ইলিয়াস শান্ত, ঢাকা

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক। সমাবর্তনে বিদায়ী ভাষণ দেওয়ার সুযোগও আসে তাঁর হাতে।
‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেলে অসাধারণ ফল নিয়ে ব্র্যাকে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। উচ্চমাধ্যমিকে অসাধারণ ফলের কারণে প্রথম সেমিস্টারে ব্র্যাক তাঁকে ফুল স্কলারশিপ দিয়েছিল। ব্র্যাকে স্কলারশিপ নবায়ন হয় বিগত সেমিস্টারের সিজিপিএর ভিত্তিতে। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে জিপিএ-৪ ধরে রাখতে পেরেছিলেন। ফলে সব কটি সেমিস্টার তিনি ফুল স্কলারশিপে শেষ করেছেন।
রানা তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাকে পড়তে হলে প্রতিটি কুইজ, মিডটার্ম ও ফাইনাল পরীক্ষার জন্য সমান মনোযোগী হতে হয়। কোনো কোর্সে ৯০ শতাংশের নিচে নম্বর পাওয়ার সুযোগ নেই।’ এমন কঠিন টার্গেট নিয়েই তিনি প্রতিটি সেমিস্টার পার করেছেন।
তাবাসসুম মনে করেন, তাঁর সাফল্যের বড় অংশজুড়ে রয়েছে পরিবারের অবদান। বাবা একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার; চাকরির কারণে সংসারে অনেক সময় অনুপস্থিত থাকতেন। তাঁর মা সামলেছেন সংসারের সবকিছু। বড় মেয়ে হিসেবে তাবাসসুমেরও ছিল দায়িত্ব; বিশেষ করে মাকে সহযোগিতা করা। ‘মা আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করেছেন’ বলেন তাবাসসুম। পাশাপাশি ফার্মাসি স্কুলের শিক্ষকদের অবদানও তাঁর সাফল্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে অন্যান্য শিক্ষার্থীর মতোই তাবাসসুমের বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুরু হয় করোনার মধ্যে। সে সময় বিশ্বজুড়ে মৃত্যু আর অনিশ্চয়তার মাঝেও শিক্ষার্থীরা অনলাইনে পড়াশোনা চালিয়ে নিয়েছেন। তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় তখন শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল। সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হয়েছে। সবাই শিক্ষকদের সহানুভূতি পেয়েছে। সব মিলিয়ে এই অভিজ্ঞতা ছিল সম্পূর্ণ আলাদা।’
ছোটবেলায় তাঁর স্বপ্ন ছিল জীববিজ্ঞানী হওয়ার। জীববিজ্ঞানের প্রতি মোহ থেকে পরে আগ্রহ জন্মায় ওষুধ কীভাবে কাজ করে, কোন ওষুধ কী ফল দেয়—এসব জানার প্রতি। সেই আগ্রহই তাঁকে ফার্মাসিতে নিয়ে এসেছে বলে জানান তিনি।
অনেকে জানেন না, ক্লাস সিক্সে একবার অকৃতকার্য হয়েছিলেন তাবাসসুম। সেই ব্যর্থতার স্মৃতি তাঁকে শিখিয়েছে ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস আর স্থিরতা। তিনি মনে করেন, সেই একবারের ব্যর্থতাই তাঁকে ভবিষ্যতে সাফল্যের জন্য আরও প্রস্তুত করে দিয়েছে।

গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন তাবাসসুম; পাশাপাশি বিদেশে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের নিয়েও তাঁর ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে ফার্মাসিস্টদের চাকরির সুযোগ বাড়লেও আরও উন্নতির জায়গা রয়েছে; বিশেষ করে চিকিৎসাব্যবস্থায় প্রতিটি হাসপাতালে ফার্মাসিস্ট নিয়োগ দেওয়া হলে রোগী সেবায় আরও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
স্নাতকজুড়ে তিনি নিজেকে শুধু পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ রাখেননি; ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ফার্মা সোসাইটিতে (বিইউপিএস) এইচআর ডিপার্টমেন্টের কো-ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া মেন্টরস কোচিং সেন্টারে ইংরেজি প্রশিক্ষক হিসেবেও কাজ করেছেন। বিভিন্ন বয়সের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখানো ছিল তাঁর অন্যতম অভিজ্ঞতা।
ফার্মাসি নিয়ে পড়তে আগ্রহীদের তাবাসসুম বলেন, ‘ফার্মাসি খুব সম্মানজনক একটি পেশা, যদিও অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। চাপ না নিয়ে উপভোগ করে পড়তে পারলে এই জার্নিটা অসাধারণ। বিষয়গুলোকে মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে। তবেই এই জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। কারণ, পঠিত জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক। সমাবর্তনে বিদায়ী ভাষণ দেওয়ার সুযোগও আসে তাঁর হাতে।
‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেলে অসাধারণ ফল নিয়ে ব্র্যাকে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। উচ্চমাধ্যমিকে অসাধারণ ফলের কারণে প্রথম সেমিস্টারে ব্র্যাক তাঁকে ফুল স্কলারশিপ দিয়েছিল। ব্র্যাকে স্কলারশিপ নবায়ন হয় বিগত সেমিস্টারের সিজিপিএর ভিত্তিতে। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে জিপিএ-৪ ধরে রাখতে পেরেছিলেন। ফলে সব কটি সেমিস্টার তিনি ফুল স্কলারশিপে শেষ করেছেন।
রানা তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাকে পড়তে হলে প্রতিটি কুইজ, মিডটার্ম ও ফাইনাল পরীক্ষার জন্য সমান মনোযোগী হতে হয়। কোনো কোর্সে ৯০ শতাংশের নিচে নম্বর পাওয়ার সুযোগ নেই।’ এমন কঠিন টার্গেট নিয়েই তিনি প্রতিটি সেমিস্টার পার করেছেন।
তাবাসসুম মনে করেন, তাঁর সাফল্যের বড় অংশজুড়ে রয়েছে পরিবারের অবদান। বাবা একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার; চাকরির কারণে সংসারে অনেক সময় অনুপস্থিত থাকতেন। তাঁর মা সামলেছেন সংসারের সবকিছু। বড় মেয়ে হিসেবে তাবাসসুমেরও ছিল দায়িত্ব; বিশেষ করে মাকে সহযোগিতা করা। ‘মা আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করেছেন’ বলেন তাবাসসুম। পাশাপাশি ফার্মাসি স্কুলের শিক্ষকদের অবদানও তাঁর সাফল্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে অন্যান্য শিক্ষার্থীর মতোই তাবাসসুমের বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুরু হয় করোনার মধ্যে। সে সময় বিশ্বজুড়ে মৃত্যু আর অনিশ্চয়তার মাঝেও শিক্ষার্থীরা অনলাইনে পড়াশোনা চালিয়ে নিয়েছেন। তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় তখন শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল। সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হয়েছে। সবাই শিক্ষকদের সহানুভূতি পেয়েছে। সব মিলিয়ে এই অভিজ্ঞতা ছিল সম্পূর্ণ আলাদা।’
ছোটবেলায় তাঁর স্বপ্ন ছিল জীববিজ্ঞানী হওয়ার। জীববিজ্ঞানের প্রতি মোহ থেকে পরে আগ্রহ জন্মায় ওষুধ কীভাবে কাজ করে, কোন ওষুধ কী ফল দেয়—এসব জানার প্রতি। সেই আগ্রহই তাঁকে ফার্মাসিতে নিয়ে এসেছে বলে জানান তিনি।
অনেকে জানেন না, ক্লাস সিক্সে একবার অকৃতকার্য হয়েছিলেন তাবাসসুম। সেই ব্যর্থতার স্মৃতি তাঁকে শিখিয়েছে ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস আর স্থিরতা। তিনি মনে করেন, সেই একবারের ব্যর্থতাই তাঁকে ভবিষ্যতে সাফল্যের জন্য আরও প্রস্তুত করে দিয়েছে।

গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন তাবাসসুম; পাশাপাশি বিদেশে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের নিয়েও তাঁর ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে ফার্মাসিস্টদের চাকরির সুযোগ বাড়লেও আরও উন্নতির জায়গা রয়েছে; বিশেষ করে চিকিৎসাব্যবস্থায় প্রতিটি হাসপাতালে ফার্মাসিস্ট নিয়োগ দেওয়া হলে রোগী সেবায় আরও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
স্নাতকজুড়ে তিনি নিজেকে শুধু পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ রাখেননি; ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ফার্মা সোসাইটিতে (বিইউপিএস) এইচআর ডিপার্টমেন্টের কো-ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া মেন্টরস কোচিং সেন্টারে ইংরেজি প্রশিক্ষক হিসেবেও কাজ করেছেন। বিভিন্ন বয়সের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখানো ছিল তাঁর অন্যতম অভিজ্ঞতা।
ফার্মাসি নিয়ে পড়তে আগ্রহীদের তাবাসসুম বলেন, ‘ফার্মাসি খুব সম্মানজনক একটি পেশা, যদিও অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। চাপ না নিয়ে উপভোগ করে পড়তে পারলে এই জার্নিটা অসাধারণ। বিষয়গুলোকে মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে। তবেই এই জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। কারণ, পঠিত জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’
ইলিয়াস শান্ত, ঢাকা

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক। সমাবর্তনে বিদায়ী ভাষণ দেওয়ার সুযোগও আসে তাঁর হাতে।
‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেলে অসাধারণ ফল নিয়ে ব্র্যাকে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। উচ্চমাধ্যমিকে অসাধারণ ফলের কারণে প্রথম সেমিস্টারে ব্র্যাক তাঁকে ফুল স্কলারশিপ দিয়েছিল। ব্র্যাকে স্কলারশিপ নবায়ন হয় বিগত সেমিস্টারের সিজিপিএর ভিত্তিতে। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে জিপিএ-৪ ধরে রাখতে পেরেছিলেন। ফলে সব কটি সেমিস্টার তিনি ফুল স্কলারশিপে শেষ করেছেন।
রানা তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাকে পড়তে হলে প্রতিটি কুইজ, মিডটার্ম ও ফাইনাল পরীক্ষার জন্য সমান মনোযোগী হতে হয়। কোনো কোর্সে ৯০ শতাংশের নিচে নম্বর পাওয়ার সুযোগ নেই।’ এমন কঠিন টার্গেট নিয়েই তিনি প্রতিটি সেমিস্টার পার করেছেন।
তাবাসসুম মনে করেন, তাঁর সাফল্যের বড় অংশজুড়ে রয়েছে পরিবারের অবদান। বাবা একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার; চাকরির কারণে সংসারে অনেক সময় অনুপস্থিত থাকতেন। তাঁর মা সামলেছেন সংসারের সবকিছু। বড় মেয়ে হিসেবে তাবাসসুমেরও ছিল দায়িত্ব; বিশেষ করে মাকে সহযোগিতা করা। ‘মা আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করেছেন’ বলেন তাবাসসুম। পাশাপাশি ফার্মাসি স্কুলের শিক্ষকদের অবদানও তাঁর সাফল্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে অন্যান্য শিক্ষার্থীর মতোই তাবাসসুমের বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুরু হয় করোনার মধ্যে। সে সময় বিশ্বজুড়ে মৃত্যু আর অনিশ্চয়তার মাঝেও শিক্ষার্থীরা অনলাইনে পড়াশোনা চালিয়ে নিয়েছেন। তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় তখন শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল। সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হয়েছে। সবাই শিক্ষকদের সহানুভূতি পেয়েছে। সব মিলিয়ে এই অভিজ্ঞতা ছিল সম্পূর্ণ আলাদা।’
ছোটবেলায় তাঁর স্বপ্ন ছিল জীববিজ্ঞানী হওয়ার। জীববিজ্ঞানের প্রতি মোহ থেকে পরে আগ্রহ জন্মায় ওষুধ কীভাবে কাজ করে, কোন ওষুধ কী ফল দেয়—এসব জানার প্রতি। সেই আগ্রহই তাঁকে ফার্মাসিতে নিয়ে এসেছে বলে জানান তিনি।
অনেকে জানেন না, ক্লাস সিক্সে একবার অকৃতকার্য হয়েছিলেন তাবাসসুম। সেই ব্যর্থতার স্মৃতি তাঁকে শিখিয়েছে ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস আর স্থিরতা। তিনি মনে করেন, সেই একবারের ব্যর্থতাই তাঁকে ভবিষ্যতে সাফল্যের জন্য আরও প্রস্তুত করে দিয়েছে।

গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন তাবাসসুম; পাশাপাশি বিদেশে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের নিয়েও তাঁর ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে ফার্মাসিস্টদের চাকরির সুযোগ বাড়লেও আরও উন্নতির জায়গা রয়েছে; বিশেষ করে চিকিৎসাব্যবস্থায় প্রতিটি হাসপাতালে ফার্মাসিস্ট নিয়োগ দেওয়া হলে রোগী সেবায় আরও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
স্নাতকজুড়ে তিনি নিজেকে শুধু পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ রাখেননি; ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ফার্মা সোসাইটিতে (বিইউপিএস) এইচআর ডিপার্টমেন্টের কো-ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া মেন্টরস কোচিং সেন্টারে ইংরেজি প্রশিক্ষক হিসেবেও কাজ করেছেন। বিভিন্ন বয়সের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখানো ছিল তাঁর অন্যতম অভিজ্ঞতা।
ফার্মাসি নিয়ে পড়তে আগ্রহীদের তাবাসসুম বলেন, ‘ফার্মাসি খুব সম্মানজনক একটি পেশা, যদিও অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। চাপ না নিয়ে উপভোগ করে পড়তে পারলে এই জার্নিটা অসাধারণ। বিষয়গুলোকে মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে। তবেই এই জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। কারণ, পঠিত জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক। সমাবর্তনে বিদায়ী ভাষণ দেওয়ার সুযোগও আসে তাঁর হাতে।
