আজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে একের পর এক শুল্ক আরোপ করে বিশ্ব অর্থনীতি অস্থির করে তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার তাঁর ঘোষিত নতুন শুল্ক দেখে বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্প হতভম্ব অবস্থায় পড়ে যায়। গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক আকৃতির শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। পোশাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর ওপর এবার শুল্ক খড়্গ নামিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যার আঘাতে ইতিমধ্যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে নাইকি, এলভিএমএইচ, টেপেস্ট্রির মতো বড় বড় ব্র্যান্ডগুলো।
গত বুধবার হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেন থেকে ট্রাম্প ঘোষণা দেন, সব আমদানি পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে। প্রায় ২৪টি দেশে উচ্চ শুল্ক ধার্য করা হয়েছে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। এসব দেশের মধ্যে অনেকগুলো ফ্যাশন শিল্পের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। এই শুল্ক ঘোষণার দিন মধ্যরাত থেকেই কার্যকর হবে বলে জানান ট্রাম্প।
নতুন শুল্ক ঘোষণার সময়, ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের জন্য নির্ধারিত শুল্ক হার লেখা একটি বড় তালিকা দেখান। তিনি বলেন, এই শুল্ক হার ওই দেশগুলোর দ্বারা যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আরোপিত শুল্ক ও অশুল্ক বাধার প্রায় অর্ধেক।
অনেক বিশ্লেষক আশা করেছিল যে শুল্ক হার কিছুটা কম হবে, কিন্তু বাস্তবে এটি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা বিদেশি বাজার উন্মুক্ত করব এবং বাণিজ্য বাধা দূর করব। এতে দেশে আরও উৎপাদন বাড়বে, প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং ভোক্তাদের জন্য দাম কমবে। এটি হবে আমেরিকার সোনালি যুগ। আমেরিকা আবার ফিরবে, খুব শক্তিশালীভাবে ফিরে আসবে।’
ট্রাম্পের দেওয়া শুল্ক তালিকায় দেখা যায়, ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৪৬ শতাংশ শুল্ক বসতে যাচ্ছে। কম্বোডিয়ার জন্য শুল্ক হবে ৪৯ শতাংশ এবং বাংলাদেশের জন্য ৩৭ শতাংশ। চীনের ওপর নতুন ৩৪ শতাংশ শুল্ক যোগ করা হয়েছে, যা আগের শুল্কসহ মোট ৫৪ শতাংশ হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে।
এ শুল্ক আরোপ নিয়ে ইউনাইটেড স্টেটস ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতিতে জানায়, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তে আমরা খুবই হতাশ। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতাদের ওপর বড় প্রভাব ফেলবে।’
তাদের এই বিবৃতির সত্যতা দেখা যায় শেয়ার বাজার সূচকে। নতুন শুল্ক ফ্যাশন কোম্পানির শেয়ার বাজারে বেশ বড় আকারের ধাক্কা দিয়েছে। লুলুলেমন ব্র্যান্ডের শেয়ার ১০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছে। নাইকি ও রালফ লরেন-এর শেয়ার ৭ শতাংশ এবং টেপেস্ট্রি, ক্যাপ্রি ও পিভিএইচ কর্পোরেশনের শেয়ার প্রায় ৫ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ ফিউচার সূচকও প্রায় ৪ শতাংশ কমে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের অন্যতম বড় পোশাক ও জুতা বাজার। এই দেশটি মার্কিন ও আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নতুন শুল্কের ফলে খরচ বেড়ে যাবে এবং অনেক ফ্যাশন ব্যবসায়ীদের জন্য বিপর্যয় তৈরি হবে। যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া প্রায় সব ফ্যাশন পণ্য নতুন শুল্কের আওতায় আসবে। কারণ, দেশটি ৯৮ শতাংশের বেশি পোশাক এবং প্রায় ৯৯ শতাংশ জুতা আমদানি করে।

