শাহ আলম খান, ঢাকা
শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এ লক্ষ্যে তৎকালীন কমিশন থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তিতে যাওয়ারও চেষ্টা হয়। এ-সংক্রান্ত খসড়া রূপরেখা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এনটিএমসির দায়িত্বশীলরা বিনিয়োগকারীর অনলাইন কার্যক্রম এবং ভয়েস কল রেকর্ডের ক্ষমতা পাবেন।
জানা গেছে, কারসাজির মাধ্যমে বাজারকে অস্থিতিশীল করার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব রটানো ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে এ পথ বেছে নেয় শিবলী কমিশন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে প্রশাসনিক অনুমোদন নিতে সম্ভাব্য এমওইউর খসড়াটিও বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশে অপারেশনে থাকা বেনিফিশিয়ারি হিসাব বা বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৬ লাখ ৭৩ লাখ ৫৫২টি। এটি সাধারণভাবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের দাবি, শিবলী কমিশনের এ উদ্যোগ শেয়ারবাজারের এসব বিনিয়োগকারীর জন্য খুবই ভয়াবহ খবর। কারণ, এনটিএমসি একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের তথ্য এবং যোগাযোগের ডেটা নিরীক্ষণ, সংগ্রহ এবং রেকর্ড করার ক্ষমতা রাখে। ফলে মানুষের কাছে এটি ভয়ের।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদি এখানে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপার থাকে, প্রযুক্তিগত বিকল্প অনেক উপায় আছে। কিন্তু নৈতিকভাবে এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
কেন এই বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, জানতে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মোবাইল ফোনে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হয়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘আমি এখন আর মুখপাত্রের দায়িত্বে নেই। ওই উদ্যোগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে নতুন কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে। আমার মন্তব্য না করাই ভালো।’
এদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর দেওয়া এ-সংক্রান্ত চিঠিতে কমিশনের অবস্থান তুলে ধরে বলা হয়, কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব ছড়িয়ে নানাভাবে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকলাপ বন্ধ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও চূড়ান্ত সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে তথ্যসেবা ও সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা অত্যাবশ্যক। এনটিএমসির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হলে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী বিএসইসির পর্যবেক্ষণ, পরিদর্শন এবং তদন্ত পদ্ধতিতে সহায়তা করবে।
খসড়া নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, এমওইউ স্বাক্ষরের ৭ দিনের মধ্যে এনটিএমসির ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ে বিএসইসি থেকে এপিআই লিঙ্ক এবং বিভিন্ন প্যারামিটার সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে আইনের যুক্তিও উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা (ঝঝঝ) অনুযায়ী সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে দেশি ও বিদেশি কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সঙ্গে সিকিউরিটিজ-সম্পর্কিত সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময় চুক্তি করতে পারবে।
বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ—জানতে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীলদের কেউ এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হননি। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএসইসির সঙ্গে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অন্যদিকে এনটিএমসি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সরকার কর্তৃক অনুমোদনের কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন জানান, যদিও অনেক দেশেই এই প্রথা চালু রয়েছে; তবে পুঁজিবাজারের এ উদ্যোগকে নৈতিকভাবে সমর্থন করা যায় না।
এদিকে এনটিএমসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারকে যাওয়ার উদ্যোগ সমর্থন করে না বিএসইসির নতুন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কমিশনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, সমালোচিত হবে, মানুষের কাছে অপছন্দের এমন কোনো উদ্যোগেই তারা যেতে চায় না।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়।
শেয়ারবাজারের বিনিয়োগকারী বা বিও হিসাবধারীর ব্যক্তিগত তৎপরতার খোঁজখবর রাখতে গোপনে আড়ি পাতার আয়োজনে ছিল নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) সদ্য পদত্যাগকারী চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলাম।
এ লক্ষ্যে তৎকালীন কমিশন থেকে ন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন মনিটরিং সেন্টারের (এনটিএমসি) সঙ্গে একটি সমঝোতা চুক্তিতে যাওয়ারও চেষ্টা হয়। এ-সংক্রান্ত খসড়া রূপরেখা পর্যালোচনায় দেখা গেছে, পরিকল্পনাটি বাস্তবায়িত হলে এনটিএমসির দায়িত্বশীলরা বিনিয়োগকারীর অনলাইন কার্যক্রম এবং ভয়েস কল রেকর্ডের ক্ষমতা পাবেন।
জানা গেছে, কারসাজির মাধ্যমে বাজারকে অস্থিতিশীল করার সঙ্গে জড়িতদের চিহ্নিত ও ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব রটানো ব্যক্তিদের আইনের আওতায় আনতে এ পথ বেছে নেয় শিবলী কমিশন। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের শেষ সময়ে এ উদ্যোগ বাস্তবায়নে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের কাছে প্রশাসনিক অনুমোদন নিতে সম্ভাব্য এমওইউর খসড়াটিও বিবেচনার জন্য পাঠানো হয়।
সেন্ট্রাল ডিপোজিটরি বাংলাদেশ লিমিটেডের (সিডিবিএল) তথ্যমতে, গতকাল মঙ্গলবার পর্যন্ত দেশে অপারেশনে থাকা বেনিফিশিয়ারি হিসাব বা বিও হিসাবের সংখ্যা ছিল ১৬ লাখ ৭৩ লাখ ৫৫২টি। এটি সাধারণভাবে দেশের প্রাতিষ্ঠানিক ও ব্যক্তিশ্রেণির বিনিয়োগকারীর সংখ্যা।
সংশ্লিষ্ট বিনিয়োগকারীদের দাবি, শিবলী কমিশনের এ উদ্যোগ শেয়ারবাজারের এসব বিনিয়োগকারীর জন্য খুবই ভয়াবহ খবর। কারণ, এনটিএমসি একটি গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠান এবং ব্যক্তিদের তথ্য এবং যোগাযোগের ডেটা নিরীক্ষণ, সংগ্রহ এবং রেকর্ড করার ক্ষমতা রাখে। ফলে মানুষের কাছে এটি ভয়ের।
বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সাবেক সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, যদি এখানে নিয়ন্ত্রণের ব্যাপার থাকে, প্রযুক্তিগত বিকল্প অনেক উপায় আছে। কিন্তু নৈতিকভাবে এটা কোনোভাবেই সমর্থন করা যায় না।
কেন এই বিতর্কিত উদ্যোগ নেওয়ার চেষ্টা হয়েছিল, জানতে বিএসইসির সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক শিবলী রুবাইয়াত-উল-ইসলামের মোবাইল ফোনে দফায় দফায় যোগাযোগ করা হয়। পরে হোয়াটসঅ্যাপে বার্তা পাঠিয়েও তাঁর কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি।
বিএসইসির সাবেক নির্বাহী পরিচালক এবং মুখপাত্র মোহাম্মদ রেজাউল করিমের সঙ্গে পরে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, ‘আমি এখন আর মুখপাত্রের দায়িত্বে নেই। ওই উদ্যোগের ভবিষ্যৎ বিষয়ে নতুন কমিশনই সিদ্ধান্ত নেবে। আমার মন্তব্য না করাই ভালো।’
এদিকে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব বরাবর দেওয়া এ-সংক্রান্ত চিঠিতে কমিশনের অবস্থান তুলে ধরে বলা হয়, কারসাজি, ইনসাইডার ট্রেডিং এবং গুজব ছড়িয়ে নানাভাবে বাজার ক্ষতিগ্রস্ত করছে। এ ধরনের প্রতারণামূলক কার্যকলাপ বন্ধ এবং সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি ও চূড়ান্ত সুবিধাভোগীদের চিহ্নিত করতে তথ্যসেবা ও সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করা অত্যাবশ্যক। এনটিএমসির সঙ্গে সমঝোতা চুক্তি হলে সিকিউরিটিজ আইন অনুযায়ী বিএসইসির পর্যবেক্ষণ, পরিদর্শন এবং তদন্ত পদ্ধতিতে সহায়তা করবে।
খসড়া নথি পর্যালোচনায় দেখা যায়, এমওইউ স্বাক্ষরের ৭ দিনের মধ্যে এনটিএমসির ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তি বিভিন্ন তথ্য-উপাত্ত যাচাইয়ে বিএসইসি থেকে এপিআই লিঙ্ক এবং বিভিন্ন প্যারামিটার সংগ্রহ করতে পারবে।
এ ক্ষেত্রে আইনের যুক্তিও উল্লেখ করে বলা হয়, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন আইন, ১৯৯৩-এর ধারা (ঝঝঝ) অনুযায়ী সরকারের পূর্বানুমোদনক্রমে দেশি ও বিদেশি কর্তৃপক্ষ বা সংস্থার সঙ্গে সিকিউরিটিজ-সম্পর্কিত সহযোগিতা ও তথ্য বিনিময় চুক্তি করতে পারবে।
বিষয়টি নিয়ে কী ভাবছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ—জানতে যোগাযোগ করা হলে দায়িত্বশীলদের কেউ এ ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক বক্তব্য দিতে রাজি হননি। যদিও নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বিভাগের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, বিএসইসির সঙ্গে রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার সঙ্গে কোনো সম্পৃক্ততা নেই। অন্যদিকে এনটিএমসি রাষ্ট্রের নিরাপত্তা বা জনশৃঙ্খলার স্বার্থে পরিচালিত একটি প্রতিষ্ঠান। সেই পরিপ্রেক্ষিতে প্রস্তাবিত সমঝোতা স্মারকটি সরকার কর্তৃক অনুমোদনের কোনো সুযোগ নেই।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তথ্যপ্রযুক্তি ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক বি এম মইনুল হোসেন জানান, যদিও অনেক দেশেই এই প্রথা চালু রয়েছে; তবে পুঁজিবাজারের এ উদ্যোগকে নৈতিকভাবে সমর্থন করা যায় না।
এদিকে এনটিএমসির সঙ্গে এই সমঝোতা স্মারকে যাওয়ার উদ্যোগ সমর্থন করে না বিএসইসির নতুন কমিশন। এ বিষয়ে জানতে চাইলে নাম প্রকাশ না করার শর্তে কমিশনের দায়িত্বশীল একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে জানান, সমালোচিত হবে, মানুষের কাছে অপছন্দের এমন কোনো উদ্যোগেই তারা যেতে চায় না।
পুঁজিবাজার বিনিয়োগকারী ঐক্য পরিষদের সভাপতি মিজান-উর-রশিদ চৌধুরী জানান, বিনিয়োগকারীদের স্বার্থের বিরুদ্ধে যায় এমন কোনো ব্যবস্থা নেওয়া উচিত নয়।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
৫ মিনিট আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে