পটিয়া (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
চট্টগ্রামের পটিয়ায় মাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় ছেলে মাঈনুদ্দীন মো. মাঈনুকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মাঈনুকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পটিয়া থানায় আনা হয়। পরে বিকেল থেকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) রাশেদুল ইসলাম।
জানা গেছে, মাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মাঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে হত্যা ও গুলি উদ্ধারের ঘটনায় দুটি পৃথক মামলা করা হয়। সাতকানিয়া থেকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ কারণে র্যাব সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র আইনে মামলাটি দায়ের করেন। এ তিন মামলায় গত বুধবার পটিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিশ্বেশ্বর সিংহের আদালতে পুলিশ ১৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। শুনানি শেষে ১২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর মধ্যে পটিয়া থানার দুটি মামলায় পাঁচ দিন করে মোট ১০ দিন এবং সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র মামলায় দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
এ বিসয়ে ওসি বলেন, ‘হত্যা মামলায় মাঈনুদ্দীনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। পরবর্তীতে অবৈধ অস্ত্র রাখা এবং গুলি উদ্ধারের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাঁকে আবার পাঁচ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এরপর সাতকানিয়া থানা-পুলিশ তাঁকে অস্ত্র উদ্ধার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ আগস্ট পারিবারিক টাকা ও সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে পটিয়ার সাবেক পৌর চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির নেতা সামশুল আলম মাস্টারের ছেলে মাঈনুদ্দীন তাঁর মা জেসমিন আকতারকে গুলি করে হত্যা করেন। সেদিন প্রথম গুলিটি তাঁর বড় বোন শায়লা শারমিন নিপাকে করেছিলেন। ভাগ্যক্রমে নিপা প্রাণে বেঁচে যান। পরের গুলিটি মা জেসমিন আকতারের বাম চোখের নিচে লাগে। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি। ওই দিন রাতে নিপা তাঁর মাকে হত্যার দায়ে ছোট ভাই মাঈনুদ্দীনকে একমাত্র আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে বাড়িতে অবৈধভাবে অস্ত্র ও গুলি রাখার অভিযোগে পটিয়া থানায় অস্ত্র আইনে আরও একটি মামলা দায়ের করেন পটিয়া থানার এসআই আমিনুল ইসলাম হাজারী।
পরবর্তীতে গত ১৭ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী একটি এসি বাসে করে টিকিট না কেটে কৌশলে পালানোর সময় শাহ আমানত সেতু এলাকা থেকে মাঈনুদ্দীনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সাতকানিয়া থানার রসুলপুর এলাকার একটি গুদামঘর থেকে জেসমিন আকতারের হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। পরে র্যাবের পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র আইনে পৃথক আরও একটি মামলা দায়ের করেন।
চট্টগ্রামের পটিয়ায় মাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় ছেলে মাঈনুদ্দীন মো. মাঈনুকে রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করেছে থানা-পুলিশ। গতকাল রোববার দুপুরে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য মাঈনুকে চট্টগ্রাম কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে পটিয়া থানায় আনা হয়। পরে বিকেল থেকে জিজ্ঞাসাবাদ শুরু করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পটিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি তদন্ত) রাশেদুল ইসলাম।