এর আগে ট্রাম্প শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পর, ওয়ালমার্টের মতো কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে সরবরাহকারীদের সঙ্গে আলোচনার পরিকল্পনা করেছিল এবং তাদের খরচ কমানোর জন্য অনুরোধ করেছিল। তবে, অনেক কারখানাই কম লাভের ওপর চলে, তাই দাম কমানোর চাপ তাদের জন্য আরও কঠিন হয়ে উঠবে।
তবে নতুন এই শুল্কের ধাক্কা পুরো ফ্যাশন সাপ্লাই চেইনে ছড়িয়ে পড়তে পারে। টেক্সটাইল নির্মাতা ও কৃষকেরাও কম দামে বিক্রির উপায় খুঁজবে, যাতে খরচ বাঁচানো যায়।
অনেক ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতাদের এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে—তারা এই বাড়তি খরচ নিজেরা বহন করবে, নাকি তা ক্রেতাদের ওপর চাপিয়ে দেবে? যেখানে অনেক ভোক্তা ইতিমধ্যেই মূল্যস্ফীতির কারণে সতর্কভাবে খরচ করছে, তাই দাম আরও বাড়লে তাদের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে।
নতুন শুল্ক ঘোষণার আগেই, এই পরিকল্পনা কীভাবে কার্যকর হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। এই অনিশ্চয়তার কারণে মার্চ মাসে মার্কিন ভোক্তাদের আস্থা কমে গিয়ে মহামারির পর সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছিল।
ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশনের সরকারি সম্পর্ক বিষয়ক নির্বাহী সহ-সভাপতি ডেভিড ফ্রেঞ্চ বলেন, ‘অতিরিক্ত শুল্ক মানে আরও দুশ্চিন্তা এবং অনিশ্চয়তা—মার্কিন ব্যবসা ও ভোক্তাদের জন্য এটি কোনো ভালো খবর নয়।’
নতুন শুল্ক বিভিন্ন ফ্যাশন ব্যবসায় প্রভাব ফেলবে, তবে কিছু খাত বিশেষভাবে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিলাসবহুল পণ্যের বাজারের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ছিল সবচেয়ে স্থিতিশীল, বিশেষ করে যখন বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। কিন্তু বেশিরভাগ বিলাসবহুল ব্র্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে তাদের পণ্য তৈরি করে না। ফলে, তারা নতুন শুল্কের কারণে অতিরিক্ত খরচ বহন করতে বাধ্য হবে।
গত কয়েক বছরে এই ব্র্যান্ডগুলো ইতিমধ্যেই দাম বাড়িয়েছে। এখন নতুন শুল্কের ফলে তাদের ব্যয় আরও বাড়বে। এলভিএমএইচ ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের তৃতীয় কারখানা চালু করেছিল। আরবিসি ক্যাপিটাল মার্কেটসের বিশ্লেষক পিরাল দধানিয়া এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলেন, এই কারখানাগুলো যুক্তরাষ্ট্রে এলভিএমএইচ-এর মোট উৎপাদনের প্রায় ৫০ শতাংশ সরবরাহ করে।
ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার আগে, দধানিয়া অনুমান করেছিলেন, ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ বিলাসবহুল ব্র্যান্ডগুলোর নিট আয় কমিয়ে দেবে। তবে, সেই অনুমানে ৩১ শতাংশের মতো উচ্চ হারের শুল্ক আরোপে কী হতে পারে তা ভাবা হয়নি।