‘ও’ লেভেল এবং ‘এ’ লেভেলে অসাধারণ ফল নিয়ে ব্র্যাকে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি। উচ্চমাধ্যমিকে অসাধারণ ফলের কারণে প্রথম সেমিস্টারে ব্র্যাক তাঁকে ফুল স্কলারশিপ দিয়েছিল। ব্র্যাকে স্কলারশিপ নবায়ন হয় বিগত সেমিস্টারের সিজিপিএর ভিত্তিতে। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে জিপিএ-৪ ধরে রাখতে পেরেছিলেন। ফলে সব কটি সেমিস্টার তিনি ফুল স্কলারশিপে শেষ করেছেন।
রানা তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাকে পড়তে হলে প্রতিটি কুইজ, মিডটার্ম ও ফাইনাল পরীক্ষার জন্য সমান মনোযোগী হতে হয়। কোনো কোর্সে ৯০ শতাংশের নিচে নম্বর পাওয়ার সুযোগ নেই।’ এমন কঠিন টার্গেট নিয়েই তিনি প্রতিটি সেমিস্টার পার করেছেন।
তাবাসসুম মনে করেন, তাঁর সাফল্যের বড় অংশজুড়ে রয়েছে পরিবারের অবদান। বাবা একজন মেরিন ইঞ্জিনিয়ার; চাকরির কারণে সংসারে অনেক সময় অনুপস্থিত থাকতেন। তাঁর মা সামলেছেন সংসারের সবকিছু। বড় মেয়ে হিসেবে তাবাসসুমেরও ছিল দায়িত্ব; বিশেষ করে মাকে সহযোগিতা করা। ‘মা আমাকে সবচেয়ে বেশি অনুপ্রাণিত করেছেন’ বলেন তাবাসসুম। পাশাপাশি ফার্মাসি স্কুলের শিক্ষকদের অবদানও তাঁর সাফল্যে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে অন্যান্য শিক্ষার্থীর মতোই তাবাসসুমের বিশ্ববিদ্যালয়জীবন শুরু হয় করোনার মধ্যে। সে সময় বিশ্বজুড়ে মৃত্যু আর অনিশ্চয়তার মাঝেও শিক্ষার্থীরা অনলাইনে পড়াশোনা চালিয়ে নিয়েছেন। তাবাসসুম বলেন, ‘ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয় তখন শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল। সারা দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হয়েছে। সবাই শিক্ষকদের সহানুভূতি পেয়েছে। সব মিলিয়ে এই অভিজ্ঞতা ছিল সম্পূর্ণ আলাদা।’
ছোটবেলায় তাঁর স্বপ্ন ছিল জীববিজ্ঞানী হওয়ার। জীববিজ্ঞানের প্রতি মোহ থেকে পরে আগ্রহ জন্মায় ওষুধ কীভাবে কাজ করে, কোন ওষুধ কী ফল দেয়—এসব জানার প্রতি। সেই আগ্রহই তাঁকে ফার্মাসিতে নিয়ে এসেছে বলে জানান তিনি।
অনেকে জানেন না, ক্লাস সিক্সে একবার অকৃতকার্য হয়েছিলেন তাবাসসুম। সেই ব্যর্থতার স্মৃতি তাঁকে শিখিয়েছে ধৈর্য, আত্মবিশ্বাস আর স্থিরতা। তিনি মনে করেন, সেই একবারের ব্যর্থতাই তাঁকে ভবিষ্যতে সাফল্যের জন্য আরও প্রস্তুত করে দিয়েছে।

গ্র্যাজুয়েশন শেষ করে বর্তমানে ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ে টিচিং অ্যাসিস্ট্যান্ট হিসেবে কাজ করছেন তাবাসসুম; পাশাপাশি বিদেশে উচ্চশিক্ষার পরিকল্পনা রয়েছে তাঁর।
গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের নিয়েও তাঁর ভাবনা রয়েছে। তিনি বলেন, দেশে ফার্মাসিস্টদের চাকরির সুযোগ বাড়লেও আরও উন্নতির জায়গা রয়েছে; বিশেষ করে চিকিৎসাব্যবস্থায় প্রতিটি হাসপাতালে ফার্মাসিস্ট নিয়োগ দেওয়া হলে রোগী সেবায় আরও ইতিবাচক পরিবর্তন আসবে।
স্নাতকজুড়ে তিনি নিজেকে শুধু পড়াশোনায় সীমাবদ্ধ রাখেননি; ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি ফার্মা সোসাইটিতে (বিইউপিএস) এইচআর ডিপার্টমেন্টের কো-ডিরেক্টর হিসেবে কাজ করেছেন। এ ছাড়া মেন্টরস কোচিং সেন্টারে ইংরেজি প্রশিক্ষক হিসেবেও কাজ করেছেন। বিভিন্ন বয়সের শিক্ষার্থীদের ইংরেজি শেখানো ছিল তাঁর অন্যতম অভিজ্ঞতা।
ফার্মাসি নিয়ে পড়তে আগ্রহীদের তাবাসসুম বলেন, ‘ফার্মাসি খুব সম্মানজনক একটি পেশা, যদিও অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং। চাপ না নিয়ে উপভোগ করে পড়তে পারলে এই জার্নিটা অসাধারণ। বিষয়গুলোকে মুখস্থ না করে বুঝে পড়তে হবে। তবেই এই জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করা সম্ভব হবে। কারণ, পঠিত জ্ঞান বাস্তব জীবনে প্রয়োগ করতে পারাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।’

সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি...
২ ঘণ্টা আগে
দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক, নির্বাচনী ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়। এতে স্বাক্ষর করেন সিনিয়র সহকারী সচিব সিফাত উদ্দিন।
