বিজ্ঞপ্তি
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জনতা ব্যাংকের গ্রাহকেরাও এখন ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘ই-জনতা’ ব্যবহার করে বাড়তি খরচ ছাড়াই যেকোনো স্থান থেকে টাকা আনতে পারছেন বিকাশ অ্যাকাউন্টে। এ নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় ৪৪টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট, ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে নিমেষেই বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা আনা যাচ্ছে। সাত কোটি গ্রাহকের সুবিধার্থে ‘ব্যাংক-বিকাশ নেটওয়ার্ক’ তৈরি করেছে বিকাশ।
বিকাশে টাকা আনতে ‘ই-জনতা’ অ্যাপটি ব্যবহার করে নিজের অথবা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্ট বেনিফিশিয়ারি হিসেবে জনতা ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে যুক্ত করতে হবে। এরপর বিকাশ অ্যাপের অ্যাড মানি আইকনে ক্লিক করে ‘ব্যাংক টু বিকাশ’ অপশন থেকে ‘ইন্টারনেট ব্যাংকিং’ সেকশনে থাকা জনতা ব্যাংকের লোগোতে ট্যাপ করে ‘ই-জনতা’ অ্যাপের ইন্টারফেসে ঢুকতে হবে। এরপর টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে ও ওটিপি দিয়ে লেনদেন সম্পন্ন করতে হবে।
এ ছাড়া সরাসরি ‘ই-জনতা’ অ্যাপের ‘ট্রান্সফার’ মেন্যু থেকে কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরণ করে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো যাবে। লেনদেন সম্পন্ন হলে গ্রাহক রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে এসএমএস নোটিফিকেশন পাবেন।
‘ই-জনতা’ অ্যাপ থেকে বিকাশে অ্যাড মানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত লিমিট প্রযোজ্য হবে। গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা এনে সেন্ড মানি, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, কেনাকাটার পেমেন্ট, মোবাইল রিচার্জ, স্কুল-কলেজের বেতন পরিশোধ, ই-টিকেটিং, সরকারি ফি প্রদান, অনুদান পাঠানো, বিমার প্রিমিয়াম পরিশোধ, সেভিংসসহ দৈনন্দিন প্রায় সব আর্থিক লেনদেন করতে পারছেন ক্যাশলেস পদ্ধতিতে।
অ্যাড মানি ও বেশ কয়েকটি ব্যাংকের সঙ্গে ‘বিকাশ টু ব্যাংক’ সেবার ফলে ব্যাংকের সঙ্গে গ্রাহকদের লেনদেন আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়েছে। ব্যাংকিং সময়সীমার মধ্যে নির্ধারিত শাখায় গিয়ে লেনদেনের বাধ্যবাধকতা এড়িয়ে গ্রাহকেরা প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় বিকাশে টাকা আনতে পারছেন। আবার দরকার হলে বিকাশ থেকে ব্যাংকেও টাকা জমা করতে পারছেন, যা তাঁদের দৈনন্দিন লেনদেনে দিয়েছে আরও স্বাধীনতা ও সক্ষমতা।
রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন জনতা ব্যাংকের গ্রাহকেরাও এখন ইন্টারনেট ব্যাংকিং অ্যাপ ‘ই-জনতা’ ব্যবহার করে বাড়তি খরচ ছাড়াই যেকোনো স্থান থেকে টাকা আনতে পারছেন বিকাশ অ্যাকাউন্টে। এ নিয়ে দেশের শীর্ষস্থানীয় ৪৪টি বাণিজ্যিক ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট, ব্যাংক কর্তৃক ইস্যুকৃত ভিসা ও মাস্টার কার্ড থেকে নিমেষেই বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা আনা যাচ্ছে। সাত কোটি গ্রাহকের সুবিধার্থে ‘ব্যাংক-বিকাশ নেটওয়ার্ক’ তৈরি করেছে বিকাশ।
বিকাশে টাকা আনতে ‘ই-জনতা’ অ্যাপটি ব্যবহার করে নিজের অথবা প্রিয়জনের বিকাশ অ্যাকাউন্ট বেনিফিশিয়ারি হিসেবে জনতা ব্যাংকের অ্যাকাউন্টে যুক্ত করতে হবে। এরপর বিকাশ অ্যাপের অ্যাড মানি আইকনে ক্লিক করে ‘ব্যাংক টু বিকাশ’ অপশন থেকে ‘ইন্টারনেট ব্যাংকিং’ সেকশনে থাকা জনতা ব্যাংকের লোগোতে ট্যাপ করে ‘ই-জনতা’ অ্যাপের ইন্টারফেসে ঢুকতে হবে। এরপর টাকার পরিমাণ উল্লেখ করে ও ওটিপি দিয়ে লেনদেন সম্পন্ন করতে হবে।
এ ছাড়া সরাসরি ‘ই-জনতা’ অ্যাপের ‘ট্রান্সফার’ মেন্যু থেকে কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরণ করে বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠানো যাবে। লেনদেন সম্পন্ন হলে গ্রাহক রেজিস্টার্ড মোবাইল নম্বরে এসএমএস নোটিফিকেশন পাবেন।
‘ই-জনতা’ অ্যাপ থেকে বিকাশে অ্যাড মানির ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংক নির্ধারিত লিমিট প্রযোজ্য হবে। গ্রাহকেরা বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা এনে সেন্ড মানি, ইউটিলিটি বিল পরিশোধ, কেনাকাটার পেমেন্ট, মোবাইল রিচার্জ, স্কুল-কলেজের বেতন পরিশোধ, ই-টিকেটিং, সরকারি ফি প্রদান, অনুদান পাঠানো, বিমার প্রিমিয়াম পরিশোধ, সেভিংসসহ দৈনন্দিন প্রায় সব আর্থিক লেনদেন করতে পারছেন ক্যাশলেস পদ্ধতিতে।
অ্যাড মানি ও বেশ কয়েকটি ব্যাংকের সঙ্গে ‘বিকাশ টু ব্যাংক’ সেবার ফলে ব্যাংকের সঙ্গে গ্রাহকদের লেনদেন আরও স্বাচ্ছন্দ্যময় হয়েছে। ব্যাংকিং সময়সীমার মধ্যে নির্ধারিত শাখায় গিয়ে লেনদেনের বাধ্যবাধকতা এড়িয়ে গ্রাহকেরা প্রয়োজন অনুযায়ী যেকোনো স্থান থেকে যেকোনো সময় বিকাশে টাকা আনতে পারছেন। আবার দরকার হলে বিকাশ থেকে ব্যাংকেও টাকা জমা করতে পারছেন, যা তাঁদের দৈনন্দিন লেনদেনে দিয়েছে আরও স্বাধীনতা ও সক্ষমতা।
কাগুজে ও ভুয়া প্রতিষ্ঠান দেখিয়ে ঋণের নামে নেওয়া হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে এস আলম গ্রুপ। পাচারের এই অর্থ ফেরাতে তোড়জোড় শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক।) দুদকের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানিয়েছে, ইতিমধ্যে পাচার হওয়া অর্থ ফেরত আনতে বিভিন্ন দেশে মিউচুয়াল লিগ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্স রিকোয়েস্ট (এমএলএ
১০ ঘণ্টা আগেপশ্চিমের বলয় থেকে বেরিয়ে যাওয়ার চেষ্টায় বিকল্প অর্থনৈতিক জোট হিসেবে ব্রিকসের জন্ম। এই জোটের সদস্য দেশগুলো হলো—ব্রাজিল, রাশিয়া, ভারত, চীন ও দক্ষিণ আফ্রিকা। সাম্প্রতিক সময়ে মিসর, ইথিওপিয়া, ইরান, সংযুক্ত আরব আমিরাত এবং ইন্দোনেশিয়া নতুন সদস্য হিসেবে যোগ দিয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগেগার্ডিয়ান লাইফ ইনস্যুরেন্স লিমিটেড দেশের একটি সুপরিচিত বিমা প্রতিষ্ঠান, সম্প্রতি বিমা কার্যক্রম পরিচালনায় নিয়ম লঙ্ঘনের জন্য সমালোচিত হয়েছে। প্রায় চার বছর ধরে সিইও (মুখ্য নির্বাহী কর্মকর্তা) ছাড়া প্রতিষ্ঠানটি কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। ২০২১ সালের জানুয়ারি মাস থেকে সিইও পদটি শূন্য, যা বিমা আইন..
১ দিন আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) এখনো রাজস্ব আহরণের আধুনিক ব্যবস্থার সঙ্গে তাল মেলাতে পারছে না। বিশেষ করে আয়কর ব্যবস্থার ডিজিটালাইজেশন এখনো অনেক পিছিয়ে। ২০০৫ সালে অটোমেশনের উদ্যোগ নেওয়া হলেও দুই দশক পরেও তা পুরোপুরি বাস্তবায়িত হয়নি।
১ দিন আগে