প্রবাসীরা আরও সহজে নগদের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। বিশ্বের অন্যতম প্রসিদ্ধ পেমেন্ট নেটওয়ার্ক ‘টেরা-পে’-এর সহজ সমাধানের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা মুহূর্তে নগদে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। এ উপলক্ষে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি হয়েছে।
উদ্ভাবন ও গ্রাহকদের জন্য সহজ সমাধান দেওয়া মোবাইলে আর্থিক সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) নগদ লিমিটেড সম্প্রতি টেরা-পের সঙ্গে চুক্তি করেছে। বিশ্বের ২০০টি দেশে টেরা-পের পেমেন্ট নেটওয়ার্ক বিস্তৃত।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এমএফএস নগদ আরও দ্রুত লেনদেন ব্যবস্থা গড়ার চেষ্টা করছে। এর ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতি হাজারে সরকারি বোনাস ২৫ টাকাসহ সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন প্রবাসী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
টেরা-পে সারা পৃথিবীতে তাদের সেবার কারণে বিখ্যাত। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের ২৯টি বাজারে নিবন্ধিত এবং পরিচালিত হয়ে আসছে। বৈশ্বিক বিভিন্ন ব্যাংক, মোবাইল ওয়ালেট, মানি ট্রান্সফার অপারেটর, মার্চেন্ট এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে থাকে। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ও বিস্তৃত আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় অবদান রাখছে। পাশাপাশি ভিসার কৌশলগত বিনিয়োগ থাকার কারণে বৈশ্বিক লেনদেন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের বাণিজ্যিক কার্যক্রমের পরিধি বেড়ে চলেছে টেরা-পের।
নগদ লিমিটেড ও টেরা-পের মধ্যে কৌশলগত এই চুক্তির ফলে এখন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা রেমিট্যান্স সেবা পাবেন প্রবাসীরা। টেরা-পে ও নগদের চুক্তির বিষয়ে দেশের অন্যতম নির্ভরযোগ্য বেসরকারি ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। নগদ লিমিটেড বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত একটি রেমিট্যান্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
টেরা-পের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আম্বার সুর নগদ লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘নগদের সঙ্গে উল্লেখযোগ্য এই চুক্তির মাধ্যমে বিদেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা দ্রুত ও নিরাপত্তার মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন।’
নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে চেষ্টা করেছি মানুষের জীবন সহজ করার জন্য। পৃথিবীর অন্যতম বড় পেমেন্ট নেটওয়ার্ক টেরা-পে দিয়ে এখন প্রবাসী ভাইবোনেরা মুহূর্তে নগদে রেমিট্যান্স আনতে পারবেন।’
প্রবাসীরা আরও সহজে নগদের মাধ্যমে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। বিশ্বের অন্যতম প্রসিদ্ধ পেমেন্ট নেটওয়ার্ক ‘টেরা-পে’-এর সহজ সমাধানের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশ থেকে প্রবাসীরা মুহূর্তে নগদে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন। এ উপলক্ষে দুই প্রতিষ্ঠানের মধ্যে চুক্তি হয়েছে।
উদ্ভাবন ও গ্রাহকদের জন্য সহজ সমাধান দেওয়া মোবাইলে আর্থিক সেবা দেওয়া প্রতিষ্ঠান (এমএফএস) নগদ লিমিটেড সম্প্রতি টেরা-পের সঙ্গে চুক্তি করেছে। বিশ্বের ২০০টি দেশে টেরা-পের পেমেন্ট নেটওয়ার্ক বিস্তৃত।
