আজকের পত্রিকা ডেস্ক
প্রাণবন্ত থাকুক শিক্ষার্থীরা
শতাব্দী রায়,শিক্ষার্থী, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস কখনোই ঘুমায় না। ‘হিরোজ ইন হোয়াইট কোট’ হয়ে উঠতে চাওয়া তরুণদের ব্যস্ত সময় কাটে ক্লাস, ল্যাব কিংবা ওয়ার্ডে। আমার চাওয়া, চিকিৎসক হতে চাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রাণচাঞ্চল্যের যেন কোনো ঘাটতি না হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পড়াশোনায় যেন একঘেয়েমি না আসে, সে জন্য এরই মধ্যে অনেক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেগুলোর সঙ্গে যোগ হোক সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কুইজ-ওয়ার্কশপ কিংবা সেমিনার। হাসপাতালটাই যেহেতু শেখার ক্ষেত্র, সেখানেও কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন চাই। হাসপাতালে রোগীর অ্যাটেনডেন্ট এবং দর্শনার্থীরা একটু দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিলে রোগীদের ক্ষেত্রে হাসপাতাল থেকে হওয়া সংক্রমণের হার কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক
শাকিবুল হাসান, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৭১ বছর পার হয়েছে। এত বছর পরেও ক্যাম্পাসটি শতভাগ আবাসিক হয়ে উঠতে পারেনি। আর যাঁরা আবাসিকতা পেয়েছেন, তাঁরা নিয়মিত হয়রানির শিকার হচ্ছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের কাছে। হলের দখল কিংবা বিক্রি নিয়ে সব সময় গণমাধ্যমে নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। অনেক সময় শিক্ষার্থীদের মারধরও করা হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনগুলো দলীয় কোন্দলের কারণে মাঝেমধ্যেই অস্ত্রের মহড়া দেয়। এতে শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। এটা বন্ধ করা উচিত। নতুন বছরে শিক্ষার্থী হিসেবে চাওয়া, ক্যাম্পাস ছাত্রসংগঠনগুলো হোক নিয়মতান্ত্রিক। যেকোনো অপরাধে তারাও আসুক আইনের আওতায়।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই
সাইদুল হাসান,শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
গবেষণায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় অনেক এগিয়েছে এবং আরও এগোবে। সবুজ বৃক্ষরাজির মেলায় অপরূপ সুন্দর দেখায় কুবি ক্যাম্পাসকে। খেলাধুলা, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতেও তার সরব উপস্থিতি। নতুন বছরে প্রথম চাওয়া—ক্যাম্পাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুক। পর্যাপ্তসংখ্যক ডাস্টবিন থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা অপরিষ্কার থাকে। এটি ক্যাম্পাসের সত্যিকারের সৌন্দর্য নষ্ট করে এবং ক্যাম্পাস নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব পোষণে সহায়তা করে। শিক্ষার্থীদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে এ ক্ষেত্রে। শহীদ মিনার, মুক্তমঞ্চ, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠসহ বিভিন্ন জায়গায় ময়লা-আবর্জনা যেন না ফেলা হয়, সেদিকে আমাদেরই খেয়াল রাখতে হবে।
আধুনিকায়নের পথ উন্মোচিত হোক
আলভী আহমেদ, শিক্ষার্থী, বুটেক্স
দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন, সেখানে অনেকাংশে পিছিয়ে রয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি রয়েছে অপর্যাপ্ত ল্যাব সুবিধা। নতুন বছরে দ্রুততম সময়ে ফলাফল প্রকাশ, মার্কশিট প্রাপ্তি, ফরম পূরণের জটিলতা দূর করা, অফিসের হিসাবনিকাশে অটোমেশন, ভর্তি পরীক্ষায় টেলিটক সেবার ওপর নির্ভরশীলতা কাটিয়ে নিজস্ব অনলাইন প্রক্রিয়া চালু, ভর্তি পরীক্ষায় সাবজেক্ট চয়েজ অনলাইনে নেওয়া, প্রাতিষ্ঠানিক মেইলের স্টোরেজ বাড়ানোসহ আরও অনেক আইটিসংক্রান্ত উন্নতি চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে। পাশাপাশি ল্যাবের পরিবেশ উন্নয়ন এবং ল্যাবে আধুনিক যন্ত্রপাতি চাই।
প্রাণবন্ত থাকুক শিক্ষার্থীরা
