বিজ্ঞপ্তি

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’। গতকাল বুধবার (২৮ মে) ইউনিভার্সিটির অডিটরিয়ামে বেলা ৩টায় এই বিশেষ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাঙালি সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই মহান কবিকে স্মরণ এবং তাঁদের সৃষ্টিকে ঘিরে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ছিল গভীর শ্রদ্ধা, আবেগ ও সৃজনশীলতার অনন্য সংযোজন।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিন মিয়া, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রক্টর ড. মৃত্যুঞ্জয়ী আচার্য্য।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ও গবেষক ড. মতিন রহমান এবং একই বিভাগের অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত আবৃত্তিশিল্পী ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
ড. মতিন রহমান তাঁর ‘নজরুল রচনায় প্রেম ও নারীর অবস্থান-প্রেক্ষিত রাক্ষসী’ শীর্ষক আলোচনায় কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে নারীর চিত্র ও প্রেমের বহুমাত্রিক প্রকাশ নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ‘ঋতু বৈচিত্র্য অন্বেষণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই ভরসা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় ঋতুবৈচিত্র্য এবং প্রকৃতি-চেতনার সংবেদনশীল রূপায়ণ নিয়ে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
আলোচনা সভার পাশাপাশি অনুষ্ঠানে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, কবিতা আবৃত্তি ও সংগীত পরিবেশনা। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের লেকচারার এবং ড্রামা সোসাইটির কনভেনর রিপা রয়।

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’। গতকাল বুধবার (২৮ মে) ইউনিভার্সিটির অডিটরিয়ামে বেলা ৩টায় এই বিশেষ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাঙালি সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই মহান কবিকে স্মরণ এবং তাঁদের সৃষ্টিকে ঘিরে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ছিল গভীর শ্রদ্ধা, আবেগ ও সৃজনশীলতার অনন্য সংযোজন।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিন মিয়া, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রক্টর ড. মৃত্যুঞ্জয়ী আচার্য্য।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ও গবেষক ড. মতিন রহমান এবং একই বিভাগের অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত আবৃত্তিশিল্পী ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
ড. মতিন রহমান তাঁর ‘নজরুল রচনায় প্রেম ও নারীর অবস্থান-প্রেক্ষিত রাক্ষসী’ শীর্ষক আলোচনায় কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে নারীর চিত্র ও প্রেমের বহুমাত্রিক প্রকাশ নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ‘ঋতু বৈচিত্র্য অন্বেষণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই ভরসা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় ঋতুবৈচিত্র্য এবং প্রকৃতি-চেতনার সংবেদনশীল রূপায়ণ নিয়ে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
আলোচনা সভার পাশাপাশি অনুষ্ঠানে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, কবিতা আবৃত্তি ও সংগীত পরিবেশনা। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের লেকচারার এবং ড্রামা সোসাইটির কনভেনর রিপা রয়।
বিজ্ঞপ্তি

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’। গতকাল বুধবার (২৮ মে) ইউনিভার্সিটির অডিটরিয়ামে বেলা ৩টায় এই বিশেষ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাঙালি সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই মহান কবিকে স্মরণ এবং তাঁদের সৃষ্টিকে ঘিরে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ছিল গভীর শ্রদ্ধা, আবেগ ও সৃজনশীলতার অনন্য সংযোজন।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিন মিয়া, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রক্টর ড. মৃত্যুঞ্জয়ী আচার্য্য।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ও গবেষক ড. মতিন রহমান এবং একই বিভাগের অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত আবৃত্তিশিল্পী ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
ড. মতিন রহমান তাঁর ‘নজরুল রচনায় প্রেম ও নারীর অবস্থান-প্রেক্ষিত রাক্ষসী’ শীর্ষক আলোচনায় কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে নারীর চিত্র ও প্রেমের বহুমাত্রিক প্রকাশ নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ‘ঋতু বৈচিত্র্য অন্বেষণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই ভরসা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় ঋতুবৈচিত্র্য এবং প্রকৃতি-চেতনার সংবেদনশীল রূপায়ণ নিয়ে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
আলোচনা সভার পাশাপাশি অনুষ্ঠানে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, কবিতা আবৃত্তি ও সংগীত পরিবেশনা। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের লেকচারার এবং ড্রামা সোসাইটির কনভেনর রিপা রয়।

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’। গতকাল বুধবার (২৮ মে) ইউনিভার্সিটির অডিটরিয়ামে বেলা ৩টায় এই বিশেষ অনুষ্ঠানটি অনুষ্ঠিত হয়।
বাঙালি সংস্কৃতি ও সাহিত্যের দুই মহান কবিকে স্মরণ এবং তাঁদের সৃষ্টিকে ঘিরে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে ছিল গভীর শ্রদ্ধা, আবেগ ও সৃজনশীলতার অনন্য সংযোজন।
অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের রেজিস্ট্রার আব্দুল মতিন মিয়া, মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ও প্রক্টর ড. মৃত্যুঞ্জয়ী আচার্য্য।
আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান, প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক ও গবেষক ড. মতিন রহমান এবং একই বিভাগের অ্যাডজাঙ্কট ফ্যাকাল্টি ও একুশে পদকপ্রাপ্ত আবৃত্তিশিল্পী ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায়।
ড. মতিন রহমান তাঁর ‘নজরুল রচনায় প্রেম ও নারীর অবস্থান-প্রেক্ষিত রাক্ষসী’ শীর্ষক আলোচনায় কাজী নজরুল ইসলামের সাহিত্যে নারীর চিত্র ও প্রেমের বহুমাত্রিক প্রকাশ নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ তুলে ধরেন।
ড. ভাস্বর বন্দ্যোপাধ্যায় ‘ঋতু বৈচিত্র্য অন্বেষণে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরই ভরসা’ শিরোনামে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কবিতায় ঋতুবৈচিত্র্য এবং প্রকৃতি-চেতনার সংবেদনশীল রূপায়ণ নিয়ে তাঁর বক্তব্য উপস্থাপন করেন।
আলোচনা সভার পাশাপাশি অনুষ্ঠানে ছিল মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, কবিতা আবৃত্তি ও সংগীত পরিবেশনা। অনুষ্ঠান তত্ত্বাবধানে ছিলেন ফিল্ম অ্যান্ড মিডিয়া স্টাডিজ বিভাগের লেকচারার এবং ড্রামা সোসাইটির কনভেনর রিপা রয়।

আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি ও ঢাকা কলেজের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান এক দফার কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ বিষয়ে সাত কলেজের সিনিয়র শিক্ষার্থীরাও আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা আগামী ২৫ ডিসেম্বর
১ ঘণ্টা আগে
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষার্থীদের একাংশের শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মধ্যে বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ব্যাচের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া ২৫ ডিসেম্বর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় উপস্থাপন করা হবে।
১ দিন আগে
আয়োজকেরা জানান, এ বছর সম্মেলনে এআই সহযোগিতা, সাইবার সিকিউরিটি, রেজিলিয়েন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, আইওটি ও উন্নত অটোমেশন, গ্রিন টেকনোলজি, সার্কুলার ইকোনমি, পোস্ট-প্যান্ডেমিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রান্সফরমেশনসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে মূল বক্তব্য, গবেষণা উপস্থাপনা, কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা হবে।
১ দিন আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ফল সেমিস্টার–২০২৫-এ ভর্তি হওয়া ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটির বনমায়া প্রাঙ্গণে এ আয়োজন অনুষ্ঠি
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের অধ্যাদেশ জারির দাবিতে চলমান আন্দোলন ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন কলেজগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
রাজধানীর ঢাকা কলেজের মূল ফটকের সামনে আজ মঙ্গলবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি ও ঢাকা কলেজের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান এক দফার কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ বিষয়ে সাত কলেজের সিনিয়র শিক্ষার্থীরাও আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এ সময়ের মধ্যে পরবর্তীতে যেকোনো পরিস্থিতির আলোকে আমাদের পরবর্তী করণীয় ঠিক করে জানাব।’
ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ—এই সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের কার্যক্রম যখন চলছে, তখন এর আশু কাঠামো নিয়ে কলেজগুলোর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কয়েকটি অংশ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ বা স্কুলিং কাঠামোয় বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, কলেজগুলোয় উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাবিত কাঠামোতে সাতটি কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা পদোন্নতির মতো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন। তাঁরা কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে ‘অধিভুক্তিমূলক কাঠামোতে’ নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন।
অন্যদিকে কলেজগুলোর বর্তমান শিক্ষার্থীদের একাংশ নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনি কাঠামো দ্রুত নিশ্চিত করার পক্ষে অবস্থান নিয়ে দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারির দাবি জানায়। গত রোববার ও গতকাল সোমবার শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা।
আজ ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচি স্থগিত রাখার ঘোষণা এল তাদের কাছ থেকে।
অপর দিকে উচ্চমাধ্যমিক ও অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মতোই প্রস্তাবিত কাঠামোর বিরোধিতা করে বলছে, স্কুলিং কাঠামোয় কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকবে না।
