
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ইফতার আয়োজন নিয়ে সন্ধ্যা নাগাদ মুখরিত হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকা। টিএসসি ছাড়াও ক্যাম্পাসের সড়কদ্বীপ, মিলন চত্বর, হাকিম চত্বর, কার্জন হল, রোকেয়া হলের সামনে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটক, সবুজ চত্বর, মলচত্বরসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা মুখরিত হয়ে ওঠে ইফতার করতে আসা শিক্ষার্থীদের পদচারণে। ইফতারে রাখা হয় ছোলা, মুড়ি, খেজুর, জিলাপি, বেগুনি, পেঁয়াজু, চিকেন, পাকুড়া, বুন্দিয়া, আলুর চপ। এ ছাড়া বিভিন্ন রকমের পানীয়, শরবত, জুস, কলা, আপেলসহ নানা জাতের ফল থাকে। সবুজ ঘাসের ওপর খবরের কাগজ বিছিয়ে ইফতারি পরিবেশন করা হয়। শিক্ষার্থী ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তারা এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও তাঁদের পরিবার-পরিজন নিয়ে ইফতার করতে আসেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, টিএসসি, আবাসিক হল, ‘টারজান’ পয়েন্ট, পরিবহন চত্বরে শিক্ষার্থীরা ইফতার করেন। এ ছাড়া আবাসিক হলের ছাদ, মাঠ, ডাইনিং-ক্যান্টিনেও ইফতারে মিলিত হন শিক্ষার্থীরা। তবে ইফতারের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ। প্রতিদিন বিকেলে খেলার মাঠ শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট জটলায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সাবেক শিক্ষার্থীরাও এখানে ইফতার করতে আসেন। ইফতারের আগে পথশিশু, দুস্থ-অসহায় ব্যক্তিদের আগমন ঘটে, যাদের পক্ষে অর্থ দিয়ে ইফতারসামগ্রী কেনা সম্ভব নয়। এখানে আসা অনেকেই অসমর্থ মানুষের সঙ্গে ইফতারি ভাগাভাগি করে নেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
রমজানের শিক্ষা, নিজেদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ ও সর্বস্তরে ইসলামি সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ইফতারের আয়োজন করেন। স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কোরআন তিলাওয়াত, হামদ-নাত ও ইসলামি বিভিন্ন পরিবেশনা থাকে। দোয়া ও মোনাজাতের পর মাগরিবের আজান দিলে সবাই একসঙ্গে ইফতার করেন। রমজানের মাহাত্ম্য ও নিজেদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব তুলে ধরতে এবং ইসলামের সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে একসঙ্গে সবাই ইফতার করেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
আসরের নামাজের পর থেকেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন খেলার মাঠে খোলা আকাশের নিচে দেখা যায় ইফতার আয়োজনের দৃশ্য। বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতজনদের নিয়ে ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে বাহারি পদের ইফতারির আয়োজন করে থাকেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল মাঠ, শেখ রাসেল মডেল স্কুল মাঠ, শহীদ মিনার চত্বর, ইবলিশ চত্বর ও শাবাশ বাংলাদেশ মাঠ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ছাদ, টিভিরুমসহ বিভিন্ন বিভাগের কক্ষেও ইফতারের আয়োজন করে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির মেলবন্ধনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, অবকাশ ভবন, শান্ত চত্বর, মুক্তমঞ্চ, কাঁঠালতলা, রফিক ভবনের প্রতিটি তলার বারান্দা, বিবিএ ভবনের নিচতলায় পুরোটা, বিজ্ঞান অনুষদ প্রাঙ্গণ, পোগোজ স্কুলের খেলার মাঠ ছাড়াও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন আঙিনায় জমে ওঠে ইফতারের আয়োজন। বেশ প্রাণোচ্ছল পরিবেশ দেখা যায় শহীদ মিনারে। ক্যাম্পাসের ছোট-বড় সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণে প্রাণচঞ্চল হয়ে ওঠে ইফতারের আয়োজন। ক্যাম্পাসে ছোট ছোট দলে ছড়িয়ে আড্ডা-গল্পের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা ইফতারের আয়োজন করেন।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, অ্যাগ্রোনমি ফিল্ড, টিএসসির সিঁড়ি, কৃষি অনুষদ মাঠ, শহীদ মিনার এবং হলগুলোতেও ইফতারের ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণের আড্ডা জমে ওঠে। শিক্ষার্থীদের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার ক্যাম্পাসজীবনে অন্য রকম অনুভূতি যোগ করে ইফতারের আনন্দ।