শতাব্দী রায়,শিক্ষার্থী, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
ঢাকা মেডিকেল কলেজ ক্যাম্পাস কখনোই ঘুমায় না। ‘হিরোজ ইন হোয়াইট কোট’ হয়ে উঠতে চাওয়া তরুণদের ব্যস্ত সময় কাটে ক্লাস, ল্যাব কিংবা ওয়ার্ডে। আমার চাওয়া, চিকিৎসক হতে চাওয়া শিক্ষার্থীদের প্রাণচাঞ্চল্যের যেন কোনো ঘাটতি না হয়। চিকিৎসাবিজ্ঞানের পড়াশোনায় যেন একঘেয়েমি না আসে, সে জন্য এরই মধ্যে অনেক উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সেগুলোর সঙ্গে যোগ হোক সমসাময়িক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কুইজ-ওয়ার্কশপ কিংবা সেমিনার। হাসপাতালটাই যেহেতু শেখার ক্ষেত্র, সেখানেও কিছু ইতিবাচক পরিবর্তন চাই। হাসপাতালে রোগীর অ্যাটেনডেন্ট এবং দর্শনার্থীরা একটু দায়িত্বশীলতার পরিচয় দিলে রোগীদের ক্ষেত্রে হাসপাতাল থেকে হওয়া সংক্রমণের হার কমিয়ে আনা সম্ভব হবে।
নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হোক
শাকিবুল হাসান, শিক্ষার্থী, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার ৭১ বছর পার হয়েছে। এত বছর পরেও ক্যাম্পাসটি শতভাগ আবাসিক হয়ে উঠতে পারেনি। আর যাঁরা আবাসিকতা পেয়েছেন, তাঁরা নিয়মিত হয়রানির শিকার হচ্ছেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের সদস্যদের কাছে। হলের দখল কিংবা বিক্রি নিয়ে সব সময় গণমাধ্যমে নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশিত হচ্ছে। অনেক সময় শিক্ষার্থীদের মারধরও করা হচ্ছে। এ ছাড়া রাজনৈতিক ছাত্রসংগঠনগুলো দলীয় কোন্দলের কারণে মাঝেমধ্যেই অস্ত্রের মহড়া দেয়। এতে শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে। এটা বন্ধ করা উচিত। নতুন বছরে শিক্ষার্থী হিসেবে চাওয়া, ক্যাম্পাস ছাত্রসংগঠনগুলো হোক নিয়মতান্ত্রিক। যেকোনো অপরাধে তারাও আসুক আইনের আওতায়।
পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন ক্যাম্পাস চাই
সাইদুল হাসান,শিক্ষার্থী, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়
গবেষণায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় অনেক এগিয়েছে এবং আরও এগোবে। সবুজ বৃক্ষরাজির মেলায় অপরূপ সুন্দর দেখায় কুবি ক্যাম্পাসকে। খেলাধুলা, শিক্ষা ও সংস্কৃতিতেও তার সরব উপস্থিতি। নতুন বছরে প্রথম চাওয়া—ক্যাম্পাস পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন থাকুক। পর্যাপ্তসংখ্যক ডাস্টবিন থাকা সত্ত্বেও ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গা অপরিষ্কার থাকে। এটি ক্যাম্পাসের সত্যিকারের সৌন্দর্য নষ্ট করে এবং ক্যাম্পাস নিয়ে নেতিবাচক মনোভাব পোষণে সহায়তা করে। শিক্ষার্থীদের সতর্ক ও সচেতন হতে হবে এ ক্ষেত্রে। শহীদ মিনার, মুক্তমঞ্চ, কেন্দ্রীয় খেলার মাঠসহ বিভিন্ন জায়গায় ময়লা-আবর্জনা যেন না ফেলা হয়, সেদিকে আমাদেরই খেয়াল রাখতে হবে।
আধুনিকায়নের পথ উন্মোচিত হোক
আলভী আহমেদ, শিক্ষার্থী, বুটেক্স
দেশের অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা যেখানে আধুনিক সুযোগ-সুবিধা পাচ্ছেন, সেখানে অনেকাংশে পিছিয়ে রয়েছেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি রয়েছে অপর্যাপ্ত ল্যাব সুবিধা। নতুন বছরে দ্রুততম সময়ে ফলাফল প্রকাশ, মার্কশিট প্রাপ্তি, ফরম পূরণের জটিলতা দূর করা, অফিসের হিসাবনিকাশে অটোমেশন, ভর্তি পরীক্ষায় টেলিটক সেবার ওপর নির্ভরশীলতা কাটিয়ে নিজস্ব অনলাইন প্রক্রিয়া চালু, ভর্তি পরীক্ষায় সাবজেক্ট চয়েজ অনলাইনে নেওয়া, প্রাতিষ্ঠানিক মেইলের স্টোরেজ বাড়ানোসহ আরও অনেক আইটিসংক্রান্ত উন্নতি চাই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী হিসেবে। পাশাপাশি ল্যাবের পরিবেশ উন্নয়ন এবং ল্যাবে আধুনিক যন্ত্রপাতি চাই।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
৩ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
৩ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৪ দিন আগে