলাম জানান, শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
অধ্যক্ষ মো. আব্দুল ওহাব বলেন, এই প্রতিষ্ঠান থেকে অসংখ্য শিক্ষার্থী চিকিৎসক, ব্যাংকার, উচ্চপদস্থ সরকারি কর্মকর্তা, শিক্ষক, আইনজীবীসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে নিয়োজিত। উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা সুলতান মাহমুদ বলেন, ‘এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান উপজেলা শহরের অনেক প্রতিষ্ঠানের তুলনায় পাঠদান, সহশিক্ষা ও পরিবেশের দিক থেকে অনেক ভালো।’
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। শুরু হয়েছে ভোট গণনা। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভোট গণনা শুরুর পর এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন
৩ ঘণ্টা আগেঅনিয়মের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন বর্জন করেছেন ইনসানিয়াত বিপ্লব-সমর্থিত প্রার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তাঁরা। যদিও নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এর পর থেকে ভোট গণনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৫ ঘণ্টা আগেকামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
৬ ঘণ্টা আগে