সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
সিঙ্গা স্কলারশিপ যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষা, গবেষণা ও চাকরির একটি আকর্ষণীয় সুযোগ। সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় রয়েছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এই স্কলারশিপের আওতাভুক্ত পিএইচডির বিষয়গুলো হলো: বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস, কম্পিউটিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি সায়েন্সেস এবং ফিজিক্যাল সায়েন্সেস। পিএইচডি কোর্সের মেয়াদ সর্বোচ্চ চার বছর।
সুযোগ-সুবিধা
অন্যান্য খরচ
সিঙ্গাপুরে থাকতে হলে কিছু খরচ নিজেকেই দিতে হবে। যেমন সিঙ্গাপুরের ইউনিভার্সিটিগুলোর ক্যানটিনে খাওয়ার খরচ মাসে ২৫০ থেকে ৩৫০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ২০ হাজার থেকে ২৯ হাজার টাকা। ক্যাম্পাসের বাইরে থাকলে খরচ মাসে ৪৫০ থেকে ৬০০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ৩৭ হাজার থেকে ৪৯ হাজার টাকা। থাকার খরচ ৪০০ থেকে ৭০০ ডলার বা ২৯ হাজার থেকে ৫১ হাজার টাকা। যাতায়াত, থাকা-খাওয়া ও পড়াশোনার আনুষঙ্গিক জিনিস কেনা বাবদ এখানে জীবনযাত্রার খরচ মাসে ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার, যা ১ লাখ ১৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সবকিছু অনলাইনে জমা করতে হবে। কোনো কাগজপত্রের হার্ডকপি সিঙ্গাপুরে পাঠাতে হবে না।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
আবেদনের শেষ সময়: ১ জুন, ২০২৩
অনুবাদ: মুসাররাত আবির
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
সিঙ্গা স্কলারশিপ যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষা, গবেষণা ও চাকরির একটি আকর্ষণীয় সুযোগ। সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় রয়েছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এই স্কলারশিপের আওতাভুক্ত পিএইচডির বিষয়গুলো হলো: বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস, কম্পিউটিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি সায়েন্সেস এবং ফিজিক্যাল সায়েন্সেস। পিএইচডি কোর্সের মেয়াদ সর্বোচ্চ চার বছর।
সুযোগ-সুবিধা
অন্যান্য খরচ
সিঙ্গাপুরে থাকতে হলে কিছু খরচ নিজেকেই দিতে হবে। যেমন সিঙ্গাপুরের ইউনিভার্সিটিগুলোর ক্যানটিনে খাওয়ার খরচ মাসে ২৫০ থেকে ৩৫০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ২০ হাজার থেকে ২৯ হাজার টাকা। ক্যাম্পাসের বাইরে থাকলে খরচ মাসে ৪৫০ থেকে ৬০০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ৩৭ হাজার থেকে ৪৯ হাজার টাকা। থাকার খরচ ৪০০ থেকে ৭০০ ডলার বা ২৯ হাজার থেকে ৫১ হাজার টাকা। যাতায়াত, থাকা-খাওয়া ও পড়াশোনার আনুষঙ্গিক জিনিস কেনা বাবদ এখানে জীবনযাত্রার খরচ মাসে ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার, যা ১ লাখ ১৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সবকিছু অনলাইনে জমা করতে হবে। কোনো কাগজপত্রের হার্ডকপি সিঙ্গাপুরে পাঠাতে হবে না।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
আবেদনের শেষ সময়: ১ জুন, ২০২৩