অফিস আদেশে বলা হয়, সোমবার দেশের সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক/নির্বাচনী পরীক্ষা–২০২৫ গ্রহণ–সংক্রান্ত এবং পরীক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উপস্থিতির তথ্য বেলা ১২টার মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে পাঠাতে হবে।
এ ছাড়া তথ্য চাওয়ার বিষয়টিকে জরুরি বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের একাংশ আজ থেকে চার দফা দাবিতে লাগাতার কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। বিভিন্ন বিদ্যালয় গত বৃহস্পতিবারই নোটিশ দিয়ে আজকের পরীক্ষা স্থগিত করার কথা জানিয়েছে।

সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।
আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়। এতে স্বাক্ষর করেন সিনিয়র সহকারী সচিব সিফাত উদ্দিন।
অফিস আদেশে বলা হয়, সোমবার দেশের সরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক/নির্বাচনী পরীক্ষা–২০২৫ গ্রহণ–সংক্রান্ত এবং পরীক্ষায় দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মকর্তাদের উপস্থিতির তথ্য বেলা ১২টার মধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগে পাঠাতে হবে।
এ ছাড়া তথ্য চাওয়ার বিষয়টিকে জরুরি বলেও আদেশে উল্লেখ করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, দেশের সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়গুলোর শিক্ষকদের একাংশ আজ থেকে চার দফা দাবিতে লাগাতার কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। বিভিন্ন বিদ্যালয় গত বৃহস্পতিবারই নোটিশ দিয়ে আজকের পরীক্ষা স্থগিত করার কথা জানিয়েছে।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক।
১ দিন আগে
দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক, নির্বাচনী ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক, নির্বাচনী ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
আজ সোমবার অধিদপ্তরের সরকারি মাধ্যমিক শাখা থেকে জারি করা অফিস আদেশ জারি থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে স্বাক্ষর করেন অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
অফিস আদেশে জানানো হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের গত ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বার্ষিক পরীক্ষা ২০ নভেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর, এবং নির্বাচনী পরীক্ষা ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে মাউশির পূর্ববর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা ২৮ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত দেশব্যাপী সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে।
এতে পরীক্ষাগুলো যথাসময়ে ও নির্বিঘ্নে আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক উপপরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবং সব বিদ্যালয়ের প্রধানদের প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আদেশে আরও বলা হয়, পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক বা কর্মকর্তার যেকোনো ধরনের শৈথিল্য বা অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে বিধান অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চিঠিটি সব জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), শিক্ষা মন্ত্রণালয়েও পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৪ দফা দাবিতে আজ থেকে সারা দেশের সরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে একযোগে কর্মবিরতি ও বার্ষিক পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকেরা। এর বিপরীতে এবার সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো হলো।

দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক, নির্বাচনী ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
আজ সোমবার অধিদপ্তরের সরকারি মাধ্যমিক শাখা থেকে জারি করা অফিস আদেশ জারি থেকে এ তথ্য জানা যায়। এতে স্বাক্ষর করেন অধিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. খান মইনুদ্দিন আল মাহমুদ সোহেল।
