অভীক সরকারের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ফতেয়াবাদের চৌধুরীহাটে। আগে গ্রাম থাকলেও এখন মফস্বল শহর। পরিবারে মা-বাবা, বোন আর এক মামা। শৈশব থেকে নেহাতই বাধ্য প্রকৃতির ছিলেন। খেলার সময় খেলা, পড়ার সময় পড়া—এভাবেই দিন কাটত তাঁর। ছোটবেলা থেকে পাজল ও আইকিউ সমাধান করতে ভালোবাসতেন অভীক।
পড়াশোনার পাশাপাশি প্রোগ্রামিং
ফতেয়াবাদ রামকৃষ্ণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হয় অভীকের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা। পরে ফতেয়াবাদ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। মাধ্যমিক স্তরে গণিত ভালো বুঝতেন না, ইংরেজি প্যারাগ্রাফও মনে রাখতে কষ্ট হতো। শিক্ষকদের সাহায্য নিয়ে সেসব বিষয়ে উতরে যেতেন। এরপর ফতেয়াবাদ কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। কম্পিউটার নিয়ে আগ্রহ থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে ভর্তি হন। স্নাতকের শুরুর দিকে প্রোগ্রামিং বুঝতে সমস্যা হতো। এসব সমস্যা নিয়ে অনেক সময় পড়ে থাকতে হতো। তবে ব্যাচমেট আশিক, মাইনুল এসব বুঝিয়ে দিতেন। এভাবে প্রোগ্রামিং শেখা চলতে থাকে।
স্যামসাংয়ে পাঁচ বছর
তৃতীয় বর্ষের শেষ দিকে বাবার স্ট্রোক হলে পরিবারে অর্থনৈতিক সমস্যা তৈরি হয় অভীকের। বাসা থেকে খরচ না নিতে টিউশনি শুরু করেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ফাইনাল সেমিস্টার পরীক্ষা হয়। থিসিস পেপার জমা দেওয়া বাকি ছিল। সে সময় স্যামসাং রিসার্চ বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পদে চাকরির অফার আসে। সেটি ছিল অভীকের ঘুরে দাঁড়ানোর দারুণ সুযোগ। সেখানে পাঁচ বছর চাকরি করেন তিনি।
স্বপ্ন দেখা শুরু
শুরুতে গুগলকে সার্চ ইঞ্জিন হিসেবেই জানতেন অভীক। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাইদের নেওয়া প্রোগ্রামিং ক্লাসে প্রথম গুগলের ব্যাপারে জানতে পারেন। তাঁরা জানান, গুগলে বিভিন্ন পদের জন্য দক্ষ মানুষদের চাকরি দেওয়া হয়। কীভাবে? সে উত্তর জানতেই বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন শুরু করেন তিনি। সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের অনেকে গুগলে চাকরি পেতেন। তাঁরা বিভিন্ন সময় প্রোগ্রামিং কনটেস্ট করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে অভীকের। প্রায়ই খোঁজখবর নিতেন তিনি। তাঁদের দেখে গুগলে চাকরির স্বপ্ন দেখেন অভীক। সেই থেকে স্বপ্নপূরণে পথচলা শুরু হয় তাঁর। এই পুরো যাত্রায় অভীকের পাশে ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের অন্যরা।
যেভাবে গুগলে
