নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছিল একটি চক্র। তারা সড়কের পাশে পার্কিং করে রাখা মোটরসাইকেলের তালা নকল চাবি দিয়ে খুলে মোটরসাইকেল নিয়ে যেত। এভাবেই চক্রের অন্যতম সদস্য খালেক গত ৮ বছরে একাই চুরি করেছেন ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল।
সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় গতকাল শুক্রবার চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা গুলশান বিভাগ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. খালেক হাওলাদার ওরফে সাগর আহম্মেদ (৪৮) ও মো. জিসান আহমেদ ওরফে সম্রাট (২২)।
খালেকের নামে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলার তথ্য পেয়েছে ডিবি। তিনি গত আট বছরে ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল ঢাকা থেকে চুরি করে চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রি করেছেন। গ্রেপ্তাররা ঢাকার বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পার্কিংয়ে থাকা মোটরসাইকেল কৌশলে মাস্টার চাবি দিয়ে খুলে নিয়ে যায়।
আজ শনিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মানুষদের গাড়ি চুরি ঠেকাতে সিসি ক্যামেরাযুক্ত স্থানে মোটরসাইকেল রাখার অনুরোধ জানান ডিবি প্রধান।
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমাদের অনুরোধ, যারা মোটরসাইকেল চালান, তারা যেন মোটরসাইকেল পার্কিংয়ের সময় একটু লোকালয় দেখে বা সিসিটিভি ক্যামেরা আছে ওই সব এলাকায় পার্কিং করেন। তাহলে মোটরসাইকেল চুরি কিছুটা রোধ করা যাবে। সিসিটিভি আছে এমন জায়গায় মোটরসাইকেল চুরি হলেও আমরা ফুটেজ দেখে পরবর্তীতে তা বের করে ফেলতে পারব। আর যারা মফস্বল এলাকা থেকে মোটরসাইকেল কেনেন, তারা কেনার আগে কাগজপত্র বিআরটিএ থেকে যাচাই করে কিনবেন।’
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ আরও বলেন, ‘অন্যথায় যারা চোরাই মোটরসাইকেল কিনবেন বা যার বাসা থেকে উদ্ধার হবে তারাও সেই চোরাই মামলার আসামি হবেন। যেসব মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে-সেগুলোর সঠিক কাগজ নিয়ে আসবেন আমরা যাচাই করে গাড়ি ফেরত দিয়ে দেব।’
রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে ঘুরে মোটরসাইকেল চুরি করে আসছিল একটি চক্র। তারা সড়কের পাশে পার্কিং করে রাখা মোটরসাইকেলের তালা নকল চাবি দিয়ে খুলে মোটরসাইকেল নিয়ে যেত। এভাবেই চক্রের অন্যতম সদস্য খালেক গত ৮ বছরে একাই চুরি করেছেন ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল।
সিসিটিভি ফুটেজ ও তথ্য প্রযুক্তি সহায়তায় গতকাল শুক্রবার চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান চালিয়ে ১৩টি চোরাই মোটরসাইকেলসহ দুজনকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা গুলশান বিভাগ। গ্রেপ্তাররা হলেন—মো. খালেক হাওলাদার ওরফে সাগর আহম্মেদ (৪৮) ও মো. জিসান আহমেদ ওরফে সম্রাট (২২)।
খালেকের নামে এ পর্যন্ত ১৫টি মামলার তথ্য পেয়েছে ডিবি। তিনি গত আট বছরে ৫০০-৭০০ মোটরসাইকেল ঢাকা থেকে চুরি করে চাঁদপুর, নোয়াখালী, মুন্সিগঞ্জ জেলার বিভিন্ন লোকের কাছে বিক্রি করেছেন। গ্রেপ্তাররা ঢাকার বিভিন্ন এলাকার রাস্তায় পার্কিংয়ে থাকা মোটরসাইকেল কৌশলে মাস্টার চাবি দিয়ে খুলে নিয়ে যায়।
আজ শনিবার দুপুরে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ।
সংবাদ সম্মেলনে সাধারণ মানুষদের গাড়ি চুরি ঠেকাতে সিসি ক্যামেরাযুক্ত স্থানে মোটরসাইকেল রাখার অনুরোধ জানান ডিবি প্রধান।
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আমাদের অনুরোধ, যারা মোটরসাইকেল চালান, তারা যেন মোটরসাইকেল পার্কিংয়ের সময় একটু লোকালয় দেখে বা সিসিটিভি ক্যামেরা আছে ওই সব এলাকায় পার্কিং করেন। তাহলে মোটরসাইকেল চুরি কিছুটা রোধ করা যাবে। সিসিটিভি আছে এমন জায়গায় মোটরসাইকেল চুরি হলেও আমরা ফুটেজ দেখে পরবর্তীতে তা বের করে ফেলতে পারব। আর যারা মফস্বল এলাকা থেকে মোটরসাইকেল কেনেন, তারা কেনার আগে কাগজপত্র বিআরটিএ থেকে যাচাই করে কিনবেন।’
মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ আরও বলেন, ‘অন্যথায় যারা চোরাই মোটরসাইকেল কিনবেন বা যার বাসা থেকে উদ্ধার হবে তারাও সেই চোরাই মামলার আসামি হবেন। যেসব মোটরসাইকেল জব্দ করা হয়েছে-সেগুলোর সঠিক কাগজ নিয়ে আসবেন আমরা যাচাই করে গাড়ি ফেরত দিয়ে দেব।’
গণহত্যার সংজ্ঞা ও বিচার নিয়ে বিশ্বব্যাপী স্বীকৃত সনদ হলো Genocide Convention বা গণহত্যা সনদ, যা ১৯৪৮ সালে জাতিসংঘ কর্তৃক গৃহীত হয়। এই সনদের আওতায় একটি জাতি, নৃগোষ্ঠী, বর্ণ বা ধর্মীয় গোষ্ঠীকে সম্পূর্ণ বা আংশিক ধ্বংস করার লক্ষ্যে সংঘটিত অপরাধকেই গণহত্যা বলা হয়। এর মধ্যে হত্যা, শারীরিক বা মানসিক ক্ষতি,
২ দিন আগেচাঁদপুর-মুন্সিগঞ্জ নৌ সীমানার মোহনপুর এলাকায় মেঘনা নদীতে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ ও গোলাগুলিতে দুই জন নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হয়েছেন আরও একজন। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে মুন্সিগঞ্জ ও চাঁদপুর মতলব উত্তর মোহনপুরের চড় আব্দুল্লাহপুর নাছিরার চরে নদীতে এ ঘটনা ঘটে।
৫ দিন আগেরাজধানীর মোহাম্মদপুরে আবারও অস্ত্রের মুখে একটি পরিবারকে জিম্মি করে ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোররাতে মোহাম্মদপুরের বছিলাসংলগ্ন লাউতলা এলাকার ৮ নম্বর সড়কের ১০ নম্বর বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী তত্ত্বাবধায়ক নাসিমা বেগম মোহাম্মদপুর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
২৮ নভেম্বর ২০২৪রাজধানীর বিমানবন্দরে শরীরে বিশেষ কৌশলে গাঁজা নিয়ে এসে পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হয়েছে তিনজন কিশোর। তাঁরা বর্তমানে কিশোর সংশোধনাগারের রয়েছে।
০৮ নভেম্বর ২০২৪