অফিস আদেশে জানানো হয়, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগের গত ১৭ ফেব্রুয়ারি প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী বার্ষিক পরীক্ষা ২০ নভেম্বর থেকে ৭ ডিসেম্বর, এবং নির্বাচনী পরীক্ষা ২৭ নভেম্বর থেকে ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত অনুষ্ঠিত হবে। একই সঙ্গে মাউশির পূর্ববর্তী নির্দেশনা অনুযায়ী জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা ২৮ থেকে ৩১ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ পর্যন্ত দেশব্যাপী সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুষ্ঠিত হবে।
এতে পরীক্ষাগুলো যথাসময়ে ও নির্বিঘ্নে আয়োজনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্ট আঞ্চলিক উপপরিচালক, জেলা শিক্ষা অফিসার, উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার এবং সব বিদ্যালয়ের প্রধানদের প্রতি নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আদেশে আরও বলা হয়, পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক বা কর্মকর্তার যেকোনো ধরনের শৈথিল্য বা অনিয়ম পরিলক্ষিত হলে বিধান অনুসারে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
চিঠিটি সব জেলা প্রশাসক, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও), শিক্ষা মন্ত্রণালয়েও পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, ৪ দফা দাবিতে আজ থেকে সারা দেশের সরকারি মাধ্যমিক স্কুলগুলোতে একযোগে কর্মবিরতি ও বার্ষিক পরীক্ষা বর্জনের ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষকেরা। এর বিপরীতে এবার সরকারের পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো হলো।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক।
১ দিন আগে
সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি...
২ ঘণ্টা আগে
জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। যেসব শিক্ষার্থী জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয় জাপানের অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা একাডেমিক উৎকর্ষ, উন্নত গবেষণা এবং উদ্ভাবনের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত। কিয়োটো, ওসাকা ও শিগা—এই তিনটি অঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস অবস্থিত। রিটসুমেইকান তার সমৃদ্ধ গবেষণা অবকাঠামো, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও বৈচিত্র্যময় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী কমিউনিটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য গড়ে তুলেছে একটি গ্লোবাল লার্নিং এনভায়রনমেন্ট।
সুযোগ-সুবিধা
রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের রয়েছে সম্পূর্ণ ফান্ডেড উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ১ লাখ ৪৩ হাজার থেকে ১ লাখ ৪৫ হাজার জাপানিজ ইয়েন। শুধু তা-ই নয়, প্রোগ্রামের শুরুতে ও শেষে জাপানে আসা-যাওয়ার জন্য ইকোনমি ক্লাস বিমানভাড়াও বহন করা হবে।
এমইএক্সটি বৃত্তির পরিচিতি
জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে সংক্ষেপে এমইএক্সটি বলা হয়। এই এমইএক্সটি বিশ্বজুড়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য মর্যাদাপূর্ণ বৃত্তি কর্মসূচি পরিচালনা করে থাকে। এই বৃত্তির আওতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা দেশটির শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পেয়ে থাকেন।
আবেদনের যোগ্যতা
এমইএক্সটি বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতার শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, প্রার্থীর জাপানের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। প্রার্থীর দেশের সঙ্গে জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকতে হবে। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে। প্রার্থীর জন্মসাল ১৯৯১ সালের ২ এপ্রিলের পর হতে হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যভাগে জাপানে পৌঁছাতে সক্ষম হতে হবে। বিগত শিক্ষাজীবনে সিজিপিএ-৩ স্কেলে অন্তত ২.৩০ থাকতে হবে।
ভাষাগত যোগ্যতা
