নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের যেসব অঞ্চলে বন্যা হবে, সেখানে এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত থাকবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
আজ বুধবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা-২০২৪ উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সভা শেষে মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আবহাওয়ার পূর্বাভাস ও পানিসীমার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। যে অঞ্চলে বন্যা ছড়াবে, শুধু সেখানে পরীক্ষা নেওয়া হবে না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেই পরীক্ষা নেওয়া হবে।
এ ছাড়া আসন্ন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা উপলক্ষে আগামী ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, এবার সব পরীক্ষা (নিয়মিত, অনিয়মিত, মানোন্নয়ন) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ কর্তৃক প্রণীত ২০২৪ সালের পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
এবার দেশের ৯ হাজার ৪৬৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৭০ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বসবে। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ৫০ হাজার ২৮১ জন, ছাত্রী ৭ লাখ ৫০৯ জন। কেন্দ্রের সংখ্যা ২ হাজার ৭২৫টি।
মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন, মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের দাখিলে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৮ হাজার ৭৬ জন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিএম/বিএমটি/ভোকেশনাল) ও ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষায় বসবে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৩৩ জন শিক্ষার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়েছে, এবার গত বছরের তুলনায় ৯১ হাজার ৪৪৮ জন শিক্ষার্থী বেড়েছে। এ ছাড়া পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ২৯৪টি, পরীক্ষাকেন্দ্র বেড়েছে ৬৭টি।
মন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করে ঐ দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে। পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না; শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন)। পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ (যেমন পরীক্ষার্থী, কক্ষ প্রত্যবেক্ষক, মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, বোর্ডের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পরিদর্শন টিম, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য) ছাড়া অন্য কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী, সেরিব্রালপালসি-জনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতিলেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। এ ছাড়া প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম, সেরিব্রালপালসি) পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বৃদ্ধিসহ শিক্ষক/অভিভাবক/সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
এবার সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসমূহের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট ২০২৪ শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট ২০২৪ শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট হতে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১৮ জুলাই ২০২৪ শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৯ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ৪ আগস্ট শেষ হবে।
দেশের যেসব অঞ্চলে বন্যা হবে, সেখানে এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত থাকবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল।
আজ বুধবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা-২০২৪ উপলক্ষে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত জাতীয় মনিটরিং ও আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরী। সভা শেষে মন্ত্রণালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, আবহাওয়ার পূর্বাভাস ও পানিসীমার বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। যে অঞ্চলে বন্যা ছড়াবে, শুধু সেখানে পরীক্ষা নেওয়া হবে না। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে সেই পরীক্ষা নেওয়া হবে।
এ ছাড়া আসন্ন এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা উপলক্ষে আগামী ২৯ জুন থেকে ১১ আগস্ট পর্যন্ত দেশের সব কোচিং সেন্টার বন্ধ থাকবে বলেও জানান শিক্ষামন্ত্রী।
মন্ত্রী বলেন, এবার সব পরীক্ষা (নিয়মিত, অনিয়মিত, মানোন্নয়ন) জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ড, বাংলাদেশ কর্তৃক প্রণীত ২০২৪ সালের পুনর্বিন্যাসকৃত পাঠ্যসূচি অনুযায়ী সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও পূর্ণ সময়ে অনুষ্ঠিত হবে।
