প্রতিনিধি, জাবি
নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ শিক্ষার্থীর পরিবারকে সমাজে ভিন্নমাত্রার মর্যাদায় উন্নীত করে। আবার ভর্তিযুদ্ধে ব্যর্থতা পরীক্ষার্থীর জন্য বয়ে আনে অন্য রকম গ্লানি। ভর্তি পরীক্ষায় সফলতাকেন্দ্রিক এই সামাজিক বেড়াজাল ধ্বংস করছে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য। এ ধরনের মানসিক চাপে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
গত ৮ এপ্রিল মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল পার্সপেকটিভস ইন সাইকিয়াট্রিক কেয়ার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ওপর একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করে।
`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্তা করছেন। আর ৮ শতাংশ আত্মহত্যার পরিকল্পনা এঁকেছেন এবং ২ শতাংশ আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেছেন।’
২০১৯ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ওপর প্রত্যক্ষ জরিপের ভিত্তিতে এ গবেষণা করা হয়।
গবেষণায় জানা যায়, ‘যাঁরা দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাঁদের মানসিক সমস্যাগুলো প্রকট। আত্মহত্যার প্রবণতায় অন্যদের তুলনায় দেড়গুণ ঝুঁকিতে আছেন তাঁরা। তা ছাড়া বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা বাণিজ্য বিভাগের তুলনায় মানসিকভাবে কম স্থিতিশীল।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে স্নাতকে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ মামুন, ইসমাইল হোসেন ও ফিরোজ আল মামুন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে স্নাতকে অধ্যয়নরত জান্নাতুল মাওয়া মিষ্টি এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা দলের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যা দ্বিতীয় প্রধানতম মৃত্যুর কারণ। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ আত্মহত্যা অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া, অকৃতকার্য হওয়া, সম্পর্কজনিত সমস্যা আত্মহত্যার প্রধান কারণ। শিক্ষার্থীদের মাঝে আবেগতাড়িত আত্মহত্যার হার বেশি। আত্মহত্যাগুলো দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্রণা, অর্থকষ্ট, মানসিক সমস্যার ফলে সাধারণত বেশি ঘটে।’
নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ শিক্ষার্থীর পরিবারকে সমাজে ভিন্নমাত্রার মর্যাদায় উন্নীত করে। আবার ভর্তিযুদ্ধে ব্যর্থতা পরীক্ষার্থীর জন্য বয়ে আনে অন্য রকম গ্লানি। ভর্তি পরীক্ষায় সফলতাকেন্দ্রিক এই সামাজিক বেড়াজাল ধ্বংস করছে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য। এ ধরনের মানসিক চাপে আত্মহত্যার ঝুঁকিতে রয়েছেন শিক্ষার্থীরা। সম্প্রতি এক গবেষণায় এমন তথ্য জানা যায়।
গত ৮ এপ্রিল মানসিক স্বাস্থ্যবিষয়ক আন্তর্জাতিক জার্নাল পার্সপেকটিভস ইন সাইকিয়াট্রিক কেয়ার বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের ওপর একটি গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশ করে।