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের গোলচত্বরে ইফতারের আধা ঘণ্টা আগে থেকেই শিক্ষার্থীরা হাতে ইফতারসামগ্রী নিয়ে জড়ো হতে থাকেন। পত্রিকার কাগজ ও জায়নামাজ বিছিয়ে সারিতে বসেন। ইফতারের আগে তাঁদের কয়েকজন হামদ-নাতও পরিবেশন করেন। শিক্ষার্থীদের মতে, ক্যাম্পাসে ইফতারের আয়োজন সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির এক অনন্য বন্ধন। সবাই মিলে ইফতারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, মুক্তমঞ্চ, কাঁঠালতলা, ক্যাফেটেরিয়ার ছাদ, বিভিন্ন বিভাগের করিডর, অনুষদের হলরুম, ছাদের আঙিনা, ব্যাডমিন্টন কোর্টসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে শিক্ষার্থীদের ইফতারের আয়োজন জমে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বন্ধুদের সঙ্গে মিলে ইফতার করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, আঞ্চলিক সংগঠনগুলোও ইফতারের আয়োজন করে থাকে। এতে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকেরাও শামিল হন।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করেন। ক্লাস-পরীক্ষা ও টিউশনির ব্যস্ততা শেষে শিক্ষার্থীরা জড়ো হতে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, মুক্তমঞ্চ, হলের ছাদ, টিএসসিসহ বিভিন্ন চত্বরে। রোজা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের ইবাদত হলেও তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়ে থাকেন অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর বন্ধুরাও।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে ইফতার উৎসবে মেতে ওঠেন শিক্ষার্থীরা। মাঠ ছাড়াও হলের ছাদ, ডাইনিংসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ইফতারের আয়োজন দেখা যায়। প্রতিদিন ইফতারের সময় কেউ ছোলা-মুড়ি মাখাতে ব্যস্ত, কেউ ব্যস্ত শরবত বানাতে। কেউ আবার গল্প-আড্ডায় জমিয়ে রাখছেন আসর। সবাই মিলে ইফতারি সামনে নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন পশ্চিম দিগন্তে সূর্য ডোবার। ইফতার শেষে মাঠেই জামাতে নামাজ আদায় করেন শিক্ষার্থীরা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল, ক্যাফেটেরিয়া, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, স্টেশন চত্বর, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণসহ বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে ইফতারের আয়োজন করেন। অনেকেই বন্ধুদের নিয়ে ক্যাম্পাসের সবুজ ঘাসের ওপর পত্রিকা বিছিয়ে ইফতার করেন। ক্যাম্পাসে যে শুধু বর্তমান শিক্ষার্থীরা ইফতার করেন তা কিন্তু নয়, দূর-দূরান্ত থেকে দল বেঁধে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও একসঙ্গে ইফতার করতে আসেন।
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা টিএসসিতে প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করেন। শিক্ষার্থী যোবায়ের আলী বলেন, ‘বাঙালির চিরায়ত মুসলিম সংস্কৃতি রমজান, সাহরি ও ইফতার। এই সংস্কৃতি ও ধর্মীয় রীতি। শিক্ষার্থীরা সবাই মিলে ক্যাম্পাসে ইফতার করবেন—এটাই ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতির উদাহরণ।’
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, স্বাধীনতা চত্বর মাঠ, ক্যাফেটেরিয়ার সামনের মাঠ, সেন্ট্রাল লাইব্রেরির আশপাশ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পয়েন্টে চলে শিক্ষার্থীদের ইফতারের উৎসব। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়াও মাঝেমধ্যে দর্শনার্থীরা ক্যাম্পাসে বসে ইফতারির স্বাদ নেন।
এসব ক্যাম্পাস ছাড়াও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল ফিল্ডে, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ডুয়েট, চুয়েটসহ বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রীতির ইফতারের আয়োজন করা হয়।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
ইফতার আয়োজন নিয়ে সন্ধ্যা নাগাদ মুখরিত হয়ে ওঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি এলাকা। টিএসসি ছাড়াও ক্যাম্পাসের সড়কদ্বীপ, মিলন চত্বর, হাকিম চত্বর, কার্জন হল, রোকেয়া হলের সামনে, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের ফটক, সবুজ চত্বর, মলচত্বরসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা মুখরিত হয়ে ওঠে ইফতার করতে আসা শিক্ষার্থীদের পদচারণে। ইফতারে রাখা হয় ছোলা, মুড়ি, খেজুর, জিলাপি, বেগুনি, পেঁয়াজু, চিকেন, পাকুড়া, বুন্দিয়া, আলুর চপ। এ ছাড়া বিভিন্ন রকমের পানীয়, শরবত, জুস, কলা, আপেলসহ নানা জাতের ফল থাকে। সবুজ ঘাসের ওপর খবরের কাগজ বিছিয়ে ইফতারি পরিবেশন করা হয়। শিক্ষার্থী ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষক-কর্মকর্তারা এবং প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও তাঁদের পরিবার-পরিজন নিয়ে ইফতার করতে আসেন।
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, টিএসসি, আবাসিক হল, ‘টারজান’ পয়েন্ট, পরিবহন চত্বরে শিক্ষার্থীরা ইফতার করেন। এ ছাড়া আবাসিক হলের ছাদ, মাঠ, ডাইনিং-ক্যান্টিনেও ইফতারে মিলিত হন শিক্ষার্থীরা। তবে ইফতারের জন্য শিক্ষার্থীদের প্রথম পছন্দ কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ। প্রতিদিন বিকেলে খেলার মাঠ শিক্ষার্থীদের ছোট ছোট জটলায় পূর্ণ হয়ে ওঠে। বর্তমান শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি সাবেক শিক্ষার্থীরাও এখানে ইফতার করতে আসেন। ইফতারের আগে পথশিশু, দুস্থ-অসহায় ব্যক্তিদের আগমন ঘটে, যাদের পক্ষে অর্থ দিয়ে ইফতারসামগ্রী কেনা সম্ভব নয়। এখানে আসা অনেকেই অসমর্থ মানুষের সঙ্গে ইফতারি ভাগাভাগি করে নেন।
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়
রমজানের শিক্ষা, নিজেদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ ও সর্বস্তরে ইসলামি সংস্কৃতি ছড়িয়ে দিতে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে ইফতারের আয়োজন করেন। স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণে কোরআন তিলাওয়াত, হামদ-নাত ও ইসলামি বিভিন্ন পরিবেশনা থাকে। দোয়া ও মোনাজাতের পর মাগরিবের আজান দিলে সবাই একসঙ্গে ইফতার করেন। রমজানের মাহাত্ম্য ও নিজেদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ব তুলে ধরতে এবং ইসলামের সাংস্কৃতিক বিকাশের লক্ষ্যে একসঙ্গে সবাই ইফতার করেন বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়টির শিক্ষার্থীরা।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
আসরের নামাজের পর থেকেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন খেলার মাঠে খোলা আকাশের নিচে দেখা যায় ইফতার আয়োজনের দৃশ্য। বন্ধুবান্ধব ও পরিচিতজনদের নিয়ে ছোট ছোট দলে বিভক্ত হয়ে বাহারি পদের ইফতারির আয়োজন করে থাকেন শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ হবিবুর রহমান হল মাঠ, শেখ রাসেল মডেল স্কুল মাঠ, শহীদ মিনার চত্বর, ইবলিশ চত্বর ও শাবাশ বাংলাদেশ মাঠ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ছাদ, টিভিরুমসহ বিভিন্ন বিভাগের কক্ষেও ইফতারের আয়োজন করে থাকেন শিক্ষার্থীরা।
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির মেলবন্ধনে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার, অবকাশ ভবন, শান্ত চত্বর, মুক্তমঞ্চ, কাঁঠালতলা, রফিক ভবনের প্রতিটি তলার বারান্দা, বিবিএ ভবনের নিচতলায় পুরোটা, বিজ্ঞান অনুষদ প্রাঙ্গণ, পোগোজ স্কুলের খেলার মাঠ ছাড়াও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন আঙিনায় জমে ওঠে ইফতারের আয়োজন। বেশ প্রাণোচ্ছল পরিবেশ দেখা যায় শহীদ মিনারে। ক্যাম্পাসের ছোট-বড় সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণে প্রাণচঞ্চল হয়ে ওঠে ইফতারের আয়োজন। ক্যাম্পাসে ছোট ছোট দলে ছড়িয়ে আড্ডা-গল্পের পাশাপাশি শিক্ষার্থীরা ইফতারের আয়োজন করেন।
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, অ্যাগ্রোনমি ফিল্ড, টিএসসির সিঁড়ি, কৃষি অনুষদ মাঠ, শহীদ মিনার এবং হলগুলোতেও ইফতারের ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণের আড্ডা জমে ওঠে। শিক্ষার্থীদের আনন্দ-বেদনা, হাসি-কান্নার ক্যাম্পাসজীবনে অন্য রকম অনুভূতি যোগ করে ইফতারের আনন্দ।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের গোলচত্বরে ইফতারের আধা ঘণ্টা আগে থেকেই শিক্ষার্থীরা হাতে ইফতারসামগ্রী নিয়ে জড়ো হতে থাকেন। পত্রিকার কাগজ ও জায়নামাজ বিছিয়ে সারিতে বসেন। ইফতারের আগে তাঁদের কয়েকজন হামদ-নাতও পরিবেশন করেন। শিক্ষার্থীদের মতে, ক্যাম্পাসে ইফতারের আয়োজন সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতির এক অনন্য বন্ধন। সবাই মিলে ইফতারের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের পারস্পরিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, মুক্তমঞ্চ, কাঁঠালতলা, ক্যাফেটেরিয়ার ছাদ, বিভিন্ন বিভাগের করিডর, অনুষদের হলরুম, ছাদের আঙিনা, ব্যাডমিন্টন কোর্টসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পয়েন্টে শিক্ষার্থীদের ইফতারের আয়োজন জমে ওঠে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষার্থীরা বন্ধুদের সঙ্গে মিলে ইফতার করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন, আঞ্চলিক সংগঠনগুলোও ইফতারের আয়োজন করে থাকে। এতে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষকেরাও শামিল হন।
