বিজ্ঞপ্তি

উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ দিয়ে ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহিত করা। আকর্ষণীয় পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি ছিল স্মরণীয় ক্রুজ ট্রিপ।
এই ক্যাম্পেইনে মাস্টারকার্ডের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ডহোল্ডারদের বিপুল অংশগ্রহণ লক্ষ করা গেছে। গ্র্যান্ড প্রাইজ বিজয়ী মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডার সানজিদা নিশাত পেয়েছেন ছয় দিনের এক দুর্দান্ত কাপল ট্রিপের সুযোগ। যার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুর, পেনাং পোর্ট এবং পোর্ট ক্ল্যাংয়ে বিলাসবহুল ক্রুজ ট্রিপ।
প্রথম বিজয়ীর জন্য আরও রয়েছে সঙ্গীসহ এয়ারটিকিট ও অ্যাকোমোডেশন ব্যবস্থা। এ ছাড়া, অন্য বিজয়ীরা দেশে ও বিদেশে কাপল ট্রিপ প্যাকেজ, ইলেকট্রনিকস, গ্যাজেটস, লাইফস্টাইল ও গ্রোসারি ভাউচার পেয়েছেন।
ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডারদের দেশে ও বিদেশে ন্যূনতম ১ হাজার টাকা বা ২৫ ডলারের অন্তত চারটি লেনদেন সম্পন্ন করতে হয়েছে। এই লেনদেনগুলো পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে। তাদের অর্জিত পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে বিজয়ীদের নির্বাচন করা হয়।
মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবহারের প্রসার ঘটাতে মাস্টারকার্ড প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘‘সেইল বিয়ন্ড’’ ক্যাম্পেইনের ব্যাপক সাড়া প্রমাণ করে, গ্রাহকেরা এখন আরও বেশি নিরাপদ ও সুবিধাজনক ডিজিটাল লেনদেনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। এই ক্যাম্পেইনে সহযোগিতার জন্য মাস্টারকার্ডের পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং সকল বিজয়ীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
সেইল বিয়ন্ড ক্যাম্পেইনের সহযোগী পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত ছিল—এবি ব্যাংক পিএলসি, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, ব্যাংক এশিয়া পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি, ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, দ্য সিটি ব্যাংক পিএলসি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি।
মাস্টারকার্ড
বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে মাস্টারকার্ড। গ্রাহকদের নিয়ে একসঙ্গে এমন একটি টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলছে যেখানে সবার সমৃদ্ধি সম্ভব। লেনদেনকে নিরাপদ, সহজ, স্মার্ট এবং সবার জন্য সহজলভ্য করে তুলতে নানা ধরনের ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা প্রদান করে মাস্টারকার্ড। মাস্টারকার্ডের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, অংশীদারত্ব ও নেটওয়ার্ক একটি অনন্য পণ্য ও সেবার সমন্বয় তৈরি করেছে। যা ব্যক্তি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রসমূহকে তাদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা অর্জনে সহায়তা করছে।

উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ দিয়ে ডিজিটাল লেনদেনে উৎসাহিত করা। আকর্ষণীয় পুরস্কারগুলোর মধ্যে একটি ছিল স্মরণীয় ক্রুজ ট্রিপ।
এই ক্যাম্পেইনে মাস্টারকার্ডের ডেবিট, ক্রেডিট ও প্রিপেইড কার্ডহোল্ডারদের বিপুল অংশগ্রহণ লক্ষ করা গেছে। গ্র্যান্ড প্রাইজ বিজয়ী মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসির মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডার সানজিদা নিশাত পেয়েছেন ছয় দিনের এক দুর্দান্ত কাপল ট্রিপের সুযোগ। যার মধ্যে রয়েছে সিঙ্গাপুর, পেনাং পোর্ট এবং পোর্ট ক্ল্যাংয়ে বিলাসবহুল ক্রুজ ট্রিপ।
