আন্তর্জাতিক বাজারে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো কমেছে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত তুলার দাম। চাহিদার অনিশ্চয়তা এবং ফসলের বাজে অবস্থার কারণে এই দামের পতন হয়েছে। বাহ্যিক কারণ হিসেবে, জ্বালানি তেলের দামের নিম্নমুখী অবস্থাও তুলার দাম কমানোর ওপর প্রভাব ফেলেছে।
ফাইবার টু ফ্যাশন নামের একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অবস্থার পরও ডলারের দামের পড়তি অবস্থা তুলার ক্রেতাদের কিছুটা হলেও কিনতে উৎসাহিত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রাকৃতিক তুলা তথা আইসিই তুলা—আগামী ডিসেম্বর মাসে যা বিক্রি হবে—এর দাম ছিল প্রতি পাউন্ড ৬৯ দশমিক ৯৮ ডলার। যা আগের দামের চেয়ে দশমিক ২৮ সেন্ট কম।
অপরিশোধিত তেলের দাম প্রায় দেড় শতাংশ কমে যাওয়ার বিষয়টি পলিয়েস্টারের দাম কমিয়ে দিয়েছিল। যার ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রাকৃতিক ফাইবারের দামও কমে গেছে। তবে ডলারের সূচক কমে যাওয়ায় তুলার বাজারে লোকসান সীমিত হয়েছে।
ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে ভারত, বাংলাদেশ ও উত্তর চীনে ভয়াবহ বন্যার কারণে তুলার বাজারে উদ্বেগ ছিল। এই বিষয়টিও তুলার সরবরাহ ও চাহিদাকে প্রভাবিত করতে পারে। ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ মেয়াদে বিশ্বজুড়ে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, চাহিদার পরিস্থিতি এবং আবহাওয়ার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।
বর্তমানে যেসব তুলা আগামী ডিসেম্বর বিক্রি হবে সেগুলোর মূল্য প্রতি পাউন্ড ৬৯ দশমিক ৪০ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫৮ সেন্ট কম। ক্যাশ কটন তুলা লেনদেন হয়েছে ৬৫ দশমিক ৫২ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫৬ সেন্ট কম। অক্টোবরে যেসব তুলা বিক্রি হবে সেগুলোর মূল্য প্রতি পাউন্ড ৭০ দশমিক শূন্য ২ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫৬ সেন্ট কম।
এ ছাড়া আগামী বছরের মার্চে যেসব তুলা বিক্রি হবে তার মূল্য প্রতি পাউন্ডে রাখা হচ্ছে ৭১ দশমিক শূন্য ৭ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫১ সেন্ট কম। একই বছরের মে মাসে যেসব তুলা বিক্রি হবে সেগুলোর দাম প্রতি পাউন্ডে রাখা হচ্ছে ৭২ দশমিক ২৫ ডলার, যা ৫২ সেন্ট কম, এবং জুলাই মাসে যেসব তুলা বিক্রি হবে সেগুলোর দাম রাখা হচ্ছে প্রতি পাউন্ড ৭২ দশমিক ৯১ ডলার, যা আগের চেয়ে ৪৮ সেন্ট কম।
আন্তর্জাতিক বাজারে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো কমেছে প্রাকৃতিকভাবে উৎপাদিত তুলার দাম। চাহিদার অনিশ্চয়তা এবং ফসলের বাজে অবস্থার কারণে এই দামের পতন হয়েছে। বাহ্যিক কারণ হিসেবে, জ্বালানি তেলের দামের নিম্নমুখী অবস্থাও তুলার দাম কমানোর ওপর প্রভাব ফেলেছে।
ফাইবার টু ফ্যাশন নামের একটি সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই অবস্থার পরও ডলারের দামের পড়তি অবস্থা তুলার ক্রেতাদের কিছুটা হলেও কিনতে উৎসাহিত করছে। গতকাল মঙ্গলবার প্রাকৃতিক তুলা তথা আইসিই তুলা—আগামী ডিসেম্বর মাসে যা বিক্রি হবে—এর দাম ছিল প্রতি পাউন্ড ৬৯ দশমিক ৯৮ ডলার। যা আগের দামের চেয়ে দশমিক ২৮ সেন্ট কম।
