হাবিবুর রহমান, ঢাকা
সস্তা প্লাস্টিকের পণ্য বিশ্ব ছেয়ে ফেলেছে। প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে মেশাচ্ছে। সমতল থেকে শুরু করে সাগর-মহাসাগরেও ছড়িয়ে পড়েছে প্লাস্টিকের বর্জ্য। এ কারণে হুমকির মুখে পরিবেশ। এ অবস্থায় পরিবেশ রক্ষায় এগিয়ে এসেছে ‘গো গ্রিন বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান ক্ষতিকর প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বাঁশের পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে গ্রাহকের দরজায়।
প্লাস্টিকের পণ্যে বিপিএ নামে একধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে। পানির বোতল বা খাবারের পাত্র থেকে তা মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। এতে ক্যানসারের ঝুঁকিসহ সন্তান জন্মদানের ক্ষমতাও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
ক্ষতিকর হলেও টেকসই হওয়ায় এই প্লাস্টিক-পণ্যের ব্যবহার শত চেষ্টায়ও রোধ করা যাচ্ছে না। বাংলাদেশেই পাটজাত বিভিন্ন তন্তু থেকে প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন সামগ্রী হাজির করা হয়েছিল। কিন্তু স্থায়িত্ব বিবেচনায় তা ঠিক জনপ্রিয় হতে পারেনি।
এবার বাঁশের পণ্যে প্লাস্টিকের বিকল্প দেখছে ‘গো গ্রিন বাংলাদেশ’। প্রাকৃতিক হওয়ায় বাঁশের তৈরি পণ্য দীর্ঘদিন ব্যবহারের পর ফেলে দিলে তা পচে মাটির সঙ্গে সহজেই মিশে যায়। তাদের তৈরি পণ্যের মধ্যে রয়েছে পানির বোতল, থার্মাল ফ্লাস্ক, মগ, চাবির রিং, চপিংবোর্ড, ট্রে, কিচেন নাইফ হোল্ডার, কলমদানি, কাপড়ের হ্যাঙ্গার ও ফুলদানি। গো গ্রিন বাংলাদেশের নিজস্ব কারখানায় এসব পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি করা হচ্ছে।
২০১৮ সালের শুরুতে যাত্রা করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। উদ্দেশ্য ছিল প্লাস্টিকের বিকল্প টেকসই পণ্য মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় করে তোলা। এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠানটি বৃক্ষরোপণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রচারে যুক্ত রয়েছে।
গো গ্রিন বাংলাদেশের সভাপতি ফজলুর রহমান যশোরের নাভারনে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব কারখানা। পরিবেশ রক্ষায় কিছু করবেন বলে পেশা বদলে শুরু করেছিলেন বাঁশের পণ্য তৈরি। আজ তাঁর নিজের কারখানায় হয়েছে তৃণমূলের নারীদের কর্মসংস্থান।
সস্তা প্লাস্টিকের পণ্য বিশ্ব ছেয়ে ফেলেছে। প্রতিনিয়ত প্লাস্টিক বর্জ্য পরিবেশে মেশাচ্ছে। সমতল থেকে শুরু করে সাগর-মহাসাগরেও ছড়িয়ে পড়েছে প্লাস্টিকের বর্জ্য। এ কারণে হুমকির মুখে পরিবেশ। এ অবস্থায় পরিবেশ রক্ষায় এগিয়ে এসেছে ‘গো গ্রিন বাংলাদেশ’ নামের একটি প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠান ক্ষতিকর প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বাঁশের পণ্য নিয়ে হাজির হয়েছে গ্রাহকের দরজায়।
প্লাস্টিকের পণ্যে বিপিএ নামে একধরনের ক্ষতিকর রাসায়নিক থাকে। পানির বোতল বা খাবারের পাত্র থেকে তা মানবদেহে প্রবেশ করতে পারে। এতে ক্যানসারের ঝুঁকিসহ সন্তান জন্মদানের ক্ষমতাও ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।