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারের সামনে শিক্ষার্থীরা প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করেন। ক্লাস-পরীক্ষা ও টিউশনির ব্যস্ততা শেষে শিক্ষার্থীরা জড়ো হতে থাকেন বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, মুক্তমঞ্চ, হলের ছাদ, টিএসসিসহ বিভিন্ন চত্বরে। রোজা ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের ইবাদত হলেও তাঁদের সঙ্গে যোগ দিয়ে থাকেন অন্যান্য ধর্মাবলম্বীর বন্ধুরাও।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মাঠে ইফতার উৎসবে মেতে ওঠেন শিক্ষার্থীরা। মাঠ ছাড়াও হলের ছাদ, ডাইনিংসহ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন স্থানে ইফতারের আয়োজন দেখা যায়। প্রতিদিন ইফতারের সময় কেউ ছোলা-মুড়ি মাখাতে ব্যস্ত, কেউ ব্যস্ত শরবত বানাতে। কেউ আবার গল্প-আড্ডায় জমিয়ে রাখছেন আসর। সবাই মিলে ইফতারি সামনে নিয়ে অপেক্ষা করতে থাকেন পশ্চিম দিগন্তে সূর্য ডোবার। ইফতার শেষে মাঠেই জামাতে নামাজ আদায় করেন শিক্ষার্থীরা।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল, ক্যাফেটেরিয়া, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, শহীদ মিনার, স্টেশন চত্বর, কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার প্রাঙ্গণসহ বিভিন্ন স্থানে শিক্ষার্থীরা দল বেঁধে ইফতারের আয়োজন করেন। অনেকেই বন্ধুদের নিয়ে ক্যাম্পাসের সবুজ ঘাসের ওপর পত্রিকা বিছিয়ে ইফতার করেন। ক্যাম্পাসে যে শুধু বর্তমান শিক্ষার্থীরা ইফতার করেন তা কিন্তু নয়, দূর-দূরান্ত থেকে দল বেঁধে প্রাক্তন শিক্ষার্থীরাও একসঙ্গে ইফতার করতে আসেন।
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা টিএসসিতে প্রতিদিন ইফতারের আয়োজন করেন। শিক্ষার্থী যোবায়ের আলী বলেন, ‘বাঙালির চিরায়ত মুসলিম সংস্কৃতি রমজান, সাহরি ও ইফতার। এই সংস্কৃতি ও ধর্মীয় রীতি। শিক্ষার্থীরা সবাই মিলে ক্যাম্পাসে ইফতার করবেন—এটাই ভ্রাতৃত্ব ও সম্প্রীতির উদাহরণ।’
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠ, স্বাধীনতা চত্বর মাঠ, ক্যাফেটেরিয়ার সামনের মাঠ, সেন্ট্রাল লাইব্রেরির আশপাশ ছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পয়েন্টে চলে শিক্ষার্থীদের ইফতারের উৎসব। শিক্ষক-শিক্ষার্থী ছাড়াও মাঝেমধ্যে দর্শনার্থীরা ক্যাম্পাসে বসে ইফতারির স্বাদ নেন।
এসব ক্যাম্পাস ছাড়াও নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সেন্ট্রাল ফিল্ডে, জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়, স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, ডুয়েট, চুয়েটসহ বিভিন্ন পাবলিক ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে সম্প্রীতির ইফতারের আয়োজন করা হয়।

ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। নিয়মিত ব্যবহৃত ইংরেজি জানা থাকলে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়। গ্রাহকদেরও কিছু সাধারণ ব্যাংকিং ইংরেজি জানা থাকলে সুবিধা হয়।
১৮ মিনিট আগে
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
১০ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। নিয়মিত ব্যবহৃত ইংরেজি জানা থাকলে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়। গ্রাহকদেরও কিছু সাধারণ ব্যাংকিং ইংরেজি জানা থাকলে সুবিধা হয়। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই—

ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। নিয়মিত ব্যবহৃত ইংরেজি জানা থাকলে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়। গ্রাহকদেরও কিছু সাধারণ ব্যাংকিং ইংরেজি জানা থাকলে সুবিধা হয়। আজ থাকছে ব্যাংকে নিয়মিত ব্যবহৃত এমন ১০টি ইংরেজি বাক্য। চলুন শিখে নিই—

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। ফলে চাইলেও তাঁরা পরিবারের সঙ্গে সাহ্রি কিংবা ইফতার করতে পারেন না। এই শূন্যতা কিছুটা দূর করেন ক্যাম্পাসে বন্ধুদের সঙ্গে ইফতার করে। রমজানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতারের আয়োজন করতে দেখা যায়। একসঙ্গে ইফতার তাঁদের উৎফুল্ল করে তোলে,