`Suicidal behaviors and university entrance test‐related factors: A Bangladeshi exploratory study' শিরোনামে প্রকাশিত নিবন্ধটিতে উল্লেখ করা হয়, ‘ভর্তি পরীক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ বিষণ্নতা, ২৯ শতাংশ উদ্বেগ এবং ৪৪ শতাংশ অবসাদ ও ক্লান্তিতে ভুগছেন। এর মধ্যে ১৮ শতাংশ পরীক্ষার্থী গত এক বছরে আত্মহত্যার চিন্তা করছেন। আর ৮ শতাংশ আত্মহত্যার পরিকল্পনা এঁকেছেন এবং ২ শতাংশ আত্মহত্যার প্রচেষ্টা করেছেন।’
২০১৯ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের ওপর প্রত্যক্ষ জরিপের ভিত্তিতে এ গবেষণা করা হয়।
গবেষণায় জানা যায়, ‘যাঁরা দ্বিতীয়বারের মতো ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করছেন, তাঁদের মানসিক সমস্যাগুলো প্রকট। আত্মহত্যার প্রবণতায় অন্যদের তুলনায় দেড়গুণ ঝুঁকিতে আছেন তাঁরা। তা ছাড়া বিজ্ঞান ও কলা বিভাগের শিক্ষার্থীরা বাণিজ্য বিভাগের তুলনায় মানসিকভাবে কম স্থিতিশীল।’
জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগে স্নাতকে অধ্যয়নরত মোহাম্মদ মামুন, ইসমাইল হোসেন ও ফিরোজ আল মামুন এবং পাবনা মেডিকেল কলেজে স্নাতকে অধ্যয়নরত জান্নাতুল মাওয়া মিষ্টি এ গবেষণায় যুক্ত ছিলেন।
‘চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান দ্বারা গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা দলের তত্ত্বাবধায়ক মোহাম্মদ মামুন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার রিপোর্ট অনুযায়ী, ১৫ থেকে ২৯ বছর বয়সী তরুণ শিক্ষার্থীদের মধ্যে আত্মহত্যা দ্বিতীয় প্রধানতম মৃত্যুর কারণ। আর বাংলাদেশের ক্ষেত্রে ৬০ শতাংশ আত্মহত্যা অনূর্ধ্ব ৩০ বছরের মধ্যে। শিক্ষার্থীদের মধ্যে কাঙ্ক্ষিত ফলাফল না পাওয়া, অকৃতকার্য হওয়া, সম্পর্কজনিত সমস্যা আত্মহত্যার প্রধান কারণ। শিক্ষার্থীদের মাঝে আবেগতাড়িত আত্মহত্যার হার বেশি। আত্মহত্যাগুলো দীর্ঘমেয়াদি যন্ত্রণা, অর্থকষ্ট, মানসিক সমস্যার ফলে সাধারণত বেশি ঘটে।’
এসএসসি ও সমমানের উত্তরপত্র পুনর্নিরীক্ষণের ফল প্রকাশিত হয়েছে। আজ রোববার সকাল ১০টার দিকে ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করা হয়েছে। চলতি বছর এসএসসি পরীক্ষায় ফলাফল তুলনামূলক খারাপ করেছে শিক্ষার্থীরা। বিগত ১৬ বছরের মধ্যে পাসের হার সর্বনিম্ন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রতিদিনই আমাদের জীবনে ইতিবাচক -নেতিবাচক বিভিন্ন ঘটনা ঘটে থাকে। কিন্তু মানুষ হিসেবে আমরা প্রায়ই নেতিবাচক ঘটনাগুলোতেই বেশি মনোযোগ দিই। ভালো যে অনেক কিছুই ঘটছে, তা হয়তো টেরই পাই না। দিন শেষে আমরা ক্লান্ত, অভিযোগে ভরা, হতাশ। অথচ এ মানসিকতার বদল আনতে পারে একটি ছোট, কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ অভ্যাস...
৬ ঘণ্টা আগেইতালিতে ইউনিভার্সিটি অব মিলান ডিএসইউ স্কলারশিপ ২০২৬-এর আবেদনপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এ বৃত্তির আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন। এ বৃত্তিটি সম্পূর্ণ অর্থায়িত।
৬ ঘণ্টা আগেলক্ষ্মীপুর জেলার পশ্চিম শেখপুরা গ্রাম থেকে উঠে এসে হলি ক্রস কলেজ এবং পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা সম্পন্ন করেন। সেখান থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব ম্যাসাচুসেটস বোস্টনে পাবলিক পলিসিতে পিএইচডি গবেষণার যাত্রা। বর্তমানে ম্যাসাচুসেটস স্টেট হাউসের ব্যস্ত করিডরে লেজিসলেটিভ ইন্টার্ন হিসেবে কাজ...
৭ ঘণ্টা আগে