প্রথমদিকে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেননি অভীক। তবে বিভিন্ন কোডিং সমস্যার সমাধান করতেন। ইউটিউব ও গুগলে বিভিন্ন বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকেন। বেশ কিছু গুগলারের সঙ্গেও আলাপ করেন তিনি। পাশাপাশি ডোমেইনের ওপর পড়াশোনা চালিয়ে যান। ২০২২ সালের শেষে গুগলের ক্যারিয়ার সাইটে সিভি জমা দেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, রিক্রুটার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রথমেই তাঁর স্ক্রিনিং ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। এতে কোডিং ও পূর্ব অভিজ্ঞতা-সম্পর্কিত বেসিক কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হন অভীক। এরপর প্রথম রিক্রুটারের অনসাইট স্ক্রিনিং ইন্টারভিউর ডাক পান। এতে কোডিং ও এর ডোমেইন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাঁকে। এখানে ভালো করার পরেই অনসাইট লুপ শুরু হয়। এই রাউন্ডে মোট চারটি ইন্টারভিউ ছিল। অভীকের ক্ষেত্রে ইন্টারভিউগুলো নকআউট হয়েছিল। একটিতে খারাপ করলে বাকিগুলো দেওয়ার সুযোগ পেতেন না তিনি। এই ইন্টারভিউয়ে প্রথমে কোডিং সমস্যার সমাধান ও টেস্ট অটোমেশন-সম্পর্কিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ আশানুরূপ না হওয়ায় অভীক বাদ পড়েন। ছয় মাস পর রিক্রুটার আবার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এবারের সুযোগটা হাতছাড়া হতে দেননি তিনি। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আগের প্রক্রিয়ায় ইন্টারভিউ শুরু হয়। এর মধ্যে তিনি স্ক্রিনিং, অনসাইট স্ক্রিনিং এবং চারটি অনসাইট ইন্টারভিউ ভালোভাবে সম্পন্ন করেন। অক্টোবর থেকে ফলাফলের জন্য তিন মাস তাঁকে অপেক্ষা করতে হয়। ফলাফল হলো, আগামী মে মাসে গুগলের তাইওয়ান অফিসে যোগ দেবেন অভীক। গুগলে অভীকের কাজ হবে পিক্সেল ডিভাইসের বিভিন্ন ফিচারের সমস্যা খুঁজে বের করার জন্য বিভিন্ন অটোমেটেড সমাধান লেখা। তবে দায়িত্বের পরিবর্তনও হতে পারে।
নতুনদের জন্য
অভীক জানান, টেকনিক্যাল চাকরিপ্রার্থীদের সমস্যা সমাধানে পারদর্শী হতে হবে। নতুনদের জন্য পরামর্শ হলো, লেগে থাকা। স্বপ্ন পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। গুগল সব সময় দক্ষতাকে প্রাধান্য দেয়। গুগলে চাকরির সংবাদ তাদের ক্যারিয়ার সাইটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকে নতুনেরা আবেদন করতে পারবে।
কুবির আইসিটি বিভাগীয় প্রধান যা বললেন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুর রহমান। তিনি অভীকের গুগলে চাকরি পাওয়াকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় অর্জন বলে মনে করেন।
অভীক সরকারের জন্ম ও বেড়ে ওঠা চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার ফতেয়াবাদের চৌধুরীহাটে। আগে গ্রাম থাকলেও এখন মফস্বল শহর। পরিবারে মা-বাবা, বোন আর এক মামা। শৈশব থেকে নেহাতই বাধ্য প্রকৃতির ছিলেন। খেলার সময় খেলা, পড়ার সময় পড়া—এভাবেই দিন কাটত তাঁর। ছোটবেলা থেকে পাজল ও আইকিউ সমাধান করতে ভালোবাসতেন অভীক।
পড়াশোনার পাশাপাশি প্রোগ্রামিং