০৬ এপ্রিল ২০২৪
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
১০ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বৃত্তিটি ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য। চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাবান্ধব ও সমৃদ্ধ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯২৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক ক্যাম্পাস, অত্যাধুনিক ল্যাব-সুবিধা, আন্তর্জাতিক বিনিময় কর্মসূচি এবং বৈশ্বিক মানের গবেষণা সুযোগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বজুড়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করে।
সুযোগ-সুবিধা
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটিতে আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ক্যাম্পাসের ভেতরে বিনা মূল্যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। এটা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বড় স্বস্তির বিষয়। জীবনযাপনের ব্যয় হিসেবে স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের ৩ হাজার আর পিএইচডি শিক্ষার্থীদের সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীর অবশ্যই চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। একাডেমিক যোগ্যতার ক্ষেত্রে, মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে আবেদনকারীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য থাকতে হবে মাস্টার্স ডিগ্রি এবং বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ৪০ বছর। ভাষাগত দক্ষতার ক্ষেত্রেও নির্ধারিত মানদণ্ড রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের প্রয়োজন অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রথমে প্রয়োজন হবে ‘চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ অ্যাপলিকেশন ফরম, বিস্তারিত সিভি, নোটারাইজড করা সনদ, ট্রান্সক্রিপ্ট। সঙ্গে যুক্ত করতে হবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি), রিচার্জ প্রপোজাল এবং দুজন অধ্যাপকের পক্ষ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার। নন-ক্রিমিনাল সার্টিফিকেট, স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ, ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণপত্রসহ যাবতীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রসমূহ
বিশ্ববিদ্যালয়টি ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সের অধীনে রয়েছে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান থেকে শুরু করে অর্থনীতি, ভাষা, সাংবাদিকতা, আইন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞানসহ বিস্তৃত বিষয়ের সমাহার। পাশাপাশি ফ্যাকাল্টি অব দ্য বিল্ড এনভায়রনমেন্টের শিক্ষার্থীদের জন্য আর্কিটেকচার, আরবান প্ল্যানিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিবেশবিজ্ঞান এবং রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্টের মতো পেশাদারি ক্ষেত্রের সুযোগ রয়েছে। প্রযুক্তিমুখী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধিশালী বিভিন্ন বিষয়।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।

চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। বৃত্তিটি ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রযোজ্য। চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় চীনের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের অন্যতম শীর্ষ গবেষণাবান্ধব ও সমৃদ্ধ উচ্চ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে পরিচিত। ১৯২৯ সালে এই বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়। আধুনিক ক্যাম্পাস, অত্যাধুনিক ল্যাব-সুবিধা, আন্তর্জাতিক বিনিময় কর্মসূচি এবং বৈশ্বিক মানের গবেষণা সুযোগের কারণে বিশ্ববিদ্যালয়টি বিশ্বজুড়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের আকর্ষণ করে।
সুযোগ-সুবিধা