এবার দেশের ৯ হাজার ৪৬৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১৪ লাখ ৫০ হাজার ৯৭০ জন শিক্ষার্থী এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় বসবে। এর মধ্যে ছাত্র ৭ লাখ ৫০ হাজার ২৮১ জন, ছাত্রী ৭ লাখ ৫০৯ জন। কেন্দ্রের সংখ্যা ২ হাজার ৭২৫টি।
মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১১ লাখ ২৮ হাজার ২৮১ জন, মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডের দাখিলে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৮ হাজার ৭৬ জন, কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের এইচএসসি (বিএম/বিএমটি/ভোকেশনাল) ও ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষায় বসবে ২ লাখ ৩৪ হাজার ৪৩৩ জন শিক্ষার্থী।
সংবাদ সম্মেলনে আরো বলা হয়েছে, এবার গত বছরের তুলনায় ৯১ হাজার ৪৪৮ জন শিক্ষার্থী বেড়েছে। এ ছাড়া পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠান বেড়েছে ২৯৪টি, পরীক্ষাকেন্দ্র বেড়েছে ৬৭টি।
মন্ত্রী বলেন, পরীক্ষা শুরুর কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই পরীক্ষার হলে প্রবেশ করতে হবে। অনিবার্য কারণে কোনো পরীক্ষার্থীকে এর পরে প্রবেশ করতে দিলে তার নাম, রোল নম্বর, প্রবেশের সময়, বিলম্ব হওয়ার কারণ ইত্যাদি একটি রেজিস্টারে লিপিবদ্ধ করে ঐ দিনই সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বোর্ডে প্রতিবেদন দিতে হবে। পরীক্ষা শুরুর ২৫ মিনিট আগে এসএমএসের মাধ্যমে সংশ্লিষ্টদের কাছে প্রশ্নপত্রের সেট কোড জানিয়ে দেওয়া হবে।
তিনি বলেন, কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ছাড়া অন্য কেউ মোবাইল ফোন/ইলেকট্রনিক ডিভাইস নিয়ে কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবেন না; শুধু ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোবাইল ফোন ব্যবহার করতে পারবেন (তবে ছবি তোলা যায় না এমন মোবাইল ফোন)। পরীক্ষাসংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গ (যেমন পরীক্ষার্থী, কক্ষ প্রত্যবেক্ষক, মন্ত্রণালয়ের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, বোর্ডের কেন্দ্র পরিদর্শন টিম, জেলা প্রশাসন ও উপজেলা প্রশাসনের পরিদর্শন টিম, নিরাপত্তার দায়িত্বে নিয়োজিত আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্য) ছাড়া অন্য কেউই কেন্দ্রে প্রবেশ করতে পারবে না।
দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী, সেরিব্রালপালসি-জনিত প্রতিবন্ধী এবং যাদের হাত নেই এমন প্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থী স্ক্রাইব (শ্রুতিলেখক) সঙ্গে নিয়ে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এ ধরনের পরীক্ষার্থীদের এবং শ্রবণপ্রতিবন্ধী পরীক্ষার্থীদের জন্য অতিরিক্ত ২০ মিনিট সময় বাড়ানো হয়েছে বলেও জানান মন্ত্রী। এ ছাড়া প্রতিবন্ধী (অটিস্টিক, ডাউন সিনড্রোম, সেরিব্রালপালসি) পরীক্ষার্থীদের অতিরিক্ত ৩০ মিনিট সময় বৃদ্ধিসহ শিক্ষক/অভিভাবক/সাহায্যকারীর বিশেষ সহায়তায় পরীক্ষা প্রদানের সুযোগ দেওয়া হয়েছে।
এবার সাধারণ শিক্ষা বোর্ডসমূহের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট ২০২৪ শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট থেকে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১১ আগস্ট ২০২৪ শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১২ আগস্ট হতে শুরু হয়ে ২১ আগস্ট শেষ হবে।
কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের তত্ত্বীয় পরীক্ষা ৩০ জুন থেকে শুরু হয়ে ১৮ জুলাই ২০২৪ শেষ হবে। ব্যবহারিক পরীক্ষা ১৯ জুলাই থেকে শুরু হয়ে ৪ আগস্ট শেষ হবে।
মূল ভাবার্থ ঠিক রেখে কোনো বাক্য (বা তার কিছু অংশ) অন্যভাবে বলাকে ইংরেজিতে প্যারাফ্রেজ বলে। রিডিং, রাইটিংয়ের মতো লিসনিংয়ের ক্ষেত্রেও প্যারাফ্রেজ করার দক্ষতা খুব জরুরি। কারণ লিসনিং এর প্রায় প্রতিটি প্রশ্নের জবাব রেকর্ডিং-এ প্যারাফ্রেজ করে বলে। প্যারাফ্রেজ করার কিছু নিয়ম নিম্নে আলোচনা করা...
৪ ঘণ্টা আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে জনপ্রিয় গন্তব্য কানাডা। দেশটিতে কম টিউশন ফি, আন্তর্জাতিক মানের শিক্ষাব্যবস্থা এবং পড়াশোনা শেষে নাগরিকত্ব ও চাকরির সুযোগ কানাডাকে আরও আকর্ষণীয় করে তুলেছে।
৫ ঘণ্টা আগেআয়ারল্যান্ডের গ্রিফিথ কলেজে নেটওয়ার্ক অ্যান্ড ইনফরমেশন সিকিউরিটির ওপর মাস্টার্স করছেন সাদিয়া ইসলাম ইরা। আয়ারল্যান্ডে উচ্চশিক্ষা নিয়ে তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন নাদিম মজিদ।
৫ ঘণ্টা আগেপ্রযুক্তির দুনিয়া আজকাল দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও তার প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরা শুরু করেছে। ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের রোবোটিকস দল তাদের অসাধারণ দক্ষতা দেখিয়ে অর্জন করেছে ১০টি পদক...
৫ ঘণ্টা আগে