প্রথম বিজয়ীর জন্য আরও রয়েছে সঙ্গীসহ এয়ারটিকিট ও অ্যাকোমোডেশন ব্যবস্থা। এ ছাড়া, অন্য বিজয়ীরা দেশে ও বিদেশে কাপল ট্রিপ প্যাকেজ, ইলেকট্রনিকস, গ্যাজেটস, লাইফস্টাইল ও গ্রোসারি ভাউচার পেয়েছেন।
ক্যাম্পেইনে অংশ নিতে মাস্টারকার্ড কার্ডহোল্ডারদের দেশে ও বিদেশে ন্যূনতম ১ হাজার টাকা বা ২৫ ডলারের অন্তত চারটি লেনদেন সম্পন্ন করতে হয়েছে। এই লেনদেনগুলো পয়েন্ট অব সেল (পিওএস) বা ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে সম্পন্ন করা হয়েছে। তাদের অর্জিত পয়েন্টের ওপর ভিত্তি করে বিজয়ীদের নির্বাচন করা হয়।
মাস্টারকার্ড বাংলাদেশের কান্ট্রি ম্যানেজার সৈয়দ মোহাম্মদ কামাল বলেন, ‘বাংলাদেশে ডিজিটাল পেমেন্ট ব্যবহারের প্রসার ঘটাতে মাস্টারকার্ড প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। ‘‘সেইল বিয়ন্ড’’ ক্যাম্পেইনের ব্যাপক সাড়া প্রমাণ করে, গ্রাহকেরা এখন আরও বেশি নিরাপদ ও সুবিধাজনক ডিজিটাল লেনদেনকে প্রাধান্য দিচ্ছেন। এই ক্যাম্পেইনে সহযোগিতার জন্য মাস্টারকার্ডের পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি কৃতজ্ঞতা এবং সকল বিজয়ীকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।’
সেইল বিয়ন্ড ক্যাম্পেইনের সহযোগী পার্টনার ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান হিসেবে যুক্ত ছিল—এবি ব্যাংক পিএলসি, আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ব্র্যাক ব্যাংক পিএলসি, ব্যাংক এশিয়া পিএলসি, ইস্টার্ন ব্যাংক পিএলসি, ঢাকা ব্যাংক পিএলসি, ডাচ্-বাংলা ব্যাংক পিএলসি, ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংক পিএলসি, ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, প্রাইম ব্যাংক পিএলসি, প্রিমিয়ার ব্যাংক পিএলসি, পূবালী ব্যাংক পিএলসি, দ্য সিটি ব্যাংক পিএলসি, ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক পিএলসি, সাউথইস্ট ব্যাংক পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক ও লংকাবাংলা ফাইন্যান্স পিএলসি।
মাস্টারকার্ড
বিশ্বের ২০০টিরও বেশি দেশ ও অঞ্চলের অর্থনীতি শক্তিশালী করার পাশাপাশি মানুষের ক্ষমতায়নে কাজ করছে মাস্টারকার্ড। গ্রাহকদের নিয়ে একসঙ্গে এমন একটি টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলছে যেখানে সবার সমৃদ্ধি সম্ভব। লেনদেনকে নিরাপদ, সহজ, স্মার্ট এবং সবার জন্য সহজলভ্য করে তুলতে নানা ধরনের ডিজিটাল পেমেন্টের সুবিধা প্রদান করে মাস্টারকার্ড। মাস্টারকার্ডের প্রযুক্তি ও উদ্ভাবন, অংশীদারত্ব ও নেটওয়ার্ক একটি অনন্য পণ্য ও সেবার সমন্বয় তৈরি করেছে। যা ব্যক্তি, ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান ও রাষ্ট্রসমূহকে তাদের সর্বোচ্চ সম্ভাবনা অর্জনে সহায়তা করছে।

নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ মিনিট আগে
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৩ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
১৮ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
এক বিজ্ঞপ্তিতে নগদ জানিয়েছে, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) ওয়েবসাইটে থাকা লিংকে গিয়ে কার্ড রিচার্জ করা যাবে। মেট্রোরেলের র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস দুই ধরনের কার্ডেই করা যাবে রিচার্জ। নগদের মাধ্যমে যাত্রীরা এই দুই ধরনের কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন।