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত। বৃত্তিটিতে আবেদন করতে কোনো ফি লাগবে না। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন ফি মওকুফ করা হবে। ক্যাম্পাসের ভেতরে বিনা মূল্যে আবাসনের ব্যবস্থা করা হবে। এটা আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য বড় স্বস্তির বিষয়। জীবনযাপনের ব্যয় হিসেবে স্নাতকোত্তরের শিক্ষার্থীদের ৩ হাজার আর পিএইচডি শিক্ষার্থীদের সাড়ে ৩ হাজার চায়নিজ ইউয়ান দেওয়া হবে।
আবেদনের যোগ্যতা
আবেদনকারীর অবশ্যই চীনের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে হবে। একাডেমিক যোগ্যতার ক্ষেত্রে, মাস্টার্স প্রোগ্রামে আবেদন করতে হলে আবেদনকারীর স্নাতক ডিগ্রি থাকতে হবে এবং বয়স ৩৫ বছরের নিচে হতে হবে। আর পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য থাকতে হবে মাস্টার্স ডিগ্রি এবং বয়স হতে হবে সর্বোচ্চ ৪০ বছর। ভাষাগত দক্ষতার ক্ষেত্রেও নির্ধারিত মানদণ্ড রয়েছে, যা সংশ্লিষ্ট প্রোগ্রামের প্রয়োজন অনুযায়ী পূরণ করতে হবে।
প্রয়োজনীয় তথ্য
প্রথমে প্রয়োজন হবে ‘চায়নিজ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপ অ্যাপলিকেশন ফরম, বিস্তারিত সিভি, নোটারাইজড করা সনদ, ট্রান্সক্রিপ্ট। সঙ্গে যুক্ত করতে হবে স্টেটমেন্ট অব পারপাস (এসওপি), রিচার্জ প্রপোজাল এবং দুজন অধ্যাপকের পক্ষ থেকে রিকমেন্ডেশন লেটার। নন-ক্রিমিনাল সার্টিফিকেট, স্বাস্থ্য পরীক্ষার সনদ, ভাষাগত দক্ষতার প্রমাণপত্রসহ যাবতীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
অধ্যয়নের ক্ষেত্রসমূহ
বিশ্ববিদ্যালয়টি ফ্যাকাল্টি অব আর্টস অ্যান্ড সায়েন্সের অধীনে রয়েছে মানবিক ও সামাজিক বিজ্ঞান থেকে শুরু করে অর্থনীতি, ভাষা, সাংবাদিকতা, আইন, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞানসহ বিস্তৃত বিষয়ের সমাহার। পাশাপাশি ফ্যাকাল্টি অব দ্য বিল্ড এনভায়রনমেন্টের শিক্ষার্থীদের জন্য আর্কিটেকচার, আরবান প্ল্যানিং, সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং, পরিবেশবিজ্ঞান এবং রিয়েল এস্টেট ম্যানেজমেন্টের মতো পেশাদারি ক্ষেত্রের সুযোগ রয়েছে। প্রযুক্তিমুখী শিক্ষার্থীদের জন্য রয়েছে সমৃদ্ধিশালী বিভিন্ন বিষয়।
আবেদন পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা ক্লিক করে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৬।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। ফলে চাইলেও তাঁরা পরিবারের সঙ্গে সাহ্রি কিংবা ইফতার করতে পারেন না। এই শূন্যতা কিছুটা দূর করেন ক্যাম্পাসে বন্ধুদের সঙ্গে ইফতার করে। রমজানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতারের আয়োজন করতে দেখা যায়। একসঙ্গে ইফতার তাঁদের উৎফুল্ল করে তোলে,
০৬ এপ্রিল ২০২৪
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। নিয়মিত ব্যবহৃত ইংরেজি জানা থাকলে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়। গ্রাহকদেরও কিছু সাধারণ ব্যাংকিং ইংরেজি জানা থাকলে সুবিধা হয়।
১৮ মিনিট আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
৩ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
১০ ঘণ্টা আগেসিরাজুম মুনিরা রিংকী

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
সময় ব্যবস্থাপনা
শুরুতে সময়কে সুষমভাবে ভাগ করে নিতে হবে। ইংরেজি, বাংলা ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়তে হবে। সময় ব্যবস্থাপনায় গড়িমসি করলে সিলেবাস শেষ করতে সমস্যা হবে, তাই শুরু থেকে সতর্ক থাকা জরুরি।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
বাংলা অংশে পাঠ্যবইয়ের গদ্য, পদ্য ও ব্যাকরণ সমান গুরুত্ব দিয়ে বুঝে পড়তে হবে। বাংলা প্রথম পত্রের প্রতিটি গল্প-কবিতার পাঠপরিচিতি ও মূলভাব মুখস্থ থাকলে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত পরীক্ষা হয়, সেখানেও ভালো করা যাবে। নাটক ও উপন্যাসের ক্ষেত্রেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ব্যাকরণে বানান, পদ ও পদপ্রকরণ, সমাস, প্রকৃতি-প্রত্যয়, অভিধান-বর্ণানুক্রম, কারক-বিভক্তি, পদাশ্রিত নির্দেশক ও বিরচন অংশের টপিকগুলো মুখস্থ রাখতে হবে। পাশাপাশি বাজারের একটি ভালো প্রস্তুতিমূলক বই নিয়ে অনুশীলন করা উচিত। ইংরেজিতে কবিতা ও থিম রাইটিং ভালোভাবে অনুশীলন করবে। প্রতিটি ইউনিটের গুরুত্বপূর্ণ শব্দের অর্থ ও বাক্য গঠন দেখে নাও। ব্যাকরণের সব টপিক টানা পড়ে শেষ করলে পরে রিভিশনে সময় কম লাগবে।
রিভিশন