অনুবাদ: মুসাররাত আবির
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
সিঙ্গা স্কলারশিপ যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষা, গবেষণা ও চাকরির একটি আকর্ষণীয় সুযোগ। সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় রয়েছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এই স্কলারশিপের আওতাভুক্ত পিএইচডির বিষয়গুলো হলো: বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস, কম্পিউটিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি সায়েন্সেস এবং ফিজিক্যাল সায়েন্সেস। পিএইচডি কোর্সের মেয়াদ সর্বোচ্চ চার বছর।
সুযোগ-সুবিধা
অন্যান্য খরচ
সিঙ্গাপুরে থাকতে হলে কিছু খরচ নিজেকেই দিতে হবে। যেমন সিঙ্গাপুরের ইউনিভার্সিটিগুলোর ক্যানটিনে খাওয়ার খরচ মাসে ২৫০ থেকে ৩৫০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ২০ হাজার থেকে ২৯ হাজার টাকা। ক্যাম্পাসের বাইরে থাকলে খরচ মাসে ৪৫০ থেকে ৬০০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ৩৭ হাজার থেকে ৪৯ হাজার টাকা। থাকার খরচ ৪০০ থেকে ৭০০ ডলার বা ২৯ হাজার থেকে ৫১ হাজার টাকা। যাতায়াত, থাকা-খাওয়া ও পড়াশোনার আনুষঙ্গিক জিনিস কেনা বাবদ এখানে জীবনযাত্রার খরচ মাসে ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার, যা ১ লাখ ১৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সবকিছু অনলাইনে জমা করতে হবে। কোনো কাগজপত্রের হার্ডকপি সিঙ্গাপুরে পাঠাতে হবে না।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
আবেদনের শেষ সময়: ১ জুন, ২০২৩
অনুবাদ: মুসাররাত আবির
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
সিঙ্গা স্কলারশিপ যেকোনো শিক্ষার্থীর জন্য শিক্ষা, গবেষণা ও চাকরির একটি আকর্ষণীয় সুযোগ। সিঙ্গা অ্যাওয়ার্ডের আওতায় রয়েছে এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি অ্যান্ড রিসার্চ (এস্টার), নানয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি (এনটিইউ), ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর (এনএসইউ) এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ডিজাইন। এসব বিশ্ববিদ্যালয়ে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিষয় নিয়ে পিএইচডি করতে পারবেন শিক্ষার্থীরা। এই স্কলারশিপের আওতাভুক্ত পিএইচডির বিষয়গুলো হলো: বায়োমেডিকেল সায়েন্সেস, কম্পিউটিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সায়েন্সেস, ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি সায়েন্সেস এবং ফিজিক্যাল সায়েন্সেস। পিএইচডি কোর্সের মেয়াদ সর্বোচ্চ চার বছর।
সুযোগ-সুবিধা
অন্যান্য খরচ
সিঙ্গাপুরে থাকতে হলে কিছু খরচ নিজেকেই দিতে হবে। যেমন সিঙ্গাপুরের ইউনিভার্সিটিগুলোর ক্যানটিনে খাওয়ার খরচ মাসে ২৫০ থেকে ৩৫০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ২০ হাজার থেকে ২৯ হাজার টাকা। ক্যাম্পাসের বাইরে থাকলে খরচ মাসে ৪৫০ থেকে ৬০০ সিঙ্গাপুর ডলার বা ৩৭ হাজার থেকে ৪৯ হাজার টাকা। থাকার খরচ ৪০০ থেকে ৭০০ ডলার বা ২৯ হাজার থেকে ৫১ হাজার টাকা। যাতায়াত, থাকা-খাওয়া ও পড়াশোনার আনুষঙ্গিক জিনিস কেনা বাবদ এখানে জীবনযাত্রার খরচ মাসে ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার সিঙ্গাপুর ডলার, যা ১ লাখ ১৪ হাজার থেকে ১ লাখ ৬৩ হাজার টাকা।
