নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ঘটনার ১০ বছর পর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজলুল করিম খান হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ২৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফয়সল আতিক বিন কাদের এ অভিযোগ গঠন করেন।
ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী এ এস এম শাহাদাত আলী অভিযোগ গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অভিযোগ গঠনের ফলে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে তারা হলেন শাহরিয়ার আসিফ রাসেল, এস এম মোয়াজ্জেম হোসেন, ওয়াসিম আহমেদ, রতন, এনামুল হক পনির, মো. সেলিম ওরফে কলা সেলিম, মো. ইমাম হোসেন শাওন, অর্পন আহমেদ জাভেদ, শফিকুল ইসলাম ওরফে জনি, মো. শাহজালাল, মো. হাবেল, কাজী মাসুদ পারভেজ, মো. আল আমীন, হাসান আবদুল বাকী, আবু বকর ছিদ্দিক ওরফে রুবেল, মো হেমায়েত হোসেন হিমু ওরফে হিমেল খান, মো. রুহুল আমিন, শফিকুল ইসলাম বাদশা, মো. দেলোয়ার হোসেন দেলু, মো. মুন্না, হাজী বাবু, মো. বিপ্লব হোসেন, নাসির শেখ ওরফে সীমান্ত, মামুন ওরফে পাঠা মামুন ও সুজন ওরফে মাস্টার সুজন।
২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম রামপুরার নিজ বাড়িতে ফজলুল করিম খান হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। পরদিন ৩০ আগস্ট তার মেয়ের জামাতা ব্যারিস্টার চৌধুরী মকিম উদ্দিন খান জাহান আলী বাদী হয়ে রামপুরা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ২০১৭ সালে ২৭ জুলাই ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর শেখ মাহবুবুর রহমান। কিন্তু গোয়েন্দা পুলিশের এ চার্জশিটের ওপর নারাজি দেন বাদী ব্যারিস্টার চৌধুরী মকিম উদ্দিন খান জাহান আলী। পরে মামলাটির অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিতে পাঠান আদালত।
সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার রতন কৃষ্ণ নাথ তদন্ত শেষে ওই ২৫ জনকে অভিযুক্ত করেন। বর্তমানে এ মামলার কোনো আসামি কারাগারে নেই। ১৩ আসামি জামিনে ও ১২ জন পলাতক আছে।
মামলার চার্জশিটে বলা হয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ফজলুল করিম অত্যন্ত স্বাধীন চেতা, সমাজসেবক ও সচেতন নাগরিক ছিলেন। সমাজের যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধ অত্যন্ত সোচ্চার ছিলেন। যে কারণে এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেন ফজলুল করিম খান। মাদক প্রতিরোধের চেষ্টা করেন।
হত্যাকাণ্ডের দেড় মাস আগে আসামি শাহরিয়ার আসিফ রাসেলকে কয়েকশ বোতল ফেনসিডিলসহ পুলিশকে ধরিয়ে দেন। এতে মাদক ব্যবসায়ী চক্রের সঙ্গে ফজলুল করিমের দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। এর জের ধরেই হত্যাকাণ্ডের আগের দিন ২০১৩ সালের ২৮ আগস্ট আসামি এস এম মোয়াজ্জেম হোসেন তপুর রামপুরা মক্কি মসজিদ গলির ভাড়া বাসায় বসে পুলিশ কর্মকর্তা ফজলুল করিমকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী পরদিন ২৯ আগস্ট আসামি এস এম মোয়াজ্জেম হোসেন তপুর নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা মিলে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেন।
ঘটনার ১০ বছর পর পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) অবসরপ্রাপ্ত অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ফজলুল করিম খান হত্যাকাণ্ডে অভিযুক্ত ২৫ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার প্রথম অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ ফয়সল আতিক বিন কাদের এ অভিযোগ গঠন করেন।