পুরোনো পড়া ভুলে না যেতে প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা রিভিশনের জন্য রাখো। সব বিষয় একবার পড়ে শেষ হলে পরীক্ষার সময় মাথায় রেখে নতুন রুটিন বানিয়ে দিনের পড়া দিনে শেষ করো। ভালো ফলের জন্য অন্তত তিনবার রিভিশন দেওয়া উচিত। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো চিহ্নিত করে নোটে লিখে রাখো। পরীক্ষার এক সপ্তাহ আগে শুধু গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো পড়বে, সময় পেলে বাকি বিষয়গুলো চোখ বুলিয়ে নাও।
সুস্বাস্থ্য
শরীর সুস্থ থাকলে মনোযোগ ও ধৈর্য বাড়ে। পরিবারের বাইরে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ও পুষ্টিকর খাবার খাবে। সুস্থতা তোমাকে পরীক্ষার সময় বাড়তি শক্তি জোগাবে।
সবশেষে আসে পরীক্ষায় বসা। আগের রাতে যতটা সম্ভব টেনশনমুক্ত থাকবে। পরীক্ষার হলে গিয়ে শান্ত থাকবে—প্রয়োজনে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে পারো। খাতা পেয়ে ওএমআর শিটে ঠিকভাবে সব তথ্য পূরণ করবে। প্রশ্ন হাতে পেয়ে ঘাবড়ে না গিয়ে আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে সময় বুঝে পরীক্ষা দেবে। আশা করি, তোমরা সবাই ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া ও নতুন সূচনার শুভকামনা।
সিরাজুম মুনিরা রিংকী, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
সময় ব্যবস্থাপনা
শুরুতে সময়কে সুষমভাবে ভাগ করে নিতে হবে। ইংরেজি, বাংলা ও সাধারণ জ্ঞান প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময় ধরে পড়তে হবে। সময় ব্যবস্থাপনায় গড়িমসি করলে সিলেবাস শেষ করতে সমস্যা হবে, তাই শুরু থেকে সতর্ক থাকা জরুরি।
বিষয়ভিত্তিক প্রস্তুতি
বাংলা অংশে পাঠ্যবইয়ের গদ্য, পদ্য ও ব্যাকরণ সমান গুরুত্ব দিয়ে বুঝে পড়তে হবে। বাংলা প্রথম পত্রের প্রতিটি গল্প-কবিতার পাঠপরিচিতি ও মূলভাব মুখস্থ থাকলে যেসব বিশ্ববিদ্যালয়ে লিখিত পরীক্ষা হয়, সেখানেও ভালো করা যাবে। নাটক ও উপন্যাসের ক্ষেত্রেও স্পষ্ট ধারণা থাকতে হবে। ব্যাকরণে বানান, পদ ও পদপ্রকরণ, সমাস, প্রকৃতি-প্রত্যয়, অভিধান-বর্ণানুক্রম, কারক-বিভক্তি, পদাশ্রিত নির্দেশক ও বিরচন অংশের টপিকগুলো মুখস্থ রাখতে হবে। পাশাপাশি বাজারের একটি ভালো প্রস্তুতিমূলক বই নিয়ে অনুশীলন করা উচিত। ইংরেজিতে কবিতা ও থিম রাইটিং ভালোভাবে অনুশীলন করবে। প্রতিটি ইউনিটের গুরুত্বপূর্ণ শব্দের অর্থ ও বাক্য গঠন দেখে নাও। ব্যাকরণের সব টপিক টানা পড়ে শেষ করলে পরে রিভিশনে সময় কম লাগবে।
রিভিশন
পুরোনো পড়া ভুলে না যেতে প্রতিদিন তিন থেকে চার ঘণ্টা রিভিশনের জন্য রাখো। সব বিষয় একবার পড়ে শেষ হলে পরীক্ষার সময় মাথায় রেখে নতুন রুটিন বানিয়ে দিনের পড়া দিনে শেষ করো। ভালো ফলের জন্য অন্তত তিনবার রিভিশন দেওয়া উচিত। প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নব্যাংক বিশ্লেষণ করে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো চিহ্নিত করে নোটে লিখে রাখো। পরীক্ষার এক সপ্তাহ আগে শুধু গুরুত্বপূর্ণ অংশগুলো পড়বে, সময় পেলে বাকি বিষয়গুলো চোখ বুলিয়ে নাও।
সুস্বাস্থ্য
শরীর সুস্থ থাকলে মনোযোগ ও ধৈর্য বাড়ে। পরিবারের বাইরে থেকে প্রস্তুতি নেওয়া শিক্ষার্থীরা নিয়মিত ও পুষ্টিকর খাবার খাবে। সুস্থতা তোমাকে পরীক্ষার সময় বাড়তি শক্তি জোগাবে।
সবশেষে আসে পরীক্ষায় বসা। আগের রাতে যতটা সম্ভব টেনশনমুক্ত থাকবে। পরীক্ষার হলে গিয়ে শান্ত থাকবে—প্রয়োজনে শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম করতে পারো। খাতা পেয়ে ওএমআর শিটে ঠিকভাবে সব তথ্য পূরণ করবে। প্রশ্ন হাতে পেয়ে ঘাবড়ে না গিয়ে আত্মবিশ্বাস ধরে রেখে সময় বুঝে পরীক্ষা দেবে। আশা করি, তোমরা সবাই ভর্তি পরীক্ষায় ভালো করবে। পরীক্ষার্থীদের জন্য রইল দোয়া ও নতুন সূচনার শুভকামনা।
সিরাজুম মুনিরা রিংকী, শিক্ষার্থী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। ফলে চাইলেও তাঁরা পরিবারের সঙ্গে সাহ্রি কিংবা ইফতার করতে পারেন না। এই শূন্যতা কিছুটা দূর করেন ক্যাম্পাসে বন্ধুদের সঙ্গে ইফতার করে। রমজানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতারের আয়োজন করতে দেখা যায়। একসঙ্গে ইফতার তাঁদের উৎফুল্ল করে তোলে,
০৬ এপ্রিল ২০২৪
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। নিয়মিত ব্যবহৃত ইংরেজি জানা থাকলে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়। গ্রাহকদেরও কিছু সাধারণ ব্যাংকিং ইংরেজি জানা থাকলে সুবিধা হয়।
১৮ মিনিট আগে
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে। আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য...