আবেদনের যোগ্যতা
প্রয়োজনীয় কাগজপত্র
সবকিছু অনলাইনে জমা করতে হবে। কোনো কাগজপত্রের হার্ডকপি সিঙ্গাপুরে পাঠাতে হবে না।
অফিশিয়াল ওয়েবসাইট
আবেদনের শেষ সময়: ১ জুন, ২০২৩
অনুবাদ: মুসাররাত আবির
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২০ মিনিট আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২৭ মিনিট আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১৪ ঘণ্টা আগেআইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
১ দিন আগেমো. আশিকুর রহমান
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।
‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ দিয়েছেন জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এস বিপুলেন্দু বসাক। লিখেছেন মো. আশিকুর রহমান
মানুষ এখন ধীরে ধীরে বুঝতে শিখছে। মানুষ একা ভালো থাকতে পারে না; চারপাশ ভালো না থাকলে নিজের মঙ্গলও অসম্পূর্ণ থেকে যায়। এই সামগ্রিক ভালো থাকার মূল চাবিকাঠি হলো পরিবেশ। উন্নত বিশ্ব যেখানে বিশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে পরিবেশবিজ্ঞানের গুরুত্ব উপলব্ধি করেছিল, সেখানে আমাদের দেশে বিষয়টি গুরুত্ব পেতে আরও প্রায় অর্ধশতাব্দী লেগে গেছে। এই দীর্ঘ অপেক্ষা আমাদের পরিবেশ ও উন্নয়নের সূচকে মারাত্মক ক্ষতি ডেকে এনেছে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে
এ দেশের পরিবেশবিজ্ঞান খুব পুরোনো কোনো বিষয় নয়। গত শতকের শেষ দিকে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পরিবেশবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়ে দেশে বিষয়টির একাডেমিক যাত্রা শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে এ বিভাগ চালু এবং ব্যক্তি পর্যায়ের চিন্তা থেকে পরিবেশ বিষয়ক গবেষণা ও কর্মসূচি একটি সামগ্রিক রূপ নিতে শুরু করে।
২০১৬ সালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতিষ্ঠিত হয় দেশের প্রথম এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ। এটি এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করে। পরবর্তী সময়ে ২০১৮ সালে বুটেক্সেও একই নামে একটি বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়। মূলত টেক্সটাইল শিল্পের দূষণ ও এর প্রতিকার নিয়ে বিশেষভাবে কাজ করছে।
একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি বিষয়
এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং কোনো একক শাখার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি প্রকৃত অর্থে একটি মাল্টিডিসিপ্লিনারি প্রফেশনাল অ্যাপ্রোচ। এই বিষয়ে পড়াশোনা ও গবেষণার জন্য দরকার পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, গণিত, জীববিজ্ঞান, ভূতত্ত্ব, ভূগোল, অণুজীববিজ্ঞান, হাইড্রোলজি, পাবলিক হেলথ অ্যান্ড সেফটির মতো নানা ক্ষেত্রের জ্ঞান।
ভূমির গভীর কোর থেকে শুরু করে মহাশূন্যের এক্সট্রা-টেরেস্ট্রিয়াল অবজেক্ট পর্যন্ত। প্রকৃতির প্রতিটি স্তর এই বিষয়ের গবেষণার পরিসরে আসে। এককথায়, পৃথিবীকে জানাই এই বিষয়ের মূল লক্ষ্য।
