নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
শিক্ষকদের সমালোচনার পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি ১৬ দিন বাড়িয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। বর্তমানে সাপ্তাহিক ছুটি বার্ষিক ছুটি করা হয়েছে ৭৬ দিন। আগে বার্ষিক ছুটির সংখ্যা ছিল ৬০ দিন।
আজ রোববার ছুটি বাড়িয়ে নতুন করে আগামী বছরের শিক্ষা পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে ডিপিই। গত ২১ ডিসেম্বর ছুটির তালিকা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই তালিকায় দেখা যায়, ২০২৪ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি ছিল ৬০ দিন।
এর আগে সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াও ৭৬ দিন ছুটি রেখে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। মাধ্যমিকের তুলনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কম থাকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষকেরা। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
আগের ও পরের ছুটির তালিকা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রথম তালিকায় মোট ছুটি ছিল ৬০ দিন। সেই ছুটি বাড়িয়ে ৭৬ দিন করা হয়েছে। পবিত্র রমজান, বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস, স্বাধীনতা দিবস, শব-ই-কদর, ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষসহ টানা ২১ দিন ছুটি ছিল প্রথম তালিকায়। সেখানে ছুটি বাড়িয়ে ২৯ দিন করা হয়েছে।
ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি সাত দিন থেকে বাড়িয়ে ১৪ দিন, দুর্গাপূজার ছুটি পাঁচ দিনের জায়গায় সাত দিন করা হয়েছে। এ ছাড়া, শীতকালীন অবকাশ একদিন বাড়িয়ে ১১ দিন করেছে অধিদপ্তর।
অন্যদিকে, ২০ জুলাইয়ের আষাঢ়ে পূর্ণিমা, ২ অক্টোবরের শুভ মহালয়ার একদিন করে দুটি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৬ দিনের ছুটি সমন্বয় করে মাধ্যমিক ও প্রাথমিকে ৭৬ দিন বাৎসরিক ছুটি রেখে তালিকা প্রকাশ করেছে অধিদপ্তর।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৫টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ কোটি ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯১ জন। আর শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৬২ হাজার ৭০৯ জন।
শিক্ষকদের সমালোচনার পর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি ১৬ দিন বাড়িয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (ডিপিই)। বর্তমানে সাপ্তাহিক ছুটি বার্ষিক ছুটি করা হয়েছে ৭৬ দিন। আগে বার্ষিক ছুটির সংখ্যা ছিল ৬০ দিন।
আজ রোববার ছুটি বাড়িয়ে নতুন করে আগামী বছরের শিক্ষা পঞ্জিকা প্রকাশ করেছে ডিপিই। গত ২১ ডিসেম্বর ছুটির তালিকা প্রকাশ করে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। ওই তালিকায় দেখা যায়, ২০২৪ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি ছিল ৬০ দিন।
এর আগে সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক ও নিম্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াও ৭৬ দিন ছুটি রেখে প্রজ্ঞাপন প্রকাশ করা হয়েছে। মাধ্যমিকের তুলনায় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কম থাকায় অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন প্রাথমিক শিক্ষকেরা। বিষয়টি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়।
আগের ও পরের ছুটির তালিকা বিশ্লেষণে দেখা গেছে, প্রথম তালিকায় মোট ছুটি ছিল ৬০ দিন। সেই ছুটি বাড়িয়ে ৭৬ দিন করা হয়েছে। পবিত্র রমজান, বঙ্গবন্ধুর জন্ম দিবস, স্বাধীনতা দিবস, শব-ই-কদর, ঈদুল ফিতর ও বাংলা নববর্ষসহ টানা ২১ দিন ছুটি ছিল প্রথম তালিকায়। সেখানে ছুটি বাড়িয়ে ২৯ দিন করা হয়েছে।
ঈদুল আজহা ও গ্রীষ্মকালীন ছুটি সাত দিন থেকে বাড়িয়ে ১৪ দিন, দুর্গাপূজার ছুটি পাঁচ দিনের জায়গায় সাত দিন করা হয়েছে। এ ছাড়া, শীতকালীন অবকাশ একদিন বাড়িয়ে ১১ দিন করেছে অধিদপ্তর।
অন্যদিকে, ২০ জুলাইয়ের আষাঢ়ে পূর্ণিমা, ২ অক্টোবরের শুভ মহালয়ার একদিন করে দুটি ছুটি বাতিল করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ১৬ দিনের ছুটি সমন্বয় করে মাধ্যমিক ও প্রাথমিকে ৭৬ দিন বাৎসরিক ছুটি রেখে তালিকা প্রকাশ করেছে অধিদপ্তর।
প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বার্ষিক প্রতিবেদনের তথ্য বলছে, বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে ৬৫ হাজার ৫৬৫টি। এগুলোতে শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২ কোটি ৫ লাখ ৪৬ হাজার ৯১ জন। আর শিক্ষক আছেন ৩ লাখ ৬২ হাজার ৭০৯ জন।
বিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে কানাডা অন্যতম একটি গন্তব্য। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকেও অনেক শিক্ষার্থী দেশটিতে পড়তে আসেন। উত্তর আমেরিকার উত্তরাংশে অবস্থিত ইউরোপের এই দেশটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে।
৩ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা ২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (বিদ্যালয়-২) রেবেকা সুলতানা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
১৮ ঘণ্টা আগে২০২৪–২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি–বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ ও মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে প্রাথমিকভাবে মোট ৫১৮ জন ভর্তিচ্ছুক প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
১৯ ঘণ্টা আগে২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে। গত বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) থেকে আবেদন শুরু হয়েছে।
১ দিন আগে