বৃত্তির জন্য আবেদনকারীদের নির্দিষ্ট ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে। প্রার্থীদের টোয়েফল আইবিটি স্কোর ৭২ বা তার বেশি হতে হবে। অথবা আইইএলটিএসে স্কোর ৫.৫ বা তার বেশি হতে হবে। তবে যেসব শিক্ষার্থীর পূর্ববর্তী ডিগ্রির পাঠদান পদ্ধতি ইংরেজি মাধ্যমের ছিল, তাঁরা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত ইংরেজি দক্ষতা সনদ জমা দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আলাদা ভাষা পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫।

জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। যেসব শিক্ষার্থী জাপানে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী, তাঁদের আবেদন করতে উৎসাহিত করা হয়েছে। ২০২৬-২৭ শিক্ষাবর্ষের জন্য বৃত্তিটি প্রযোজ্য।
রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয় জাপানের অন্যতম প্রাচীন ও মর্যাদাপূর্ণ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়, যা একাডেমিক উৎকর্ষ, উন্নত গবেষণা এবং উদ্ভাবনের জন্য ব্যাপকভাবে পরিচিত। কিয়োটো, ওসাকা ও শিগা—এই তিনটি অঞ্চলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাস অবস্থিত। রিটসুমেইকান তার সমৃদ্ধ গবেষণা অবকাঠামো, অভিজ্ঞ শিক্ষক ও বৈচিত্র্যময় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী কমিউনিটির মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের জন্য গড়ে তুলেছে একটি গ্লোবাল লার্নিং এনভায়রনমেন্ট।
সুযোগ-সুবিধা
রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তি নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের রয়েছে সম্পূর্ণ ফান্ডেড উচ্চশিক্ষা গ্রহণের সুযোগ। এই বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের শতভাগ টিউশন মওকুফ করা হবে। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের দৈনন্দিন জীবনযাত্রার ব্যয় নির্বাহের জন্য প্রতি মাসে থাকছে ১ লাখ ৪৩ হাজার থেকে ১ লাখ ৪৫ হাজার জাপানিজ ইয়েন। শুধু তা-ই নয়, প্রোগ্রামের শুরুতে ও শেষে জাপানে আসা-যাওয়ার জন্য ইকোনমি ক্লাস বিমানভাড়াও বহন করা হবে।
এমইএক্সটি বৃত্তির পরিচিতি
জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়কে সংক্ষেপে এমইএক্সটি বলা হয়। এই এমইএক্সটি বিশ্বজুড়ে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য মর্যাদাপূর্ণ বৃত্তি কর্মসূচি পরিচালনা করে থাকে। এই বৃত্তির আওতায় আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীরা দেশটির শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয়গুলো থেকে স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পেয়ে থাকেন।
আবেদনের যোগ্যতা
এমইএক্সটি বৃত্তির জন্য আবেদন করতে হলে প্রার্থীদের কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতার শর্ত পূরণ করতে হবে। প্রথমত, প্রার্থীর জাপানের নাগরিকত্ব থাকা যাবে না। প্রার্থীর দেশের সঙ্গে জাপানের কূটনৈতিক সম্পর্ক থাকতে হবে। শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ হতে হবে। প্রার্থীর জন্মসাল ১৯৯১ সালের ২ এপ্রিলের পর হতে হবে। নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের সেপ্টেম্বরের মধ্যভাগে জাপানে পৌঁছাতে সক্ষম হতে হবে। বিগত শিক্ষাজীবনে সিজিপিএ-৩ স্কেলে অন্তত ২.৩০ থাকতে হবে।
ভাষাগত যোগ্যতা
বৃত্তির জন্য আবেদনকারীদের নির্দিষ্ট ইংরেজি ভাষায় দক্ষতা প্রদর্শন করতে হবে। প্রার্থীদের টোয়েফল আইবিটি স্কোর ৭২ বা তার বেশি হতে হবে। অথবা আইইএলটিএসে স্কোর ৫.৫ বা তার বেশি হতে হবে। তবে যেসব শিক্ষার্থীর পূর্ববর্তী ডিগ্রির পাঠদান পদ্ধতি ইংরেজি মাধ্যমের ছিল, তাঁরা প্রতিষ্ঠান থেকে প্রাপ্ত ইংরেজি দক্ষতা সনদ জমা দিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে আলাদা ভাষা পরীক্ষা দেওয়ার প্রয়োজন হবে না।
আবেদনের পদ্ধতি
আগ্রহী প্রার্থীরা গিয়ে অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।
আবেদনের শেষ সময়: ১১ ডিসেম্বর, ২০২৫।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক।
১ দিন আগে
সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি...