যদিও উচ্চ মূল্যের পণ্য এবং অর্থনৈতিক অবস্থা ধনী ক্রেতাদের ব্যয় কমাতে বাধ্য নাও করতে পারে, তবে যারা মাঝেমধ্যে বিলাসবহুল পণ্য কেনে তাদের আরও সংযত হতে হবে। গত কয়েক বছরে দামের বৃদ্ধি এই গ্রাহকদের মধ্যে বিলাসবহুল পণ্যের চাহিদা কমিয়েছে, আর নতুন শুল্কের ফলে সেই প্রবণতা আরও বাড়তে পারে।
স্পোর্টস ব্র্যান্ডগুলোও এই শুল্কের প্রভাবের মুখে পড়বে। অনেক কোম্পানি চীন থেকে উৎপাদন সরিয়ে নিয়েছিল, কারণ ট্রাম্পের প্রথম দফার শুল্ক চীনের ওপর পড়েছিল। কিন্তু তারা ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো দেশে স্থানান্তর করেছিল, যেখানে এখন নতুন শুল্ক বসানো হয়েছে। ফলে, তাদের ব্যয় আবার বেড়ে যাবে।
উদাহরণ হিসেবে, নাইকি ২০২৪ সালে তাদের ৫০ শতাংশ জুতা ভিয়েতনামে তৈরি করেছিল, আর সুইস স্পোর্টস ব্র্যান্ড অন সেখানে ৯০ শতাংশ উৎপাদন করেছিল। এখন এই কোম্পানিগুলো নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। তবে, সব ফ্যাশন ব্যবসাই কোনো না কোনোভাবে এই শুল্কের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে একের পর এক শুল্ক আরোপ করে বিশ্ব অর্থনীতি অস্থির করে তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার তাঁর ঘোষিত নতুন শুল্ক দেখে বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্প হতভম্ব অবস্থায় পড়ে যায়। গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক আকৃতির শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। পোশাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর ওপর এবার শুল্ক খড়্গ নামিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। যার আঘাতে ইতিমধ্যে ক্ষতির সম্মুখীন হয়ে পড়েছে নাইকি, এলভিএমএইচ, টেপেস্ট্রির মতো বড় বড় ব্র্যান্ডগুলো।
গত বুধবার হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেন থেকে ট্রাম্প ঘোষণা দেন, সব আমদানি পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ শুল্ক বসানো হবে। প্রায় ২৪টি দেশে উচ্চ শুল্ক ধার্য করা হয়েছে যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি রয়েছে। এসব দেশের মধ্যে অনেকগুলো ফ্যাশন শিল্পের প্রধান উৎপাদন কেন্দ্র। এই শুল্ক ঘোষণার দিন মধ্যরাত থেকেই কার্যকর হবে বলে জানান ট্রাম্প।
নতুন শুল্ক ঘোষণার সময়, ট্রাম্প বিভিন্ন দেশের জন্য নির্ধারিত শুল্ক হার লেখা একটি বড় তালিকা দেখান। তিনি বলেন, এই শুল্ক হার ওই দেশগুলোর দ্বারা যুক্তরাষ্ট্রের ওপর আরোপিত শুল্ক ও অশুল্ক বাধার প্রায় অর্ধেক।
অনেক বিশ্লেষক আশা করেছিল যে শুল্ক হার কিছুটা কম হবে, কিন্তু বাস্তবে এটি প্রত্যাশার চেয়ে বেশি হয়েছে। ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা বিদেশি বাজার উন্মুক্ত করব এবং বাণিজ্য বাধা দূর করব। এতে দেশে আরও উৎপাদন বাড়বে, প্রতিযোগিতা বাড়বে এবং ভোক্তাদের জন্য দাম কমবে। এটি হবে আমেরিকার সোনালি যুগ। আমেরিকা আবার ফিরবে, খুব শক্তিশালীভাবে ফিরে আসবে।’
ট্রাম্পের দেওয়া শুল্ক তালিকায় দেখা যায়, ভিয়েতনাম থেকে আমদানি করা পণ্যের ওপর ৪৬ শতাংশ শুল্ক বসতে যাচ্ছে। কম্বোডিয়ার জন্য শুল্ক হবে ৪৯ শতাংশ এবং বাংলাদেশের জন্য ৩৭ শতাংশ। চীনের ওপর নতুন ৩৪ শতাংশ শুল্ক যোগ করা হয়েছে, যা আগের শুল্কসহ মোট ৫৪ শতাংশ হবে। ইউরোপীয় ইউনিয়নের ওপর ২০ শতাংশ শুল্ক বসানো হয়েছে।
