নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর সব ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের টিকা সম্পন্ন করে স্কুলগুলো খোলার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরাম। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরাম আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়েছে। সম্মেলনে ফোরামের পক্ষ থেকে লিখত বক্তব্য পাঠ করেন ফোরামের সভাপতি এ কে এম আশরাফুল হক।
আশরাফুল হক অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে অধিকাংশ ইংরেজি মাধ্যম স্কুল কর্তৃপক্ষ করোনা বিপর্যয় সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, মহামান্য উচ্চ আদালতের নির্দেশ অবমাননা করে, এমনকি সরকারি নির্দেশাবলির কোনো তোয়াক্কা না করে অত্যন্ত অমানবিক ও অযৌক্তিকভাবে অভিভাবকদের বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে অসামঞ্জস্যমূলক উচ্চহারের টিউশন ফি আদায়ের অপচেষ্টায় লিপ্ত আছেন, যা আমাদের সন্তানদের সাংবিধানিক ও মৌলিক মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
আশরাফুল হক বলেন, `করোনা মহামারির এই কঠিন সময়ে টিকা ছাড়া এবং স্কুলগুলোর সন্তোষজনক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রস্তুতি ছাড়া আমাদের সন্তানের স্কুলে পাঠাতে আমরা অভিভাবকেরা মানসিকভাবে প্রস্তুত নই।'
সম্মেলনে স্কুলের সংশ্লিষ্ট সবাইকে টিকা সম্পন্নসহ ছয়টি দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো— ধাপে ধাপে টিকা নিশ্চিত সাপেক্ষে স্কুলগুলোর সন্তোষজনক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রস্তুতি দেখে এবং করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্কুল খুলতে হবে। প্রথম ধাপে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় ধাপে ১২ বছরের নিচ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুল খুলতে হবে। প্লে গ্রুপ, নার্সারি ও কেজি ক্লাস আগামী বছরের জানুয়ারির আগে কোনোভাবে খোলা যাবে না। মহামারির কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় অবশ্যই স্কুলগুলোর ফি শ্রেণিভেদে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ কমাতে হবে এবং ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর যৌক্তিক টিউশন ফি নির্ধারণে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। এ সময় কোনো শিক্ষার্থীকেই স্কুল কর্তৃপক্ষ পুনঃ ভর্তি, প্রমোশন বা অনলাইন ক্লাসের বাইরে রাখতে পারবে না।
সরকারি নির্দেশাবলি মেনে ২০১৭ সালে প্রকাশিত গেজেট মোতাবেক ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোকে পরিচালনা করতে হবে। স্কুলগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় আরও কার্যকর নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে এবং স্কুলগুলোর কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য তদারককারী সংস্থা গঠন করতে হবে। স্কুলগুলোর সুষ্ঠু পরিচালনা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি স্কুল কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
দেশের ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলগুলোর সব ছাত্রছাত্রী, অভিভাবক, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের টিকা সম্পন্ন করে স্কুলগুলো খোলার দাবি জানিয়েছে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরাম। গতকাল শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের মাওলানা মোহাম্মদ আকরম খাঁ হলে বাংলাদেশ ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল প্যারেন্টস ফোরাম আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ দাবি জানানো হয়েছে। সম্মেলনে ফোরামের পক্ষ থেকে লিখত বক্তব্য পাঠ করেন ফোরামের সভাপতি এ কে এম আশরাফুল হক।