এমন বাস্তবতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সব মহলের সঙ্গে আলোচনা করে অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জন ও চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। ২৫ ডিসেম্বর খসড়া অধ্যাদেশ নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা আয়োজনের কথা রয়েছে। আর প্রথম ব্যাচের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থীদের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শুরু করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই বিজ্ঞপ্তি উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী রবিন হোসেন বলেন, ‘আমরা বরাবরই শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সরকার তথা রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্যশীল। বিগত সময়ের মতো এবারও আমরা বিশ্বাস রাখতে চাই, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের যে সময়সীমা জানানো হয়েছে, সে সময়ের মধ্যে অধ্যাদেশ এবং নবীনদের পাঠদান শুরু হবে। আমরা শুনেছি, চলতি মাসের মধ্যে অধ্যাদেশের আরেকটি খসড়া প্রকাশ করা হবে। আমরা সেই খসড়ায় গভীর দৃষ্টি রাখছি। শুনেছি, পূর্বের খসড়ায় বৃহৎ সংশোধনী আনা হচ্ছে। শিক্ষা সিন্ডিকেট তথা ষড়যন্ত্রকারীদের প্রেসক্রিপশনে এমন সংশোধনী আনা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে আমাদের আশঙ্কা আছে।’
অধ্যাদেশে গুণগত শিক্ষার মান ও অধিকার সংরক্ষণের দাবি জানিয়ে রবিন বলেন, মন্ত্রণালয়ের অধ্যাদেশে যদি এর ব্যত্যয় ঘটে, তাহলে শিক্ষার্থীরা সে অধ্যাদেশ ছুড়ে ফেলে দেবেন। শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে কোনো ষড়যন্ত্রকারীদের সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠিত হতে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের গুণগত শিক্ষার মান নিশ্চিতের লক্ষ্যেই এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

রাজধানীর সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের অধ্যাদেশ জারির দাবিতে চলমান আন্দোলন ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন কলেজগুলোকে বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।
রাজধানীর ঢাকা কলেজের মূল ফটকের সামনে আজ মঙ্গলবার বিকেলে সংবাদ সম্মেলন করে এ ঘোষণা দেন তাঁরা।
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি ও ঢাকা কলেজের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান এক দফার কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ বিষয়ে সাত কলেজের সিনিয়র শিক্ষার্থীরাও আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এ সময়ের মধ্যে পরবর্তীতে যেকোনো পরিস্থিতির আলোকে আমাদের পরবর্তী করণীয় ঠিক করে জানাব।’
ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজ—এই সাত কলেজ নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের কার্যক্রম যখন চলছে, তখন এর আশু কাঠামো নিয়ে কলেজগুলোর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের কয়েকটি অংশ মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ বা স্কুলিং কাঠামোয় বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়। প্রস্তাব অনুযায়ী, কলেজগুলোয় উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।
ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রস্তাবিত কাঠামোতে সাতটি কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা পদোন্নতির মতো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার আশঙ্কায় রয়েছেন। তাঁরা কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে ‘অধিভুক্তিমূলক কাঠামোতে’ নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন।
অন্যদিকে কলেজগুলোর বর্তমান শিক্ষার্থীদের একাংশ নতুন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনি কাঠামো দ্রুত নিশ্চিত করার পক্ষে অবস্থান নিয়ে দ্রুততম সময়ে অধ্যাদেশ জারির দাবি জানায়। গত রোববার ও গতকাল সোমবার শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করে তারা।
আজ ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত কর্মসূচি স্থগিত রাখার ঘোষণা এল তাদের কাছ থেকে।
অপর দিকে উচ্চমাধ্যমিক ও অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ শিক্ষা ক্যাডার কর্মকর্তাদের মতোই প্রস্তাবিত কাঠামোর বিরোধিতা করে বলছে, স্কুলিং কাঠামোয় কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় থাকবে না।
এমন বাস্তবতায় শিক্ষা মন্ত্রণালয় গতকাল এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সব মহলের সঙ্গে আলোচনা করে অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জন ও চূড়ান্ত করার কাজ চলছে। ২৫ ডিসেম্বর খসড়া অধ্যাদেশ নিয়ে আন্তমন্ত্রণালয় সভা আয়োজনের কথা রয়েছে। আর প্রথম ব্যাচের (২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থীদের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শুরু করা হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এই বিজ্ঞপ্তি উল্লেখ করে সংবাদ সম্মেলনে ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী রবিন হোসেন বলেন, ‘আমরা বরাবরই শিক্ষা মন্ত্রণালয়, সরকার তথা রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্যশীল। বিগত সময়ের মতো এবারও আমরা বিশ্বাস রাখতে চাই, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের যে সময়সীমা জানানো হয়েছে, সে সময়ের মধ্যে অধ্যাদেশ এবং নবীনদের পাঠদান শুরু হবে। আমরা শুনেছি, চলতি মাসের মধ্যে অধ্যাদেশের আরেকটি খসড়া প্রকাশ করা হবে। আমরা সেই খসড়ায় গভীর দৃষ্টি রাখছি। শুনেছি, পূর্বের খসড়ায় বৃহৎ সংশোধনী আনা হচ্ছে। শিক্ষা সিন্ডিকেট তথা ষড়যন্ত্রকারীদের প্রেসক্রিপশনে এমন সংশোধনী আনা হচ্ছে কি না, সে বিষয়ে আমাদের আশঙ্কা আছে।’