এ শুল্ক আরোপ নিয়ে ইউনাইটেড স্টেটস ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি অ্যাসোসিয়েশন এক বিবৃতিতে জানায়, ‘ট্রাম্প প্রশাসনের এই সিদ্ধান্তে আমরা খুবই হতাশ। এই সিদ্ধান্ত মার্কিন ফ্যাশন ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতাদের ওপর বড় প্রভাব ফেলবে।’
তাদের এই বিবৃতির সত্যতা দেখা যায় শেয়ার বাজার সূচকে। নতুন শুল্ক ফ্যাশন কোম্পানির শেয়ার বাজারে বেশ বড় আকারের ধাক্কা দিয়েছে। লুলুলেমন ব্র্যান্ডের শেয়ার ১০ শতাংশের বেশি কমে গিয়েছে। নাইকি ও রালফ লরেন-এর শেয়ার ৭ শতাংশ এবং টেপেস্ট্রি, ক্যাপ্রি ও পিভিএইচ কর্পোরেশনের শেয়ার প্রায় ৫ শতাংশ কমেছে। অন্যদিকে এসঅ্যান্ডপি ৫০০ ফিউচার সূচকও প্রায় ৪ শতাংশ কমে গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বিশ্বের অন্যতম বড় পোশাক ও জুতা বাজার। এই দেশটি মার্কিন ও আন্তর্জাতিক কোম্পানিগুলোর জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। নতুন শুল্কের ফলে খরচ বেড়ে যাবে এবং অনেক ফ্যাশন ব্যবসায়ীদের জন্য বিপর্যয় তৈরি হবে। যুক্তরাষ্ট্রে বিক্রি হওয়া প্রায় সব ফ্যাশন পণ্য নতুন শুল্কের আওতায় আসবে। কারণ, দেশটি ৯৮ শতাংশের বেশি পোশাক এবং প্রায় ৯৯ শতাংশ জুতা আমদানি করে।

এর আগে ট্রাম্প শুল্ক বাড়ানোর ঘোষণা দেওয়ার পর, ওয়ালমার্টের মতো কোম্পানিগুলো ইতিমধ্যে সরবরাহকারীদের সঙ্গে আলোচনার পরিকল্পনা করেছিল এবং তাদের খরচ কমানোর জন্য অনুরোধ করেছিল। তবে, অনেক কারখানাই কম লাভের ওপর চলে, তাই দাম কমানোর চাপ তাদের জন্য আরও কঠিন হয়ে উঠবে।
তবে নতুন এই শুল্কের ধাক্কা পুরো ফ্যাশন সাপ্লাই চেইনে ছড়িয়ে পড়তে পারে। টেক্সটাইল নির্মাতা ও কৃষকেরাও কম দামে বিক্রির উপায় খুঁজবে, যাতে খরচ বাঁচানো যায়।
অনেক ব্র্যান্ড ও খুচরা বিক্রেতাদের এখন সিদ্ধান্ত নিতে হবে—তারা এই বাড়তি খরচ নিজেরা বহন করবে, নাকি তা ক্রেতাদের ওপর চাপিয়ে দেবে? যেখানে অনেক ভোক্তা ইতিমধ্যেই মূল্যস্ফীতির কারণে সতর্কভাবে খরচ করছে, তাই দাম আরও বাড়লে তাদের ওপর বাড়তি চাপ পড়বে।
নতুন শুল্ক ঘোষণার আগেই, এই পরিকল্পনা কীভাবে কার্যকর হবে তা নিয়ে অনিশ্চয়তা ছিল। এই অনিশ্চয়তার কারণে মার্চ মাসে মার্কিন ভোক্তাদের আস্থা কমে গিয়ে মহামারির পর সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছিল।
ন্যাশনাল রিটেইল ফেডারেশনের সরকারি সম্পর্ক বিষয়ক নির্বাহী সহ-সভাপতি ডেভিড ফ্রেঞ্চ বলেন, ‘অতিরিক্ত শুল্ক মানে আরও দুশ্চিন্তা এবং অনিশ্চয়তা—মার্কিন ব্যবসা ও ভোক্তাদের জন্য এটি কোনো ভালো খবর নয়।’
নতুন শুল্ক বিভিন্ন ফ্যাশন ব্যবসায় প্রভাব ফেলবে, তবে কিছু খাত বিশেষভাবে ঝুঁকির মধ্যে রয়েছে। বিলাসবহুল পণ্যের বাজারের জন্য যুক্তরাষ্ট্র ছিল সবচেয়ে স্থিতিশীল, বিশেষ করে যখন বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা চলছে। কিন্তু বেশিরভাগ বিলাসবহুল ব্র্যান্ড যুক্তরাষ্ট্রের ভেতরে তাদের পণ্য তৈরি করে না। ফলে, তারা নতুন শুল্কের কারণে অতিরিক্ত খরচ বহন করতে বাধ্য হবে।
গত কয়েক বছরে এই ব্র্যান্ডগুলো ইতিমধ্যেই দাম বাড়িয়েছে। এখন নতুন শুল্কের ফলে তাদের ব্যয় আরও বাড়বে। এলভিএমএইচ ২০১৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে তাদের তৃতীয় কারখানা চালু করেছিল। আরবিসি ক্যাপিটাল মার্কেটসের বিশ্লেষক পিরাল দধানিয়া এক গবেষণা প্রতিবেদনে বলেন, এই কারখানাগুলো যুক্তরাষ্ট্রে এলভিএমএইচ-এর মোট উৎপাদনের প্রায় ৫০ শতাংশ সরবরাহ করে।