আশরাফুল হক অভিযোগ করে বলেন, বর্তমানে অধিকাংশ ইংরেজি মাধ্যম স্কুল কর্তৃপক্ষ করোনা বিপর্যয় সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে, মহামান্য উচ্চ আদালতের নির্দেশ অবমাননা করে, এমনকি সরকারি নির্দেশাবলির কোনো তোয়াক্কা না করে অত্যন্ত অমানবিক ও অযৌক্তিকভাবে অভিভাবকদের বিভিন্ন প্রকার ভয়ভীতি দেখিয়ে অসামঞ্জস্যমূলক উচ্চহারের টিউশন ফি আদায়ের অপচেষ্টায় লিপ্ত আছেন, যা আমাদের সন্তানদের সাংবিধানিক ও মৌলিক মানবাধিকারের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।
আশরাফুল হক বলেন, `করোনা মহামারির এই কঠিন সময়ে টিকা ছাড়া এবং স্কুলগুলোর সন্তোষজনক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রস্তুতি ছাড়া আমাদের সন্তানের স্কুলে পাঠাতে আমরা অভিভাবকেরা মানসিকভাবে প্রস্তুত নই।'
সম্মেলনে স্কুলের সংশ্লিষ্ট সবাইকে টিকা সম্পন্নসহ ছয়টি দাবি জানানো হয়। দাবিগুলো হলো— ধাপে ধাপে টিকা নিশ্চিত সাপেক্ষে স্কুলগুলোর সন্তোষজনক স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রস্তুতি দেখে এবং করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি বিবেচনা করে স্কুল খুলতে হবে। প্রথম ধাপে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়স পর্যন্ত এবং দ্বিতীয় ধাপে ১২ বছরের নিচ পর্যন্ত শিক্ষার্থীদের জন্য স্কুল খুলতে হবে। প্লে গ্রুপ, নার্সারি ও কেজি ক্লাস আগামী বছরের জানুয়ারির আগে কোনোভাবে খোলা যাবে না। মহামারির কারণে সৃষ্ট অর্থনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনায় অবশ্যই স্কুলগুলোর ফি শ্রেণিভেদে ৩০ থেকে ৫০ শতাংশ কমাতে হবে এবং ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোর যৌক্তিক টিউশন ফি নির্ধারণে সরকার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। এ সময় কোনো শিক্ষার্থীকেই স্কুল কর্তৃপক্ষ পুনঃ ভর্তি, প্রমোশন বা অনলাইন ক্লাসের বাইরে রাখতে পারবে না।
সরকারি নির্দেশাবলি মেনে ২০১৭ সালে প্রকাশিত গেজেট মোতাবেক ইংরেজি মাধ্যম স্কুলগুলোকে পরিচালনা করতে হবে। স্কুলগুলোর শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনায় আরও কার্যকর নীতিমালা প্রণয়ন করতে হবে এবং স্কুলগুলোর কার্যক্রম মনিটরিংয়ের জন্য তদারককারী সংস্থা গঠন করতে হবে। স্কুলগুলোর সুষ্ঠু পরিচালনা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে নির্বাচিত অভিভাবক প্রতিনিধি স্কুল কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।
গুচ্ছভুক্ত ১৯টি সাধারণ এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি (জিএসটি) বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক প্রথম বর্ষে চূড়ান্ত ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে ৩ আগস্ট। যা চলবে ৭ আগস্ট পর্যন্ত। এই সময়ের মধ্যেই নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের নিজ নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিপ্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে। আর ১১ আগস্ট থেকে সারা দেশ
২ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের ত্রিশালে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্মাণাধীন ভবনের ছাদ ধসের ঘটনা তদন্তে একটি কমিটি গঠন করেছে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। একইসঙ্গে এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন ইউজিসির পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের সদস্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তানজীমউদ্দিন খান।
৭ ঘণ্টা আগেজুলাই গণঅভ্যুত্থানের চেতনায় বৈষম্যহীন নতুন বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. এস এম এ ফায়েজ। জুলাই গণঅভ্যুত্থানের ১ম বার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষ্যে "July- beyond boundaries" শীর্ষক এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে...
৮ ঘণ্টা আগেরাজধানীর সাতটি সরকারি কলেজ নিয়ে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটি। নতুন এই ইউনিভার্সিটির নাম আগেই প্রস্তাব করেছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি)। সাত কলেজের সমন্বয়ে প্রতিষ্ঠিত হতে যাওয়া পাবলিক ইউনিভার্সিটির একটি মডেলও চূড়ান্ত করা হয়েছে। এতোদিন এসব কার্যক্রম আড়ালে চললেও ইউনিভার্সিটি
১ দিন আগে