জানা গেছে, মাকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মাঈনুদ্দীনের বিরুদ্ধে পৃথক তিনটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে হত্যা ও গুলি উদ্ধারের ঘটনায় দুটি পৃথক মামলা করা হয়। সাতকানিয়া থেকে হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। এ কারণে র্যাব সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র আইনে মামলাটি দায়ের করেন। এ তিন মামলায় গত বুধবার পটিয়ার সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট বিশ্বেশ্বর সিংহের আদালতে পুলিশ ১৭ দিনের রিমান্ডের আবেদন করে। শুনানি শেষে ১২ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এর মধ্যে পটিয়া থানার দুটি মামলায় পাঁচ দিন করে মোট ১০ দিন এবং সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র মামলায় দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
এ বিসয়ে ওসি বলেন, ‘হত্যা মামলায় মাঈনুদ্দীনকে পাঁচ দিনের রিমান্ডে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। জিজ্ঞাসাবাদ শেষে তাঁকে আদালতে সোপর্দ করা হবে। পরবর্তীতে অবৈধ অস্ত্র রাখা এবং গুলি উদ্ধারের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় তাঁকে আবার পাঁচ দিনের রিমান্ডে এনে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। এরপর সাতকানিয়া থানা-পুলিশ তাঁকে অস্ত্র উদ্ধার মামলায় জিজ্ঞাসাবাদ করবে।
উল্লেখ্য, গত ১৬ আগস্ট পারিবারিক টাকা ও সম্পত্তি নিয়ে বিরোধের জেরে পটিয়ার সাবেক পৌর চেয়ারম্যান ও জাতীয় পার্টির নেতা সামশুল আলম মাস্টারের ছেলে মাঈনুদ্দীন তাঁর মা জেসমিন আকতারকে গুলি করে হত্যা করেন। সেদিন প্রথম গুলিটি তাঁর বড় বোন শায়লা শারমিন নিপাকে করেছিলেন। ভাগ্যক্রমে নিপা প্রাণে বেঁচে যান। পরের গুলিটি মা জেসমিন আকতারের বাম চোখের নিচে লাগে। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যান তিনি। ওই দিন রাতে নিপা তাঁর মাকে হত্যার দায়ে ছোট ভাই মাঈনুদ্দীনকে একমাত্র আসামি করে পটিয়া থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে বাড়িতে অবৈধভাবে অস্ত্র ও গুলি রাখার অভিযোগে পটিয়া থানায় অস্ত্র আইনে আরও একটি মামলা দায়ের করেন পটিয়া থানার এসআই আমিনুল ইসলাম হাজারী।
পরবর্তীতে গত ১৭ আগস্ট বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে চট্টগ্রাম থেকে ঢাকাগামী একটি এসি বাসে করে টিকিট না কেটে কৌশলে পালানোর সময় শাহ আমানত সেতু এলাকা থেকে মাঈনুদ্দীনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁর দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে সাতকানিয়া থানার রসুলপুর এলাকার একটি গুদামঘর থেকে জেসমিন আকতারের হত্যায় ব্যবহৃত অস্ত্রটি উদ্ধার করা হয়েছে। পরে র্যাবের পরিদর্শক জহিরুল ইসলাম বাদী হয়ে সাতকানিয়া থানায় অস্ত্র আইনে পৃথক আরও একটি মামলা দায়ের করেন।
রাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষ সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (এসিএমএম) ওয়াহিদুজ্জামান এই আদেশ দেন।
৫ দিন আগে১৯৭১ সালের যুদ্ধাপরাধের মামলায় জামায়াত নেতা আজহারুল ইসলামের খালাসের রায় নিয়ে সাংবাদিক ও মানবাধিকার আইন বিশেষজ্ঞ ডেভিড বার্গম্যান আইসিটির প্রধান প্রসিকিউটর তাজুল ইসলামের ভূমিকাকে স্বার্থের সংঘাত হিসেবে দেখছেন। অতীতে তিনি যাঁদের আইনি সহায়তা দিয়েছেন, তাঁদের মামলায় তাঁর দলের সদস্যদের রাষ্ট্রপক্ষের
৭ দিন আগেময়মনসিংহের সেলিম হোসেনকে জীবিত থাকা সত্ত্বেও ‘হত্যাকাণ্ডের শিকার’ দেখিয়ে ভাইয়ের করা মামলায় শেখ হাসিনাসহ ৪১ জনকে আসামি করা হয়। মূল ঘটনা জমিসংক্রান্ত পারিবারিক বিরোধ ও পুলিশের চরম গাফিলতির নিদর্শন।
৮ দিন আগেরাজধানীর হাতিরঝিল থানায় করা অস্ত্র আইনের মামলায় শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ওরফে মো. ফতেহ আলীকে আট দিন, আরেক শীর্ষস্থানীয় সন্ত্রাসী মোল্লা মাসুদ ওরফে আবু রাসেল মাসুদসহ তিনজনকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
১১ দিন আগে