ট্রাম্পের এই শুল্ক ঘোষণার আগে, দধানিয়া অনুমান করেছিলেন, ২০ শতাংশ শুল্ক আরোপ বিলাসবহুল ব্র্যান্ডগুলোর নিট আয় কমিয়ে দেবে। তবে, সেই অনুমানে ৩১ শতাংশের মতো উচ্চ হারের শুল্ক আরোপে কী হতে পারে তা ভাবা হয়নি।
যদিও উচ্চ মূল্যের পণ্য এবং অর্থনৈতিক অবস্থা ধনী ক্রেতাদের ব্যয় কমাতে বাধ্য নাও করতে পারে, তবে যারা মাঝেমধ্যে বিলাসবহুল পণ্য কেনে তাদের আরও সংযত হতে হবে। গত কয়েক বছরে দামের বৃদ্ধি এই গ্রাহকদের মধ্যে বিলাসবহুল পণ্যের চাহিদা কমিয়েছে, আর নতুন শুল্কের ফলে সেই প্রবণতা আরও বাড়তে পারে।
স্পোর্টস ব্র্যান্ডগুলোও এই শুল্কের প্রভাবের মুখে পড়বে। অনেক কোম্পানি চীন থেকে উৎপাদন সরিয়ে নিয়েছিল, কারণ ট্রাম্পের প্রথম দফার শুল্ক চীনের ওপর পড়েছিল। কিন্তু তারা ভিয়েতনাম ও কম্বোডিয়ার মতো দেশে স্থানান্তর করেছিল, যেখানে এখন নতুন শুল্ক বসানো হয়েছে। ফলে, তাদের ব্যয় আবার বেড়ে যাবে।
উদাহরণ হিসেবে, নাইকি ২০২৪ সালে তাদের ৫০ শতাংশ জুতা ভিয়েতনামে তৈরি করেছিল, আর সুইস স্পোর্টস ব্র্যান্ড অন সেখানে ৯০ শতাংশ উৎপাদন করেছিল। এখন এই কোম্পানিগুলো নতুন চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বে। তবে, সব ফ্যাশন ব্যবসাই কোনো না কোনোভাবে এই শুল্কের দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হবে।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার (পাকা সোনা) দাম বাড়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই দাম বাড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৬ ডিসেম্বর) থেকে নতুন দাম কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস)।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) বাজুস স্ট্যান্ডিং কমিটি অন প্রাইসিং অ্যান্ড প্রাইস মনিটরিং কমিটি বৈঠক করে এই দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। পরে কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে ১৪ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ৩ হাজার ৪৪২ টাকা এবং ১২ ডিসেম্বর ভালো মানের প্রতি ভরি সোনার দাম বাড়ানো হয় ১ হাজার ৫০ টাকা। এই দাম বাড়ানোর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে এখন আবার দাম বাড়ানো হলো।
এখন সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৪৭০ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা। ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ৪১১ টাকা বাড়িয়ে ২ লাখ ৭ হাজার ২১১ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।
এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনায় ১ হাজার ২৪৮ টাকা বাড়িয়ে নতুন দাম ১ লাখ ৭৭ হাজার ৬৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি সোনায় ১ হাজার ৬৩ টাকা বাড়িয়ে দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ৪৭ হাজার ৯০০ টাকা।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে একের পর এক শুল্ক আরোপ করে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থির করে তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার তাঁর ঘোষিত নতুন শুল্ক দেখে বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্প হতভম্ব অবস্থায় পড়ে যায়। গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক আকৃতির শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। পোশাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর ওপর এবার
