নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. গোলাম রাব্বানী ক্যাম্পাসে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজন হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রাষ্ট্রীয় বাহিনী বা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ করে সহযোগিতা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিতে পারবে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ডাকসু নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।
ডাকসু নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আচরণবিধিসংক্রান্ত টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক গোলাম রাব্বানী বলেন, ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষা করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নির্বাচন ব্যবস্থাপনা কমিটির অন্যতম কাজ। সারা দেশে ২০২৪ সালের আগস্টের পরে পুলিশ, র্যাব, আনসারসহ অন্যান্য সহায়ক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। সামরিক বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসিসহ অন্যান্য বেসামরিক ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করছে। এমতাবস্থায় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত রাষ্ট্রীয় সব বাহিনীর সহযোগিতা নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কমিশন।
তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ‘সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের একটা কনসার্ন ছিল। যদি প্রয়োজন হয়, তিন স্তরের নিরাপত্তা বা ভোট গণনার সময় আমরা এটা করতে পারি। এখন সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করার প্রয়োজন নেই, এটা তো আমাদের পরিকল্পনা। যখন প্রয়োজন মনে করব, তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থা করতে বললে তখন তারা যোগাযোগ করে বলবে।’
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ডাকসু ও হল সংসদের প্রার্থীদের সঙ্গে নির্বাচনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার মতবিনিময় সভা শেষে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। এর মধ্যে প্রথম স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি ও প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা, দ্বিতীয় স্তরে পুলিশ ও তৃতীয় স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে অবস্থান নেবে সেনাবাহিনী।
এদিকে আজ আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সরকারের পক্ষ থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে সেনাবাহিনী মোতায়েন বা দায়িত্ব পালনের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। ভবিষ্যতেও এ ধরনের দায়িত্ব পালনের সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. গোলাম রাব্বানী ক্যাম্পাসে সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়টি নিয়ে বলেছেন, ডাকসু নির্বাচনের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে প্রয়োজন হলে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন রাষ্ট্রীয় বাহিনী বা যেকোনো প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক যোগাযোগ করে সহযোগিতা নিশ্চিত করার পদক্ষেপ নিতে পারবে।
আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) বেলা সাড়ে ৩টার দিকে নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ডাকসু নির্বাচন কমিশন অফিসের সামনে সাংবাদিকদের সঙ্গে ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।
ডাকসু নির্বাচনের রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আচরণবিধিসংক্রান্ত টাস্কফোর্সের আহ্বায়ক গোলাম রাব্বানী বলেন, ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি রক্ষা করে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান নির্বাচন ব্যবস্থাপনা কমিটির অন্যতম কাজ। সারা দেশে ২০২৪ সালের আগস্টের পরে পুলিশ, র্যাব, আনসারসহ অন্যান্য সহায়ক প্রতিষ্ঠান কাজ করছে। সামরিক বাহিনী ম্যাজিস্ট্রেসিসহ অন্যান্য বেসামরিক ও প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করছে। এমতাবস্থায় ক্যাম্পাসে নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত রাষ্ট্রীয় সব বাহিনীর সহযোগিতা নেওয়ার পরিকল্পনা করেছে নির্বাচন কমিশন।
তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা নিয়ে সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে কি না—সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে ডাকসু নির্বাচনের চিফ রিটার্নিং কর্মকর্তা অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ জসীম উদ্দিন বলেন, ‘সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা নিয়ে শিক্ষার্থীদের একটা কনসার্ন ছিল। যদি প্রয়োজন হয়, তিন স্তরের নিরাপত্তা বা ভোট গণনার সময় আমরা এটা করতে পারি। এখন সেনাবাহিনীর সঙ্গে যোগাযোগ করার প্রয়োজন নেই, এটা তো আমাদের পরিকল্পনা। যখন প্রয়োজন মনে করব, তখন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ব্যবস্থা করতে বললে তখন তারা যোগাযোগ করে বলবে।’
এর আগে গত মঙ্গলবার (২৬ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ডাকসু ও হল সংসদের প্রার্থীদের সঙ্গে নির্বাচনের প্রধান রিটার্নিং কর্মকর্তার মতবিনিময় সভা শেষে এক বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানায়, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে তিন স্তরের নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকবে। এর মধ্যে প্রথম স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিএনসিসি ও প্রক্টরিয়াল টিমের সদস্যরা, দ্বিতীয় স্তরে পুলিশ ও তৃতীয় স্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাতটি প্রবেশমুখে ‘স্ট্রাইকিং ফোর্স’ হিসেবে অবস্থান নেবে সেনাবাহিনী।
এদিকে আজ আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, সরকারের পক্ষ থেকে ছাত্র সংসদ নির্বাচনগুলোতে সেনাবাহিনী মোতায়েন বা দায়িত্ব পালনের কোনো নির্দেশনা দেওয়া হয়নি। ভবিষ্যতেও এ ধরনের দায়িত্ব পালনের সুযোগ নেই।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ নির্বাচন ও হল সংসদ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ বিকেল ৪টায় শেষ হয়েছে। শুরু হয়েছে ভোট গণনা। তবে এর আধা ঘণ্টা আগে থেকে বিবিএ অনুষদ ভবনের সামনে ছাত্রদল ও শিবিরের নেতাদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ছাড়া ভোট গণনা শুরুর পর এলইডি প্রজেক্টরে লাইন বিচ্ছিন্ন হওয়াকে কেন
৩ ঘণ্টা আগেঅনিয়মের অভিযোগ তুলে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচন বর্জন করেছেন ইনসানিয়াত বিপ্লব-সমর্থিত প্রার্থীরা। আজ বুধবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে নির্বাচন বর্জনের এ ঘোষণা দেন তাঁরা। যদিও নির্বাচনে বিকেল ৪টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ হয়। এর পর থেকে ভোট গণনার প্রক্রিয়া শুরু হয়।
৩ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ, হল সংসদ ও সিনেট—এ ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচনে ভোট জালিয়াতি ঠেকাতে ভোটারদের তিন স্তরের নজরদারিতে রাখা হবে বলে জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।
৫ ঘণ্টা আগেকামাল উদ্দিন বলেন, আমাদের যে ছবিযুক্ত ভোটার, সেটা তো অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয় করেনি। আমরা করেছি এবং এটা অনেক কষ্টসাধ্য কাজ, সেটা আমরা সমাধান করেছি।
৬ ঘণ্টা আগে