মেট্রোরেলে কার্ড রিচার্জ করতে যাত্রীদের প্রথমে র্যাপিড পাস-এর ওয়েবসাইট (www.rapidpass.com.bd) বা অ্যাপে যেতে হবে। র্যাপিড পাস ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করা না থাকলে কার্ড রেজিস্ট্রেশন অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে। এরপর গ্রাহকের কার্ডটির তথ্য দিয়ে কার্ডটি নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।
নিবন্ধনের পর সাইন ইন করতে হবে। সাইন ইন সম্পন্ন হলে যাত্রীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় কার্ড নির্বাচন করে রিচার্জের অঙ্ক নির্বাচন করবেন। এরপর মোবাইল ব্যাংকিং অপশনে ক্লিক করে নগদ অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। পরবর্তীতে আবারও রিচার্জের জন্য নগদ গ্রাহকেরা নগদ ওয়ালেট নম্বরটি সেভ করে রাখতে পারবেন। ফলে বারবার আর নম্বর দিতে হবে না। অপশন নির্বাচনের পর নগদ নম্বর প্রদান করতে হবে এবং মেসেজে পাওয়া ওটিপি প্রদান করে ব্যক্তিগত পাসওয়ার্ড প্রদান করলে কার্ড রিচার্জ সম্পন্ন হবে।
অনলাইন রিচার্জের পর স্টেশনে থাকা অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম)-এ কার্ডটি ট্যাপ করে রিচার্জকৃত ব্যালেন্স যুক্ত করতে হবে। রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি এসএমএস চলে যাবে। একটি কার্ডে একবারে ১০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।

নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
এক বিজ্ঞপ্তিতে নগদ জানিয়েছে, ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষের (ডিটিসিএ) ওয়েবসাইটে থাকা লিংকে গিয়ে কার্ড রিচার্জ করা যাবে। মেট্রোরেলের র্যাপিড পাস ও এমআরটি পাস দুই ধরনের কার্ডেই করা যাবে রিচার্জ। নগদের মাধ্যমে যাত্রীরা এই দুই ধরনের কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন।
মেট্রোরেলে কার্ড রিচার্জ করতে যাত্রীদের প্রথমে র্যাপিড পাস-এর ওয়েবসাইট (www.rapidpass.com.bd) বা অ্যাপে যেতে হবে। র্যাপিড পাস ওয়েবসাইটে নিবন্ধন করা না থাকলে কার্ড রেজিস্ট্রেশন অপশনে গিয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য দিয়ে অ্যাকাউন্ট নিবন্ধন করতে হবে। এরপর গ্রাহকের কার্ডটির তথ্য দিয়ে কার্ডটি নিবন্ধন সম্পন্ন করতে হবে।
নিবন্ধনের পর সাইন ইন করতে হবে। সাইন ইন সম্পন্ন হলে যাত্রীরা তাঁদের প্রয়োজনীয় কার্ড নির্বাচন করে রিচার্জের অঙ্ক নির্বাচন করবেন। এরপর মোবাইল ব্যাংকিং অপশনে ক্লিক করে নগদ অপশনটি নির্বাচন করতে হবে। পরবর্তীতে আবারও রিচার্জের জন্য নগদ গ্রাহকেরা নগদ ওয়ালেট নম্বরটি সেভ করে রাখতে পারবেন। ফলে বারবার আর নম্বর দিতে হবে না। অপশন নির্বাচনের পর নগদ নম্বর প্রদান করতে হবে এবং মেসেজে পাওয়া ওটিপি প্রদান করে ব্যক্তিগত পাসওয়ার্ড প্রদান করলে কার্ড রিচার্জ সম্পন্ন হবে।
অনলাইন রিচার্জের পর স্টেশনে থাকা অ্যাড ভ্যালু মেশিন (এভিএম)-এ কার্ডটি ট্যাপ করে রিচার্জকৃত ব্যালেন্স যুক্ত করতে হবে। রিচার্জ সফল হলে নিবন্ধিত মোবাইল নম্বরে একটি এসএমএস চলে যাবে। একটি কার্ডে একবারে ১০০ টাকা থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত রিচার্জ করা যাবে।

উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয়...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৩ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
১৮ ঘণ্টা আগেরোকন উদ্দীন, ঢাকা

ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজারে বাংলাদেশের অংশ এখনো মাত্র ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ সাড়ে ৫ শতাংশ।