অধ্যাদেশে গুণগত শিক্ষার মান ও অধিকার সংরক্ষণের দাবি জানিয়ে রবিন বলেন, মন্ত্রণালয়ের অধ্যাদেশে যদি এর ব্যত্যয় ঘটে, তাহলে শিক্ষার্থীরা সে অধ্যাদেশ ছুড়ে ফেলে দেবেন। শিক্ষার্থীদের বঞ্চিত করে কোনো ষড়যন্ত্রকারীদের সুযোগ দেওয়ার লক্ষ্যে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি প্রতিষ্ঠিত হতে দেওয়া হবে না। শিক্ষার্থীদের গুণগত শিক্ষার মান নিশ্চিতের লক্ষ্যেই এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’।
২৯ মে ২০২৫
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষার্থীদের একাংশের শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মধ্যে বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ব্যাচের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া ২৫ ডিসেম্বর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় উপস্থাপন করা হবে।
১ দিন আগে
আয়োজকেরা জানান, এ বছর সম্মেলনে এআই সহযোগিতা, সাইবার সিকিউরিটি, রেজিলিয়েন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, আইওটি ও উন্নত অটোমেশন, গ্রিন টেকনোলজি, সার্কুলার ইকোনমি, পোস্ট-প্যান্ডেমিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রান্সফরমেশনসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে মূল বক্তব্য, গবেষণা উপস্থাপনা, কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা হবে।
১ দিন আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ফল সেমিস্টার–২০২৫-এ ভর্তি হওয়া ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটির বনমায়া প্রাঙ্গণে এ আয়োজন অনুষ্ঠি
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি) প্রথম ব্যাচের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া ২৫ ডিসেম্বর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় উপস্থাপন করা হবে।
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষার্থীদের একাংশের শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মধ্যে আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশ সংশোধন করা হচ্ছে জানিয়ে বলেছে, এ প্রক্রিয়া ‘সময়সাপেক্ষ’।
আজ বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৯ হাজার ৩৮৮ জন শিক্ষার্থী ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, বিজ্ঞান ইউনিট ও ব্যবসাশিক্ষা ইউনিটে ভর্তি নিশ্চয়ন করেছেন। বিদ্যমান একাডেমিক কাঠামোতে ভর্তি করা শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরুর জন্য স্ব-স্ব কলেজের শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আসন্ন শীতকালীন ছুটি শেষে ১ জানুয়ারি থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করা সম্ভব হবে বলে শিক্ষক প্রতিনিধিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সুধীজনসহ বিভিন্ন মহল হতে পাঁচ হাজারের বেশি মতামত পাওয়া গেছে। প্রাপ্ত প্রতিটি মতামত আইনগত ও বাস্তবতার নিরিখে পর্যালোচনা করে খসড়া পরিমার্জন করা হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে, পরিমার্জনের কাজ সম্পন্ন করে ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে পরিমার্জিত খসড়ার ওপর আন্তমন্ত্রণালয় সভা করা সম্ভব হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির সঙ্গে সাত কলেজের সম্পৃক্ততার ধরন বিষয়ে বাস্তবসম্মত, কার্যকর ও উপযোগী কাঠামো নির্ধারণসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সব বিষয়কে বিবেচনায় নিয়ে বস্তুনিষ্ঠভাবে ও বিধিবদ্ধ পদ্ধতি অনুসরণ করে অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জন করা হচ্ছে।
এদিকে এই সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ অধ্যাদেশ জারির দাবিতে আজ দ্বিতীয় দিনের মতো শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। দুপুরের পর আব্দুল গণি রোডের শিক্ষা ভবনের সামনের সংযোগ সড়ক থেকে সচিবালয় অভিমুখী সড়কে অবস্থান নেন তাঁরা। এতে হাইকোর্ট মোড় থেকে সচিবালয় অভিমুখে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট হয়। শিক্ষার্থীরা একই দাবিতে গতকাল রোববার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত শিক্ষা ভবনের সামনের সড়কে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
জানতে চাইলে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ২০২৪-২৫ ব্যাচের ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী আবু বকর আজ দুপুরে বলেন, ‘অধ্যাদেশ জারি হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব ৷ দ্রুত অধ্যাদেশ জারি করতে সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুরের সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজকে নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের কার্যক্রম চলছে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ বা ‘স্কুলিং’ কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী কলেজগুলোতে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।