০৪ এপ্রিল ২০২৫
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল (SMILE) প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক ডিভাইস বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ধরে আর্থিক সীমাবদ্ধতার কারণে পুনর্বাসন ও চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত থাকা এই উপকারভোগীরা কৃত্রিম অঙ্গ পেয়ে নতুন জীবন ফিরে পেলেন। জালালাবাদ ডিজেবল্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টার অ্যান্ড হাসপাতালের (জেডিআরসিএইচ) সহযোগিতায় এই উদ্যোগ পরিচালিত হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সমন্বয় ও মনিটরিং উইংয়ের সচিব মো. আবদুল মান্নান। বিশেষ অতিথি ছিলেন শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার, করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির, সোশ্যাল ইনভেস্টমেন্ট প্রধান এ কে এম আরিফ আক্তার, সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন এবং জেডিআরসিএইচ বোর্ড অব ট্রাস্টিজের চেয়ারম্যান রোটারিয়ান পিপি ইঞ্জিনিয়ার শোয়াইব আহমেদ মতিন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো. আবদুল মান্নান বলেন, ‘কৃত্রিম অঙ্গ সহায়তা শুধু চিকিৎসা নয়, এটি প্রতিবন্ধী মানুষের জীবনযাত্রায় মৌলিক পরিবর্তন আনে। শেভরন বাংলাদেশ, সুইসকন্টাক্ট ও জেডিআরসিএইচের যৌথ উদ্যোগ চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে এনে উপকারভোগীদের জীবনে নতুন আশার দ্বার খুলে দিয়েছে।’
শেভরন বাংলাদেশের ম্যানেজিং ডিরেক্টর ও প্রেসিডেন্ট এরিক এম ওয়াকার বলেন, ‘বিশ্বের প্রায় ৮০ শতাংশ মানুষ এ ধরনের বিশেষায়িত পুনর্বাসন সেবার পর্যাপ্ত সুযোগ পায় না। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ব্যক্তিকেন্দ্রিক সেবা পৌঁছে দিতে পারা আমাদের জন্য গর্বের। উপকারভোগীদের প্রতিটি অগ্রযাত্রাই একটি সম্ভাবনাময় ভবিষ্যতের দিকে দৃঢ় পদক্ষেপ।’
সুইসকন্টাক্টের কান্ট্রি ডিরেক্টর হেলাল হোসেন বলেন, ‘এই প্রকল্প কেবল চলাচল সক্ষমতা ফিরিয়ে দেয়নি; এটি উপকারভোগীদের কর্মজীবনে ফেরা, শিক্ষা চালিয়ে যাওয়া এবং সামাজিক ও অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ সৃষ্টি করেছে—যা সমাজে অন্তর্ভুক্তি আরও সুদৃঢ় করেছে।’
করপোরেট অ্যাফেয়ার্স পরিচালক মুহাম্মদ ইমরুল কবির বলেন, ‘শেভরন তিন দশকের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশের বিশ্বস্ত জ্বালানি অংশীদার। আমাদের অঙ্গীকার কেবল জ্বালানি সরবরাহেই সীমাবদ্ধ নয়। এসএমআইএল প্রকল্পের মতো উদ্যোগের মাধ্যমে আমরা চলাচল সক্ষমতা ও মানবিক মর্যাদা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। বাংলাদেশে আমাদের সামাজিক বিনিয়োগ কার্যক্রম জাতিসংঘ ঘোষিত ১৭টি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যের মধ্যে ৯টির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ।’
অনুষ্ঠানে উপকারভোগীরা তাঁদের অভিজ্ঞতা তুলে ধরে বলেন, কৃত্রিম অঙ্গ পাওয়ার ফলে তাঁরা আবার স্বাভাবিক চলাচল, আত্মনির্ভরতা ও আত্মবিশ্বাস ফিরে পেয়েছেন। এই ইতিবাচক পরিবর্তনের প্রভাব পরিবার ও সমাজেও ছড়িয়ে পড়ছে।