কর্মপরিধি ও সম্ভাবনা
পরিবেশবিজ্ঞান ও প্রকৌশল পেশার সুযোগ অত্যন্ত বিস্তৃত। পরিবেশবিজ্ঞানী বা ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজের পাশাপাশি বিশ্বখ্যাত বিশ্ববিদ্যালয় ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানে গবেষক হিসেবে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। এ ছাড়া সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা দপ্তর, বন ও পরিবেশ মন্ত্রণালয়, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও পানিসম্পদ বিভাগ, নদী ও উপকূল গবেষণা কেন্দ্র, মহাকাশ গবেষণা সংস্থা (নাসা, স্প্যারো), বিশ্বব্যাংক, ইউএনডিপি, ইউনিসেফ, বিভিন্ন আন্তর্জাতিক প্রকল্প ও এনজিওতেও কাজের সুযোগ রয়েছে।
উচ্চশিক্ষা ও গবেষণা
বর্তমান বিশ্বে একজন এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্টিস্ট বা ইঞ্জিনিয়ারের চাহিদা ও বেতন দুটোই বিশ্বে প্রথম সারির পেশাগুলোর মধ্যে অন্যতম। উচ্চশিক্ষা ও যথাযথ প্রশিক্ষণের মাধ্যমে এই পেশায় খুব সহজেই নিজের ক্যারিয়ারের উন্নতি করা যায়। আর উন্নত বিশ্বে এই বিভাগের উচ্চ চাহিদার কথা মাথায় রেখেই উচ্চশিক্ষার জন্য রয়েছে বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ, ফেলোশিপ ও ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা। যেগুলোতে কোয়ালিফাই করতে হলে ছাত্রজীবনে একটু অধ্যয়ন ও গবেষণায় মনোযোগী হওয়ার সদিচ্ছাই যথেষ্ট।
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
১৫ মে ২০২৩স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২৭ মিনিট আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১৪ ঘণ্টা আগেআইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
১ দিন আগেফোনেটিকস
মমতাজ জাহান মম
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)
স্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
ব্যঞ্জনবর্ণ কী?
যখন তুমি কোনো শব্দ উচ্চারণ করো আর মুখের ভেতর বাতাস কোথাও গিয়ে আটকে যায় বা ধাক্কা খায়, তখন তৈরি হয় ব্যঞ্জনবর্ণ। এ বাধা শব্দকে আলাদা আলাদা করে শোনায়।
উদাহরণ
‘b’ বললে ঠোঁট একসঙ্গে বন্ধ হয়।
‘t’ বললে জিব দাঁতের কাছে ঠেকে যায়।
‘s’ বললে বাতাস দাঁতের ফাঁক দিয়ে বের হয়।
ইংরেজিতে ব্যঞ্জনবর্ণের সংখ্যা
প্রায় ২৪টি ব্যঞ্জন ধ্বনি আছে। এগুলোকে উচ্চারণের ধরন ও জায়গা অনুযায়ী ভাগ করা হয়।
ব্যঞ্জনবর্ণের দুই বড় দিক
১. উচ্চারণের ধরন
Plosive (বিস্ফোরণধ্বনি)
Fricative (ঘর্ষণধ্বনি) f, v, s, z, sh, zh
Nasal (নাসিক্যধ্বনি) m, n, ng
Lateral l
Approximant— r, w, y
২. উচ্চারণের স্থান
Bilabial (দুই ঠোঁট) b, p, m
Dental (দাঁতের কাছে)— th (think, this)
Alveolar (দাঁতের মাড়ির কাছে) t, d, s, z, n, l
Velar (জিভের পেছনে) k, g, ng
মজার তুলনা
ভাবো, তোমার মুখটা এক মিউজিক ব্যান্ড। ঠোঁট = ড্রাম; দাঁত = গিটার
জিভ = পিয়ানো।
প্রতিটি ব্যঞ্জনবর্ণ একেকটা বাদ্যযন্ত্রের মতো বাজে, আর মিলেমিশে বানায় সুন্দর গান, মানে কথা।
ছোট্ট অনুশীলন
একবার আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে বলো: p, t, k। দেখো ঠোঁট, জিব আর গলার কোন অংশ নড়ে।
তারপর বলো: f, s, sh এবার লক্ষ করো বাতাস কীভাবে বের হচ্ছে।
আগামী পর্বে (পর্ব-৭)
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
১৫ মে ২০২৩‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২০ মিনিট আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১৪ ঘণ্টা আগেআইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
১ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।
সব ইবতেদায়ি মাদ্রাসা জাতীয়করণসহ পাঁচ দফা দাবিতে আন্দোলনরত শিক্ষক প্রতিনিধিদলের সঙ্গে দেখা করেননি শিক্ষা উপদেষ্টা অধ্যাপক চৌধুরী রফিকুল আবরার (সি আর আবরার)। এতে ক্ষুব্ধ হয়ে তাঁর পদত্যাগ দাবি করেছেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। একই সঙ্গে আগামীকাল বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে বিক্ষোভ-মিছিলের ডাক দিয়েছেন তাঁরা।
আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয় থেকে বের হয়ে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সংগঠন ‘স্বতন্ত্র ইবতেদায়ি মাদ্রাসা শিক্ষক ঐক্যজোট’ এ দাবি জানায়।
জোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা উপদেষ্টা আমাদের সঙ্গে দেখা করেননি।’
মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘শিক্ষা উপদেষ্টা দেখা না করে শিক্ষকদের সঙ্গে অপমানজনক আচরণ করেছেন। এটি শুধু শিক্ষকদের নয়, গোটা শিক্ষকসমাজের প্রতি অবমাননা। শিক্ষকদের সঙ্গে এমন আচরণ গ্রহণযোগ্য নয়। শিক্ষা উপদেষ্টা শিক্ষকসমাজকে অসম্মান করেছেন। তাই আমরা তাঁর পদত্যাগ দাবি করছি।’
পূর্বঘোষিত কর্মসূচি অনুসারে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে থেকে দুপুরে পদযাত্রা শুরু করেন ইবতেদায়ি শিক্ষকেরা। পদযাত্রা কিছুটা এগোলে কদম ফোয়ারা ও প্রেসক্লাবের গেটের মাঝামাঝি সড়কে পুলিশ তা আটকে দেয়। এরপর দাবিদাওয়া নিয়ে কথা বলতে সচিবালয়ে যায় ১৫ জন শিক্ষকের প্রতিনিধিদল।
ইবতেদায়ি শিক্ষকদের দাবিগুলোর মধ্যে রয়েছে জাতীয়করণের ঘোষণার দ্রুত বাস্তবায়ন, প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে পাঠানো ১ হাজার ৮৯টি প্রতিষ্ঠানের ফাইল দ্রুত অনুমোদন, এমপিও আবেদনের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মতো প্রাক-প্রাথমিক পদ সৃষ্টি এবং আলাদা অধিদপ্তর স্থাপন।
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
১৫ মে ২০২৩‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২০ মিনিট আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২৭ মিনিট আগেআইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
১ দিন আগেশ্রেয়া ঘোষ
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
নিয়মিত ইংরেজি শোনার অভ্যাস করুন
লিসনিং অংশে বিভিন্ন উচ্চারণ (ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান) বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ইংরেজি খবর, পডকাস্ট বা সিনেমার সংলাপ শুনলে কানে স্বাভাবিকভাবে শব্দ ধরার ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত অনুশীলন আপনাকে অডিওর গতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন আগে পড়ে নিন ও মনোযোগ দিন