ওই খসড়া প্রকাশের পর কলেজগুলোর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ভিন্ন অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছেন। ওই সাত কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা পদোন্নতির মতো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার শঙ্কায় আছেন। তাঁরা কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে ‘অধিভুক্তিমূলক কাঠামোতে’ নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে কলেজগুলোর শিক্ষার্থীদের একাংশ দ্রুত অধ্যাদেশের দাবি জানিয়েছেন এবং উচ্চমাধ্যমিক ও অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ ‘স্কুলিং’ কাঠামো বাতিল এবং কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি জানিয়েছেন।

রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ নিয়ে প্রস্তাবিত ঢাকা কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি) প্রথম ব্যাচের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হবে বলে জানিয়েছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া ২৫ ডিসেম্বর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় উপস্থাপন করা হবে।
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষার্থীদের একাংশের শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মধ্যে আজ সোমবার (৮ ডিসেম্বর) বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানায়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয় অধ্যাদেশ সংশোধন করা হচ্ছে জানিয়ে বলেছে, এ প্রক্রিয়া ‘সময়সাপেক্ষ’।
আজ বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৯ হাজার ৩৮৮ জন শিক্ষার্থী ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিট, বিজ্ঞান ইউনিট ও ব্যবসাশিক্ষা ইউনিটে ভর্তি নিশ্চয়ন করেছেন। বিদ্যমান একাডেমিক কাঠামোতে ভর্তি করা শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরুর জন্য স্ব-স্ব কলেজের শিক্ষকদের নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আসন্ন শীতকালীন ছুটি শেষে ১ জানুয়ারি থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাস শুরু করা সম্ভব হবে বলে শিক্ষক প্রতিনিধিরা আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অধ্যাদেশের খসড়ার বিষয়ে শিক্ষার্থী, শিক্ষক, সুধীজনসহ বিভিন্ন মহল হতে পাঁচ হাজারের বেশি মতামত পাওয়া গেছে। প্রাপ্ত প্রতিটি মতামত আইনগত ও বাস্তবতার নিরিখে পর্যালোচনা করে খসড়া পরিমার্জন করা হচ্ছে। আশা করা যাচ্ছে, পরিমার্জনের কাজ সম্পন্ন করে ২৫ ডিসেম্বরের মধ্যে পরিমার্জিত খসড়ার ওপর আন্তমন্ত্রণালয় সভা করা সম্ভব হবে।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির সঙ্গে সাত কলেজের সম্পৃক্ততার ধরন বিষয়ে বাস্তবসম্মত, কার্যকর ও উপযোগী কাঠামো নির্ধারণসহ সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সব বিষয়কে বিবেচনায় নিয়ে বস্তুনিষ্ঠভাবে ও বিধিবদ্ধ পদ্ধতি অনুসরণ করে অধ্যাদেশের খসড়া পরিমার্জন করা হচ্ছে।
এদিকে এই সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের একাংশ অধ্যাদেশ জারির দাবিতে আজ দ্বিতীয় দিনের মতো শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন। দুপুরের পর আব্দুল গণি রোডের শিক্ষা ভবনের সামনের সংযোগ সড়ক থেকে সচিবালয় অভিমুখী সড়কে অবস্থান নেন তাঁরা। এতে হাইকোর্ট মোড় থেকে সচিবালয় অভিমুখে যানবাহন চলাচল বন্ধ হয়ে যায় এবং আশপাশের সড়কে তীব্র যানজট হয়। শিক্ষার্থীরা একই দাবিতে গতকাল রোববার দুপুর থেকে রাত পর্যন্ত শিক্ষা ভবনের সামনের সড়কে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেন।
জানতে চাইলে প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ২০২৪-২৫ ব্যাচের ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী আবু বকর আজ দুপুরে বলেন, ‘অধ্যাদেশ জারি হওয়ার আগপর্যন্ত আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব ৷ দ্রুত অধ্যাদেশ জারি করতে সরকারের কাছে দাবি জানাচ্ছি।’
ঢাকা কলেজ, ইডেন মহিলা কলেজ, সরকারি শহীদ সোহরাওয়ার্দী কলেজ, কবি নজরুল সরকারি কলেজ, বেগম বদরুন্নেসা সরকারি মহিলা কলেজ, মিরপুরের সরকারি বাঙলা কলেজ ও সরকারি তিতুমীর কলেজকে নিয়ে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি গঠনের কার্যক্রম চলছে।
গত ২৪ সেপ্টেম্বর ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অধ্যাদেশের খসড়া প্রকাশ করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। খসড়ায় সাতটি কলেজকে চারটি স্কুলে বিভক্ত করে ‘ইন্টারডিসিপ্লিনারি’ বা ‘স্কুলিং’ কাঠামোতে বিশ্ববিদ্যালয় গঠনের প্রস্তাব করা হয়েছে। প্রস্তাব অনুযায়ী কলেজগুলোতে উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ের পাঠদানও চালু থাকবে।
ওই খসড়া প্রকাশের পর কলেজগুলোর শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ভিন্ন অবস্থান নিয়ে আন্দোলন করছেন। ওই সাত কলেজসহ সারা দেশের সরকারি কলেজগুলোতে শিক্ষক হিসেবে কর্মরত বিসিএস সাধারণ শিক্ষা ক্যাডারের কর্মকর্তারা পদোন্নতির মতো মৌলিক অধিকার ক্ষুণ্ন হওয়ার শঙ্কায় আছেন। তাঁরা কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় রেখে ‘অধিভুক্তিমূলক কাঠামোতে’ নতুন বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানিয়েছেন।
এদিকে কলেজগুলোর শিক্ষার্থীদের একাংশ দ্রুত অধ্যাদেশের দাবি জানিয়েছেন এবং উচ্চমাধ্যমিক ও অনার্স-মাস্টার্স পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের একাংশ ‘স্কুলিং’ কাঠামো বাতিল এবং কলেজগুলোর স্বাতন্ত্র্য বজায় রাখার দাবি জানিয়েছেন।

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’।
২৯ মে ২০২৫