ওই আদালতের বেঞ্চ সহকারী এ এস এম শাহাদাত আলী অভিযোগ গঠনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অভিযোগ গঠনের ফলে মামলার আনুষ্ঠানিক বিচার শুরু হয়েছে।
যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে তারা হলেন শাহরিয়ার আসিফ রাসেল, এস এম মোয়াজ্জেম হোসেন, ওয়াসিম আহমেদ, রতন, এনামুল হক পনির, মো. সেলিম ওরফে কলা সেলিম, মো. ইমাম হোসেন শাওন, অর্পন আহমেদ জাভেদ, শফিকুল ইসলাম ওরফে জনি, মো. শাহজালাল, মো. হাবেল, কাজী মাসুদ পারভেজ, মো. আল আমীন, হাসান আবদুল বাকী, আবু বকর ছিদ্দিক ওরফে রুবেল, মো হেমায়েত হোসেন হিমু ওরফে হিমেল খান, মো. রুহুল আমিন, শফিকুল ইসলাম বাদশা, মো. দেলোয়ার হোসেন দেলু, মো. মুন্না, হাজী বাবু, মো. বিপ্লব হোসেন, নাসির শেখ ওরফে সীমান্ত, মামুন ওরফে পাঠা মামুন ও সুজন ওরফে মাস্টার সুজন।
২০১৩ সালের ২৯ আগস্ট রাজধানীর পশ্চিম রামপুরার নিজ বাড়িতে ফজলুল করিম খান হত্যাকাণ্ডের শিকার হন। পরদিন ৩০ আগস্ট তার মেয়ের জামাতা ব্যারিস্টার চৌধুরী মকিম উদ্দিন খান জাহান আলী বাদী হয়ে রামপুরা থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন।
তদন্ত শেষে ২০১৭ সালে ২৭ জুলাই ২৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে চার্জশিট দেন গোয়েন্দা পুলিশের ইন্সপেক্টর শেখ মাহবুবুর রহমান। কিন্তু গোয়েন্দা পুলিশের এ চার্জশিটের ওপর নারাজি দেন বাদী ব্যারিস্টার চৌধুরী মকিম উদ্দিন খান জাহান আলী। পরে মামলাটির অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিতে পাঠান আদালত।
সিআইডির সহকারী পুলিশ সুপার রতন কৃষ্ণ নাথ তদন্ত শেষে ওই ২৫ জনকে অভিযুক্ত করেন। বর্তমানে এ মামলার কোনো আসামি কারাগারে নেই। ১৩ আসামি জামিনে ও ১২ জন পলাতক আছে।
মামলার চার্জশিটে বলা হয়েছে, অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা ফজলুল করিম অত্যন্ত স্বাধীন চেতা, সমাজসেবক ও সচেতন নাগরিক ছিলেন। সমাজের যে কোনো অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধ অত্যন্ত সোচ্চার ছিলেন। যে কারণে এলাকায় মাদকের বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে উঠেন ফজলুল করিম খান। মাদক প্রতিরোধের চেষ্টা করেন।
হত্যাকাণ্ডের দেড় মাস আগে আসামি শাহরিয়ার আসিফ রাসেলকে কয়েকশ বোতল ফেনসিডিলসহ পুলিশকে ধরিয়ে দেন। এতে মাদক ব্যবসায়ী চক্রের সঙ্গে ফজলুল করিমের দ্বন্দ্বের সৃষ্টি হয়। এর জের ধরেই হত্যাকাণ্ডের আগের দিন ২০১৩ সালের ২৮ আগস্ট আসামি এস এম মোয়াজ্জেম হোসেন তপুর রামপুরা মক্কি মসজিদ গলির ভাড়া বাসায় বসে পুলিশ কর্মকর্তা ফজলুল করিমকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়।
পরিকল্পনা অনুযায়ী পরদিন ২৯ আগস্ট আসামি এস এম মোয়াজ্জেম হোসেন তপুর নেতৃত্বে অন্যান্য আসামিরা মিলে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত করেন।
চাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
২ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪পরিবারে আর্থিক স্বচ্ছলতা ফেরাতে সিঙ্গাপুরে যান দুই ভাই উজ্জ্বল মিয়া ও মো. ঝন্টু। সেখানে থাকা অবস্থায় মুঠোফোনে ভাবির সঙ্গে পরকীয়ায় জড়ান ছোট ভাই মো. ঝন্টু। পরে দেশে ফিরে ভাবিকে বিয়ে করার জন্য আপন বড় ভাই উজ্জ্বল মিয়াকে খুন করে ছোট ভাই।
০৭ নভেম্বর ২০২৪