১০ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির বয়সের ধারাবাহিকতা বহাল রাখার অংশটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তিতে আবেদন গ্রহণ চলছে। ৫ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভর্তির আবেদন করার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।
নীতিমালার সংশোধনী তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে, অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর সরকারি স্কুলের ভর্তির নীতিমালা জারি করা হয়। ওই নীতিমালায় বয়স নিয়ে বলা ছিল, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। পরবর্তী শ্রেণিসমূহে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে প্রথম শ্রেণি থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের ভর্তিতে বয়সের বিষয়ে নীতিমালায় কিছুটা পরিবর্তন আনা হয়েছে।
আগের নীতিমালা অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৭ বছর বহাল থাকলেও নীতিমালার সংশোধনীতে অন্যান্য শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির বয়সের ধারাবাহিকতা বহাল রাখার অংশটি বাদ দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে জারি করা এক জরুরি বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
সরকারি-বেসরকারি স্কুলে ভর্তিতে আবেদন গ্রহণ চলছে। ৫ ডিসেম্বর বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত ভর্তির আবেদন করার সুযোগ পাবে শিক্ষার্থীরা।
নীতিমালার সংশোধনী তুলে ধরে বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে, অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।
এর আগে গত ১৩ নভেম্বর সরকারি স্কুলের ভর্তির নীতিমালা জারি করা হয়। ওই নীতিমালায় বয়স নিয়ে বলা ছিল, জাতীয় শিক্ষানীতি, ২০১০ অনুযায়ী প্রথম শ্রেণিতে শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ ধরে ভর্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে কাঙ্ক্ষিত শিক্ষাবর্ষের ১ জানুয়ারি তারিখে শিক্ষার্থীর সর্বনিম্ন বয়স ৫ বছর এবং ৩১ ডিসেম্বর তারিখে সর্বোচ্চ ৭ বছর পর্যন্ত হবে। (যেমন: ২০২৬ শিক্ষাবর্ষে ভর্তিকালে কোনো শিক্ষার্থীর বয়সসীমা সর্বনিম্ন ৫ বছর হবে অর্থাৎ সর্বনিম্ন জন্মতারিখ হবে ১ জানুয়ারি ২০২১ পর্যন্ত এবং সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৭ বছর পর্যন্ত অর্থাৎ জন্মতারিখ ৩১ ডিসেম্বর ২০১৮ পর্যন্ত)। পরবর্তী শ্রেণিসমূহে বয়স নির্ধারণের বিষয়টি প্রথম শ্রেণিতে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকভাবে প্রযোজ্য হবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সঙ্গে অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে। বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিক্ষার্থীদের বয়স নির্ধারণে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের অতিরিক্ত সুবিধা দেওয়া যাবে।

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর বেশির ভাগ শিক্ষার্থীই পরিবার থেকে দূরে থাকেন। ফলে চাইলেও তাঁরা পরিবারের সঙ্গে সাহ্রি কিংবা ইফতার করতে পারেন না। এই শূন্যতা কিছুটা দূর করেন ক্যাম্পাসে বন্ধুদের সঙ্গে ইফতার করে। রমজানে দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ইফতারের আয়োজন করতে দেখা যায়। একসঙ্গে ইফতার তাঁদের উৎফুল্ল করে তোলে,
০৬ এপ্রিল ২০২৪
ব্যাংকিং খাতে কাজ করতে আগ্রহীদের শুধু আর্থিক জ্ঞানই নয়, প্রয়োজনীয় ইংরেজি জানাও জরুরি। নিয়মিত ব্যবহৃত ইংরেজি জানা থাকলে গ্রাহকের সঙ্গে যোগাযোগ সহজ হয়। গ্রাহকদেরও কিছু সাধারণ ব্যাংকিং ইংরেজি জানা থাকলে সুবিধা হয়।
১৮ মিনিট আগে
চীনের সিকিউইউ গভর্নমেন্ট স্কলারশিপের আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা দেশটির চংকিং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা প্রায় সব শিক্ষার্থীর কাছে বড় উদ্বেগের বিষয়। এ উদ্বেগ কমাতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা ও কৌশলগত প্রস্তুতি।
৩ ঘণ্টা আগে