লিসনিং অংশে অডিও শুরু হওয়ার আগে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিন। এতে করে কোন তথ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে, তা আগে থেকে বুঝে যাবেন এবং উত্তর মিস হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখুন
লিসনিং অংশে অনেক সময় সঠিক উত্তর লিখলেও বানান ভুল হলে নম্বর কাটা যায়। সাধারণ শব্দগুলোর সঠিক বানান আয়ত্ত করুন এবং উত্তর লেখার সময় সতর্ক থাকুন।
স্কিমিং ও স্ক্যানিং কৌশল শিখুন
রিডিং অংশে পুরো প্যাসেজ শব্দ ধরে পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক নয়। স্কিমিং (মূল ভাব বোঝা) ও স্ক্যানিং (নির্দিষ্ট তথ্য খোঁজা) কৌশল ব্যবহার করলে দ্রুত উত্তর বের করতে পারবেন।
কি-ওয়ার্ড চিহ্নিত করুন
প্রশ্নে দেওয়া কি-ওয়ার্ডগুলো আন্ডারলাইন করুন। প্যাসেজে সেই শব্দ বা তার সমার্থক শব্দ খুঁজে বের করুন। এতে সময় বাঁচবে এবং ভুলের হার কমবে।
সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হোন
লিসনিং অংশে প্রতিটি সেকশন শেষে যে কয়েক সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়, তা কাজে লাগান। রিডিং অংশে প্রতিটি প্যাসেজের জন্য নির্দিষ্ট সময় (প্রায় ২০ মিনিট) বেঁধে নিন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে সময় বণ্টনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিন্ন ধরনের প্রশ্নে অভ্যস্ত হোন
রিডিং অংশে True/False/Not Given, Matching, Fill in the blanks, Multiple choice—এমন নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি ফরম্যাটের আলাদা কৌশল রয়েছে। যেমন True/False/Not Given প্রশ্নে যুক্তি বিশ্লেষণ প্রয়োজন হয়, আর Matching প্রশ্নে সঠিক শব্দ বা ধারণা মেলাতে হয়। তাই প্রতিটি ধরনের প্রশ্নে আলাদাভাবে অনুশীলন করুন।
মক টেস্ট দিন
পরীক্ষার আগে আসল পরীক্ষার পরিবেশে বসে মক টেস্ট দিন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা, প্রশ্নের ধরন এবং মনোযোগ ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়। নিয়মিত মক টেস্ট আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক হয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
আইইএলটিএস পরীক্ষার চারটি অংশের মধ্যে লিসনিং ও রিডিং তুলনামূলক সহজ। তবে ভালো স্কোর অর্জনের জন্য প্রয়োজন মনোযোগ, কৌশল ও দ্রুত সিদ্ধান্ত নেওয়ার দক্ষতা। কিছু নির্দিষ্ট পদ্ধতি মেনে চললে এ দুটি অংশে কাঙ্ক্ষিত ফল পাওয়া সম্ভব।
নিয়মিত ইংরেজি শোনার অভ্যাস করুন
লিসনিং অংশে বিভিন্ন উচ্চারণ (ব্রিটিশ, আমেরিকান, অস্ট্রেলিয়ান) বুঝতে পারা গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন ইংরেজি খবর, পডকাস্ট বা সিনেমার সংলাপ শুনলে কানে স্বাভাবিকভাবে শব্দ ধরার ক্ষমতা বাড়ে। নিয়মিত অনুশীলন আপনাকে অডিওর গতির সঙ্গে মানিয়ে নিতে সাহায্য করবে।
প্রশ্ন আগে পড়ে নিন ও মনোযোগ দিন
লিসনিং অংশে অডিও শুরু হওয়ার আগে প্রশ্নগুলো একবার পড়ে নিন। এতে করে কোন তথ্যের দিকে মনোযোগ দিতে হবে, তা আগে থেকে বুঝে যাবেন এবং উত্তর মিস হওয়ার আশঙ্কা কমবে।