ফতেয়াবাদ রামকৃষ্ণ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শুরু হয় অভীকের প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশোনা। পরে ফতেয়াবাদ আদর্শ উচ্চবিদ্যালয়ে ভর্তি হন। মাধ্যমিক স্তরে গণিত ভালো বুঝতেন না, ইংরেজি প্যারাগ্রাফও মনে রাখতে কষ্ট হতো। শিক্ষকদের সাহায্য নিয়ে সেসব বিষয়ে উতরে যেতেন। এরপর ফতেয়াবাদ কলেজ থেকে এইচএসসি পাস করেন। কম্পিউটার নিয়ে আগ্রহ থেকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগে ভর্তি হন। স্নাতকের শুরুর দিকে প্রোগ্রামিং বুঝতে সমস্যা হতো। এসব সমস্যা নিয়ে অনেক সময় পড়ে থাকতে হতো। তবে ব্যাচমেট আশিক, মাইনুল এসব বুঝিয়ে দিতেন। এভাবে প্রোগ্রামিং শেখা চলতে থাকে।
স্যামসাংয়ে পাঁচ বছর
তৃতীয় বর্ষের শেষ দিকে বাবার স্ট্রোক হলে পরিবারে অর্থনৈতিক সমস্যা তৈরি হয় অভীকের। বাসা থেকে খরচ না নিতে টিউশনি শুরু করেন। ২০১৮ সালের সেপ্টেম্বরে ফাইনাল সেমিস্টার পরীক্ষা হয়। থিসিস পেপার জমা দেওয়া বাকি ছিল। সে সময় স্যামসাং রিসার্চ বাংলাদেশ থেকে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ারিং পদে চাকরির অফার আসে। সেটি ছিল অভীকের ঘুরে দাঁড়ানোর দারুণ সুযোগ। সেখানে পাঁচ বছর চাকরি করেন তিনি।
স্বপ্ন দেখা শুরু
শুরুতে গুগলকে সার্চ ইঞ্জিন হিসেবেই জানতেন অভীক। এরপর বিশ্ববিদ্যালয়ের বড় ভাইদের নেওয়া প্রোগ্রামিং ক্লাসে প্রথম গুগলের ব্যাপারে জানতে পারেন। তাঁরা জানান, গুগলে বিভিন্ন পদের জন্য দক্ষ মানুষদের চাকরি দেওয়া হয়। কীভাবে? সে উত্তর জানতেই বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জন শুরু করেন তিনি। সে সময় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও বুয়েটের অনেকে গুগলে চাকরি পেতেন। তাঁরা বিভিন্ন সময় প্রোগ্রামিং কনটেস্ট করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের সঙ্গে সখ্য গড়ে ওঠে অভীকের। প্রায়ই খোঁজখবর নিতেন তিনি। তাঁদের দেখে গুগলে চাকরির স্বপ্ন দেখেন অভীক। সেই থেকে স্বপ্নপূরণে পথচলা শুরু হয় তাঁর। এই পুরো যাত্রায় অভীকের পাশে ছিলেন তাঁর স্ত্রী ও পরিবারের অন্যরা।
যেভাবে গুগলে
প্রথমদিকে ভালোভাবে প্রস্তুতি নিতে পারেননি অভীক। তবে বিভিন্ন কোডিং সমস্যার সমাধান করতেন। ইউটিউব ও গুগলে বিভিন্ন বিষয়ে ঘাঁটাঘাঁটি করতে থাকেন। বেশ কিছু গুগলারের সঙ্গেও আলাপ করেন তিনি। পাশাপাশি ডোমেইনের ওপর পড়াশোনা চালিয়ে যান। ২০২২ সালের শেষে গুগলের ক্যারিয়ার সাইটে সিভি জমা দেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য, রিক্রুটার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। প্রথমেই তাঁর স্ক্রিনিং ইন্টারভিউ নেওয়া হয়। এতে কোডিং ও পূর্ব অভিজ্ঞতা-সম্পর্কিত বেসিক কিছু প্রশ্নের মুখোমুখি হন অভীক। এরপর প্রথম রিক্রুটারের অনসাইট স্ক্রিনিং ইন্টারভিউর ডাক পান। এতে কোডিং ও এর ডোমেইন-সম্পর্কিত প্রশ্নের উত্তর দিতে হয় তাঁকে। এখানে ভালো করার পরেই অনসাইট লুপ শুরু হয়। এই রাউন্ডে মোট চারটি ইন্টারভিউ ছিল। অভীকের ক্ষেত্রে ইন্টারভিউগুলো নকআউট হয়েছিল। একটিতে খারাপ করলে বাকিগুলো দেওয়ার সুযোগ পেতেন না তিনি। এই ইন্টারভিউয়ে প্রথমে কোডিং সমস্যার সমাধান ও টেস্ট অটোমেশন-সম্পর্কিত প্রশ্ন করা হয়েছিল। কিন্তু ইন্টারভিউ আশানুরূপ না হওয়ায় অভীক বাদ পড়েন। ছয় মাস পর রিক্রুটার আবার অভীকের সঙ্গে যোগাযোগ করেন। এবারের সুযোগটা হাতছাড়া হতে দেননি তিনি। ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে আগের প্রক্রিয়ায় ইন্টারভিউ শুরু হয়। এর মধ্যে তিনি স্ক্রিনিং, অনসাইট স্ক্রিনিং এবং চারটি অনসাইট ইন্টারভিউ ভালোভাবে সম্পন্ন করেন। অক্টোবর থেকে ফলাফলের জন্য তিন মাস তাঁকে অপেক্ষা করতে হয়। ফলাফল হলো, আগামী মে মাসে গুগলের তাইওয়ান অফিসে যোগ দেবেন অভীক। গুগলে অভীকের কাজ হবে পিক্সেল ডিভাইসের বিভিন্ন ফিচারের সমস্যা খুঁজে বের করার জন্য বিভিন্ন অটোমেটেড সমাধান লেখা। তবে দায়িত্বের পরিবর্তনও হতে পারে।
নতুনদের জন্য
অভীক জানান, টেকনিক্যাল চাকরিপ্রার্থীদের সমস্যা সমাধানে পারদর্শী হতে হবে। নতুনদের জন্য পরামর্শ হলো, লেগে থাকা। স্বপ্ন পূরণ না হওয়া পর্যন্ত চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। গুগল সব সময় দক্ষতাকে প্রাধান্য দেয়। গুগলে চাকরির সংবাদ তাদের ক্যারিয়ার সাইটে দেওয়া থাকে। সেখান থেকে নতুনেরা আবেদন করতে পারবে।
কুবির আইসিটি বিভাগীয় প্রধান যা বললেন
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিভাগের প্রধান সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সাইফুর রহমান। তিনি অভীকের গুগলে চাকরি পাওয়াকে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য বড় অর্জন বলে মনে করেন।
ঢাকার ঐতিহ্যবাহী সাতটি কলেজের সমন্বয়ে একটি পৃথক বিশ্ববিদ্যালয় গঠনে ইউজিসির বিশেষজ্ঞ কমিটি কাজ করছে। সেখানে সরকারি তিতুমীর কলেজের বিষয়টি বিশেষভাবে বিবেচনা করা হচ্ছে বলে এক বিবৃতি দিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সেই সঙ্গে আন্দোলন সংশ্লিষ্ট সকলকে ধৈর্য ধারণ করার অনুরোধ জানানো হয়েছে...
৬ ঘণ্টা আগেঢাকা কলেজের ২০১০-১১ সেশনের বোটানি বিভাগের শিক্ষার্থী মো. তানজীমুল ইসলাম। একসময় সরকারি চাকরি না পেয়ে হতাশ হন। শুরু করেন বিদেশে উচ্চশিক্ষার প্রস্তুতি। সফলতাও পেয়েছেন তানজীম। আইইএলটিএস পরীক্ষায় পেয়েছেন ৭.৫। বর্তমানে তানজীম যুক্তরাষ্ট্রের মিজৌরি অঙ্গরাজ্যের ওয়েবস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়ন করছেন।
৯ ঘণ্টা আগেপ্যারাফ্রেজ: মূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্যকে (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা অতীব জরুরি। কারণ লিসনিংয়ের প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিংয়ে প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্রশ্নপত্র বুঝতে এবং রেকর্ডিং শুনে সঠিক...
৯ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) স্নাতক সম্মান প্রথম বর্ষের ভর্তি পরীক্ষার চূড়ান্ত তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। আগামী ৯ ফেব্রুয়ারি শুরু হয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে এ পরীক্ষা।
১ দিন আগে