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুত বর্ধনশীল এমএফএস নগদ আরও দ্রুত লেনদেন ব্যবস্থা গড়ার চেষ্টা করছে। এর ফলে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতি হাজারে সরকারি বোনাস ২৫ টাকাসহ সর্বোচ্চ নিরাপত্তা ও সুবিধা উপভোগ করতে পারবেন প্রবাসী ও তাঁদের পরিবারের সদস্যরা।
টেরা-পে সারা পৃথিবীতে তাদের সেবার কারণে বিখ্যাত। প্রতিষ্ঠানটি বিশ্বের ২৯টি বাজারে নিবন্ধিত এবং পরিচালিত হয়ে আসছে। বৈশ্বিক বিভিন্ন ব্যাংক, মোবাইল ওয়ালেট, মানি ট্রান্সফার অপারেটর, মার্চেন্ট এবং আর্থিক প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কাজ করে থাকে। এর মাধ্যমে প্রতিষ্ঠানটি বৈশ্বিক অর্থনৈতিক অন্তর্ভুক্তি ও বিস্তৃত আর্থিক লেনদেন ব্যবস্থায় অবদান রাখছে। পাশাপাশি ভিসার কৌশলগত বিনিয়োগ থাকার কারণে বৈশ্বিক লেনদেন এবং ক্ষুদ্র ও মাঝারি আকারের বাণিজ্যিক কার্যক্রমের পরিধি বেড়ে চলেছে টেরা-পের।
নগদ লিমিটেড ও টেরা-পের মধ্যে কৌশলগত এই চুক্তির ফলে এখন বিশ্বের বিভিন্ন জায়গা থেকে সপ্তাহে সাত দিন ২৪ ঘণ্টা রেমিট্যান্স সেবা পাবেন প্রবাসীরা। টেরা-পে ও নগদের চুক্তির বিষয়ে দেশের অন্যতম নির্ভরযোগ্য বেসরকারি ব্যাংক ট্রাস্ট ব্যাংক লিমিটেড অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে। নগদ লিমিটেড বাংলাদেশ ব্যাংক অনুমোদিত একটি রেমিট্যান্স সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছে।
টেরা-পের প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা আম্বার সুর নগদ লিমিটেডের সঙ্গে চুক্তির বিষয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, ‘নগদের সঙ্গে উল্লেখযোগ্য এই চুক্তির মাধ্যমে বিদেশে অবস্থানরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা দ্রুত ও নিরাপত্তার মাধ্যমে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে পারবেন।’
নগদের প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা পরিচালক তানভীর এ মিশুক বলেন, ‘আমরা শুরু থেকে চেষ্টা করেছি মানুষের জীবন সহজ করার জন্য। পৃথিবীর অন্যতম বড় পেমেন্ট নেটওয়ার্ক টেরা-পে দিয়ে এখন প্রবাসী ভাইবোনেরা মুহূর্তে নগদে রেমিট্যান্স আনতে পারবেন।’
আমেরিকার বাজারে তৈরি পোশাক রপ্তানিতে ৩৭ শতাংশ শুল্ক পুরোপুরি প্রত্যাহার না হলে বাংলাদেশের প্রধান রপ্তানি খাতকে প্রতি মাসে গড়ে ২৫০ মিলিয়ন ডলার শুল্ক পরিশোধ করতে হবে। এতে প্রায় ১ হাজার কারখানা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। এই শুল্ক প্রত্যাহারের লক্ষ্যে অন্তর্বর্তী সরকারকে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের সঙ্গে আলোচনা
১ ঘণ্টা আগেদেশের গুরুত্বপূর্ণ দু’টি গ্যাসক্ষেত্র তিতাস ও বাখরাবাদ গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাসের মজুদের উপস্থিতি নিশ্চিত করতে দু’টি গভীর অনুসন্ধান কূপ খননের বৃহৎ উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার। এই লক্ষ্যে জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের অধীন পেট্রোবাংলার একটি প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডস কোম্পানি লিমিটেড
২ ঘণ্টা আগেভারত হঠাৎ করে ট্রান্সশিপমেন্ট সুবিধা বন্ধ করে দেওয়ার পর বাংলাদেশ দ্রুত বিমানের কার্গো অবকাঠামো বৃদ্ধি করছে। গুরুত্বপূর্ণ পণ্য, বিশেষ করে তৈরি পোশাকের নিরবচ্ছিন্ন রপ্তানি নিশ্চিত করতে সক্ষমতা বৃদ্ধি, জনবল নিয়োগ ও পরিবহন খরচ কমানোর জন্য জরুরি পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার।
২ ঘণ্টা আগেসরকারি চুক্তির আওতায় ভিয়েতনাম থেকে আরো ১২ হাজার ৫০০ টন আতপ চাল আমদানি করা হয়েছে। আজ শনিবার চালবাহী জাহাজটি চট্টগ্রাম বন্দরে ভিড়েছে বলে খাদ্য মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়।
২ ঘণ্টা আগে