অপরিশোধিত তেলের দাম প্রায় দেড় শতাংশ কমে যাওয়ার বিষয়টি পলিয়েস্টারের দাম কমিয়ে দিয়েছিল। যার ফলে স্বাভাবিকভাবেই প্রাকৃতিক ফাইবারের দামও কমে গেছে। তবে ডলারের সূচক কমে যাওয়ায় তুলার বাজারে লোকসান সীমিত হয়েছে।
ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে ভারত, বাংলাদেশ ও উত্তর চীনে ভয়াবহ বন্যার কারণে তুলার বাজারে উদ্বেগ ছিল। এই বিষয়টিও তুলার সরবরাহ ও চাহিদাকে প্রভাবিত করতে পারে। ব্যবসায়ীরা দীর্ঘ মেয়াদে বিশ্বজুড়ে ভূরাজনৈতিক পরিস্থিতি, চাহিদার পরিস্থিতি এবং আবহাওয়ার অবস্থা পর্যবেক্ষণ করছেন।
বর্তমানে যেসব তুলা আগামী ডিসেম্বর বিক্রি হবে সেগুলোর মূল্য প্রতি পাউন্ড ৬৯ দশমিক ৪০ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫৮ সেন্ট কম। ক্যাশ কটন তুলা লেনদেন হয়েছে ৬৫ দশমিক ৫২ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫৬ সেন্ট কম। অক্টোবরে যেসব তুলা বিক্রি হবে সেগুলোর মূল্য প্রতি পাউন্ড ৭০ দশমিক শূন্য ২ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫৬ সেন্ট কম।
এ ছাড়া আগামী বছরের মার্চে যেসব তুলা বিক্রি হবে তার মূল্য প্রতি পাউন্ডে রাখা হচ্ছে ৭১ দশমিক শূন্য ৭ ডলার, যা আগের চেয়ে ৫১ সেন্ট কম। একই বছরের মে মাসে যেসব তুলা বিক্রি হবে সেগুলোর দাম প্রতি পাউন্ডে রাখা হচ্ছে ৭২ দশমিক ২৫ ডলার, যা ৫২ সেন্ট কম, এবং জুলাই মাসে যেসব তুলা বিক্রি হবে সেগুলোর দাম রাখা হচ্ছে প্রতি পাউন্ড ৭২ দশমিক ৯১ ডলার, যা আগের চেয়ে ৪৮ সেন্ট কম।
অসুস্থতা, দুর্ঘটনাসহ বিপদে-আপদে বিশ্বজুড়ে মানুষের ভরসার কেন্দ্র ‘বিমা’। বিমা পলিসি করা থাকলেই হাসপাতালের বিল পরিশোধ বা দুর্ঘটনার ক্ষয়ক্ষতি পুষিয়ে নিতে কোনো চিন্তা করতে হয় না গ্রাহককে। গ্রাহকের হয়ে বিমা কোম্পানিই সব শোধ করে দেয়। কিন্তু বাংলাদেশের বিমা খাত এখনো সেই ভরসার জায়গা হয়ে উঠতে পারেনি।
১০ ঘণ্টা আগেপেঁয়াজের মৌসুম এখনো শেষ হয়নি। তার আগেই দাম বাড়তে শুরু করেছে। বাজারে দাম আরও বাড়বে; সেই আশায় কৃষক, ফড়িয়া, ব্যবসায়ী—সবাই সাধ্যমতো পেঁয়াজ ধরে রাখছেন, সুবিধামতো সময়ে ছাড়ছেন অল্প অল্প করে। আর এতেই মোকামে বাড়ছে পণ্যটির দাম, যার প্রভাব পড়ছে পাইকারি ও খুচরা বাজারে।
১০ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ এশিয়ার বাণিজ্য মানচিত্রে বাংলাদেশের অবস্থান বদলে দিতে যাচ্ছে মাতারবাড়ী। বহুল কাঙ্ক্ষিত গভীর সমুদ্রবন্দর প্রকল্পটি এখন আর কাগজে আঁকা স্বপ্ন নয়, সেটি বাস্তবায়নের মোক্ষম বাঁক পেরিয়ে প্রবেশ করতে যাচ্ছে নির্মাণপর্বে। এ লক্ষ্যে আগামীকাল মঙ্গলবার ঢাকায় চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সঙ্গে জাপানের দুটি
১১ ঘণ্টা আগে৪৭০ কোটি ডলারের ঋণ কর্মসূচির আওতায় চতুর্থ ও পঞ্চম কিস্তির অর্থ ছাড় নিয়ে বাংলাদেশ সফর শেষ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) প্রতিনিধিদল। তবে এবারের মিশনে পূর্বের মতো সফরের শেষে ‘স্টাফ লেভেল অ্যাগ্রিমেন্ট’ হয়নি। আইএমএফের এই সিদ্ধান্ত, অর্থাৎ চুক্তি ছাড়াই মিশন শেষ করা, পূর্বের রীতি থেকে একটি বড়
১১ ঘণ্টা আগে