গৃহস্থালি আয় স্থিতিশীল হওয়া ও আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধির ফলে এর ইতিবাচক প্রভাব পরিবার ও সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে—যা কমিউনিটির স্থিতিশীলতা ও সামাজিক-অর্থনৈতিক উন্নয়নকে ত্বরান্বিত করছে। এ সাফল্যের ধারাবাহিকতায় শেভরন বাংলাদেশ ও সুইসকন্টাক্ট এসএমআইএল প্রকল্পের মাধ্যমে টেকসই ও প্রভাবশালী উন্নয়ন উদ্যোগ বাস্তবায়নে কাজ করে যাচ্ছে। যৌথ প্রচেষ্টার মাধ্যমে তারা অর্থোটিক ও প্রোস্থেটিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন মানুষের জীবনমান উন্নয়নে বাস্তব ও পরিমাপযোগ্য পরিবর্তন নিশ্চিত করছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে একের পর এক শুল্ক আরোপ করে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থির করে তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার তাঁর ঘোষিত নতুন শুল্ক দেখে বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্প হতভম্ব অবস্থায় পড়ে যায়। গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক আকৃতির শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। পোশাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর ওপর এবার
০৪ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে। ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ দশমিক ২৯ থেকে ১২২ দশমিক ৩০ টাকা আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ দশমিক ৩০ টাকা।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
এর আগে, ১১ ডিসেম্বর ১৬টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৫ কোটি ডলার (১৪৯ মিলিয়ন) কেনা হয়েছিল। এ সময় প্রতি ডলারের বিনিময়হার ছিল ১২২ টাকা ২৫ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। আর কাট-অফ রেট ছিল ১২২ টাকা ৯ পয়সা। চলতি ২০২৫-২৬ অর্থবছরে এখন পর্যন্ত নিলামপদ্ধতিতে মোট ২৮০ কোটি ৪৫ লাখ ডলার (২.৮০ বিলিয়ন) সংগ্রহ করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র জানান, আজ ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার কেনা হয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে একের পর এক শুল্ক আরোপ করে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থির করে তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার তাঁর ঘোষিত নতুন শুল্ক দেখে বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্প হতভম্ব অবস্থায় পড়ে যায়। গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক আকৃতির শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। পোশাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর ওপর এবার
০৪ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
৭ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

বাজার সহনীয় করতে পেঁয়াজের আমদানি আরও বাড়িয়েছে সরকার। আজ সোমবার থেকে দৈনিক ১৭ হাজার ২৫০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হচ্ছে; যা আগে ছিল ৬ হাজার টন করে।
আজ এক বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
জানা যায়, চলতি মাসের শুরু থেকে হঠাৎ পেঁয়াজের দাম বাড়তে থাকে। তিন দিনের ব্যবধানে ১২০ টাকার পেঁয়াজের দাম বেড়ে ১৫০ টাকা পর্যন্ত ওঠে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ৭ ডিসেম্বর থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া শুরু করে কৃষি মন্ত্রণালয়। শুরুতে প্রতিদিন ৫০ জন আমদানিকারককে ৩০ টন করে মোট ১ হাজার ৫০০ টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়। দীর্ঘ তিন মাস পর এই অনুমোদন দেওয়া হয়।
তবে এরপরও বাজারে দাম না কমলে আমদানির অনুমতির পরিমাণ বাড়ানো হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমদানি আরও বাড়ানো হয়। ১৩ ডিসেম্বর থেকে প্রতিদিন ২০০ জনকে ৩০ টন করে ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দেওয়া হয়, যা আজ থেকে আরও বাড়িয়ে ১৭ হাজার ২৫০ টন করা হয়।
কৃষি মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে আজ বলা হয়, পেঁয়াজের বাজার সহনীয় রাখতে ১৫ ও ১৬ ডিসেম্বর দুই দিনের জন্য প্রতিদিন ৫৭৫টি করে আইপি (আমদানি অনুমতি) ইস্যু করা হবে। প্রতিটি আইপিতে আগের ন্যায় সর্বোচ্চ ৩০ টন পেঁয়াজের অনুমোদন দেওয়া হবে। আবেদনের বিষয় আগের ন্যায় বলবৎ থাকবে। অর্থাৎ গত ১ আগস্ট থেকে যেসব আমদানিকারক আমদানি অনুমতির জন্য আবেদন করেছেন, তাঁরাই কেবল এই দুই দিন আবেদন পুনরায় দাখিল করতে পারবেন। একজন আমদানিকারক একবারের জন্য আবেদনের সুযোগ পাবেন।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ উইংয়ের অতিরিক্ত উপপরিচালক (আমদানি) বনি আমিন খান বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের নির্দেশের পর আজ আমরা ৫৭৫ জনকে আমদানির অনুমোদন দিয়েছি। অনুমোদন নিয়ে এ দিন আমদানিকারকেরা ঋণপত্র খুলতে পেরেছেন। যদিও দুই দিনের কথা বলা হয়েছে, তবে সরকার প্রয়োজন মনে করলে সময় আরও বাড়বে। এর আগে গত শনিবার থেকে প্রতিদিন ৬ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমোদন দিয়ে আসছিলাম আমরা।’
দেশে সাধারণত প্রতিবেশী দেশ ভারত থেকে পেঁয়াজ আমদানি করেন ব্যবসায়ীরা। সে হিসাবে যেদিন ঋণপত্র খোলেন, সেদিনই আমদানি করতে পারেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে একের পর এক শুল্ক আরোপ করে বিশ্ব অর্থনীতিতে অস্থির করে তুলেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত বুধবার তাঁর ঘোষিত নতুন শুল্ক দেখে বৈশ্বিক ফ্যাশন শিল্প হতভম্ব অবস্থায় পড়ে যায়। গত এক শতকের মধ্যে সবচেয়ে বড় ও ব্যাপক আকৃতির শুল্ক আরোপ করেছেন ট্রাম্প। পোশাক উৎপাদনকারী দেশগুলোর ওপর এবার
০৪ এপ্রিল ২০২৫
দেশের বাজারে সোনার দাম আরও বাড়ানো হয়েছে। সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১ দশমিক ৬৬৪ গ্রাম) সোনার দাম বাড়ানো হয়েছে ১ হাজার ৪৭০ টাকা। এতে এক ভরি সোনার দাম ২ লাখ ১৭ হাজার ৬৭ টাকা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে
শেভরন বাংলাদেশের সহায়তায় বাস্তবায়িত এসএমআইএল প্রকল্পের আওতায় ‘রিস্টোরিং মোবিলিটি: আর্টিফিশিয়াল লিম্ব সাপোর্ট’ উদ্যোগের সমাপনী অনুষ্ঠান সম্প্রতি গ্র্যান্ড সিলেটে অনুষ্ঠিত হয়েছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সিলেট ও নবীগঞ্জ উপজেলার ৬০ শারীরিক প্রতিবন্ধী উপকারভোগীর মধ্যে কৃত্রিম অঙ্গ (প্রোস্থেটিক) ও অর্থোটিক...
৬ ঘণ্টা আগে
দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজার স্থিতিশীল রাখতে এবং রেমিট্যান্স ও রপ্তানি আয়ের প্রবাহ নিশ্চিত করতে বাংলাদেশ ব্যাংক ব্যাংকগুলো থেকে অতিরিক্ত ডলার ক্রয় করেছে। আজ সোমবার ১৩টি ব্যাংক থেকে প্রায় ১৪ কোটি ১৫ লাখ মার্কিন ডলার (১৪১.৫ মিলিয়ন) কেনা হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে