বাংলাদেশের আধুনিক শিল্পকলার পথিকৃৎ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ১১০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী জয়নুল উৎসব-২০২৪। এবারের আয়োজনে পেইন্ট পার্টনার হিসেবে ছিল দেশের শীর্ষ পেইন্ট সলিউশন ব্র্যান্ড বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড।
গত ২৭ ডিসেম্বর সকালে চারুকলা প্রাঙ্গণে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। সে সময় চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. আজহারুল ইসলাম শেখ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ইমেরিটাস প্রফেসর ড. মো. আবুল হাশেম খান এবং বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার শামীম উজ জামান-সহ দেশের বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও শিক্ষাবিদগণ উপস্থিত ছিলেন।
২৭ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই মেলা চলে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা ছিল মেলা।
উৎসবে জয়নুল মেলার সঙ্গে যুক্ত ছিল সম্মাননা প্রদান, শিল্পীদের পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক উৎসব। চিরচেনা বকুলতলার পাশের লম্বা দেয়ালজুড়ে শিল্পগুরুর অনবদ্য কিছু শিল্পকর্ম, প্রেরণা জোগানো সব উক্তি রং-তুলিতে নতুন করে তুলে ধরছেন চারুকলার শিক্ষার্থীরা। আর এই রঙের মেলায় ব্যবহার করা হয়েছে বার্জার পেইন্টসের রং।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার শামীম উজ জামান বলেন, ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন এমন একটি প্রতিষ্ঠান শুরু করে গেছেন বলেই এই চারুকলা থেকে তৈরি হয়েছেন অনেক গুণী শিল্পী। আমরা গর্বিত যে জয়নুল উৎসবের এই আয়োজনে আমরা বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ নিজেদের সম্পৃক্ত রাখতে পেরেছি।’
এবারের উৎসবে প্রতিবারের মতো অংশ নিয়েছেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা হস্তশিল্পীরা। মেলায় ছিল শোলা ও বেতের শিল্পকর্ম, শীতল পাটি, মাটির টেপা পুতুল, আঁকা ছবি, বায়োস্কোপের বাক্সসহ লোকজ শিল্পকর্ম। বিক্রি হয় চারুকলার শিক্ষার্থীদের হাতে বানানো মাটির সরা। মেলায় এবার নতুন সংযোজন হয়েছিল বার্জার পেইন্টসের ভিন্নধর্মী এক আয়োজন, ‘পেইন্ট ইউর ইমাজিনেশন’। স্টলে রাখা এক সাদাকালো ক্যানভাসকে অতিথিরা নিজেদের মনের মতো রঙে রঙিন করছেন।
জন্মলগ্ন থেকেই আমাদের দেশের শিল্প-সংস্কৃতির সঙ্গে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড নিবিড়ভাবে জড়িত। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের চিত্রকলার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সঙ্গেও গত ৩ দশক ধরে ওতপ্রোতভাবে জড়িত দেশের শীর্ষ পেইন্ট সলিউশন ব্র্যান্ড বার্জারের নাম।
বাংলাদেশের আধুনিক শিল্পকলার পথিকৃৎ শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিনের ১১০ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদে অনুষ্ঠিত হয়েছে তিন দিনব্যাপী জয়নুল উৎসব-২০২৪। এবারের আয়োজনে পেইন্ট পার্টনার হিসেবে ছিল দেশের শীর্ষ পেইন্ট সলিউশন ব্র্যান্ড বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড।
গত ২৭ ডিসেম্বর সকালে চারুকলা প্রাঙ্গণে উৎসবের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করা হয়। সে সময় চারুকলা অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. মো. আজহারুল ইসলাম শেখ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. এম জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী, ইমেরিটাস প্রফেসর ড. মো. আবুল হাশেম খান এবং বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার শামীম উজ জামান-সহ দেশের বিশিষ্ট চিত্রশিল্পী ও শিক্ষাবিদগণ উপস্থিত ছিলেন।