বানানের দিকে খেয়াল রাখুন
লিসনিং অংশে অনেক সময় সঠিক উত্তর লিখলেও বানান ভুল হলে নম্বর কাটা যায়। সাধারণ শব্দগুলোর সঠিক বানান আয়ত্ত করুন এবং উত্তর লেখার সময় সতর্ক থাকুন।
স্কিমিং ও স্ক্যানিং কৌশল শিখুন
রিডিং অংশে পুরো প্যাসেজ শব্দ ধরে পড়ে সময় নষ্ট করা ঠিক নয়। স্কিমিং (মূল ভাব বোঝা) ও স্ক্যানিং (নির্দিষ্ট তথ্য খোঁজা) কৌশল ব্যবহার করলে দ্রুত উত্তর বের করতে পারবেন।
কি-ওয়ার্ড চিহ্নিত করুন
প্রশ্নে দেওয়া কি-ওয়ার্ডগুলো আন্ডারলাইন করুন। প্যাসেজে সেই শব্দ বা তার সমার্থক শব্দ খুঁজে বের করুন। এতে সময় বাঁচবে এবং ভুলের হার কমবে।
সময় ব্যবস্থাপনায় দক্ষ হোন
লিসনিং অংশে প্রতিটি সেকশন শেষে যে কয়েক সেকেন্ড সময় দেওয়া হয়, তা কাজে লাগান। রিডিং অংশে প্রতিটি প্যাসেজের জন্য নির্দিষ্ট সময় (প্রায় ২০ মিনিট) বেঁধে নিন। নিয়মিত অনুশীলনের মাধ্যমে সময় বণ্টনের অভ্যাস গড়ে তুলুন।
ভিন্ন ধরনের প্রশ্নে অভ্যস্ত হোন
রিডিং অংশে True/False/Not Given, Matching, Fill in the blanks, Multiple choice—এমন নানা ধরনের প্রশ্ন থাকে। প্রতিটি ফরম্যাটের আলাদা কৌশল রয়েছে। যেমন True/False/Not Given প্রশ্নে যুক্তি বিশ্লেষণ প্রয়োজন হয়, আর Matching প্রশ্নে সঠিক শব্দ বা ধারণা মেলাতে হয়। তাই প্রতিটি ধরনের প্রশ্নে আলাদাভাবে অনুশীলন করুন।
মক টেস্ট দিন
পরীক্ষার আগে আসল পরীক্ষার পরিবেশে বসে মক টেস্ট দিন। এতে সময় ব্যবস্থাপনা, প্রশ্নের ধরন এবং মনোযোগ ধরে রাখার অভ্যাস তৈরি হয়। নিয়মিত মক টেস্ট আত্মবিশ্বাস বাড়ায় এবং নিজের দুর্বলতা চিহ্নিত করতে সহায়ক হয়।
লেখক: শিক্ষার্থী, হবার্ট অ্যান্ড উইলিয়াম স্মিথ কলেজ, যুক্তরাষ্ট্র
সিঙ্গাপুরের সেরা পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়কে একত্র করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের পিএইচডির জন্য স্কলারশিপ দিচ্ছে দেশটির সরকার। এর নাম সিঙ্গা স্কলারশিপ। সিঙ্গাপুরের সরকারি স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের এই স্কলারশিপ দেওয়া হয়।
১৫ মে ২০২৩‘পরিবেশ’ শব্দটি এখন কেবল বইয়ের পাতায় সীমাবদ্ধ নয়। সামাজিক, অর্থনৈতিক কিংবা স্বাস্থ্য—সব ক্ষেত্রে এটি অপরিহার্য আলোচ্য বিষয়। কিন্তু এই বোধ সঞ্চার করতে সময় লেগেছে অনেক, আর সেই বিলম্বই আজ পৃথিবীকে করেছে অসুস্থ। এনভায়রনমেন্টাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে পড়াশোনা ও ক্যারিয়ার নিয়ে পরামর্শ...
২০ মিনিট আগেস্বরবর্ণ হলো ভাষার সুর, কিন্তু সুরে গড়ন না থাকলে গান টেকে না। ব্যঞ্জনবর্ণ বা Consonants হলো সেই গড়ন। এটি ভাষাকে কাঠামো দেয়, শব্দকে শক্তপোক্ত করে তোলে।
২৭ মিনিট আগেজোটের চেয়ারম্যান কাজী মোখলেছুর রহমান বলেন, ‘আমাদের কর্মসূচি ছিল শিক্ষা উপদেষ্টা বরাবর স্মারকলিপি প্রদান ও দাবি নিয়ে আলোচনা করা। কিন্তু পদযাত্রা শুরু করার পর আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর বাধার মুখে পড়তে হয়। পুলিশের সহযোগিতায় ১৫ সদস্যের প্রতিনিধিদল শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে গিয়ে স্মারকলিপি পেশ করলেও শিক্ষা..
১৪ ঘণ্টা আগে