ক্ষতিকর হলেও টেকসই হওয়ায় এই প্লাস্টিক-পণ্যের ব্যবহার শত চেষ্টায়ও রোধ করা যাচ্ছে না। বাংলাদেশেই পাটজাত বিভিন্ন তন্তু থেকে প্লাস্টিকের বিকল্প হিসেবে বিভিন্ন সামগ্রী হাজির করা হয়েছিল। কিন্তু স্থায়িত্ব বিবেচনায় তা ঠিক জনপ্রিয় হতে পারেনি।
এবার বাঁশের পণ্যে প্লাস্টিকের বিকল্প দেখছে ‘গো গ্রিন বাংলাদেশ’। প্রাকৃতিক হওয়ায় বাঁশের তৈরি পণ্য দীর্ঘদিন ব্যবহারের পর ফেলে দিলে তা পচে মাটির সঙ্গে সহজেই মিশে যায়। তাদের তৈরি পণ্যের মধ্যে রয়েছে পানির বোতল, থার্মাল ফ্লাস্ক, মগ, চাবির রিং, চপিংবোর্ড, ট্রে, কিচেন নাইফ হোল্ডার, কলমদানি, কাপড়ের হ্যাঙ্গার ও ফুলদানি। গো গ্রিন বাংলাদেশের নিজস্ব কারখানায় এসব পরিবেশবান্ধব পণ্য তৈরি করা হচ্ছে।
২০১৮ সালের শুরুতে যাত্রা করেছিল প্রতিষ্ঠানটি। উদ্দেশ্য ছিল প্লাস্টিকের বিকল্প টেকসই পণ্য মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় করে তোলা। এই উদ্দেশ্য বাস্তবায়নে প্রতিষ্ঠানটি বৃক্ষরোপণ, পরিচ্ছন্নতা অভিযান ও প্লাস্টিকের বিকল্প পণ্যের প্রচারে যুক্ত রয়েছে।
গো গ্রিন বাংলাদেশের সভাপতি ফজলুর রহমান যশোরের নাভারনে গড়ে তুলেছেন নিজস্ব কারখানা। পরিবেশ রক্ষায় কিছু করবেন বলে পেশা বদলে শুরু করেছিলেন বাঁশের পণ্য তৈরি। আজ তাঁর নিজের কারখানায় হয়েছে তৃণমূলের নারীদের কর্মসংস্থান।
১৯৭১ সাল থেকে বর্তমান ২০২৫ সাল পর্যন্ত, বাংলাদেশের জাতীয় বাজেট দেশের অর্থনৈতিক যাত্রার এক বিশাল চিত্র তুলে ধরে। এই দীর্ঘ সময়ে বাজেট শুধু আকারের দিক থেকেই বাড়েনি, বরং এর দর্শন, অগ্রাধিকার এবং অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপটও বহুলাংশে পরিবর্তিত হয়েছে। তবে অন্তর্বর্তীকালীন ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বাজেট সাধারণত...
৩৯ মিনিট আগেদ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতির রেখায় সাময়িক ওঠানামা থাকলেও মোটের ওপর তা জনজীবনকে স্বস্তি দিচ্ছে না। সরকার নিত্যপণ্যের ব্যবসায়ীদের একের পর এক সুবিধা দিলেও এর সুফল কাঙ্ক্ষিতভাবে ভোক্তার হাতে পৌঁছায়নি। আইনশৃঙ্খলার অবনতি এবং অবকাঠামোগত দুর্বলতা ব্যবসার পরিবেশকে করেছে নাজুক।
১০ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকার ২০২৫-২৬ অর্থবছরের যে বাজেট আজ ঘোষণা করতে যাচ্ছে, তাতে জনজীবন সহজ করতে কিংবা অর্থনীতিতে নতুন গতি আনার মতো উদ্ভাবনী কোনো উদ্যোগ নেই। রাজস্ব খাত সংস্কারে বড় উদ্যোগও নেই। বরং রাজস্ব বাড়াতে গতানুগতিক প্রক্রিয়ায় কাটাছেঁড়া করা হয়েছে করহারে। এতে ৯০টির বেশি পণ্যে ভ্যাট-শুল্ক বাড়বে।
১০ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পাল্টা শুল্ক আরোপের সিদ্ধান্ত বাংলাদেশের রপ্তানি খাতে নতুন এক চ্যালেঞ্জ তৈরি করেছে—এমন মত অর্থনীতিবিদ ও ব্যবসায়ী নেতাদের। যদিও এই শুল্ক ব্যবস্থা আপাতত ৯০ দিনের জন্য স্থগিত করেছে যুক্তরাষ্ট্র, তবুও বিষয়টির দীর্ঘমেয়াদি সমাধানে কূটনৈতিক ও বাণিজ্যিক প্রস্তুতি শুরু করেছে বাংলাদেশ সরকার।
১০ ঘণ্টা আগে