২৭ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া এই মেলা চলে ২৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত। প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত খোলা ছিল মেলা।
উৎসবে জয়নুল মেলার সঙ্গে যুক্ত ছিল সম্মাননা প্রদান, শিল্পীদের পুনর্মিলনী ও সাংস্কৃতিক উৎসব। চিরচেনা বকুলতলার পাশের লম্বা দেয়ালজুড়ে শিল্পগুরুর অনবদ্য কিছু শিল্পকর্ম, প্রেরণা জোগানো সব উক্তি রং-তুলিতে নতুন করে তুলে ধরছেন চারুকলার শিক্ষার্থীরা। আর এই রঙের মেলায় ব্যবহার করা হয়েছে বার্জার পেইন্টসের রং।
বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশের চিফ মার্কেটিং অফিসার শামীম উজ জামান বলেন, ‘শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন এমন একটি প্রতিষ্ঠান শুরু করে গেছেন বলেই এই চারুকলা থেকে তৈরি হয়েছেন অনেক গুণী শিল্পী। আমরা গর্বিত যে জয়নুল উৎসবের এই আয়োজনে আমরা বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ নিজেদের সম্পৃক্ত রাখতে পেরেছি।’
এবারের উৎসবে প্রতিবারের মতো অংশ নিয়েছেন দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আসা হস্তশিল্পীরা। মেলায় ছিল শোলা ও বেতের শিল্পকর্ম, শীতল পাটি, মাটির টেপা পুতুল, আঁকা ছবি, বায়োস্কোপের বাক্সসহ লোকজ শিল্পকর্ম। বিক্রি হয় চারুকলার শিক্ষার্থীদের হাতে বানানো মাটির সরা। মেলায় এবার নতুন সংযোজন হয়েছিল বার্জার পেইন্টসের ভিন্নধর্মী এক আয়োজন, ‘পেইন্ট ইউর ইমাজিনেশন’। স্টলে রাখা এক সাদাকালো ক্যানভাসকে অতিথিরা নিজেদের মনের মতো রঙে রঙিন করছেন।
জন্মলগ্ন থেকেই আমাদের দেশের শিল্প-সংস্কৃতির সঙ্গে বার্জার পেইন্টস বাংলাদেশ লিমিটেড নিবিড়ভাবে জড়িত। তারই ধারাবাহিকতায় দেশের চিত্রকলার সূতিকাগার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা অনুষদের সঙ্গেও গত ৩ দশক ধরে ওতপ্রোতভাবে জড়িত দেশের শীর্ষ পেইন্ট সলিউশন ব্র্যান্ড বার্জারের নাম।
যুক্তরাষ্ট্র পাল্টা শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ নির্ধারণ করায় দেশের পোশাক উদ্যোক্তাদের আসল কাজটি এখন শুরু হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) পরিচালক ও সুরমা গার্মেন্টসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফয়সাল সামাদ। তিনি বলেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে বড় বাজারে প্রবেশ করতে হলে
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের জন্য শুল্ক কমিয়ে ২০ শতাংশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। আজ শুক্রবার অন্যান্য দেশের জন্য বিভিন্ন হারের পাশাপাশি বাংলাদেশের জন্য এই শুল্ক হার ঘোষণা করেন। হোয়াইট হাউসের এই ঘোষণাকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের আলোচনার পদ্ধতির জন্য একটি জয় বলে উল্লেখ করেছেন উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান। সেই সঙ্গে বাণিজ্য
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাংলাদেশের জন্য পারস্পরিক শুল্কহার ৩৫ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে নামিয়ে আনা দেশের রপ্তানি খাতের জন্য একটি স্বস্তির সংবাদ বলে মনে করছেন অর্থনীতিবীদ ও সানেমের (সাউথ এশিয়ান নেটওয়ার্ক অন ইকোনমিক মডেলিং) নির্বাহী পরিচালক সেলিম রায়হান।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের বাজারে পাল্টা শুল্ক ৩৫ থেকে কমে ২০ শতাংশ হয়েছে। এটি কিছুটা বেশি হলেও স্বস্তিকর বলে মনে করছেন তৈরি পোশাক মালিকদের সংগঠন বিজিএমইএ সভাপতি মাহমুদ হাসান খান।
৬ ঘণ্টা আগে