এই অবস্থান আরও স্পষ্ট হয় ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায়। ইউরোপের তৈরি পোশাক আমদানির প্রায় অর্ধেকই আসে বাংলাদেশ থেকে, আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও শীর্ষ সরবরাহকারীর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। তবু জাপানের মতো স্থিতিশীল ও উচ্চমূল্যের বাজারে বাংলাদেশ এখনো ব্যবহৃত সুযোগের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। পরিসংখ্যান তা-ই বলে—এখানে এখনো বড় জায়গা খালি রয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যও সেই সম্ভাবনা চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়। ২০২৪ অর্থবছরে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৩ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার; যার মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপান এখন বাংলাদেশের ১২তম রপ্তানি গন্তব্য।
তবে চলতি অর্থবছরের গত কয়েক মাসের প্রবণতা বাজারের পরিবর্তন আরও স্পষ্ট করে। ইপিবির সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টে জাপানে রপ্তানি হয়েছে ২২ কোটি ৪১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, যেখানে গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। অস্ট্রেলিয়া এ সময়ে দ্বিতীয় বৃহৎ অপ্রচলিত বাজার হলেও সেখানে রপ্তানি কমেছে ৬ শতাংশ। ফলে জাপান এখন অপ্রচলিত রপ্তানি বাজারে সবচেয়ে দ্রুত বাড়তে থাকা গন্তব্য হিসেবে সামনে আসছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান হাসান আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে এখন সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ও স্থিতিশীল একটি বাজার হলো জাপান। সরকারের পর্যালোচনায়ও বিষয়টি রয়েছে। এ সম্ভাবনাকে দ্রুত কাজে লাগাতে আগামী জানুয়ারির মধ্যে আমরা দেশটির সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) স্বাক্ষর করতে যাচ্ছি, যা সম্পন্ন হলে রপ্তানি আশানুরূপ বাড়ানো সম্ভব হবে।’
জাপানের এই উত্থান কাকতাল নয়। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি, সরবরাহ-ঝুঁকি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ায় আমদানিকারকেরা নতুন বাজারের দিকে ঝুঁকছেন। আর জাপান এমন একটি বাজার, যেখানে মূল্য-সুবিধার পাশাপাশি গুণগত মান, কঠোর কমপ্লায়েন্স এবং দ্রুত বদলে যাওয়া ফ্যাশন-চাহিদার প্রতি গুরুত্ব বেশি। এসব মানদণ্ড পূরণ করতে পারলে বাজারটি দীর্ঘমেয়াদি ও নিশ্চিত প্রবৃদ্ধির সুযোগ দেয়।
কিন্তু এখানেই চ্যালেঞ্জ স্পষ্ট। জাপানি ক্রেতারা ছোট পরিমাণের অর্ডার দেন, মূল্য নিয়ে আগাম ছাড় পাওয়া সহজ নয়, আর প্রতিটি পণ্যের ক্ষেত্রে শতভাগ কমপ্লায়েন্স অপরিহার্য। এ বিষয়ে দেশের অন্যতম প্রস্তুতকারক টিম গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল্লাহিল নকিব জানান, ‘অর্ডারের কঠোর ইন্সপেকশন বাংলাদেশে জাপানের অর্ডার ধরার সবচেয়ে বড় বাধা। মান নিশ্চিত না হলে তারা একটিও পণ্য নেয় না।’
এই কঠোরতা একদিকে বাধা, আবার অন্যদিকে সুবিধা। কারণ যে প্রতিষ্ঠান একবার জাপানের মান ধরে রাখতে পারে, তাদের জন্য বাজারটি স্থিতিশীল থাকে। জাপানি ব্র্যান্ডগুলো সরবরাহকারী খুব সহজে বদলায় না, ফলে দীর্ঘ মেয়াদে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হয়।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল মনে করেন, বৈশ্বিক উত্তেজনার এই সময়ে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ও উৎপাদনসক্ষমতা বাড়াতে পারলে অপ্রচলিত বাজারগুলোই ভবিষ্যতের বড় নিরাপত্তা হয়ে উঠবে।

ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজারে বাংলাদেশের অংশ এখনো মাত্র ১ দশমিক ২৬ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ সাড়ে ৫ শতাংশ।
এই অবস্থান আরও স্পষ্ট হয় ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায়। ইউরোপের তৈরি পোশাক আমদানির প্রায় অর্ধেকই আসে বাংলাদেশ থেকে, আর যুক্তরাষ্ট্রের বাজারেও শীর্ষ সরবরাহকারীর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ। তবু জাপানের মতো স্থিতিশীল ও উচ্চমূল্যের বাজারে বাংলাদেশ এখনো ব্যবহৃত সুযোগের তুলনায় অনেকটাই পিছিয়ে। পরিসংখ্যান তা-ই বলে—এখানে এখনো বড় জায়গা খালি রয়েছে।
রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) তথ্যও সেই সম্ভাবনা চোখে আঙুল দিয়ে দেখায়। ২০২৪ অর্থবছরে দুই দেশের বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ৩ দশমিক ১২ বিলিয়ন ডলার; যার মধ্যে বাংলাদেশের রপ্তানি ১ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। অর্থাৎ জাপান এখন বাংলাদেশের ১২তম রপ্তানি গন্তব্য।
তবে চলতি অর্থবছরের গত কয়েক মাসের প্রবণতা বাজারের পরিবর্তন আরও স্পষ্ট করে। ইপিবির সর্বশেষ তথ্য বলছে, চলতি বছরের জুলাই-আগস্টে জাপানে রপ্তানি হয়েছে ২২ কোটি ৪১ লাখ ৯০ হাজার ডলার, যেখানে গত বছর একই সময়ে ছিল ১৯ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ডলার। প্রবৃদ্ধি ১৫ দশমিক ৬০ শতাংশ। অস্ট্রেলিয়া এ সময়ে দ্বিতীয় বৃহৎ অপ্রচলিত বাজার হলেও সেখানে রপ্তানি কমেছে ৬ শতাংশ। ফলে জাপান এখন অপ্রচলিত রপ্তানি বাজারে সবচেয়ে দ্রুত বাড়তে থাকা গন্তব্য হিসেবে সামনে আসছে।
এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে ইপিবির ভাইস চেয়ারম্যান হাসান আরিফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অপ্রচলিত বাজারগুলোর মধ্যে এখন সবচেয়ে সম্ভাবনাময় ও স্থিতিশীল একটি বাজার হলো জাপান। সরকারের পর্যালোচনায়ও বিষয়টি রয়েছে। এ সম্ভাবনাকে দ্রুত কাজে লাগাতে আগামী জানুয়ারির মধ্যে আমরা দেশটির সঙ্গে অর্থনৈতিক অংশীদারত্ব চুক্তি (ইপিএ) স্বাক্ষর করতে যাচ্ছি, যা সম্পন্ন হলে রপ্তানি আশানুরূপ বাড়ানো সম্ভব হবে।’
জাপানের এই উত্থান কাকতাল নয়। রপ্তানিকারকেরা বলছেন, ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রে মূল্যস্ফীতি, সরবরাহ-ঝুঁকি ও রাজনৈতিক অনিশ্চয়তা বাড়ায় আমদানিকারকেরা নতুন বাজারের দিকে ঝুঁকছেন। আর জাপান এমন একটি বাজার, যেখানে মূল্য-সুবিধার পাশাপাশি গুণগত মান, কঠোর কমপ্লায়েন্স এবং দ্রুত বদলে যাওয়া ফ্যাশন-চাহিদার প্রতি গুরুত্ব বেশি। এসব মানদণ্ড পূরণ করতে পারলে বাজারটি দীর্ঘমেয়াদি ও নিশ্চিত প্রবৃদ্ধির সুযোগ দেয়।
কিন্তু এখানেই চ্যালেঞ্জ স্পষ্ট। জাপানি ক্রেতারা ছোট পরিমাণের অর্ডার দেন, মূল্য নিয়ে আগাম ছাড় পাওয়া সহজ নয়, আর প্রতিটি পণ্যের ক্ষেত্রে শতভাগ কমপ্লায়েন্স অপরিহার্য। এ বিষয়ে দেশের অন্যতম প্রস্তুতকারক টিম গ্রুপের উপব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল্লাহিল নকিব জানান, ‘অর্ডারের কঠোর ইন্সপেকশন বাংলাদেশে জাপানের অর্ডার ধরার সবচেয়ে বড় বাধা। মান নিশ্চিত না হলে তারা একটিও পণ্য নেয় না।’
এই কঠোরতা একদিকে বাধা, আবার অন্যদিকে সুবিধা। কারণ যে প্রতিষ্ঠান একবার জাপানের মান ধরে রাখতে পারে, তাদের জন্য বাজারটি স্থিতিশীল থাকে। জাপানি ব্র্যান্ডগুলো সরবরাহকারী খুব সহজে বদলায় না, ফলে দীর্ঘ মেয়াদে স্থায়ী সম্পর্ক তৈরি হয়।
বিজিএমইএর সাবেক পরিচালক মহিউদ্দিন রুবেল মনে করেন, বৈশ্বিক উত্তেজনার এই সময়ে ব্যাকওয়ার্ড লিংকেজ ও উৎপাদনসক্ষমতা বাড়াতে পারলে অপ্রচলিত বাজারগুলোই ভবিষ্যতের বড় নিরাপত্তা হয়ে উঠবে।

উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয়...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ মিনিট আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

আট দিনব্যাপী ১২তম জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় ১৫ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি করেছেন উদ্যোক্তারা। পণ্য বিক্রির পাশাপাশি ১৬ কোটি টাকার পণ্যের অর্ডার পেয়েছেন।
এসএমই ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানানো হয়। আজ রোববার আয়োজিত সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিল্প মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।
এসএমই ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন মো. মুসফিকুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের চেয়ারম্যান সায়েমা শাহীন সুলতানা, বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নুজহাত ইয়াসমিন ও ইন্টারন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ রুমী এ আলী। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন এসএমই ফাউন্ডেশনের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আনোয়ার হোসেন চৌধুরী।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, এর আগে ১১টি জাতীয় এসএমই পণ্য মেলায় প্রায় ৩ হাজার উদ্যোক্তা তাঁদের পণ্য বিক্রি করেছেন। ১১টি পণ্য মেলায় অংশগ্রহণকারী উদ্যোক্তাদের ৫৭ কোটি টাকার পণ্য বিক্রি এবং প্রায় ৯৩ কোটি টাকার অর্ডার পেয়েছেন।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
শতভাগ দেশি পণ্যের সবচেয়ে বড় এই আয়োজন রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ-চীন মৈত্রী সম্মেলনকেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হয়। ৭ ডিসেম্বর মেলার উদ্বোধন করেন শিল্প, গৃহায়ণ ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান।
এবারের মেলায় অংশগ্রহণ করেছে প্রায় সাড়ে তিন শ ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পপ্রতিষ্ঠান, যাদের মধ্যে প্রায় ৬০ শতাংশ নারী উদ্যোক্তা। এর মধ্যে তৈরি পোশাক খাতের সবচেয়ে বেশি ৭৪টি প্রতিষ্ঠান।
এ ছাড়া হস্ত ও কারুশিল্পের ৫৪টি, পাদুকা ও চামড়াজাত পণ্য খাতের ৪০টি; পাটজাত পণ্যের ৩৫টি; কৃষি ও খাদ্য প্রক্রিয়াজাতকরণ পণ্যের ২৮টি; শতরঞ্জি, বাঁশ, বেত, হোগলা, সুপারিখোল ও কাঠের ১৫টি; খাদ্যপণ্যের ১৪টি; লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং শিল্পের ১৩টি; জুয়েলারি শিল্পের ৯টি; প্রসাধন খাতের সাতটি; তথ্যপ্রযুক্তিভিত্তিক সেবা খাতের পাঁচটি; হারবাল–ভেষজশিল্পের পাঁচটি; প্লাস্টিক পণ্যের পাঁচটি; ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিকস খাতের তিনটি, ফার্নিচার খাতের তিনটি এবং অন্যান্য খাতের ১১টি স্টল।
মেলায় উদ্যোক্তাদের পাশাপাশি সেবা প্রদানকারী শিল্প মন্ত্রণালয়ের আটটি দপ্তর-সংস্থাসহ সরকারের প্রায় ১৫টি সংস্থা, প্রায় ৩০টি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান এবং অন্যান্য প্রতিষ্ঠান অংশ নেয়।
মেলায় এসএমই উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ অর্থায়ন, পণ্য রপ্তানি বহুমুখীকরণ ও পণ্যের হালাল সনদ প্রাপ্তি, পেটেন্ট, শিল্প নকশা, ট্রেড মার্ক ও জি আই স্বীকৃতি, স্কিলস ইকোসিস্টেম বিষয়ে ছয়টি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়।

উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয়...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ মিনিট আগে
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৩ ঘণ্টা আগে
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
১৮ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

আসন্ন রমজান মাস সামনে রেখে তাজা ফলের ওপর শুল্ক কমানোর সুপারিশ করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। খেজুরের মতোই এবার আপেল, কমলা, আঙুর, মেস্তারিন, নাশপাতি ইত্যাদি তাজা ফলকে ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ হিসেবে চিহ্নিত করে অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে কমিশন।
সম্প্রতি জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) দেওয়া এক চিঠিতে এই সুপারিশ করা হয়। রমজান মাস সামনে রেখে নিত্যপণ্য বিবেচনায় এমন সুপারিশ করা হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়, দেশের চাহিদার বড় অংশ আমদানি করা তাজা ফলের মাধ্যমে পূরণ হয়। গত কয়েক বছরে ডলারের মূল্য, শুল্ক বৃদ্ধিসহ নানা কারণে আমদানি করা ফলের দাম বেড়ে যায়। বর্তমানে আপেল, কমলা, মেস্তারিন, আঙুর ও নাশপাতি আমদানিতে মোট শুল্ক রয়েছে ১২১ দশমিক ৭৮ শতাংশ। আনার আমদানিতে মোট শুল্ক-কর রয়েছে ১২৬ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
চিঠিতে আরও বলা হয়, আপেল, মাল্টা, আনার ইত্যাদি ফলের স্থানীয় উৎপাদন নেই; তাই এই উচ্চহারে শুল্ক-কর রাখার প্রয়োজনীয়তা সীমিত।
অন্যদিকে উচ্চহারে শুল্ক-কর আরোপের ফলে বৈধ পথে আমদানি কমে তা অবৈধ পথে আমদানিকে উৎসাহিত করতে পারে। এ ছাড়া ব্যবসায়ীদের মধ্যে অতিমাত্রায় বিভিন্ন রাসায়নিক ব্যবহারের প্রবণতাও বাড়তে পারে। উচ্চ শুল্ক-করের ফলে তাজা ফলের আমদানি কমার ধারা অব্যাহত থাকলে শুধু ভোক্তাসাধারণের স্বার্থ ক্ষুণ্ন হবে না; ভবিষ্যতে রাজস্ব আহরণও কমে যাওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
তাজা ফলকে ‘বিলাস পণ্য’ হিসেবে বিবেচনা করে এর ওপর ৩০ শতাংশ সম্পূরক শুল্ক আরোপ করা হয়েছে। তবে নিত্যপণ্য আইন, ১৯৫৬ অনুযায়ী খাদ্যপণ্য হিসেবে তাজা ফল ‘অত্যাবশ্যকীয় পণ্য’ বিধায় এর ওপর আরোপিত অতিরিক্ত সম্পূরক শুল্ক প্রত্যাহার বা যৌক্তিক করা যেতে পারে।

উইন্টার ‘স্পেন্ড অ্যান্ড উইন’ ক্যাম্পেইন ২০২৫-এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে মাস্টারকার্ড। গত ১ জানুয়ারি থেকে ৯ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলা ‘সেইল বিয়ন্ড’ শীর্ষক এই ক্যাম্পেইনের উদ্দেশ্য ছিল লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে কার্ডহোল্ডারদের আকর্ষণীয়...
২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫
নগদ নিয়ে এসেছে মেট্রোরেল ব্যবহারকারীদের জন্য দারুণ সুবিধা। মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ করতে এখন কোনো যাত্রীকে লাইনে দাঁড়াতে বা ভোগান্তি পোহাতে হবে না। ঘরে বসে নগদ ওয়ালেটের মাধ্যমে মুহূর্তে মেট্রোরেল কার্ড রিচার্জ করতে পারবেন তাঁরা।
৩ মিনিট আগে
ইউরোপ-আমেরিকার ওপর দীর্ঘদিনের নির্ভরতা থেকে বেরিয়ে আসার তাগিদ এখন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি। বৈশ্বিক বাণিজ্যে অস্থিরতা বাড়ায় বাংলাদেশের তৈরি পোশাক খাত নতুন বাজার খুঁজছে, আর সেই অপ্রচলিত গন্তব্যগুলোর মধ্যে জাপান সবচেয়ে সম্ভাবনাময় হয়ে উঠছে। অথচ দেশটির ২২ দশমিক ৮৬ বিলিয়ন ডলারের বিশাল পোশাক আমদানি বাজ
১৩ ঘণ্টা আগে
এবারের মেলায় অংশগ্রহণকারী ১০টি প্রতিষ্ঠানকে শ্রেষ্ঠ স্টলের স্বীকৃতি দেওয়া হয়। এ ছাড়া ছয় উদ্যোক্তা ও প্রতিষ্ঠানকে ‘জাতীয় এসএমই উদ্যোক্তা পুরস্কার–২০২৫’ বিজয়ী ঘোষণা করা হয়। বিজয়ীদের প্রত্যেকের হাতে ক্রেস্ট, সনদ ও চেক তুলে দেওয়া হয়।
১৮ ঘণ্টা আগে