২ ঘণ্টা আগে
দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক, নির্বাচনী ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
৩ ঘণ্টা আগে
২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত।
৫ ঘণ্টা আগেশিক্ষা ডেস্ক

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ভর্তি কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবেদনপ্রক্রিয়া শেষে ১৫ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৯টা হতে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে যে পাঠ্যসূচি ছিল, প্রধানত তার ওপর এবং ফাংশনাল ইংলিশের ওপর ভিত্তি করে ৩ ঘণ্টাব্যাপী সর্বমোট ৫০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরে মুক্তহস্ত অংকন অনুষ্ঠিত হবে দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট থেকে বেলা ১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত। এরপর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মেধাক্রমের তালিকা, বিভাগ পছন্দ প্রদানের নির্দেশনা, ভর্তির নিয়মাবলি ও ভর্তির তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হবে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা [email protected] লিংকে গিয়ে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) প্রথম বর্ষ বিএসসি ইঞ্জিনিয়ারিং, বিইউআরপি ও বিআর্ক কোর্সে ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। ৩ ডিসেম্বর সকাল ১০টা থেকে আবেদনের প্রক্রিয়া শুরু হবে, যা চলবে ১৩ ডিসেম্বর রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। বৃহস্পতিবার (২৭ নভেম্বর) ভর্তি কমিটির সভাপতি প্রফেসর ড. মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, আবেদনপ্রক্রিয়া শেষে ১৫ জানুয়ারি সকাল সাড়ে ৯টা হতে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
২০২৫ সালের উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিদ্যা ও রসায়নে যে পাঠ্যসূচি ছিল, প্রধানত তার ওপর এবং ফাংশনাল ইংলিশের ওপর ভিত্তি করে ৩ ঘণ্টাব্যাপী সর্বমোট ৫০০ নম্বরের এমসিকিউ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। পরে মুক্তহস্ত অংকন অনুষ্ঠিত হবে দুপুর ১২টা ৪৫ মিনিট থেকে বেলা ১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত। এরপর ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রার্থীদের মেধাক্রমের তালিকা, বিভাগ পছন্দ প্রদানের নির্দেশনা, ভর্তির নিয়মাবলি ও ভর্তির তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা করা হবে। ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীরা [email protected] লিংকে গিয়ে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন।

ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগ থেকে গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের ছাত্রী রানা তাবাসসুম। তিনি প্রতিটি সেমিস্টারে সিজিপিএ-৪ এর মধ্যে ৪ পেয়েছেন। অসাধারণ একাডেমিক ফলের স্বীকৃতিস্বরূপ সম্প্রতি অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়টির ১৭তম সমাবর্তনে তিনি পেয়েছেন চ্যান্সেলর স্বর্ণপদক।
১ দিন আগে
সরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল ও কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে চলমান বার্ষিক ও নির্বাচনী পরীক্ষার দায়িত্বে থাকা শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের উপস্থিতি সম্পর্কে তথ্য চেয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আজ সোমবার মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি...
২ ঘণ্টা আগে
দেশব্যাপী সরকারি ও বেসরকারি নিম্ন মাধ্যমিক, মাধ্যমিক এবং স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাধ্যমিক স্তরের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে বার্ষিক, নির্বাচনী ও জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নির্ধারিত সময়ে সুষ্ঠুভাবে সম্পন্নের নির্দেশ দিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
৩ ঘণ্টা আগে
জাপানের রিটসুমেইকান বিশ্ববিদ্যালয়ের এমইএক্সটি বৃত্তির আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। জাপানের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক রয়েছে, এমন যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা বৃত্তির আওতায় স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৫ ঘণ্টা আগে