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি ও ঢাকা কলেজের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান এক দফার কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ বিষয়ে সাত কলেজের সিনিয়র শিক্ষার্থীরাও আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা আগামী ২৫ ডিসেম্বর
১ ঘণ্টা আগে
আয়োজকেরা জানান, এ বছর সম্মেলনে এআই সহযোগিতা, সাইবার সিকিউরিটি, রেজিলিয়েন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, আইওটি ও উন্নত অটোমেশন, গ্রিন টেকনোলজি, সার্কুলার ইকোনমি, পোস্ট-প্যান্ডেমিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রান্সফরমেশনসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে মূল বক্তব্য, গবেষণা উপস্থাপনা, কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা হবে।
১ দিন আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ফল সেমিস্টার–২০২৫-এ ভর্তি হওয়া ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটির বনমায়া প্রাঙ্গণে এ আয়োজন অনুষ্ঠি
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

শিল্পের জন্য টেকসই প্রযুক্তির উন্নয়নে আন্তর্জাতিক গবেষকদের সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে শুরু হচ্ছে সপ্তম আই-ইইই ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই) ৫.০’ আন্তর্জাতিক সম্মেলন। আগামী ১১-১২ ডিসেম্বর পূর্বাচলের আমেরিকান সিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান আয়োজকেরা।
আয়োজকেরা জানান, এ বছর সম্মেলনে এআই সহযোগিতা, সাইবার সিকিউরিটি, রেজিলিয়েন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, আইওটি ও উন্নত অটোমেশন, গ্রিন টেকনোলজি, সার্কুলার ইকোনমি, পোস্ট-প্যান্ডেমিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রান্সফরমেশনসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে মূল বক্তব্য, গবেষণা উপস্থাপনা, কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা হবে।
আয়োজক আই-ইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে গ্রিন ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে প্রথম এসটিআই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুরুতে ২০টির বেশি দেশের গবেষক অংশ নিলেও ২০২৪ সাল নাগাদ এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০।
সংবাদ সম্মেলনে জিইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, এআই যুগে প্রযুক্তিগত বিপ্লব ও সম্ভাব্য কর্মহীনতার আশঙ্কার প্রেক্ষাপটে লাগসই শিল্পপ্রযুক্তি ও গবেষণানির্ভর সমাধানের কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষাবিদ, গবেষক, শিল্প খাত ও নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত সহযোগিতার মাধ্যমেই টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি মানবিক উদ্ভাবন ও বাস্তব প্রয়োগ যোগ্যতার ভিত্তিতে এগিয়ে যাওয়া দরকার। গ্রিন ইউনিভার্সিটি সে দিকটি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। তা ছাড়া প্রতি বছরই সম্মেলনের গবেষণা প্রবন্ধ আই-ইইই এক্সপ্লোর ও স্কোপাস ইনডেক্সিংয়ের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সম্মেলনের মর্যাদা ও গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়িয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ও সম্মেলনের পাবলিকেশন চেয়ার ড. মো. আহসান হাবীব জানান, টেকসই শিল্পপ্রযুক্তির গবেষণা ও প্রয়োগ বৃদ্ধিতেই এসটিআই সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইলেকট্রনিকস, রোবোটিকস, সাইবার-ফিজিক্যাল সিস্টেম, টেক্সটাইলসহ বিভিন্ন খাতের গবেষণাকে শিল্পে প্রয়োগযোগ্য করে তোলাই এ প্ল্যাটফর্মের লক্ষ্য।
জিইউবির তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এএসএম শিহাব উদ্দিন বলেন, এবারের সম্মেলনে দেশ-বিদেশ থেকে ৪৩৪টি গবেষণা পেপার জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১১৮টি প্রবন্ধ উপস্থাপনার জন্য নির্বাচিত হয়েছে। নির্বাচিত সেরা গবেষণাপত্রগুলোকে বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হবে এবং সেগুলো আই-ইইই এক্সপ্লোর ও স্কোপাস ইনডেক্সিংয়ে প্রকাশিত হবে।
তিনি জানান, ১১ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা। ১২ ডিসেম্বর সমাপনী দিনে প্রধান অতিথি থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাইদুর রহমান।
সম্মেলনে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কি-নোট স্পিকার, শিল্প খাতের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্ব এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জিইউবি সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের শিক্ষক ড. মো. অলিউর রহমান।

শিল্পের জন্য টেকসই প্রযুক্তির উন্নয়নে আন্তর্জাতিক গবেষকদের সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম গড়ে তুলতে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে শুরু হচ্ছে সপ্তম আই-ইইই ‘সাসটেইনেবল টেকনোলজিস ফর ইন্ডাস্ট্রি (এসটিআই) ৫.০’ আন্তর্জাতিক সম্মেলন। আগামী ১১-১২ ডিসেম্বর পূর্বাচলের আমেরিকান সিটিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে এই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হবে।
আজ সোমবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান আয়োজকেরা।
আয়োজকেরা জানান, এ বছর সম্মেলনে এআই সহযোগিতা, সাইবার সিকিউরিটি, রেজিলিয়েন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, আইওটি ও উন্নত অটোমেশন, গ্রিন টেকনোলজি, সার্কুলার ইকোনমি, পোস্ট-প্যান্ডেমিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রান্সফরমেশনসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে মূল বক্তব্য, গবেষণা উপস্থাপনা, কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা হবে।
আয়োজক আই-ইইই কম্পিউটার সোসাইটি বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে গ্রিন ইউনিভার্সিটির উদ্যোগে প্রথম এসটিআই সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। শুরুতে ২০টির বেশি দেশের গবেষক অংশ নিলেও ২০২৪ সাল নাগাদ এই সংখ্যা দাঁড়ায় ৪০।
সংবাদ সম্মেলনে জিইউবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন বলেন, এআই যুগে প্রযুক্তিগত বিপ্লব ও সম্ভাব্য কর্মহীনতার আশঙ্কার প্রেক্ষাপটে লাগসই শিল্পপ্রযুক্তি ও গবেষণানির্ভর সমাধানের কোনো বিকল্প নেই। শিক্ষাবিদ, গবেষক, শিল্প খাত ও নীতিনির্ধারকদের সমন্বিত সহযোগিতার মাধ্যমেই টেকসই উন্নয়ন অর্জন সম্ভব।
তিনি আরও বলেন, প্রযুক্তিগত অগ্রগতি মানবিক উদ্ভাবন ও বাস্তব প্রয়োগ যোগ্যতার ভিত্তিতে এগিয়ে যাওয়া দরকার। গ্রিন ইউনিভার্সিটি সে দিকটি বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছে। তা ছাড়া প্রতি বছরই সম্মেলনের গবেষণা প্রবন্ধ আই-ইইই এক্সপ্লোর ও স্কোপাস ইনডেক্সিংয়ের মাধ্যমে প্রকাশিত হচ্ছে। যা আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে সম্মেলনের মর্যাদা ও গ্রহণযোগ্যতা আরও বাড়িয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের অধ্যাপক ও সম্মেলনের পাবলিকেশন চেয়ার ড. মো. আহসান হাবীব জানান, টেকসই শিল্পপ্রযুক্তির গবেষণা ও প্রয়োগ বৃদ্ধিতেই এসটিআই সম্মেলন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ইলেকট্রনিকস, রোবোটিকস, সাইবার-ফিজিক্যাল সিস্টেম, টেক্সটাইলসহ বিভিন্ন খাতের গবেষণাকে শিল্পে প্রয়োগযোগ্য করে তোলাই এ প্ল্যাটফর্মের লক্ষ্য।
জিইউবির তড়িৎ ও বৈদ্যুতিন প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. এএসএম শিহাব উদ্দিন বলেন, এবারের সম্মেলনে দেশ-বিদেশ থেকে ৪৩৪টি গবেষণা পেপার জমা পড়েছে। এর মধ্যে ১১৮টি প্রবন্ধ উপস্থাপনার জন্য নির্বাচিত হয়েছে। নির্বাচিত সেরা গবেষণাপত্রগুলোকে বিশেষ পুরস্কার প্রদান করা হবে এবং সেগুলো আই-ইইই এক্সপ্লোর ও স্কোপাস ইনডেক্সিংয়ে প্রকাশিত হবে।
তিনি জানান, ১১ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যরা। ১২ ডিসেম্বর সমাপনী দিনে প্রধান অতিথি থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাইদুর রহমান।
সম্মেলনে আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন কি-নোট স্পিকার, শিল্প খাতের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিত্ব এবং সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রের বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন সেশন পরিচালনা করবেন।
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন জিইউবি সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের শিক্ষক ড. মো. অলিউর রহমান।

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’।
২৯ মে ২০২৫
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি ও ঢাকা কলেজের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান এক দফার কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ বিষয়ে সাত কলেজের সিনিয়র শিক্ষার্থীরাও আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা আগামী ২৫ ডিসেম্বর
১ ঘণ্টা আগে
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষার্থীদের একাংশের শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মধ্যে বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ব্যাচের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া ২৫ ডিসেম্বর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় উপস্থাপন করা হবে।
১ দিন আগে
ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ফল সেমিস্টার–২০২৫-এ ভর্তি হওয়া ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটির বনমায়া প্রাঙ্গণে এ আয়োজন অনুষ্ঠি
১ দিন আগেশিক্ষা ডেস্ক

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ফল সেমিস্টার–২০২৫-এ ভর্তি হওয়া ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটির বনমায়া প্রাঙ্গণে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল কাবিল খান জামিল। শুরুতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী ও ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের পক্ষ থেকে নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ৫৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রিয়াদুস সালেহীন শৌভিক ও সাবাবা খাদিজা হক।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গ্রেগরি জন সাইমন, স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক ও সহকারী অধ্যাপক অমিত চক্রবর্তী, বিভাগের প্রভাষক ইহা অবাপ্তি, মেহেরাবুল হক রাফি, মেহেরুন নাহার, ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের সভাপতি তামান্না ইয়াসমিন মারিয়া, সাধারণ সম্পাদক ইশরাক আলমসহ প্রাক্তন এবং বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিকতা বিভাগ একটি সৃজনশীল ও সম্ভাবনাময় শিক্ষাক্ষেত্র, যেখানে শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি বাস্তবমুখী অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পায়। চার বছরের বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে পাঠের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমে সক্রিয় থাকার মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং জাতির প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য তারা নবীনদের উৎসাহিত করেন। শিক্ষার্থীদের যেকোনো ইতিবাচক উদ্যোগ ও দক্ষতা উন্নয়নে সবসময় পাশে থাকার আশ্বাসও দেন শিক্ষকেরা।
