কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলে এ বছর পাশের হার ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর নিজামুল করিম আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ১ লাখ ১২ হাজার ৩১২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৭৯ হাজার ৯০৫ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়। পাসের হার ৭১ দশমিক ১৫। বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে মেয়েরা জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৯৫৪ ও ছেলেরা পেয়েছে ২ হাজার ৯৬৮। ফলাফলে ছেলেদের থেকে মেয়েরা এগিয়ে। মেয়েদের মধ্যে ৪৭ হাজার ৩৪৭ জন অংশ নেয়, তাদের পাসের হার ৭৩ দশমিক ৭০ শতাংশ। অপরদিকে ৩২ হাজার ৫৫৮ জন ছেলে অংশ নেয়, তাদের পাশের হার ৬৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
এ বছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীন ছয় জেলায় শতভাগ পাস করেছে ১০টি কলেজ। কোনো শিক্ষার্থী পাস করেননি এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে চারটি।
এর মধ্যে ফেনী জেলার বেগম সামছুন্নাহার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে চারজন পরীক্ষা দিয়ে কেউই পাস করতে পারেনি, নোয়াখালীর সোনাইমুরী ইষ্টার্ণ কলেজ থেকে ২ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ পাস করেনি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের কৃষ্ণনগর আব্দুল জাব্বার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউই পাস করেনি। এ কলেজটি এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার পাসের হার শূন্যের কোটায়। অপরদিকে চাঁদপুর জেলার ডক্টর এম শামছুল হক কলেজ থেকে ১০ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে কেউই পাস করেনি।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড মিলনায়তনে ফলাফল প্রকাশের সময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের সচিব নূর মোহাম্মদ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. আছাদুজ্জামান, উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শহিদুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার প্রকাশিত ফলে এ বছর পাশের হার ৭১ দশমিক ১৫ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী।
আজ মঙ্গলবার বেলা ১১টার দিকে কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ড মিলনায়তনে বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ডক্টর নিজামুল করিম আনুষ্ঠানিকভাবে এ ফলাফল ঘোষণা করেন।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের তথ্য অনুযায়ী, এ বছর ১ লাখ ১২ হাজার ৩১২ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে ৭৯ হাজার ৯০৫ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়। পাসের হার ৭১ দশমিক ১৫। বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭ হাজার ৯২২ শিক্ষার্থী। এর মধ্যে মেয়েরা জিপিএ-৫ পেয়েছে ৪ হাজার ৯৫৪ ও ছেলেরা পেয়েছে ২ হাজার ৯৬৮। ফলাফলে ছেলেদের থেকে মেয়েরা এগিয়ে। মেয়েদের মধ্যে ৪৭ হাজার ৩৪৭ জন অংশ নেয়, তাদের পাসের হার ৭৩ দশমিক ৭০ শতাংশ। অপরদিকে ৩২ হাজার ৫৫৮ জন ছেলে অংশ নেয়, তাদের পাশের হার ৬৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
এ বছর কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের অধীন ছয় জেলায় শতভাগ পাস করেছে ১০টি কলেজ। কোনো শিক্ষার্থী পাস করেননি এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে চারটি।
এর মধ্যে ফেনী জেলার বেগম সামছুন্নাহার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে চারজন পরীক্ষা দিয়ে কেউই পাস করতে পারেনি, নোয়াখালীর সোনাইমুরী ইষ্টার্ণ কলেজ থেকে ২ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউ পাস করেনি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নবীনগরের কৃষ্ণনগর আব্দুল জাব্বার স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ১২ জন পরীক্ষা দিয়ে কেউই পাস করেনি। এ কলেজটি এ নিয়ে টানা তৃতীয়বার পাসের হার শূন্যের কোটায়। অপরদিকে চাঁদপুর জেলার ডক্টর এম শামছুল হক কলেজ থেকে ১০ শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়ে কেউই পাস করেনি।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ড মিলনায়তনে ফলাফল প্রকাশের সময় উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের সচিব নূর মোহাম্মদ, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর ড. মো. আছাদুজ্জামান, উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শহিদুল ইসলামসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা।
উল্লেখ্য, গত ৩০ জুন এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা শুরু হয়। এতে পরীক্ষার্থী ছিল ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৭৯০। প্রথম প্রকাশিত রুটিন অনুযায়ী ৮ দিন পরীক্ষা হওয়ার পর কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে সৃষ্ট পরিস্থিতিতে ১৮ জুলাইয়ের সব পরীক্ষা স্থগিত করা হয়। এরপর তিন দফায় পরীক্ষা স্থগিত করে সরকার।
বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) ঈদুল আজহার নামাজের জামাত সকাল সাড়ে ৬টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হবে।
২ দিন আগেরাজধানীর সাতটি কলেজে শিক্ষার্থীদের সেবামূলক কাজ সহজীকরণের লক্ষ্যে ‘হেল্প ডেস্ক’ চালুর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ফলে শিক্ষার্থীরা নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে স্থাপন করা ডেস্কে গিয়ে একাডেমিক ও প্রশাসনিক যেকোনো সমস্যার তাৎক্ষণিক সমাধান পাবেন। ঈদুল আজহার ছুটির পর এ উদ্যোগ দৃশ্যমান হবে বলে জানিয়েছে কর্ত
২ দিন আগেএকটি গুরুত্বপূর্ণ পদে পদায়নের জন্য শিক্ষা উপদেষ্টা চৌধুরী রফিকুল আবরারকে (সি আর আবরার) এক কোটি টাকা ঘুষের প্রস্তাব দেওয়া হয়েছিল। ওই প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করেছেন তিনি। আজ বুধবার বিকেলে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দিতে গিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।
৩ দিন আগে২০২৭ সাল থেকে পরিমার্জিত কারিকুলাম পুরোপুরি চালু করতে কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার। নতুন এই কারিকুলামে দায়, দরদ ও ইনসাফ শব্দগুলো ব্যবহার করতে হলে জাতীয় ঐকমত্যের প্রয়োজন রয়েছে বলেও মনে করেন তিনি।
৩ দিন আগে