নবীন শিক্ষার্থীরা বলেন, এমন আন্তরিক ও প্রাণবন্ত আয়োজন তাদের দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। শিক্ষকবৃন্দের দিকনির্দেশনা এবং জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরুটিকে আরও সুন্দর করে তুলেছে। তারা প্রত্যাশা করেন যে সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যয়ন শেষে দক্ষ ও দায়িত্বশীল গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবেন।
আলোচনা পর্ব শেষে নবীন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় গান, নৃত্যসহ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘নব্যপ্রভা’-এর আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা, মিডিয়া ও যোগাযোগ বিভাগে ফল সেমিস্টার–২০২৫-এ ভর্তি হওয়া ৫৪তম ব্যাচের শিক্ষার্থীদের নবীনবরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে সম্প্রতি ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের উদ্যোগে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল স্মার্ট সিটির বনমায়া প্রাঙ্গণে এ আয়োজন অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. আব্দুল কাবিল খান জামিল। শুরুতে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থী ও ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের পক্ষ থেকে নবীনদের ফুল দিয়ে বরণ করা হয়। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ৫৩তম ব্যাচের শিক্ষার্থী রিয়াদুস সালেহীন শৌভিক ও সাবাবা খাদিজা হক।
অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. গ্রেগরি জন সাইমন, স্টুডেন্ট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের জ্যেষ্ঠ সহকারী পরিচালক ও সহকারী অধ্যাপক অমিত চক্রবর্তী, বিভাগের প্রভাষক ইহা অবাপ্তি, মেহেরাবুল হক রাফি, মেহেরুন নাহার, ডিআইইউ কমিউনিকেশন ক্লাবের সভাপতি তামান্না ইয়াসমিন মারিয়া, সাধারণ সম্পাদক ইশরাক আলমসহ প্রাক্তন এবং বর্তমান শিক্ষার্থীরা।
বক্তারা বলেন, সাংবাদিকতা বিভাগ একটি সৃজনশীল ও সম্ভাবনাময় শিক্ষাক্ষেত্র, যেখানে শিক্ষার্থীরা নিজেদের প্রতিভা বিকাশের পাশাপাশি বাস্তবমুখী অভিজ্ঞতা অর্জনের সুযোগ পায়। চার বছরের বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে পাঠের পাশাপাশি সহশিক্ষা কার্যক্রমে সক্রিয় থাকার মাধ্যমে দক্ষতা বৃদ্ধি এবং জাতির প্রতি দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের জন্য তারা নবীনদের উৎসাহিত করেন। শিক্ষার্থীদের যেকোনো ইতিবাচক উদ্যোগ ও দক্ষতা উন্নয়নে সবসময় পাশে থাকার আশ্বাসও দেন শিক্ষকেরা।
নবীন শিক্ষার্থীরা বলেন, এমন আন্তরিক ও প্রাণবন্ত আয়োজন তাদের দারুণভাবে অনুপ্রাণিত করেছে। শিক্ষকবৃন্দের দিকনির্দেশনা এবং জ্যেষ্ঠ শিক্ষার্থীদের সহযোগিতা বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরুটিকে আরও সুন্দর করে তুলেছে। তারা প্রত্যাশা করেন যে সাংবাদিকতা বিভাগে অধ্যয়ন শেষে দক্ষ ও দায়িত্বশীল গণমাধ্যমকর্মী হিসেবে নিজেদের গড়ে তুলবেন।
আলোচনা পর্ব শেষে নবীন ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের পরিবেশনায় গান, নৃত্যসহ মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ‘নব্যপ্রভা’-এর আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।

‘বিশ্বকবির প্রেমে মশগুল/দ্রোহে-বিদ্রোহে তুমি—/রবীন্দ্র-নজরুল/তব সৃজন-বাণীর সুর-পল্লবে পূর্ণ বঙ্গভূমি...’—এই হৃদয়গ্রাহী বাণীকে সামনে রেখে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ নিবেদিত ও স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটি ড্রামা সোসাইটির আয়োজনে উদ্যাপিত হয়েছে ‘রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী-১৪৩২’।
২৯ মে ২০২৫
আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধি ও ঢাকা কলেজের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী মো. রবিন হোসেন বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের আলোচনার পরিপ্রেক্ষিতে সিদ্ধান্ত হয় যে, আগামী ২৫ ডিসেম্বর পর্যন্ত চলমান এক দফার কর্মসূচি স্থগিত থাকবে। এ বিষয়ে সাত কলেজের সিনিয়র শিক্ষার্থীরাও আমাদের নির্দেশনা দিয়েছেন। আমরা আগামী ২৫ ডিসেম্বর
১ ঘণ্টা আগে
অধ্যাদেশ জারির দাবিতে শিক্ষার্থীদের একাংশের শিক্ষা ভবনের সামনে অবস্থান কর্মসূচির মধ্যে বিকেলে শিক্ষা মন্ত্রণালয় বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ব্যাচের ক্লাস আগামী ১ জানুয়ারি শুরু হবে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাদেশের খসড়া ২৫ ডিসেম্বর আন্তমন্ত্রণালয় সভায় উপস্থাপন করা হবে।
১ দিন আগে
আয়োজকেরা জানান, এ বছর সম্মেলনে এআই সহযোগিতা, সাইবার সিকিউরিটি, রেজিলিয়েন্ট ইন্ডাস্ট্রিয়াল সিস্টেম, আইওটি ও উন্নত অটোমেশন, গ্রিন টেকনোলজি, সার্কুলার ইকোনমি, পোস্ট-প্যান্ডেমিক ইন্ডাস্ট্রিয়াল ট্রান্সফরমেশনসহ সমসাময়িক নানা বিষয়ে মূল বক্তব্য, গবেষণা উপস্থাপনা, কর্মশালা ও প্যানেল আলোচনা হবে।
১ দিন আগে